বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার মহাস্থানগড়ে হজরত শাহ্ সুলতান মাহমুদ বলখী (রহ.) মাজারের ৯টি সিন্দুকের (দানবাক্স) টাকা গণনা শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল থেকে শুরু করে আজ সোমবার বিকেল পর্যন্ত টাকা গণনা চলছিল। সিন্দুকগুলোতে টাকা ছাড়াও বেশ কিছু স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রাও পাওয়া গেছে। গণনা শেষ হতে আজ রাত হয়ে যাবে বলে মাজার কমিটি জানিয়েছে।
মহাস্থান মাজার কমিটির সভাপতি বগুড়া জেলা প্রশাসকের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গাজী মূয়ীদুর রহমানের তত্ত্বাবধানে গতকাল প্রথম পর্যায়ে ছোট আকারের ৬টি সিন্দুক খোলা হয়। সেখানে মেলে ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬৭ টাকা। এরপর আজ খোলা হয় অপর বড় তিনটি সিন্দুক। দুই দিন ধরে ওই সব দানবাক্সের টাকা গণনার কাজ চলে।
মহাস্থান উচ্চবিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অগ্রণী ব্যাংক মহাস্থান শাখার ১০ কর্মকর্তা এবং মাজারে কর্মরত ১০ জন কর্মচারী টাকা গণনার কাজে অংশ নেন। এ সময় মাজার কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মহাস্থান মাজার কমিটি জানায়, মাজারের চারদিকে মোট ৯টি সিন্দুক রয়েছে। এই সিন্দুকগুলোতে মাজার জিয়ারত করতে আসা লোকজনসহ পর্যটক ও দর্শনার্থীরা টাকাপয়সা ও স্বর্ণালংকার দান করেন। মানুষের দানের ওই টাকা মাজার এবং মসজিদের উন্নয়নকাজে ব্যয় করা হয়। সিন্দুকে পাওয়া টাকাগুলো বরাবরের মতোই এবারও মাজারের পাশেই অগ্রণী ব্যাংকে জমা করা হবে।
মহাস্থান মাজার কমিটির প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান জানান, মাজার কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন মাস পরপর সিন্দুকগুলো খোলা হয়। সর্বশেষ গত মার্চ মাসে সিন্দুকগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৬৭৭ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তির দান করা স্বর্ণের নাকফুলসহ স্বর্ণালংকার ও কিছু বৈদেশিক মুদ্রাও তখন পাওয়া যায়। আর বৈশাখ মাসের শেষ বৃহস্পতিবার মহাস্থানের মেলার দিন মাজার এলাকায় রাখা অস্থায়ী কয়েকটি দানবাক্সে এক দিনে জমা পড়েছিল ৩ লাখ ৪২ হাজার ৯১২ টাকা।
বগুড়ার মহাস্থানগড়ে হজরত শাহ্ সুলতান মাহমুদ বলখী (রহ.) মাজারের ৯টি সিন্দুকের (দানবাক্স) টাকা গণনা শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল থেকে শুরু করে আজ সোমবার বিকেল পর্যন্ত টাকা গণনা চলছিল। সিন্দুকগুলোতে টাকা ছাড়াও বেশ কিছু স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রাও পাওয়া গেছে। গণনা শেষ হতে আজ রাত হয়ে যাবে বলে মাজার কমিটি জানিয়েছে।
মহাস্থান মাজার কমিটির সভাপতি বগুড়া জেলা প্রশাসকের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গাজী মূয়ীদুর রহমানের তত্ত্বাবধানে গতকাল প্রথম পর্যায়ে ছোট আকারের ৬টি সিন্দুক খোলা হয়। সেখানে মেলে ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬৭ টাকা। এরপর আজ খোলা হয় অপর বড় তিনটি সিন্দুক। দুই দিন ধরে ওই সব দানবাক্সের টাকা গণনার কাজ চলে।
মহাস্থান উচ্চবিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অগ্রণী ব্যাংক মহাস্থান শাখার ১০ কর্মকর্তা এবং মাজারে কর্মরত ১০ জন কর্মচারী টাকা গণনার কাজে অংশ নেন। এ সময় মাজার কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মহাস্থান মাজার কমিটি জানায়, মাজারের চারদিকে মোট ৯টি সিন্দুক রয়েছে। এই সিন্দুকগুলোতে মাজার জিয়ারত করতে আসা লোকজনসহ পর্যটক ও দর্শনার্থীরা টাকাপয়সা ও স্বর্ণালংকার দান করেন। মানুষের দানের ওই টাকা মাজার এবং মসজিদের উন্নয়নকাজে ব্যয় করা হয়। সিন্দুকে পাওয়া টাকাগুলো বরাবরের মতোই এবারও মাজারের পাশেই অগ্রণী ব্যাংকে জমা করা হবে।
মহাস্থান মাজার কমিটির প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান জানান, মাজার কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন মাস পরপর সিন্দুকগুলো খোলা হয়। সর্বশেষ গত মার্চ মাসে সিন্দুকগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৬৭৭ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তির দান করা স্বর্ণের নাকফুলসহ স্বর্ণালংকার ও কিছু বৈদেশিক মুদ্রাও তখন পাওয়া যায়। আর বৈশাখ মাসের শেষ বৃহস্পতিবার মহাস্থানের মেলার দিন মাজার এলাকায় রাখা অস্থায়ী কয়েকটি দানবাক্সে এক দিনে জমা পড়েছিল ৩ লাখ ৪২ হাজার ৯১২ টাকা।
অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় শুক্রবার সকালে তিনজন সাপুড়ে বসে ছিলেন খেলা দেখাতে। কাঠের বাক্স থেকে বের হচ্ছিল গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া, দাঁড়াশ আর অজগর। চারপাশে ভিড় জমলেও দৃশ্যটা যেন একসময়ের তুলনায় ম্লান। এখন আর আগের মতো দর্শকের ভিড় নেই, গাছগাছালির ওষুধেরও কদর নেই।
৩ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জনবল, রোগ পরীক্ষার যন্ত্রপাতি সংকটসহ নানা সমস্যায় ধুঁকছে। এর সঙ্গে রয়েছে দালালদের দৌরাত্ম্য। একসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শীর্ষ ১০-এ থাকা হাসপাতালটি বর্তমানে ৯৩ নম্বরে নেমে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে গবাদিপশুর তড়কা রোগ (অ্যানথ্রাক্স) প্রতিরোধে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ ভ্যাকসিনকে কেন্দ্র করে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন কৌশল ও হয়রানির ভয়ভীতি দেখিয়ে ৮০ পয়সার ভ্যাকসিনের জন্য গবাদিপশুর মালিকদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ২০-৩০ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে