Ajker Patrika

ভোলা সদর উপজেলা বিএনপির কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

ভোলা প্রতিনিধি 
কার্যক্রম স্থগিত করা বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত
কার্যক্রম স্থগিত করা বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত

ভোলায় বিএনপি ও বিজেপি (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর সদর উপজেলা কমিটির সব কার্যক্রম স্থগিত করেছে বিএনপি।

শনিবার (১ নভেম্বর) বিকেলে ভোলা শহরে দুই দলের কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন আহত হন। ওই ঘটনার পর সাংগঠনিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভোলা জেলাধীন সদর উপজেলা বিএনপির কমিটির সব কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।

উল্লেখ্য, শনিবার দুপুরে ভোলা সদর উপজেলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ এবং বিজেপি অফিসে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

বিজ্ঞপ্তির বিষয়টি রোববার সকালে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ও কার্যক্রম স্থগিত হওয়া ভোলা সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আসিফ আলতাফ। সদর উপজেলা বিএনপির কমিটির কার্যক্রম স্থগিতাদেশের সঙ্গে বিজেপি-বিএনপির সংঘর্ষের যোগসূত্র থাকতে পারে বলেও মনে করছেন বিএনপির এই দুই নেতা।

অন্যদিকে দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে কার্যক্রম স্থগিত হওয়া ভোলা সদর উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. হেলালউদ্দিন বলেন, ‘বিজ্ঞপ্তিতে কমিটির কার্যক্রম স্থগিত হওয়ার কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি। কারণ উল্লেখ থাকলে জবাব দেওয়া যেত।’ হেলাল উদ্দিন আরও বলেন, ‘বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়াকে নিয়ে যারা কটূক্তি করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদ অব্যাহত থাকবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নতুন যুগের ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা

জাকির নায়েক বিতর্কে ভারতের প্রতিক্রিয়ার যে জবাব দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি

ঢাকায় থাকেন শিক্ষিকা, ‘ভাড়াটে শিক্ষক’ দিয়ে পাঠদান ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর

আজকের রাশিফল: প্রাক্তনের ফেসবুক প্রোফাইল ঘাঁটবেন না, মুরাদ টাকলার সঙ্গে দেখা হবে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ প্রকল্প বাতিলের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি 
ফুলবাড়ীতে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনে গ্রাহকেরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ফুলবাড়ীতে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনে গ্রাহকেরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধ এবং এ-সংক্রান্ত প্রকল্প বাতিলের দাবিতে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছেন স্থানীয় বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। আজ রোববার (২ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ‘ফুলবাড়ীবাসী’ ব্যানারে পৌর শহরের নিমতলা মোড়ে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে উপজেলার শত শত নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তাঁরা এই প্রকল্প বন্ধ করতে নেসকোকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন।

সাংবাদিক আল আমীন বিন আমজাদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাপ্তাহিক ফুলবাড়ী বার্তার সম্পাদক তাজমিলুর রহমান নয়ন, জাতীয় নাগরিক পার্টি দিনাজপুর জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ইমরান চৌধুরী নিশাদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব আনোয়ারুল ইসলাম, পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহেদ ইসলাম, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জিয়াবুর রহমানসহ আরও অনেকে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত হাসিনা সরকার বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে তাঁর শাসনামলে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন। বিদ্যুতের এনালগ মিটার থেকে ডিজিটাল মিটার নিতে গ্রাহকদের বাধ্য করেছেন। প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প মূলত তাঁদেরই লুটপাটের একটি প্রকল্প। ২০১৭ সালে এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এরপর হাসিনা সরকারের পতন হলেও তাঁদের থেকে যাওয়া দোসরেরা ওই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে লুটপাটের ব্যবস্থা করছেন।

তাঁরা আরও বলেন, ফুলবাড়ীর শান্তিপ্রিয় মানুষ জানে কীভাবে আন্দোলন করতে হয়। তারা দেখিয়েছে কয়লাখনিবিরোধী আন্দোলন। সে সময় জীবন দিয়ে ফুলবাড়ী উন্মুক্ত কয়লাখনি প্রকল্প প্রতিহত করেছিল। যদি আবারও ফুলবাড়ীর জনগণের স্বার্থবিরোধী কোনো প্রকল্প গ্রহণ বা চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করা হয়, তবে ফুলবাড়ীর জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবেই তা প্রতিহত করবে। এতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, এর দায়ভার নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানিকে (নেসকো) বহন করতে হবে।

আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধ ও প্রকল্প বাতিল করতে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। মানববন্ধন শেষে এই প্রকল্প বন্ধের দাবি-সংবলিত একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর প্রদান করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নতুন যুগের ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা

জাকির নায়েক বিতর্কে ভারতের প্রতিক্রিয়ার যে জবাব দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি

ঢাকায় থাকেন শিক্ষিকা, ‘ভাড়াটে শিক্ষক’ দিয়ে পাঠদান ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর

আজকের রাশিফল: প্রাক্তনের ফেসবুক প্রোফাইল ঘাঁটবেন না, মুরাদ টাকলার সঙ্গে দেখা হবে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখে লংমার্চ আটকে দিল পুলিশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয়করণ, প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টিসহ পাঁচ দফা দাবি আদায়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ‘লং মার্চ টু যমুনা’ আটকে দিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে শিক্ষকেরা প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার দিকে পদযাত্রা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে কদম ফোয়ারার মোড়ে তাদের আটকে দেয় পুলিশ। সেখানে পুলিশ ও শিক্ষকেরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছেন।

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম দুপুর ৩টায় বলেন, ‘আমরা ২টার দিকে যমুনার উদ্দেশে পদযাত্রা শুরু করলে পুলিশ আমাদের কদম ফোয়ারার সামনে আটকে দিয়েছে। আমরা এখানেই অবস্থান ধরে রেখেছি।’

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এখানেই জোহরের নামাজ আদায় করেছি। আপাতত এখানেই অবস্থান করব। সরকারের প্রতি আহ্বান, বছরের শুরুতে দেওয়া জাতীয়করণের আশ্বাস দ্রুত বাস্তবায়ন করুন এবং আমাদের পাঁচ দফা দাবি মেনে নিন।’

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ ৫ দাবিতে গত ১৩ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা।

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলো হলো-

  • চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারির জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
  • এমপিওভুক্তির লক্ষ্যে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রেরিত ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন দিতে হবে।
  • অনুদানবিহীন স্বীকৃত ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে।
  • প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ন্যায় প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি করতে হবে।
  • ইবতেদায়ি মাদ্রাসার জন্য আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন করতে হবে।
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নতুন যুগের ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা

জাকির নায়েক বিতর্কে ভারতের প্রতিক্রিয়ার যে জবাব দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি

ঢাকায় থাকেন শিক্ষিকা, ‘ভাড়াটে শিক্ষক’ দিয়ে পাঠদান ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর

আজকের রাশিফল: প্রাক্তনের ফেসবুক প্রোফাইল ঘাঁটবেন না, মুরাদ টাকলার সঙ্গে দেখা হবে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সিংগাইরে শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
আপডেট : ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ৫৫
আজ দুপুরে বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ দুপুরে বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে। ছবি: আজকের পত্রিকা

মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জয়মন্টপ উচ্চবিদ্যালয়ে আল রোমান নামের এক শিক্ষককে শ্রেণিকক্ষে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা। রোববার (২ নভেম্বর) দুপুরে বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের জয়মন্টপ এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

শিক্ষার্থীরা জানায়, বিদ্যালয়ের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে শিক্ষক আল রোমানকে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে স্থানীয় সাদ্দাম হোসেনসহ একদল বহিরাগত ব্যক্তি শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এই ঘটনার প্রতিবাদে তারা বিক্ষোভে নামে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে।

খবর পেয়ে পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয়। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌফিক আজম বলেন, বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরেছে। বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। খুব দ্রুত শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নতুন যুগের ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা

জাকির নায়েক বিতর্কে ভারতের প্রতিক্রিয়ার যে জবাব দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি

ঢাকায় থাকেন শিক্ষিকা, ‘ভাড়াটে শিক্ষক’ দিয়ে পাঠদান ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর

আজকের রাশিফল: প্রাক্তনের ফেসবুক প্রোফাইল ঘাঁটবেন না, মুরাদ টাকলার সঙ্গে দেখা হবে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় ২২ বোতল উইন কোরেক্স ও ১০৫টি ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ২

খুলনা প্রতিনিধি
মাদকসহ গ্রেপ্তার মো. আবুল কালাম সরদার। ছবি: সংগৃহীত
মাদকসহ গ্রেপ্তার মো. আবুল কালাম সরদার। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও খালিশপুর থানা-পুলিশ আলাদাভাবে দুটি অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্যসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শনিবার রাতে এই অভিযান দুটি পরিচালিত হয়।

কেএমপির মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মহানগর ডিবি পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে খালিশপুর থানাধীন নুরনগর মেইন রোড এলাকায় অভিযান চালায়।

মাদকসহ গ্রেপ্তার মো. আবুল কালাম সরদার। ছবি: সংগৃহীত
মাদকসহ গ্রেপ্তার মো. আবুল কালাম সরদার। ছবি: সংগৃহীত

অভিযানে মো. আবুল কালাম সরদার (৩৫) নামের এক ব্যক্তির শয়নকক্ষের খাটের নিচ থেকে ২২ বোতল কোডিন ফসফেটযুক্ত উইন কোরেক্স উদ্ধার করা হয় এবং তাঁকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আবুল কালাম ঝালকাঠি জেলার ভাংগাদেওলা গ্রামের মৃত আমির আলী সরদারের ছেলে।

পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার করা ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে খুলনা মহানগর এলাকায় এই মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে খালিশপুর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

এদিকে কেএমপির অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খালিশপুর থানা-পুলিশ একই রাতে খালিশপুর হাউজিং এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১০৫টি ইয়াবাসহ জয় কাজী ওরফে জুবায়ের (২৫) নামের এক মাদক বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করে। তিনি ফরিদপুর জেলার রতনদিয়া গ্রামের ইসহাক কাজীর ছেলে। এই ঘটনায়ও সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

কেএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) খোন্দকার হোসেন আহম্মদ এই বিষয়ে বলেন, ‘মাদক নিয়ন্ত্রণ অভিযানের অংশ হিসেবে পৃথক পৃথকভাবে এই অভিযান দুটি পরিচালিত হয়। সমাজে মাদকের বিস্তার রোধে আমাদের এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

নতুন যুগের ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা

জাকির নায়েক বিতর্কে ভারতের প্রতিক্রিয়ার যে জবাব দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি

ঢাকায় থাকেন শিক্ষিকা, ‘ভাড়াটে শিক্ষক’ দিয়ে পাঠদান ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর

আজকের রাশিফল: প্রাক্তনের ফেসবুক প্রোফাইল ঘাঁটবেন না, মুরাদ টাকলার সঙ্গে দেখা হবে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত