নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল নগরের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষের পানির চাহিদা মেটাতে স্থাপন করা হয়েছিল দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট; যাতে ব্যয় হয়েছিল ৫০ কোটি টাকা। তবে ৯ বছর আগে স্থাপন করা প্ল্যান্ট দুটি থেকে এখনো পানি সরবরাহ শুরু হয়নি। প্ল্যান্টগুলোর অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সংকটে পড়েছে নগরবাসী।
জানা গেছে, ২০১৬ সালে নগরের রুপাতলী ও বেলতলায় দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হয়। স্থানীয়দের তথ্যমতে, রুপাতলী ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দীর্ঘ সময় চালু না করায় এর অনেক মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। এই প্ল্যান্ট চালু করতে হলে পুনরায় সবকিছু নতুন করে স্থাপন করতে হবে। একই অবস্থা বেলতলা প্ল্যান্টের। সেটি এখন নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে।
নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সার্কুলার রোডের বাসিন্দা মাসুদ আহমেদ বলেন, তাঁর এলাকায় পানি নেই। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এলাকায় গভীর নলকূপ থেকেও পানি পেতে কষ্ট হয়। সিটি করপোরেশনও পানি সরবরাহ করতে পারছে না। অথচ মাসে মাসে পানির বিল দিচ্ছে।
নগরের মুন্সী গ্যারেজ, গোরস্তান রোড, কাজীপাড়া, পশ্চিম কাউনিয়া, ফকিরবাড়ি রোড, নবগ্রাম রোড, অক্সফোর্ড মিশন রোডে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পানির স্তর নেমে গেছে। সিটি করপোরেশনও পানি সরবরাহ করতে পারছে না; যে কারণে ওই সব এলাকার বাসিন্দারা পানির অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
বিসিসির পানি শাখার তথ্যমতে, প্রায় সাড়ে ৪ লাখ নগরবাসীর জন্য ৫ লাখ গ্যালন বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজন। বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র তিন লাখ গ্যালন। এ অবস্থায় নগরবাসীর পানির চাহিদা মেটাতে কীর্তনখোলা নদীর তীরে বেলতলায় ২০১২ সালে প্রায় ২০ কোটি টাকা এবং রুপাতলীতে ২০১৩ সালে প্রায় ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের কাজ শুরু হয়। ২০১৬ সালের জুন মাসে ওই দুটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। প্ল্যান্ট দুটির মাধ্যমে নগরের বিশুদ্ধ পানির সংকট দূর হওয়ার কথা। কিন্তু অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করায় ৯ বছরেও উৎপাদনে যেতে পারেনি প্ল্যান্ট দুটি।
এদিকে বরিশাল নগরে অকেজো দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দ্রুত চালু করার দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত রোববার নগরীতে নিরাপদ পানির নিশ্চয়তা চেয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভার বক্তারা এ দাবি তোলেন। এ সময় নগরের দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দ্রুত চালুর পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমানোর আহ্বান জানানো হয়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি।
বরিশাল নগরের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষের পানির চাহিদা মেটাতে স্থাপন করা হয়েছিল দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট; যাতে ব্যয় হয়েছিল ৫০ কোটি টাকা। তবে ৯ বছর আগে স্থাপন করা প্ল্যান্ট দুটি থেকে এখনো পানি সরবরাহ শুরু হয়নি। প্ল্যান্টগুলোর অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সংকটে পড়েছে নগরবাসী।
জানা গেছে, ২০১৬ সালে নগরের রুপাতলী ও বেলতলায় দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হয়। স্থানীয়দের তথ্যমতে, রুপাতলী ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দীর্ঘ সময় চালু না করায় এর অনেক মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। এই প্ল্যান্ট চালু করতে হলে পুনরায় সবকিছু নতুন করে স্থাপন করতে হবে। একই অবস্থা বেলতলা প্ল্যান্টের। সেটি এখন নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে।
নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সার্কুলার রোডের বাসিন্দা মাসুদ আহমেদ বলেন, তাঁর এলাকায় পানি নেই। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এলাকায় গভীর নলকূপ থেকেও পানি পেতে কষ্ট হয়। সিটি করপোরেশনও পানি সরবরাহ করতে পারছে না। অথচ মাসে মাসে পানির বিল দিচ্ছে।
নগরের মুন্সী গ্যারেজ, গোরস্তান রোড, কাজীপাড়া, পশ্চিম কাউনিয়া, ফকিরবাড়ি রোড, নবগ্রাম রোড, অক্সফোর্ড মিশন রোডে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পানির স্তর নেমে গেছে। সিটি করপোরেশনও পানি সরবরাহ করতে পারছে না; যে কারণে ওই সব এলাকার বাসিন্দারা পানির অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
বিসিসির পানি শাখার তথ্যমতে, প্রায় সাড়ে ৪ লাখ নগরবাসীর জন্য ৫ লাখ গ্যালন বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজন। বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র তিন লাখ গ্যালন। এ অবস্থায় নগরবাসীর পানির চাহিদা মেটাতে কীর্তনখোলা নদীর তীরে বেলতলায় ২০১২ সালে প্রায় ২০ কোটি টাকা এবং রুপাতলীতে ২০১৩ সালে প্রায় ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের কাজ শুরু হয়। ২০১৬ সালের জুন মাসে ওই দুটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। প্ল্যান্ট দুটির মাধ্যমে নগরের বিশুদ্ধ পানির সংকট দূর হওয়ার কথা। কিন্তু অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করায় ৯ বছরেও উৎপাদনে যেতে পারেনি প্ল্যান্ট দুটি।
এদিকে বরিশাল নগরে অকেজো দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দ্রুত চালু করার দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত রোববার নগরীতে নিরাপদ পানির নিশ্চয়তা চেয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভার বক্তারা এ দাবি তোলেন। এ সময় নগরের দুটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দ্রুত চালুর পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমানোর আহ্বান জানানো হয়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২০ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩০ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে