বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলীতে অবস্থিত দোয়েল ক্লিনিকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের সময় নবজাতকের পিঠ কেটে ফেলেছেন এক চিকিৎসক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই ক্লিনিকের অনুমোদন নেই। আবার শিশুর পিঠ কেটে ফেলা অবৈধ ক্লিনিকের সেই চিকিৎসক রুনা রহমান বলেছেন, ‘পিঠ কেটেছি, বাচ্চা মেরে তো ফেলিনি।’
তবে ঘটনার পর এখন পর্যন্ত থানায় অভিযোগ করেনি নবজাতকের পরিবার। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, ঘটনার পর নানা মহল থেকে চাপ প্রয়োগ করে শিশুর অভিভাবকদের ‘ম্যানেজ’ করেছে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসক।
দোয়েল নামের তালতলীর ওই ক্লিনিকটির অনুমোদন না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক। তিনি জানান, ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেই চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। তবে শিশুর পিঠ কেটে ফেলার ঘটনার পরও ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি বা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানানো হয়েছে।
ঘটনার পর ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দিলেও আজকের পত্রিকার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন চিকিৎসক রুনা রহমান। নবজাতকের পিঠ কেটে ফেলা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অসাবধানতাবশত ঘটনাটি ঘটেছে। এট জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে পিঠ কাটলেও তো শিশুটি মেরে তো ফেলিনি। ওর চিকিৎসা দিচ্ছি। শিগগিরই সুস্থ হয়ে যাবে। শিশুর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছি। তাদের কোনো অভিযোগ নেই।’
শিশুটির বাবা মো. ইব্রাহীম খলিলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ঘটনার পর ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসক গা ঢাকা দেন। পরে চিকিৎসক রুনা রহমান এসে আমার বাচ্চাকে সুস্থ করার দায়িত্ব নিয়েছেন। যে কারণে আমি অভিযোগ করিনি।’
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় একজন রাজনৈতিক নেতা সংশ্লিষ্টদের ‘ম্যানেজ’ করার দায়িত্ব নিয়েছেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা তদন্ত টিম গঠন করেছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি ক্লিনিকের অনুমোদন প্রসঙ্গে বলেন, ‘আবেদন করেছিল, কিন্তু অনুমোদন নেই। এ ব্যাপারে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম আজ সোমবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো আমরা থানায় কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার তালতলীতে অবস্থিত দোয়েল ক্লিনিকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের সময় নবজাতকের পিঠ কেটে ফেলেছেন এক চিকিৎসক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই ক্লিনিকের অনুমোদন নেই। আবার শিশুর পিঠ কেটে ফেলা অবৈধ ক্লিনিকের সেই চিকিৎসক রুনা রহমান বলেছেন, ‘পিঠ কেটেছি, বাচ্চা মেরে তো ফেলিনি।’
তবে ঘটনার পর এখন পর্যন্ত থানায় অভিযোগ করেনি নবজাতকের পরিবার। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, ঘটনার পর নানা মহল থেকে চাপ প্রয়োগ করে শিশুর অভিভাবকদের ‘ম্যানেজ’ করেছে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসক।
দোয়েল নামের তালতলীর ওই ক্লিনিকটির অনুমোদন না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক। তিনি জানান, ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেই চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। তবে শিশুর পিঠ কেটে ফেলার ঘটনার পরও ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি বা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানানো হয়েছে।
ঘটনার পর ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দিলেও আজকের পত্রিকার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন চিকিৎসক রুনা রহমান। নবজাতকের পিঠ কেটে ফেলা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অসাবধানতাবশত ঘটনাটি ঘটেছে। এট জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে পিঠ কাটলেও তো শিশুটি মেরে তো ফেলিনি। ওর চিকিৎসা দিচ্ছি। শিগগিরই সুস্থ হয়ে যাবে। শিশুর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছি। তাদের কোনো অভিযোগ নেই।’
শিশুটির বাবা মো. ইব্রাহীম খলিলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ঘটনার পর ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসক গা ঢাকা দেন। পরে চিকিৎসক রুনা রহমান এসে আমার বাচ্চাকে সুস্থ করার দায়িত্ব নিয়েছেন। যে কারণে আমি অভিযোগ করিনি।’
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় একজন রাজনৈতিক নেতা সংশ্লিষ্টদের ‘ম্যানেজ’ করার দায়িত্ব নিয়েছেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা তদন্ত টিম গঠন করেছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি ক্লিনিকের অনুমোদন প্রসঙ্গে বলেন, ‘আবেদন করেছিল, কিন্তু অনুমোদন নেই। এ ব্যাপারে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম আজ সোমবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো আমরা থানায় কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে