প্রতিনিধি, লালমোহন, (ভোলা)
ভোলার লালমোহনে পানির স্রোত কাজে লাগিয়ে অভিনব এক সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন অলিউল্লাহ নামে এক কৃষক। লালমোহন ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মুন্সির হাওলা গ্রামের ওই কৃষক স্থানীয় খালে সেচযন্ত্রটি বসিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে পানি উত্তোলন শুরু করেছেন।
এরই মধ্যে তাঁর এই অভিনব যন্ত্র স্থানীয় কৃষকসহ সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সেচযন্ত্রটি দেখতে প্রতিদিনই ওই খালের পাড়ে ভিড় করছে উৎসুক জনতা।
সেচযন্ত্রটিতে দেখা দেখা গেছে, লোহার অ্যাঙ্গেল, প্লেনশিট ও প্লাস্টিক পাইপ দিয়ে ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে এই সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন। যন্ত্রটিতে আটটি পাখা লাগানো রয়েছে, যা পানির স্রোতের সাহায্যে অনবরত ঘুরতে থাকে। প্রতিটি পাখার ওপরে পিভিসি পাইপ লাগানো হয়েছে এবং ওই সব পাইপের ভেতরে কয়েল পাইপ লাগিয়ে তা একটি কনটেইনারে সন্নিবেশিত করা হয়েছে। এতে করে জোয়ারের প্রভাবে যখন পাখাগুলো ঘুরতে থাকে, তখন পিভিসি পাইপগুলো পানি ভর্তি হয়ে কয়েল পাইপের মাধ্যমে কনটেইনারে ভর্তি হয়। আর কনটেইনার থেকে আরেকটি পাইপের সাহায্যে জমিতে অনবরত পানি সেচ চলতে থাকে।
যন্ত্রটিকে প্রাথমিক পর্যায়ে জোয়ারের স্রোতনির্ভর করে তৈরি করা হয়েছে। তবে এটিকে আরও আধুনিকায়ন করা হলে জোয়ার-ভাটা উভয় সময়েই পানি উত্তোলন করা যাবে। কৃষকদের সেচকাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে সেচযন্ত্রটি, এমনটা দাবি কৃষক অলিউল্লাহর।
এই সেচযন্ত্র প্রস্তুতকারক কৃষক অলিউল্লাহ বলেন, বিদ্যুৎ ও ইঞ্জিনের সাহায্যে সেচ ব্যবহার করে প্রতি ৮ শতাংশ জমিতে চাষাবাদে কৃষকদের প্রায় ৬৫০ টাকা খরচ করতে হয়। তবে স্রোতের সাহায্যে চলা এই সেচযন্ত্র ব্যবহারে ৮ শতাংশ জমিতে খরচ পড়বে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা। বিদ্যুৎ খরচ, তেল-মবিল খরচ, মেকানিক বা পরিচালনার জন্য কোনো লোকের খরচ বহন করা লাগবেনা।
লালমোহন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এএফএম শাহাবুদ্দিন বলেন, অলিউল্লাহ নামে এক কৃষক পানির প্রবাহকে কাজে লাগিয়ে একটি সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন। সেচযন্ত্রটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে এর কার্যকারিতা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য জেলা উপপরিচালক ও কৃষি প্রকৌশলীকে অবহিত করা হয়েছে। যাচাইয়ের পরে সেচযন্ত্রটি কার্যকর হলে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সেটাকে বাণিজ্যিক ভাবে তৈরিতে সহযোগিতা দেওয়ার চেষ্টা করব।
ভোলার লালমোহনে পানির স্রোত কাজে লাগিয়ে অভিনব এক সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন অলিউল্লাহ নামে এক কৃষক। লালমোহন ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মুন্সির হাওলা গ্রামের ওই কৃষক স্থানীয় খালে সেচযন্ত্রটি বসিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে পানি উত্তোলন শুরু করেছেন।
এরই মধ্যে তাঁর এই অভিনব যন্ত্র স্থানীয় কৃষকসহ সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সেচযন্ত্রটি দেখতে প্রতিদিনই ওই খালের পাড়ে ভিড় করছে উৎসুক জনতা।
সেচযন্ত্রটিতে দেখা দেখা গেছে, লোহার অ্যাঙ্গেল, প্লেনশিট ও প্লাস্টিক পাইপ দিয়ে ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে এই সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন। যন্ত্রটিতে আটটি পাখা লাগানো রয়েছে, যা পানির স্রোতের সাহায্যে অনবরত ঘুরতে থাকে। প্রতিটি পাখার ওপরে পিভিসি পাইপ লাগানো হয়েছে এবং ওই সব পাইপের ভেতরে কয়েল পাইপ লাগিয়ে তা একটি কনটেইনারে সন্নিবেশিত করা হয়েছে। এতে করে জোয়ারের প্রভাবে যখন পাখাগুলো ঘুরতে থাকে, তখন পিভিসি পাইপগুলো পানি ভর্তি হয়ে কয়েল পাইপের মাধ্যমে কনটেইনারে ভর্তি হয়। আর কনটেইনার থেকে আরেকটি পাইপের সাহায্যে জমিতে অনবরত পানি সেচ চলতে থাকে।
যন্ত্রটিকে প্রাথমিক পর্যায়ে জোয়ারের স্রোতনির্ভর করে তৈরি করা হয়েছে। তবে এটিকে আরও আধুনিকায়ন করা হলে জোয়ার-ভাটা উভয় সময়েই পানি উত্তোলন করা যাবে। কৃষকদের সেচকাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে সেচযন্ত্রটি, এমনটা দাবি কৃষক অলিউল্লাহর।
এই সেচযন্ত্র প্রস্তুতকারক কৃষক অলিউল্লাহ বলেন, বিদ্যুৎ ও ইঞ্জিনের সাহায্যে সেচ ব্যবহার করে প্রতি ৮ শতাংশ জমিতে চাষাবাদে কৃষকদের প্রায় ৬৫০ টাকা খরচ করতে হয়। তবে স্রোতের সাহায্যে চলা এই সেচযন্ত্র ব্যবহারে ৮ শতাংশ জমিতে খরচ পড়বে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা। বিদ্যুৎ খরচ, তেল-মবিল খরচ, মেকানিক বা পরিচালনার জন্য কোনো লোকের খরচ বহন করা লাগবেনা।
লালমোহন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এএফএম শাহাবুদ্দিন বলেন, অলিউল্লাহ নামে এক কৃষক পানির প্রবাহকে কাজে লাগিয়ে একটি সেচযন্ত্র তৈরি করেছেন। সেচযন্ত্রটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে এর কার্যকারিতা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য জেলা উপপরিচালক ও কৃষি প্রকৌশলীকে অবহিত করা হয়েছে। যাচাইয়ের পরে সেচযন্ত্রটি কার্যকর হলে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সেটাকে বাণিজ্যিক ভাবে তৈরিতে সহযোগিতা দেওয়ার চেষ্টা করব।
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১৯ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
২৯ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৩২ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৩৫ মিনিট আগে