নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হন রোগীরা। আজ সোমবার বেলা ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত হাসপাতালে বিদ্যুৎ ছিল না। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে শিশু, গাইনি, লেবার ওয়ার্ডের শত শত রোগী। বিদ্যুৎ না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে রোগীকে তিন-চারতলা পর্যন্ত উঠানো হয়। বন্ধ ছিল বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা। রোগীরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুতের অভাবে হাসপাতালের রোগীদের প্রায়ই এমন ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রোগীর স্বজন দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুকন্যা তুবা আক্তারকে নিয়ে বেলা ১টার আগে হাসপাতালে আসেন। তখন থেকেই হাসপাতালে বিদ্যুৎ ছিল না। ৩টার সময়ও বিদ্যুৎ আসেনি। সেখানকার অর্ধশত শিশু গরমে ভোগান্তির মধ্যে পড়ে। গাইনি ওয়ার্ডের এক রোগীর স্বজন আফজাল হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, পরীক্ষা-নিরীক্ষাও বন্ধ। কোথায় যাব আমরা।’
জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওজোপাডিকোর বিদ্যুতের সাপ্লাইয়ে সমস্যা ছিল। তাই কিছুক্ষণ সংযোগ ছিল না। পরে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হয়।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. সাইফুল ইসলামকে এ বিষয়ে জানতে ফোন দিলেও রিসিভ করেননি। এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে সমস্যা হয়েছিল তা কাটিয়ে উঠেছেন তাঁরা। কী হয়েছে তা পরিচালক বলতে পারবেন।
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হন রোগীরা। আজ সোমবার বেলা ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত হাসপাতালে বিদ্যুৎ ছিল না। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে শিশু, গাইনি, লেবার ওয়ার্ডের শত শত রোগী। বিদ্যুৎ না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে রোগীকে তিন-চারতলা পর্যন্ত উঠানো হয়। বন্ধ ছিল বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা। রোগীরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুতের অভাবে হাসপাতালের রোগীদের প্রায়ই এমন ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রোগীর স্বজন দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুকন্যা তুবা আক্তারকে নিয়ে বেলা ১টার আগে হাসপাতালে আসেন। তখন থেকেই হাসপাতালে বিদ্যুৎ ছিল না। ৩টার সময়ও বিদ্যুৎ আসেনি। সেখানকার অর্ধশত শিশু গরমে ভোগান্তির মধ্যে পড়ে। গাইনি ওয়ার্ডের এক রোগীর স্বজন আফজাল হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, পরীক্ষা-নিরীক্ষাও বন্ধ। কোথায় যাব আমরা।’
জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওজোপাডিকোর বিদ্যুতের সাপ্লাইয়ে সমস্যা ছিল। তাই কিছুক্ষণ সংযোগ ছিল না। পরে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হয়।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. সাইফুল ইসলামকে এ বিষয়ে জানতে ফোন দিলেও রিসিভ করেননি। এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে সমস্যা হয়েছিল তা কাটিয়ে উঠেছেন তাঁরা। কী হয়েছে তা পরিচালক বলতে পারবেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে