শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপিত হলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না। বরং এ জেলায় বিদ্যুৎ-বিভ্রাট বেড়েছে। গতকাল রোববার বেলা ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। এতে ক্ষুব্ধ হন তাঁরা।
জানা যায়, ভোলার রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়েছে। তবে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ চালু রাখা হবে। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখতে পারেনি বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ। গতকাল বেলা ৩টা থেকে টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্পূর্ণ বন্ধ থাকার পর রাত ১০টার দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়। প্রায় ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। তাঁদের মধ্যে অনেকে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন।
বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা বলেন, ভোলায় প্রাপ্ত শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপিত হলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে না। কখনো রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট মেরামত, কখনো বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে ত্রুটি আবার কখনো বৈরী আবহাওয়াসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। বিদ্যুৎ নিয়ে রীতিমতো তালবাহানা চলছে।
গ্রাহকেরা আরও বলেন, পুরোনো যন্ত্রপাতি দিয়ে সাড়ে ৩৪ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও ডিজেলচালিত মেশিনটি দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে কিছুদিন পর পর বিদ্যুৎ-বিভ্রাট দেখা দেয়। এতে করে দিনে ও রাতে অকারণে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং বাড়ছে। গতকাল টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় ভোলা সদর উপজেলাসহ পুরো জেলা রাতে অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। এতে করে অনেক সরকারি ও বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কার্যক্রম চালাতে সমস্যা হচ্ছে। জেলার শিল্প ও কলকারখানায় উৎপাদনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমেও।
বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ ওজোপাডিকো তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গতকাল এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে জানায়, হঠাৎ রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের সমস্যা হওয়ায় তা চালু না হওয়া পর্যন্ত ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ, ওজোপাডিকোর আওতাধীন এলাকায় বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ চালু থাকায় কিছু কিছু এলাকায় লোডশেডিং হবে। সবাইকে ধৈর্য ধরার জন্য অনুরোধ জানিয়ে গ্রাহকের সাময়িক অসুবিধার জন্য ভোলার ওজোপাডিকো আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশও করছে।
অপরদিকে, ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি তাদের পেজে জানায়, খেয়াঘাট পাওয়ার প্ল্যান্টের ৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতার টারবাইনে অদ্য সকাল ৪ ঘটিকার দিকে যান্ত্রিক ত্রুটি হয়। ফলে ভোলা সদর ও দৌলতখানসহ আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ বন্ধ থাকে। বোরহানউদ্দিন পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ এনে আংশিক এলাকায় বিদ্যুৎ সচল করা হয়েছে। কিন্তু ঝড়বৃষ্টির কারণে পুনরায় লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
খেয়াঘাট পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টারবাইন সচল করার জন্য কাজ চলছে। ফলে কারিগরি সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অত্র এলাকাসহ সকল উপজেলাতে দিনে ও রাতে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ইন্দ্রজিৎ কুমার মণ্ডল বলেন, বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে অনলাইনে ঠিকভাবে কোনো মিটিং করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে মেসার্স খান ফ্লাওয়ার মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জামাল খান বলেন, ‘বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে আমাদের মিলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক ঘণ্টা মিল বন্ধ রাখতে হয়। আর এক ঘণ্টা মিল বন্ধ রাখলে কর্মচারীর বেতনসহ প্রায় ৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। অথচ প্রতি মাসের বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে যদি এক দিন বিলম্ব হয় তাহলে ৫ শতাংশ সুদ ধার্য করা হয়।
শাহবাজপুর জেনারেল হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ইউনিটি ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড হাসপাতালের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) মো. এরশাদুল ইসলাম আজাদ বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। অপারেশন চলাকালীন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে অপারেশন থিয়েটারের সব যন্ত্রপাতি বন্ধ হয়ে যায়। এতে রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এতে চিকিৎসকেরা রোগীর জীবন বাঁচাতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন। এ ছাড়া বহির্বিভাগে রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে রিপোর্ট ডেলিভারি দিতে বিলম্ব হওয়ায় অনেক রোগী যথাসময়ে চিকিৎসাসেবা না নিয়েই বাসায় চলে যান। এ ছাড়া হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আর্থিক ক্ষতি তো রয়েছেই।
বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ ওজোপাডিকো ভোলার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুনুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টে ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। তবে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছিল। কিন্তু গতকাল বিকেলে আকস্মিক ঝড়ে অনেক জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে যায়। সে কারণে ওই সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
ওজোপাডিকো ভোলার উপসহকারী প্রকৌশলী দুলাল চন্দ্র ঘোষ বলেন, ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
ভোলায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপিত হলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না। বরং এ জেলায় বিদ্যুৎ-বিভ্রাট বেড়েছে। গতকাল রোববার বেলা ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। এতে ক্ষুব্ধ হন তাঁরা।
জানা যায়, ভোলার রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়েছে। তবে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ চালু রাখা হবে। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখতে পারেনি বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ। গতকাল বেলা ৩টা থেকে টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্পূর্ণ বন্ধ থাকার পর রাত ১০টার দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়। প্রায় ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। তাঁদের মধ্যে অনেকে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন।
বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা বলেন, ভোলায় প্রাপ্ত শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপিত হলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে না। কখনো রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট মেরামত, কখনো বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে ত্রুটি আবার কখনো বৈরী আবহাওয়াসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। বিদ্যুৎ নিয়ে রীতিমতো তালবাহানা চলছে।
গ্রাহকেরা আরও বলেন, পুরোনো যন্ত্রপাতি দিয়ে সাড়ে ৩৪ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও ডিজেলচালিত মেশিনটি দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে কিছুদিন পর পর বিদ্যুৎ-বিভ্রাট দেখা দেয়। এতে করে দিনে ও রাতে অকারণে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং বাড়ছে। গতকাল টানা ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় ভোলা সদর উপজেলাসহ পুরো জেলা রাতে অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। এতে করে অনেক সরকারি ও বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কার্যক্রম চালাতে সমস্যা হচ্ছে। জেলার শিল্প ও কলকারখানায় উৎপাদনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমেও।
বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ ওজোপাডিকো তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গতকাল এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে জানায়, হঠাৎ রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের সমস্যা হওয়ায় তা চালু না হওয়া পর্যন্ত ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ, ওজোপাডিকোর আওতাধীন এলাকায় বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ চালু থাকায় কিছু কিছু এলাকায় লোডশেডিং হবে। সবাইকে ধৈর্য ধরার জন্য অনুরোধ জানিয়ে গ্রাহকের সাময়িক অসুবিধার জন্য ভোলার ওজোপাডিকো আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশও করছে।
অপরদিকে, ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি তাদের পেজে জানায়, খেয়াঘাট পাওয়ার প্ল্যান্টের ৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতার টারবাইনে অদ্য সকাল ৪ ঘটিকার দিকে যান্ত্রিক ত্রুটি হয়। ফলে ভোলা সদর ও দৌলতখানসহ আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ বন্ধ থাকে। বোরহানউদ্দিন পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ এনে আংশিক এলাকায় বিদ্যুৎ সচল করা হয়েছে। কিন্তু ঝড়বৃষ্টির কারণে পুনরায় লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
খেয়াঘাট পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টারবাইন সচল করার জন্য কাজ চলছে। ফলে কারিগরি সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অত্র এলাকাসহ সকল উপজেলাতে দিনে ও রাতে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ইন্দ্রজিৎ কুমার মণ্ডল বলেন, বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে অনলাইনে ঠিকভাবে কোনো মিটিং করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে মেসার্স খান ফ্লাওয়ার মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জামাল খান বলেন, ‘বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে আমাদের মিলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক ঘণ্টা মিল বন্ধ রাখতে হয়। আর এক ঘণ্টা মিল বন্ধ রাখলে কর্মচারীর বেতনসহ প্রায় ৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। অথচ প্রতি মাসের বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে যদি এক দিন বিলম্ব হয় তাহলে ৫ শতাংশ সুদ ধার্য করা হয়।
শাহবাজপুর জেনারেল হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ইউনিটি ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড হাসপাতালের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) মো. এরশাদুল ইসলাম আজাদ বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। অপারেশন চলাকালীন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে অপারেশন থিয়েটারের সব যন্ত্রপাতি বন্ধ হয়ে যায়। এতে রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এতে চিকিৎসকেরা রোগীর জীবন বাঁচাতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন। এ ছাড়া বহির্বিভাগে রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে রিপোর্ট ডেলিভারি দিতে বিলম্ব হওয়ায় অনেক রোগী যথাসময়ে চিকিৎসাসেবা না নিয়েই বাসায় চলে যান। এ ছাড়া হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আর্থিক ক্ষতি তো রয়েছেই।
বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগ ওজোপাডিকো ভোলার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুনুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টে ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। তবে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছিল। কিন্তু গতকাল বিকেলে আকস্মিক ঝড়ে অনেক জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে যায়। সে কারণে ওই সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
ওজোপাডিকো ভোলার উপসহকারী প্রকৌশলী দুলাল চন্দ্র ঘোষ বলেন, ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দিন-রাত চলছে অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে পাথর ও বালু তোলার কাজ। বিশেষ করে উপজেলার সাঁও, চাওয়াই ও করতোয়া নদীতে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা হচ্ছে নির্বিচারে। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ নষ্ট হচ্ছে এবং আশঙ্কা দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙনের। নদীর দুই তীর, ফসলি জম
১ ঘণ্টা আগেচলমান সংস্কারের আওতায় অঙ্গীভূত আনসারদের সুনির্দিষ্টকরনের মাধ্যমে উপজেলা আনসার কোম্পানির প্রশিক্ষণ ধারণাকে ঢেলে সাজিয়ে একটি জাতীয় নিরাপত্তা প্লাটফর্মে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।
২ ঘণ্টা আগেজনবলসহ বিভিন্ন সংকটে ভুগছে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। জেলার ২০ লক্ষাধিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবার এই কেন্দ্রটিতে প্রয়োজনের চেয়ে কয়েক গুণ কম চিকিৎসক, কর্মচারী আছেন। ফলে বিঘ্নিত হচ্ছে হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার বরপা মীরাবাড়ির বাসিন্দা আসাদ ভূঁইয়া (৪৫)। কাজ করতেন স্থানীয় এক ওয়ার্কশপে। স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে সংসার চালিয়ে যাচ্ছিলেন কোনোরকমে। গত বছরের ২৫ আগস্ট রূপসী মোড়ে গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাট ও মারামারি শুরু হলে হাজারো
৩ ঘণ্টা আগে