কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
সাগর কন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পর্যটকের উপস্থিতিতে সরগরম। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি, সেই সঙ্গে রমজানের আগে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই এসেছেন অবকাশ যাপনে। পর্যটকদের এমন ভিড়ে বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার শতভাগ হোটেল-মোটেল।
এ ছাড়া বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে বেড়েছে পর্যটকদের বাড়তি আনাগোনা। আগত পর্যটকেরা সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে মিতালিতে মেতেছেন। অনেকে আবার উপভোগ করছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় পর্যটন স্পটগুলোতে মোতায়েন রয়েছে মহিপুর থানা-পুলিশ, কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ ও নৌ-পুলিশের সদস্যরা।
শুক্রবার সারা দিন এবং শনিবার সকাল থেকেই ঝাউবন, লেম্বুরবন, লাল কাঁকড়া, গঙ্গামতি, ইলিশ পার্ক, মিশ্রিপাড়া বৈদ্যমন্দিরসহ কুয়াকাটার পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বর্মিজ মার্কেটসহ সৈকত সংলগ্ন দোকানগুলোতে পর্যটকদের আকর্ষণীয় পণ্যসামগ্রী সাজিয়ে রেখেছেন দোকানিরা। ঘুড়ি ও ফুল বিক্রেতাসহ ফটোগ্রাফাররা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ট্যুর গাইডসহ মোটরসাইকেল চালকেরা বিভিন্ন অফার ঘোষণা করে যাচ্ছেন।
চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক সোহাগ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেড়াতে এসেছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উপভোগ করেছি। বাচ্চারা অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে।’
সোহাগ রহমান আরও বলেন, সৈকতের পরিচ্ছন্নতার দিকে আরও মনোযোগী হওয়া দরকার।
খুলনা থেকে আসা অপর পর্যটক মুনিম খান বলেন, এখানকার খাবার এবং হোটেল ভাড়া অনেক বেশি। এভাবে অতিরিক্ত দাম রাখলে পর্যটকেরা এখানে আসার আগ্রহ হারাবে।
‘দুই দিন অনেক পর্যটক আসায় আমরা অনেক খুশি। ব্যবসার অবস্থা অনেক ভালো।’ বলেন, এক হোটেলের ব্যবস্থাপক সান্টু মিয়া।
‘পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে আমাদের সংগঠন সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করে থাকে।’ বলেন, কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশনের সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, এ সপ্তাহে আবাসিক হোটেলগুলোর রুম ফাঁকা নেই। আরও এক মাস আগে অনেক হোটেল বুকিং হয়েছে।
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ বলেন, ‘প্রতিটি পয়েন্টে আমাদের টিম সার্বক্ষণিক নিয়োজিত। পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বারবার মাইকিং করা হচ্ছে। আমরা ক্রাউড (ভিড়) সময়গুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করি।’
সাগর কন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পর্যটকের উপস্থিতিতে সরগরম। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি, সেই সঙ্গে রমজানের আগে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই এসেছেন অবকাশ যাপনে। পর্যটকদের এমন ভিড়ে বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার শতভাগ হোটেল-মোটেল।
এ ছাড়া বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে বেড়েছে পর্যটকদের বাড়তি আনাগোনা। আগত পর্যটকেরা সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে মিতালিতে মেতেছেন। অনেকে আবার উপভোগ করছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় পর্যটন স্পটগুলোতে মোতায়েন রয়েছে মহিপুর থানা-পুলিশ, কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ ও নৌ-পুলিশের সদস্যরা।
শুক্রবার সারা দিন এবং শনিবার সকাল থেকেই ঝাউবন, লেম্বুরবন, লাল কাঁকড়া, গঙ্গামতি, ইলিশ পার্ক, মিশ্রিপাড়া বৈদ্যমন্দিরসহ কুয়াকাটার পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বর্মিজ মার্কেটসহ সৈকত সংলগ্ন দোকানগুলোতে পর্যটকদের আকর্ষণীয় পণ্যসামগ্রী সাজিয়ে রেখেছেন দোকানিরা। ঘুড়ি ও ফুল বিক্রেতাসহ ফটোগ্রাফাররা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ট্যুর গাইডসহ মোটরসাইকেল চালকেরা বিভিন্ন অফার ঘোষণা করে যাচ্ছেন।
চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক সোহাগ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেড়াতে এসেছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উপভোগ করেছি। বাচ্চারা অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে।’
সোহাগ রহমান আরও বলেন, সৈকতের পরিচ্ছন্নতার দিকে আরও মনোযোগী হওয়া দরকার।
খুলনা থেকে আসা অপর পর্যটক মুনিম খান বলেন, এখানকার খাবার এবং হোটেল ভাড়া অনেক বেশি। এভাবে অতিরিক্ত দাম রাখলে পর্যটকেরা এখানে আসার আগ্রহ হারাবে।
‘দুই দিন অনেক পর্যটক আসায় আমরা অনেক খুশি। ব্যবসার অবস্থা অনেক ভালো।’ বলেন, এক হোটেলের ব্যবস্থাপক সান্টু মিয়া।
‘পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে আমাদের সংগঠন সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করে থাকে।’ বলেন, কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশনের সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, এ সপ্তাহে আবাসিক হোটেলগুলোর রুম ফাঁকা নেই। আরও এক মাস আগে অনেক হোটেল বুকিং হয়েছে।
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ বলেন, ‘প্রতিটি পয়েন্টে আমাদের টিম সার্বক্ষণিক নিয়োজিত। পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বারবার মাইকিং করা হচ্ছে। আমরা ক্রাউড (ভিড়) সময়গুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে