নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বরিশালের গণসমাবেশে যাওয়ার পথে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন নেতা কর্মী আহত হলেও ইশরাক অক্ষত আছেন।
আজ শনিবার সকালে বরিশালের গৌরনদীতে এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন।
হামলার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দায়ী করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সদস্য ইশরাক হোসেন।
তবে স্থানীয় যুবলীগের নেতারা অভিযোগ করেছেন, তাদের উপরই বিএনপির গাড়িবহর থেকে প্রথম হামলা হয়, তাঁরা আত্মরক্ষা করেছেন।
বিএনপির অঙ্গসংগঠন মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফত বলেন, ইশরাক হোসেন প্রায় ৫০টি গাড়ির বহর নিয়ে বরিশাল যাওয়ার পথে গৌরনদীর মাহিলারায় পৌঁছালে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে ১০টি গাড়ি ভাঙচুর করে ১০ জনকে আহত করে।
শনিবারের হামলায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন-ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সহিদুল হক সহিদ, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মামুন ভূঁইয়া, কর্মী রাসেল, রকি, বাবুল, খোকন, ৪০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ইমরান, ৪২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য সচিব মাসুদ রানা, সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতা রকি ও আল আমিন।
ইশরাককে উদ্ধৃত করে শায়রুল কবির বলেন, বিএনপির সমাবেশগুলোতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ সরকারকে ভীত করেছে। জোয়ার আটকাতে না পেরে সমাবেশস্থলে যাওয়ার পথে ‘স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ দিয়ে’ বাধার সৃষ্টি করছে, কাপুরুষের মতো রাতের আঁধারে গাড়িবহরে চোরাগুপ্তা হামলা করে পালিয়ে যাচ্ছে।
ইশরাক হোসেনের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজে লাইভ ভিডিওতে ভাঙচুর হওয়া বেশ কয়েকটি গাড়ির সঙ্গে দুয়েকজনকে রক্তাক্তও দেখা যায়।
গৌরনদীর মাহিলারা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রাসেল রারি বলেন, ‘আমরা মাহিলারা মডার্ন ক্লাবে ২৫/২০ নেতা-কর্মী আড্ডা দিছিলাম। সকাল ৭টার দিকে ইশরাক হোসেন প্রায় শতাধিক মাইক্রোবাস নিয়ে বরিশাল যাওয়ার পথে মাহিলারায় অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ইশরাকের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা আমাকে, বিলাশ কবিরাজ ও মাহিলারা বাজার ব্যবসায়ী সভাপতি মো. সহিদুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা পলাশ কবিরাজ, আলীম হোসেন খান, ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি রাসেল সেরনিয়াবাতসহ কমপক্ষে ১৫ জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করেছে। গুরুতরভাবে আহত ৩ জনকে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গৌরনদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহিলাড়ায় কিছু একটা গন্ডগোলের খবর শুনেছি। পুলিশের একটি টিম ঘটনা স্থালে পাঠিয়েছি।’
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বরিশালের গণসমাবেশে যাওয়ার পথে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন নেতা কর্মী আহত হলেও ইশরাক অক্ষত আছেন।
আজ শনিবার সকালে বরিশালের গৌরনদীতে এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন।
হামলার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দায়ী করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সদস্য ইশরাক হোসেন।
তবে স্থানীয় যুবলীগের নেতারা অভিযোগ করেছেন, তাদের উপরই বিএনপির গাড়িবহর থেকে প্রথম হামলা হয়, তাঁরা আত্মরক্ষা করেছেন।
বিএনপির অঙ্গসংগঠন মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফত বলেন, ইশরাক হোসেন প্রায় ৫০টি গাড়ির বহর নিয়ে বরিশাল যাওয়ার পথে গৌরনদীর মাহিলারায় পৌঁছালে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে ১০টি গাড়ি ভাঙচুর করে ১০ জনকে আহত করে।
শনিবারের হামলায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন-ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সহিদুল হক সহিদ, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মামুন ভূঁইয়া, কর্মী রাসেল, রকি, বাবুল, খোকন, ৪০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ইমরান, ৪২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য সচিব মাসুদ রানা, সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতা রকি ও আল আমিন।
ইশরাককে উদ্ধৃত করে শায়রুল কবির বলেন, বিএনপির সমাবেশগুলোতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ সরকারকে ভীত করেছে। জোয়ার আটকাতে না পেরে সমাবেশস্থলে যাওয়ার পথে ‘স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ দিয়ে’ বাধার সৃষ্টি করছে, কাপুরুষের মতো রাতের আঁধারে গাড়িবহরে চোরাগুপ্তা হামলা করে পালিয়ে যাচ্ছে।
ইশরাক হোসেনের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজে লাইভ ভিডিওতে ভাঙচুর হওয়া বেশ কয়েকটি গাড়ির সঙ্গে দুয়েকজনকে রক্তাক্তও দেখা যায়।
গৌরনদীর মাহিলারা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রাসেল রারি বলেন, ‘আমরা মাহিলারা মডার্ন ক্লাবে ২৫/২০ নেতা-কর্মী আড্ডা দিছিলাম। সকাল ৭টার দিকে ইশরাক হোসেন প্রায় শতাধিক মাইক্রোবাস নিয়ে বরিশাল যাওয়ার পথে মাহিলারায় অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ইশরাকের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা আমাকে, বিলাশ কবিরাজ ও মাহিলারা বাজার ব্যবসায়ী সভাপতি মো. সহিদুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা পলাশ কবিরাজ, আলীম হোসেন খান, ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি রাসেল সেরনিয়াবাতসহ কমপক্ষে ১৫ জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করেছে। গুরুতরভাবে আহত ৩ জনকে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গৌরনদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহিলাড়ায় কিছু একটা গন্ডগোলের খবর শুনেছি। পুলিশের একটি টিম ঘটনা স্থালে পাঠিয়েছি।’
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদক হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান চালায়। এ সময় পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে দেখেন দুদকের সদস্যরা।
৪ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক মো. খোরশেদ আলমের ওপর চোরাকারবারিদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত দুই ও অজ্ঞাতনামা আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১১ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নীতি ছিল লুটেপুটে খাওয়া। সেই লুটপাটের নীতির ফলে অসংখ্য মিল ও কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের পথ রুদ্ধ হয়ে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে।’
১৪ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফসলি জমিতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (৫৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের বাহিমালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে