মীর মো. মহিব্বুল্লাহ, পটুয়াখালী

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
কথাগুলো বলেছিলেন পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার পিঁপড়াখালী গ্রামের পায়রা নদীর বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দা মো. হারুন সিকদার। গত ৭ মে পায়রা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের খোঁজ খবর নিতে গেলে কথা হয় ওই এলাকার হারুন শিকদারসহ অনেক বাসিন্দাদের সঙ্গে।
প্রতিবছর ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলেই আতঙ্কে দিন পার করে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ, রাঙ্গাবালী ও কলাপাড়া উপজেলার হাজারো পরিবার। এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ না থাকার ফলে জোয়ারের পানি কিংবা ঘূর্ণিঝড় আসলেই ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে মুহূর্তের মধ্যেই শত শত গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় এসব এলাকার ফসলি জমিসহ হাজারো পরিবার। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর আভাস দিয়েছে আগামী ১৩-১৫ মে এর মধ্যে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত আনতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। পূর্বাভাসের পর থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে ভীত হয়ে পড়েছেন উপকূলের হাজারো পরিবার।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, পটুয়াখালী জেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১ হাজার ৩৩৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলের অধীনে ৮২২ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া উপজেলা সার্কেলের অধীনে রয়েছে ৫১৩ কিলোমিটার। এ ছাড়া পোল্ডার রয়েছে ৩৬টি। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১৯টি এবং কলাপাড়া সার্কেলে ১৭ টি।
এ ছাড়া জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে ১০ কিলোমিটার। ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১৮ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১০ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া সার্কেলে ৮ কিলোমিটার। আংশিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ৩৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১৯ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া সার্কেলে ১৫ কিলোমিটার। জেলার সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে মির্জাগঞ্জ উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া, গরু ভাঙা, চরমোন্তাজ, চর আন্ডা, এবং কলাপাড়া উপজেলার, নিজামপুর, লালুয়ার ইউনিয়নের চাড়িপাড়া, মহাল্লাপাড়া, মুন্সীপাড়া চম্পাপুর ইউনিয়নের দেবপুর, ধানখালী ইউনিয়ন, গলাচিপার ডাকুয়া, চর কাজল, পানপট্টি, বাউফলের ধূলিয়া, মির্জাগঞ্জের সন্ধ্যাকালীকাপুর, পিঁপড়াখালী, ভিগাখালী চিংগুরাসহ এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করার না ফলে প্রতিবছরই বিধ্বস্ত হয় এবং সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে হুমকির মুখে পড়েছে এসব এলাকার বেড়িবাঁধ।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ এর পূর্বাভাস পেয়ে এরই মধ্যে জমির ধান কেটে ঘরে তুলেছে উপকূলের কৃষকরা। যাতে করে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনা যায়। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দারা তাঁরা তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল সরিয়ে নিচ্ছে।
রাঙ্গাবালীর উত্তর চালিতাবুনিয়া গ্রামের মো. ফাহিম হোসেন বলেন, ‘ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে অন্তত: ৫টি গ্রাম তলিয়ে যায় এবং পানি ঢুকে পড়ে মানুষের ঘরবাড়িসহ পুকুর, ধান খেতে। অর্থাৎ জোয়ারে ডুবে থাকে এবং ভাটায় জেগে ওঠে এ ইউনিয়নটি। এভাবে চলে দিনে-রাইতে দুই বার। এ ছাড়া যখন ঝড়ের পূর্বাভাস পাই তখন ভয়ে নির্ঘুম রাত কাটে আমাদের।’
চরমোন্তাজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ, কে সামশুদ্দিন আবু মিয়া বলেন, ‘চরমোন্তাজ ইউনিয়নে প্রায় ৪৫ হাজার লোকের বসবাস। ইউনিয়নটির সাগরের একেবারে কাছে হলেও অনেক স্থানে নেই কোনো বেড়িবাঁধ। যার ফলে ঝড় বন্যা হলে আমরা এ এলাকার মানুষ আতঙ্কে থাকি।’
মির্জাগঞ্জের ইউনিয়নের মিলন মিয়া বলেন, ‘এই নদীতে আমার বাবা ও মায়ের কবর নিয়ে গেছে তাদের কোথায় কবর দিয়েছি সেই জায়গাটা পর্যন্ত এখন বলতে পারি না। আবার জোয়ার আইলে আমরা আর বাঁচতে পারমু না।’
মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো নাসির হাওলাদার বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আমাদের কোনো দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি তবে তাদের যদি দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আমরা পূর্ব প্রস্তুতি শুরু করব।’
কলাপাড়ার লালুয়া ইউপির চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন তপন বিশ্বাস বলেন, ‘ভাই দুঃখের কথা আর কত বলবো। শুনলাম ঘূর্ণিঝড় মোখা আসতেছে। ঝড় বন্যা হলেই ভাঙা বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে থাকি আমরা। আজ ১৪-১৫ বছর ধরে একই অবস্থায় চলছে এ ইউনিয়নটির মানুষজন। তারপরও আমাদের এ দুর্ভোগ-দুর্দশা লাঘবের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না কেউ।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘এ জেলায় বেড়িবাঁধের সংখ্যা সবথেকে বেশি। এখানে ৩৬টি পোল্ডার ও ১ হাজার ৩৩৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। এখানে যেহেতু সংখ্যা বেশি লেন্থ ও বেশি কাজের ঝুঁকি ও বেশি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকনির্দেশনা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় মোখা আসার আগেই সব বেড়িবাঁধ সংরক্ষণ করা হবে। ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের ৭০৩ টির বেশি ঘূর্ণিঝড় সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রয়েছে। যেখানে ২ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এ ছাড়া জেলায় ৫১টি মুজিব কেল্লার বরাদ্দ ছিল। ইতিমধ্যে ২৬টি মুজিব কেল্লা উদ্বোধন হয়ে গেছে বাকিগুলোর কাজ চলছে।’

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
কথাগুলো বলেছিলেন পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার পিঁপড়াখালী গ্রামের পায়রা নদীর বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দা মো. হারুন সিকদার। গত ৭ মে পায়রা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের খোঁজ খবর নিতে গেলে কথা হয় ওই এলাকার হারুন শিকদারসহ অনেক বাসিন্দাদের সঙ্গে।
প্রতিবছর ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলেই আতঙ্কে দিন পার করে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ, রাঙ্গাবালী ও কলাপাড়া উপজেলার হাজারো পরিবার। এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ না থাকার ফলে জোয়ারের পানি কিংবা ঘূর্ণিঝড় আসলেই ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে মুহূর্তের মধ্যেই শত শত গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় এসব এলাকার ফসলি জমিসহ হাজারো পরিবার। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর আভাস দিয়েছে আগামী ১৩-১৫ মে এর মধ্যে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত আনতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। পূর্বাভাসের পর থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে ভীত হয়ে পড়েছেন উপকূলের হাজারো পরিবার।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, পটুয়াখালী জেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১ হাজার ৩৩৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলের অধীনে ৮২২ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া উপজেলা সার্কেলের অধীনে রয়েছে ৫১৩ কিলোমিটার। এ ছাড়া পোল্ডার রয়েছে ৩৬টি। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১৯টি এবং কলাপাড়া সার্কেলে ১৭ টি।
এ ছাড়া জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে ১০ কিলোমিটার। ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১৮ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১০ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া সার্কেলে ৮ কিলোমিটার। আংশিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ৩৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১৯ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া সার্কেলে ১৫ কিলোমিটার। জেলার সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে মির্জাগঞ্জ উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া, গরু ভাঙা, চরমোন্তাজ, চর আন্ডা, এবং কলাপাড়া উপজেলার, নিজামপুর, লালুয়ার ইউনিয়নের চাড়িপাড়া, মহাল্লাপাড়া, মুন্সীপাড়া চম্পাপুর ইউনিয়নের দেবপুর, ধানখালী ইউনিয়ন, গলাচিপার ডাকুয়া, চর কাজল, পানপট্টি, বাউফলের ধূলিয়া, মির্জাগঞ্জের সন্ধ্যাকালীকাপুর, পিঁপড়াখালী, ভিগাখালী চিংগুরাসহ এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করার না ফলে প্রতিবছরই বিধ্বস্ত হয় এবং সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে হুমকির মুখে পড়েছে এসব এলাকার বেড়িবাঁধ।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ এর পূর্বাভাস পেয়ে এরই মধ্যে জমির ধান কেটে ঘরে তুলেছে উপকূলের কৃষকরা। যাতে করে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনা যায়। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দারা তাঁরা তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল সরিয়ে নিচ্ছে।
রাঙ্গাবালীর উত্তর চালিতাবুনিয়া গ্রামের মো. ফাহিম হোসেন বলেন, ‘ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে অন্তত: ৫টি গ্রাম তলিয়ে যায় এবং পানি ঢুকে পড়ে মানুষের ঘরবাড়িসহ পুকুর, ধান খেতে। অর্থাৎ জোয়ারে ডুবে থাকে এবং ভাটায় জেগে ওঠে এ ইউনিয়নটি। এভাবে চলে দিনে-রাইতে দুই বার। এ ছাড়া যখন ঝড়ের পূর্বাভাস পাই তখন ভয়ে নির্ঘুম রাত কাটে আমাদের।’
চরমোন্তাজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ, কে সামশুদ্দিন আবু মিয়া বলেন, ‘চরমোন্তাজ ইউনিয়নে প্রায় ৪৫ হাজার লোকের বসবাস। ইউনিয়নটির সাগরের একেবারে কাছে হলেও অনেক স্থানে নেই কোনো বেড়িবাঁধ। যার ফলে ঝড় বন্যা হলে আমরা এ এলাকার মানুষ আতঙ্কে থাকি।’
মির্জাগঞ্জের ইউনিয়নের মিলন মিয়া বলেন, ‘এই নদীতে আমার বাবা ও মায়ের কবর নিয়ে গেছে তাদের কোথায় কবর দিয়েছি সেই জায়গাটা পর্যন্ত এখন বলতে পারি না। আবার জোয়ার আইলে আমরা আর বাঁচতে পারমু না।’
মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো নাসির হাওলাদার বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আমাদের কোনো দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি তবে তাদের যদি দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আমরা পূর্ব প্রস্তুতি শুরু করব।’
কলাপাড়ার লালুয়া ইউপির চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন তপন বিশ্বাস বলেন, ‘ভাই দুঃখের কথা আর কত বলবো। শুনলাম ঘূর্ণিঝড় মোখা আসতেছে। ঝড় বন্যা হলেই ভাঙা বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে থাকি আমরা। আজ ১৪-১৫ বছর ধরে একই অবস্থায় চলছে এ ইউনিয়নটির মানুষজন। তারপরও আমাদের এ দুর্ভোগ-দুর্দশা লাঘবের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না কেউ।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘এ জেলায় বেড়িবাঁধের সংখ্যা সবথেকে বেশি। এখানে ৩৬টি পোল্ডার ও ১ হাজার ৩৩৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। এখানে যেহেতু সংখ্যা বেশি লেন্থ ও বেশি কাজের ঝুঁকি ও বেশি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকনির্দেশনা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় মোখা আসার আগেই সব বেড়িবাঁধ সংরক্ষণ করা হবে। ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের ৭০৩ টির বেশি ঘূর্ণিঝড় সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রয়েছে। যেখানে ২ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এ ছাড়া জেলায় ৫১টি মুজিব কেল্লার বরাদ্দ ছিল। ইতিমধ্যে ২৬টি মুজিব কেল্লা উদ্বোধন হয়ে গেছে বাকিগুলোর কাজ চলছে।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
০৮ মে ২০২৩
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
০৮ মে ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
০৮ মে ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

‘খবরে হোনলাম বড় একটা বান (ঝড়) আইতে আছে। বানের কথা হোনলে চোহে মোহে আর ঘুম থাহে না। বাড়ির কূলে বেড়িবাঁধ ভাঙা। ৩২ বছরের জীবনে ৩০ বার দোকান ও ঘর বাড়ি সরাইছি। সরকার ওপদ্যা (বেড়িবাঁধ) দেয় আর ভাইঙ্গা যায়। এইবার বান (বন্যা) আইলে কোম্মে যামু আল্লাহ যানে, নদীতে ভাসা ছাড়া আর উপায় নাই।’
০৮ মে ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে