লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ভোলার লালমোহনের করিমগঞ্জ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা। প্রতিষ্ঠার ৭৭ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরেই চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। সামান্য বৃষ্টিতেই ঘর পানিতে ভরে যায়। এতে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রসহ শিক্ষার্থীদের বই-খাতা ভিজে যায়। এ নিয়ে বিপাকে আছেন মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, মাদ্রাসাটিতে বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫০০। গড়ে প্রতিদিন উপস্থিত থাকে ২৫০-৩০০ জন। প্রতিবছর মাদ্রাসায় নতুন করে ভর্তি হয় ১৫০ জনের মতো শিক্ষার্থী। প্রতিবছর দাখিল ও আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয় অন্তত ১০০ শিক্ষার্থী। এসব শিক্ষার্থী বছরের পর বছর চরম দুর্ভোগ নিয়ে লেখাপড়া করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। ১৯৪৫ সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭৭ বছর পেরিয়ে গেলেও সেই জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরে এখন পর্যন্ত চলছে শিক্ষা কার্যক্রম।
দাখিল পরীক্ষার্থী তানহা ও আলিম প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী তালহা বলে, ‘বৃষ্টি এলে টিনের চালা দিয়ে ভেতরে পানি পড়ে। এতে বই-খাতা ভিজে যায়। তখন শ্রেণিকক্ষের মধ্যে বসে থাকাও অনেক কষ্টের হয়ে যায়। এতে করে আমাদের পড়ালেখায় সমস্যা হচ্ছে। আমরা দ্রুত মাদ্রাসার জন্য একটি পাকা ভবন নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
করিমগঞ্জ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘মাদ্রাসার ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে চরম বেকায়দায় রয়েছি। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান ও অফিসের কার্যক্রম। নতুন একটি ভবন নির্মাণের জন্য পাঁচবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেও কোনো কাজ হয়নি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাকার্যক্রম আরও বেগবান করতে অতি শিগগির মাদ্রাসার জন্য একটি পাকা ভবন নির্মাণের জোর দাবি জানাচ্ছি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলার প্রতিটি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে পাকা ভবন হবে। এই মাদ্রাসাও ভবনের জন্য অপেক্ষমাণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছে। আশা করছি খুব শিগগির মাদ্রাসাটির নতুন পাকা একটি ভবন সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে পাস হবে।’
১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ভোলার লালমোহনের করিমগঞ্জ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা। প্রতিষ্ঠার ৭৭ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরেই চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। সামান্য বৃষ্টিতেই ঘর পানিতে ভরে যায়। এতে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রসহ শিক্ষার্থীদের বই-খাতা ভিজে যায়। এ নিয়ে বিপাকে আছেন মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, মাদ্রাসাটিতে বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫০০। গড়ে প্রতিদিন উপস্থিত থাকে ২৫০-৩০০ জন। প্রতিবছর মাদ্রাসায় নতুন করে ভর্তি হয় ১৫০ জনের মতো শিক্ষার্থী। প্রতিবছর দাখিল ও আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয় অন্তত ১০০ শিক্ষার্থী। এসব শিক্ষার্থী বছরের পর বছর চরম দুর্ভোগ নিয়ে লেখাপড়া করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। ১৯৪৫ সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭৭ বছর পেরিয়ে গেলেও সেই জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরে এখন পর্যন্ত চলছে শিক্ষা কার্যক্রম।
দাখিল পরীক্ষার্থী তানহা ও আলিম প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী তালহা বলে, ‘বৃষ্টি এলে টিনের চালা দিয়ে ভেতরে পানি পড়ে। এতে বই-খাতা ভিজে যায়। তখন শ্রেণিকক্ষের মধ্যে বসে থাকাও অনেক কষ্টের হয়ে যায়। এতে করে আমাদের পড়ালেখায় সমস্যা হচ্ছে। আমরা দ্রুত মাদ্রাসার জন্য একটি পাকা ভবন নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
করিমগঞ্জ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘মাদ্রাসার ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে চরম বেকায়দায় রয়েছি। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান ও অফিসের কার্যক্রম। নতুন একটি ভবন নির্মাণের জন্য পাঁচবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেও কোনো কাজ হয়নি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাকার্যক্রম আরও বেগবান করতে অতি শিগগির মাদ্রাসার জন্য একটি পাকা ভবন নির্মাণের জোর দাবি জানাচ্ছি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলার প্রতিটি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে পাকা ভবন হবে। এই মাদ্রাসাও ভবনের জন্য অপেক্ষমাণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছে। আশা করছি খুব শিগগির মাদ্রাসাটির নতুন পাকা একটি ভবন সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে পাস হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে