আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলী উপজেলায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে বাবুল মিয়া নামের এক প্রতিবেশী বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে আলহাজ মকবুল আহম্মেদ মৃধা আমতলী পৌরসভার কালিবাড়ী এলাকায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটিতে বর্তমানে দেড় হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের সৌন্দর্য বাড়াতে সামনে লেক বানানো হয়। দুই মাস আগে প্রতিবেশী বাবুল মিয়া কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনের পথে বালুর বস্তার বাঁধ দেন। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হওয়ায় জমে থাকা পানির দুর্গন্ধে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। আজ দুপুরে ওই লেকের পানি নিষ্কাশনে আমতলী পৌরসভা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ ও তাঁর লোকজন ঘটনাস্থলে যান। ওই সময় বাবুল মিয়া ও তাঁর দুই ছেলে হাসিব মিয়া, সোয়েব মিয়া, স্ত্রী রিনা বেগম, শাশুড়ি আলেয়া বেগমসহ ১০-১২ জন পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনে বাঁধা দেন। তাঁরা কলেজে শিক্ষকদের গালিগালাজ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পৌরসভার লোকজন ও শিক্ষককের ধাওয়া দেন। খবর পেয়ে আমতলী থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ দেখতে পেয়ে পালিয়ে যান বাবুল মিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা।
কলেজের জৈষ্ঠ প্রভাষক বসির উদ্দিন, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, কবির হোসেন, উত্তম কুমার কর্মকার ও মাকসুদুর রহমান বলেন, লেকে জলাবদ্ধতার কারণে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পচা দুর্গন্ধে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো খুবই কষ্টকর। তাঁরা আরও বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে এলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন শিক্ষকদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া করেছেন। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা। সহকারী অধ্যাপক মো. বাছির উদ্দিন ও মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। এই কলেজের পরীক্ষাকেন্দ্রে ওই দিন ৭ শতাধিক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন। এদিকে ঘটনার পর বাবুল মিয়ার মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ পাওয়ায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কলেজের শিক্ষকদের ধাওয়া দেওয়ার কথা অস্বীকার করে বাবুল মিয়ার স্ত্রী রিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের লেকের পানি আমার জমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়। তাই আমি পানি নিষ্কাশনের পথ বালুর বস্তা দিয়ে আটকে রেখেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার জমির ওপর দিয়ে পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে দেব না।’
আমতলী বকুলনেছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোছা. ফেরদৌসি আক্তার বলেন, বাবুল মিয়া কলেজের জমি দখল করে বালুর বস্তা দিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ আটকে দিয়েছেন। কলেজের জমির ওপর দিয়েও তিনি পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপন করতে দেবেন না। ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাবুল মিয়া এমন কাজ করছেন। তিনি আরও বলেন, কলেজের শিক্ষকদের সঙ্গে বাবুল ও তাঁর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে পৌরসভার লোকজন পাঠানো হয়েছে। তাঁরাই ওই পানি নিষ্কাশনে ব্যবস্থা নেবেন।

বরগুনার আমতলী উপজেলায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে বাবুল মিয়া নামের এক প্রতিবেশী বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে আলহাজ মকবুল আহম্মেদ মৃধা আমতলী পৌরসভার কালিবাড়ী এলাকায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটিতে বর্তমানে দেড় হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের সৌন্দর্য বাড়াতে সামনে লেক বানানো হয়। দুই মাস আগে প্রতিবেশী বাবুল মিয়া কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনের পথে বালুর বস্তার বাঁধ দেন। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হওয়ায় জমে থাকা পানির দুর্গন্ধে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। আজ দুপুরে ওই লেকের পানি নিষ্কাশনে আমতলী পৌরসভা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ ও তাঁর লোকজন ঘটনাস্থলে যান। ওই সময় বাবুল মিয়া ও তাঁর দুই ছেলে হাসিব মিয়া, সোয়েব মিয়া, স্ত্রী রিনা বেগম, শাশুড়ি আলেয়া বেগমসহ ১০-১২ জন পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনে বাঁধা দেন। তাঁরা কলেজে শিক্ষকদের গালিগালাজ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পৌরসভার লোকজন ও শিক্ষককের ধাওয়া দেন। খবর পেয়ে আমতলী থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ দেখতে পেয়ে পালিয়ে যান বাবুল মিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা।
কলেজের জৈষ্ঠ প্রভাষক বসির উদ্দিন, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, কবির হোসেন, উত্তম কুমার কর্মকার ও মাকসুদুর রহমান বলেন, লেকে জলাবদ্ধতার কারণে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পচা দুর্গন্ধে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো খুবই কষ্টকর। তাঁরা আরও বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে এলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন শিক্ষকদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া করেছেন। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা। সহকারী অধ্যাপক মো. বাছির উদ্দিন ও মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। এই কলেজের পরীক্ষাকেন্দ্রে ওই দিন ৭ শতাধিক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন। এদিকে ঘটনার পর বাবুল মিয়ার মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ পাওয়ায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কলেজের শিক্ষকদের ধাওয়া দেওয়ার কথা অস্বীকার করে বাবুল মিয়ার স্ত্রী রিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের লেকের পানি আমার জমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়। তাই আমি পানি নিষ্কাশনের পথ বালুর বস্তা দিয়ে আটকে রেখেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার জমির ওপর দিয়ে পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে দেব না।’
আমতলী বকুলনেছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোছা. ফেরদৌসি আক্তার বলেন, বাবুল মিয়া কলেজের জমি দখল করে বালুর বস্তা দিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ আটকে দিয়েছেন। কলেজের জমির ওপর দিয়েও তিনি পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপন করতে দেবেন না। ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাবুল মিয়া এমন কাজ করছেন। তিনি আরও বলেন, কলেজের শিক্ষকদের সঙ্গে বাবুল ও তাঁর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে পৌরসভার লোকজন পাঠানো হয়েছে। তাঁরাই ওই পানি নিষ্কাশনে ব্যবস্থা নেবেন।
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলী উপজেলায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে বাবুল মিয়া নামের এক প্রতিবেশী বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে আলহাজ মকবুল আহম্মেদ মৃধা আমতলী পৌরসভার কালিবাড়ী এলাকায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটিতে বর্তমানে দেড় হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের সৌন্দর্য বাড়াতে সামনে লেক বানানো হয়। দুই মাস আগে প্রতিবেশী বাবুল মিয়া কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনের পথে বালুর বস্তার বাঁধ দেন। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হওয়ায় জমে থাকা পানির দুর্গন্ধে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। আজ দুপুরে ওই লেকের পানি নিষ্কাশনে আমতলী পৌরসভা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ ও তাঁর লোকজন ঘটনাস্থলে যান। ওই সময় বাবুল মিয়া ও তাঁর দুই ছেলে হাসিব মিয়া, সোয়েব মিয়া, স্ত্রী রিনা বেগম, শাশুড়ি আলেয়া বেগমসহ ১০-১২ জন পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনে বাঁধা দেন। তাঁরা কলেজে শিক্ষকদের গালিগালাজ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পৌরসভার লোকজন ও শিক্ষককের ধাওয়া দেন। খবর পেয়ে আমতলী থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ দেখতে পেয়ে পালিয়ে যান বাবুল মিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা।
কলেজের জৈষ্ঠ প্রভাষক বসির উদ্দিন, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, কবির হোসেন, উত্তম কুমার কর্মকার ও মাকসুদুর রহমান বলেন, লেকে জলাবদ্ধতার কারণে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পচা দুর্গন্ধে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো খুবই কষ্টকর। তাঁরা আরও বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে এলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন শিক্ষকদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া করেছেন। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা। সহকারী অধ্যাপক মো. বাছির উদ্দিন ও মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। এই কলেজের পরীক্ষাকেন্দ্রে ওই দিন ৭ শতাধিক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন। এদিকে ঘটনার পর বাবুল মিয়ার মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ পাওয়ায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কলেজের শিক্ষকদের ধাওয়া দেওয়ার কথা অস্বীকার করে বাবুল মিয়ার স্ত্রী রিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের লেকের পানি আমার জমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়। তাই আমি পানি নিষ্কাশনের পথ বালুর বস্তা দিয়ে আটকে রেখেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার জমির ওপর দিয়ে পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে দেব না।’
আমতলী বকুলনেছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোছা. ফেরদৌসি আক্তার বলেন, বাবুল মিয়া কলেজের জমি দখল করে বালুর বস্তা দিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ আটকে দিয়েছেন। কলেজের জমির ওপর দিয়েও তিনি পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপন করতে দেবেন না। ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাবুল মিয়া এমন কাজ করছেন। তিনি আরও বলেন, কলেজের শিক্ষকদের সঙ্গে বাবুল ও তাঁর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে পৌরসভার লোকজন পাঠানো হয়েছে। তাঁরাই ওই পানি নিষ্কাশনে ব্যবস্থা নেবেন।

বরগুনার আমতলী উপজেলায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে বাবুল মিয়া নামের এক প্রতিবেশী বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে আলহাজ মকবুল আহম্মেদ মৃধা আমতলী পৌরসভার কালিবাড়ী এলাকায় বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটিতে বর্তমানে দেড় হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের সৌন্দর্য বাড়াতে সামনে লেক বানানো হয়। দুই মাস আগে প্রতিবেশী বাবুল মিয়া কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনের পথে বালুর বস্তার বাঁধ দেন। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হওয়ায় জমে থাকা পানির দুর্গন্ধে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। আজ দুপুরে ওই লেকের পানি নিষ্কাশনে আমতলী পৌরসভা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ ও তাঁর লোকজন ঘটনাস্থলে যান। ওই সময় বাবুল মিয়া ও তাঁর দুই ছেলে হাসিব মিয়া, সোয়েব মিয়া, স্ত্রী রিনা বেগম, শাশুড়ি আলেয়া বেগমসহ ১০-১২ জন পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনে বাঁধা দেন। তাঁরা কলেজে শিক্ষকদের গালিগালাজ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পৌরসভার লোকজন ও শিক্ষককের ধাওয়া দেন। খবর পেয়ে আমতলী থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ দেখতে পেয়ে পালিয়ে যান বাবুল মিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা।
কলেজের জৈষ্ঠ প্রভাষক বসির উদ্দিন, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, কবির হোসেন, উত্তম কুমার কর্মকার ও মাকসুদুর রহমান বলেন, লেকে জলাবদ্ধতার কারণে কলেজের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পচা দুর্গন্ধে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো খুবই কষ্টকর। তাঁরা আরও বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে এলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন শিক্ষকদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া করেছেন। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা। সহকারী অধ্যাপক মো. বাছির উদ্দিন ও মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। এই কলেজের পরীক্ষাকেন্দ্রে ওই দিন ৭ শতাধিক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন। এদিকে ঘটনার পর বাবুল মিয়ার মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ পাওয়ায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কলেজের শিক্ষকদের ধাওয়া দেওয়ার কথা অস্বীকার করে বাবুল মিয়ার স্ত্রী রিনা বেগম বলেন, ‘ওই কলেজের লেকের পানি আমার জমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়। তাই আমি পানি নিষ্কাশনের পথ বালুর বস্তা দিয়ে আটকে রেখেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার জমির ওপর দিয়ে পানি নিষ্কাশনে পাইপ স্থাপন করতে দেব না।’
আমতলী বকুলনেছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোছা. ফেরদৌসি আক্তার বলেন, বাবুল মিয়া কলেজের জমি দখল করে বালুর বস্তা দিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ আটকে দিয়েছেন। কলেজের জমির ওপর দিয়েও তিনি পানি নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপন করতে দেবেন না। ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা। ওই পরীক্ষায় বিঘ্ন ঘটাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাবুল মিয়া এমন কাজ করছেন। তিনি আরও বলেন, কলেজের শিক্ষকদের সঙ্গে বাবুল ও তাঁর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, কলেজের লেকের পানি নিষ্কাশনে পৌরসভার লোকজন পাঠানো হয়েছে। তাঁরাই ওই পানি নিষ্কাশনে ব্যবস্থা নেবেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর।
৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা
৩ ঘণ্টা আগেগাজীপুর (শ্রীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। নিহত জালাল উদ্দীন (৪৫) ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চরআগলী ইউনিয়নের নিধিরচর গ্রামের মো. তৈয়ব উদ্দিনের ছেলে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গুরুতর আহত অবস্থায় মৃত্যুর আগে জালাল উদ্দীনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি জানান, শ্রীপুর রেলস্টেশনে দাঁড়ানো মোহনগঞ্জগামী ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেন। এ সময় তিনি ট্রেনে উঠতে দৌড় দেন। একই সময়ে স্টেশনের এক নম্বর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেনটিও ছেড়ে দেয়। এ সময় পা পিছলে ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে চলে যান তিনি। এর পরের ঘটনা বলতে পারেননি গুরুতর আহত জালাল উদ্দীন।
স্থানীয় দোকানি মনির হোসেন জানান, স্টেশনে দুটি ভিন্ন লাইনে দুটি ট্রেন দাঁড়ানো ছিল এবং একই সঙ্গে ট্রেন দুটি ছাড়া শুরু করে। হঠাৎ জালাল উদ্দীন এক নম্বর লাইনে দৌড়ালে পা পিছলে চোখের পলকে ট্রেনের নিচে পড়ে যান। জামালপুর কমিউটার ট্রেনটি তাঁর ওপর দিয়ে চলে যায়। ট্রেনটি চলে যাওয়ার পরপরই স্টেশনের লোকজনের সহযোগিতায় তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে তিনি স্বাভাবিকভাবে কথা বলছিলেন এবং নিজের নাম-ঠিকানা বলতে পারছিলেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে চরআগলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শহিদুল ইসলাম দুলু বলেন, রাতেই তিনি মারা গেছে। আজ সোমবার বেলা ১১টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘গতকাল রোববার রাত ৯টার পর গুরুতর আহত অবস্থায় কয়েকজন মানুষ জালাল উদ্দীন নামে একজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তার অবস্থা সংকটাপন্ন ছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
শ্রীপুর রেলস্টেশন মাস্টার মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে। তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে যায়।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘এমন ঘটনা ঘটার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। মৃত্যুর বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তা ছাড়া বিষয়টি রেলওয়ে পুলিশ দেখবেন।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। নিহত জালাল উদ্দীন (৪৫) ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চরআগলী ইউনিয়নের নিধিরচর গ্রামের মো. তৈয়ব উদ্দিনের ছেলে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গুরুতর আহত অবস্থায় মৃত্যুর আগে জালাল উদ্দীনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি জানান, শ্রীপুর রেলস্টেশনে দাঁড়ানো মোহনগঞ্জগামী ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেন। এ সময় তিনি ট্রেনে উঠতে দৌড় দেন। একই সময়ে স্টেশনের এক নম্বর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেনটিও ছেড়ে দেয়। এ সময় পা পিছলে ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে চলে যান তিনি। এর পরের ঘটনা বলতে পারেননি গুরুতর আহত জালাল উদ্দীন।
স্থানীয় দোকানি মনির হোসেন জানান, স্টেশনে দুটি ভিন্ন লাইনে দুটি ট্রেন দাঁড়ানো ছিল এবং একই সঙ্গে ট্রেন দুটি ছাড়া শুরু করে। হঠাৎ জালাল উদ্দীন এক নম্বর লাইনে দৌড়ালে পা পিছলে চোখের পলকে ট্রেনের নিচে পড়ে যান। জামালপুর কমিউটার ট্রেনটি তাঁর ওপর দিয়ে চলে যায়। ট্রেনটি চলে যাওয়ার পরপরই স্টেশনের লোকজনের সহযোগিতায় তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে তিনি স্বাভাবিকভাবে কথা বলছিলেন এবং নিজের নাম-ঠিকানা বলতে পারছিলেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে চরআগলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শহিদুল ইসলাম দুলু বলেন, রাতেই তিনি মারা গেছে। আজ সোমবার বেলা ১১টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘গতকাল রোববার রাত ৯টার পর গুরুতর আহত অবস্থায় কয়েকজন মানুষ জালাল উদ্দীন নামে একজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তার অবস্থা সংকটাপন্ন ছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
শ্রীপুর রেলস্টেশন মাস্টার মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে। তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে যায়।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘এমন ঘটনা ঘটার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। মৃত্যুর বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তা ছাড়া বিষয়টি রেলওয়ে পুলিশ দেখবেন।’

কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশন পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
২২ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে নোয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল এবং তাঁর ছবিসংবলিত কুশপুত্তলিকা দাহ করে সভায় অংশগ্রহণকারীরা।
নোয়াখালী জিয়া সাইবার ফোর্সের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন বাদলের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর আলো।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হারুনুর অর রশিদ আজাদ, নোয়াখালী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম পলাশসহ আরও অনেকে।

সভায় বক্তারা বলেন, অদৃশ্য শক্তি ক্রমশ দৃশ্যমান হয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচার করে ভোটারদের বিভ্রান্ত করছে। এ অপপ্রচার রুখে দিতে হলে বিএনপির জিয়া সাইবার ফোর্স ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের সঠিক তথ্য ছবি ও প্রমাণ দিয়ে জনগণকে বোঝাতে হবে এবং দল থেকে যাকে ধানের শীষ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় তাঁর পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে।
সভা শেষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল এবং তাঁর ছবিসংবলিত কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে নোয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল এবং তাঁর ছবিসংবলিত কুশপুত্তলিকা দাহ করে সভায় অংশগ্রহণকারীরা।
নোয়াখালী জিয়া সাইবার ফোর্সের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন বাদলের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর আলো।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হারুনুর অর রশিদ আজাদ, নোয়াখালী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম পলাশসহ আরও অনেকে।

সভায় বক্তারা বলেন, অদৃশ্য শক্তি ক্রমশ দৃশ্যমান হয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচার করে ভোটারদের বিভ্রান্ত করছে। এ অপপ্রচার রুখে দিতে হলে বিএনপির জিয়া সাইবার ফোর্স ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের সঠিক তথ্য ছবি ও প্রমাণ দিয়ে জনগণকে বোঝাতে হবে এবং দল থেকে যাকে ধানের শীষ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় তাঁর পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে।
সভা শেষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল এবং তাঁর ছবিসংবলিত কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।

কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশন পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
২২ জুন ২০২৫
গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর।
৭ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা
৩ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির বিবদমান দুই গ্রুপের পূর্ববিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে।
এ ঘটনার পর থেকে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সিকান্দি গ্রামের বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এতে স্থানীয় গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিহত তুহিন মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওয়াহিদ মোল্লা ও বিএনপি নেতা আতিক মল্লিকের অনুসারী।
নিহতের চাচাতো ভাই আকাশ দেওয়ান জানান, রোববার রাতে তুহিন হাঁটার জন্য বাসা থেকে বের হয়। এ সময় মুন্সিকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা ওজির আলী ও আওলাদ গ্রুপের অনুসারী লিটন ব্যাপারীর নেতৃত্বে পেছন থেকে তুহিনকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় ও গুলি করে। এ সময় তুহিন গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে তাদের মধ্যে পূর্বের বিরোধ ছিল বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক প্রান্ত সর্দার জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর পিঠে ও ঘাড়ে একাধিক গুলির চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির জানান, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত করলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির বিবদমান দুই গ্রুপের পূর্ববিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে।
এ ঘটনার পর থেকে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সিকান্দি গ্রামের বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এতে স্থানীয় গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিহত তুহিন মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওয়াহিদ মোল্লা ও বিএনপি নেতা আতিক মল্লিকের অনুসারী।
নিহতের চাচাতো ভাই আকাশ দেওয়ান জানান, রোববার রাতে তুহিন হাঁটার জন্য বাসা থেকে বের হয়। এ সময় মুন্সিকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা ওজির আলী ও আওলাদ গ্রুপের অনুসারী লিটন ব্যাপারীর নেতৃত্বে পেছন থেকে তুহিনকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় ও গুলি করে। এ সময় তুহিন গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে তাদের মধ্যে পূর্বের বিরোধ ছিল বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক প্রান্ত সর্দার জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর পিঠে ও ঘাড়ে একাধিক গুলির চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির জানান, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত করলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশন পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
২২ জুন ২০২৫
গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর।
৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে নেমে এসেছে এ বছরের প্রথম কুয়াশা। সোমবার (৩ নভেম্বর) ভোর থেকেই রাজশাহী শহর ও আশপাশের উপজেলার গ্রামগুলোর চারপাশ মোড়ানো ছিল ঘন কুয়াশার চাদরে। এই কুয়াশাময় সকাল যেন জানিয়ে দিয়েছে, আসছে শীত, আসছে স্নিগ্ধতার মৌসুম।
শীতের এমন আগমনী ছোঁয়ায় বদলে গেছে প্রকৃতির রূপ। কুয়াশাঢাকা সকাল জানিয়ে দিচ্ছে, শীত আর বেশি দূরে নয়। এদিন ভোরের আলো ফুটলেও মহাসড়কে যানবাহনগুলোকে চলতে দেখা যায় হেডলাইট জ্বালিয়ে। কুয়াশা ভেদ করে গন্তব্যের পথে ছুটে যায় মানুষ।
এদিকে গ্রামের মাঠে শিশিরভেজা ঘাসে খেলায় মত্ত শিশুরা যেন প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওঠে। মাকড়সার জালে ঝুলে থাকা শিশিরবিন্দু আর ধূসর আকাশে সূর্যের মিটিমিটি আলো মিলেমিশে সৃষ্টি করে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।

শহরের রেলগেট এলাকায় কাজের সন্ধানে আসা শ্রমিক আবদুল জব্বার বলেন, ‘আজকের সকালেই এবার প্রথমবার শীত টের পেলাম। এখন থেকে হয়তো শীত বাড়বে।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা কমবে বলেও জানান তিনি।

রাজশাহীতে নেমে এসেছে এ বছরের প্রথম কুয়াশা। সোমবার (৩ নভেম্বর) ভোর থেকেই রাজশাহী শহর ও আশপাশের উপজেলার গ্রামগুলোর চারপাশ মোড়ানো ছিল ঘন কুয়াশার চাদরে। এই কুয়াশাময় সকাল যেন জানিয়ে দিয়েছে, আসছে শীত, আসছে স্নিগ্ধতার মৌসুম।
শীতের এমন আগমনী ছোঁয়ায় বদলে গেছে প্রকৃতির রূপ। কুয়াশাঢাকা সকাল জানিয়ে দিচ্ছে, শীত আর বেশি দূরে নয়। এদিন ভোরের আলো ফুটলেও মহাসড়কে যানবাহনগুলোকে চলতে দেখা যায় হেডলাইট জ্বালিয়ে। কুয়াশা ভেদ করে গন্তব্যের পথে ছুটে যায় মানুষ।
এদিকে গ্রামের মাঠে শিশিরভেজা ঘাসে খেলায় মত্ত শিশুরা যেন প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওঠে। মাকড়সার জালে ঝুলে থাকা শিশিরবিন্দু আর ধূসর আকাশে সূর্যের মিটিমিটি আলো মিলেমিশে সৃষ্টি করে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।

শহরের রেলগেট এলাকায় কাজের সন্ধানে আসা শ্রমিক আবদুল জব্বার বলেন, ‘আজকের সকালেই এবার প্রথমবার শীত টের পেলাম। এখন থেকে হয়তো শীত বাড়বে।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, সোমবার ভোরে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন রোববার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ২৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখন থেকে তাপমাত্রা কমবে বলেও জানান তিনি।

কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, আজ রোববার দুপুরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কলেজের পানি নিষ্কাশন পাইপ স্থাপন করতে গেলে বাবুল মিয়া ও তাঁর লোকজন কলেজের শিক্ষক ও পৌরসভার লোকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিয়েছেন।
২২ জুন ২০২৫
গাজীপুরের শ্রীপুরে দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যান কৃষক জালাল উদ্দীন। পুরো ট্রেন তাঁর ওপর দিয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তিনি। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর।
৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের করণীয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাদের সঙ্গে জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) নোয়াখালী জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মুন্সিগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত তুহিন দেওয়ান মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের দক্ষিণ বেহেরকান্দি এলাকার ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে