আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
ঘটনা ধামাচাপা দিতে দালাল রুবেল হাওলাদার পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক সাজিয়েছেন বলেও অভিযোগ সাইদুল গাজীর। আমতলী উপজেলার লোচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে আসা সাইদুল গাজী গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিম আমতলী গ্রামের আব্দুল হাই গাজীর ছেলে সাইদুল গাজী ও তাঁর ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদারকে দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে কোম্পানির ভিসায় সৌদি আরবে পাঠান। ২০২২ সালের ২৬ এপ্রিল জেদ্দা বিমানবন্দরে নামেন দুই ভাই। এরপর দালাল চক্রের সদস্য ফুয়াদ তাঁদের একটি বদ্ধঘরে আটকে রাখেন। ওই স্থানে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। চার দিন পর দালাল চক্রের আরেক সদস্য মনির এসে তাঁদের জেদ্দায় মরুভূমির মধ্যে একটি বন্ধ মুরগির ফার্মে নিয়ে যান। ওই স্থানে তাঁদের ৫ মাস ১০ দিন আটকে রাখেন তাঁরা। দালাল রুবেলের নির্দেশে চক্রের সদস্যরা তাঁদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালান এবং দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নির্যাতন সইতে না পেরে সাইদুল ও মামুন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু দালাল চক্রের হাত থেকে রক্ষা পাননি। দালাল রুবেলের নির্দেশে মনির তাঁদের আটকে রেখে নির্যাতন চালিয়ে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। নিরুপায় হয়ে দেড় লাখ টাকা দেয় সাইদুলের পরিবার। এরপর দালাল রুবেল মেয়াদোত্তীর্ণ আকামা দিয়ে দুই ভাইকে ছেড়ে দেন। ওই আকামা নিয়ে পালিয়ে বেড়ান তাঁরা। এ ঘটনা নিয়ে দালাল রুবেলের সঙ্গে সাইদুলের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন রুবেল। পরে দালাল রুবেল ও তাঁর সহযোগীরা গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশের হাতে সাইদুলকে ধরিয়ে দেন। ১২ দিন কারাবাস শেষে ২৭ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশ তাঁকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। অপর দিকে সাইদুলের ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদার এখনো সৌদি আরবে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
মামুনের বাবা মজিবুর রহমান হাওলাদার জানান, মামুন হাওলাদারের সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ নেই। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাইদুল গাজী ও দালাল রুবেল হাওলাদারের মধ্যে এ নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জের ধরে দালাল রুবেল হাওলাদার সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে আমতলী থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সৌদি আরবে নির্যাতনের শিকার সাইদুল গাজী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ও আমার ভাইয়ের জীবনটা দালাল রুবেল শেষ করে দিয়েছে। আমি তো জেল খেটে দেশে ফিরেছি, কিন্তু আমার ভাই কোথায় আছে, তা আল্লাহ জানেন।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল হাওলাদার কোম্পানির ভিসা দেওয়ার কথা বলে আমাকে ও আমার ফুফাতো ভাইকে সৌদি আরবে পাঠায়। সৌদি নিয়ে দুই দালালের কাছে আমাদের বিক্রি করে দেয়। দালাল চক্র আমাদের দুই ভাইকে ৫ মাস ১০ দিন আটকে রেখে নির্যাতন শেষে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। পরে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল আমাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। এখন আবার আমাকে হয়রানি করতে থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। আমি এ ঘটনায় দালাল রুবেল হাওলাদার ও তার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইউসুফ মল্লিক, ‘নাশির উদ্দিন হাওলাদার, সুলতান গাজী ও আব্দুল হক মৃধা বলেন, দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে সাইদুল গাজী ও তার ফুফাতো ভাই মামুনকে সৌদি আরব পাঠায়। সেখানে দালাল রুবেলের সহযোগীরা তাদের পাঁচ মাস আটকে রখে নির্যাতন করেছে। এ ঘটনায় রুবেল ও সাইদুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়েছে। কিন্তু এখন শুনতে পাচ্ছি, রুবেল থানায় সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
দালাল রুবেল হাওলাদার দুই ভাইকে সৌদি আরবে পাঠানোর কথা স্বীকার করেছেন। তবে নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘সাইদুল গাজী লোকজন নিয়ে আমাকে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘সৌদি আরবে নির্যাতন ও মুক্তিপণের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারধরের একটি অভিযোগ পেয়েছিলাম। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে।’

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
ঘটনা ধামাচাপা দিতে দালাল রুবেল হাওলাদার পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক সাজিয়েছেন বলেও অভিযোগ সাইদুল গাজীর। আমতলী উপজেলার লোচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে আসা সাইদুল গাজী গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিম আমতলী গ্রামের আব্দুল হাই গাজীর ছেলে সাইদুল গাজী ও তাঁর ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদারকে দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে কোম্পানির ভিসায় সৌদি আরবে পাঠান। ২০২২ সালের ২৬ এপ্রিল জেদ্দা বিমানবন্দরে নামেন দুই ভাই। এরপর দালাল চক্রের সদস্য ফুয়াদ তাঁদের একটি বদ্ধঘরে আটকে রাখেন। ওই স্থানে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। চার দিন পর দালাল চক্রের আরেক সদস্য মনির এসে তাঁদের জেদ্দায় মরুভূমির মধ্যে একটি বন্ধ মুরগির ফার্মে নিয়ে যান। ওই স্থানে তাঁদের ৫ মাস ১০ দিন আটকে রাখেন তাঁরা। দালাল রুবেলের নির্দেশে চক্রের সদস্যরা তাঁদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালান এবং দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নির্যাতন সইতে না পেরে সাইদুল ও মামুন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু দালাল চক্রের হাত থেকে রক্ষা পাননি। দালাল রুবেলের নির্দেশে মনির তাঁদের আটকে রেখে নির্যাতন চালিয়ে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। নিরুপায় হয়ে দেড় লাখ টাকা দেয় সাইদুলের পরিবার। এরপর দালাল রুবেল মেয়াদোত্তীর্ণ আকামা দিয়ে দুই ভাইকে ছেড়ে দেন। ওই আকামা নিয়ে পালিয়ে বেড়ান তাঁরা। এ ঘটনা নিয়ে দালাল রুবেলের সঙ্গে সাইদুলের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন রুবেল। পরে দালাল রুবেল ও তাঁর সহযোগীরা গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশের হাতে সাইদুলকে ধরিয়ে দেন। ১২ দিন কারাবাস শেষে ২৭ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশ তাঁকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। অপর দিকে সাইদুলের ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদার এখনো সৌদি আরবে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
মামুনের বাবা মজিবুর রহমান হাওলাদার জানান, মামুন হাওলাদারের সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ নেই। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাইদুল গাজী ও দালাল রুবেল হাওলাদারের মধ্যে এ নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জের ধরে দালাল রুবেল হাওলাদার সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে আমতলী থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সৌদি আরবে নির্যাতনের শিকার সাইদুল গাজী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ও আমার ভাইয়ের জীবনটা দালাল রুবেল শেষ করে দিয়েছে। আমি তো জেল খেটে দেশে ফিরেছি, কিন্তু আমার ভাই কোথায় আছে, তা আল্লাহ জানেন।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল হাওলাদার কোম্পানির ভিসা দেওয়ার কথা বলে আমাকে ও আমার ফুফাতো ভাইকে সৌদি আরবে পাঠায়। সৌদি নিয়ে দুই দালালের কাছে আমাদের বিক্রি করে দেয়। দালাল চক্র আমাদের দুই ভাইকে ৫ মাস ১০ দিন আটকে রেখে নির্যাতন শেষে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। পরে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল আমাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। এখন আবার আমাকে হয়রানি করতে থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। আমি এ ঘটনায় দালাল রুবেল হাওলাদার ও তার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইউসুফ মল্লিক, ‘নাশির উদ্দিন হাওলাদার, সুলতান গাজী ও আব্দুল হক মৃধা বলেন, দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে সাইদুল গাজী ও তার ফুফাতো ভাই মামুনকে সৌদি আরব পাঠায়। সেখানে দালাল রুবেলের সহযোগীরা তাদের পাঁচ মাস আটকে রখে নির্যাতন করেছে। এ ঘটনায় রুবেল ও সাইদুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়েছে। কিন্তু এখন শুনতে পাচ্ছি, রুবেল থানায় সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
দালাল রুবেল হাওলাদার দুই ভাইকে সৌদি আরবে পাঠানোর কথা স্বীকার করেছেন। তবে নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘সাইদুল গাজী লোকজন নিয়ে আমাকে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘সৌদি আরবে নির্যাতন ও মুক্তিপণের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারধরের একটি অভিযোগ পেয়েছিলাম। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে।’
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
ঘটনা ধামাচাপা দিতে দালাল রুবেল হাওলাদার পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক সাজিয়েছেন বলেও অভিযোগ সাইদুল গাজীর। আমতলী উপজেলার লোচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে আসা সাইদুল গাজী গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিম আমতলী গ্রামের আব্দুল হাই গাজীর ছেলে সাইদুল গাজী ও তাঁর ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদারকে দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে কোম্পানির ভিসায় সৌদি আরবে পাঠান। ২০২২ সালের ২৬ এপ্রিল জেদ্দা বিমানবন্দরে নামেন দুই ভাই। এরপর দালাল চক্রের সদস্য ফুয়াদ তাঁদের একটি বদ্ধঘরে আটকে রাখেন। ওই স্থানে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। চার দিন পর দালাল চক্রের আরেক সদস্য মনির এসে তাঁদের জেদ্দায় মরুভূমির মধ্যে একটি বন্ধ মুরগির ফার্মে নিয়ে যান। ওই স্থানে তাঁদের ৫ মাস ১০ দিন আটকে রাখেন তাঁরা। দালাল রুবেলের নির্দেশে চক্রের সদস্যরা তাঁদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালান এবং দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নির্যাতন সইতে না পেরে সাইদুল ও মামুন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু দালাল চক্রের হাত থেকে রক্ষা পাননি। দালাল রুবেলের নির্দেশে মনির তাঁদের আটকে রেখে নির্যাতন চালিয়ে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। নিরুপায় হয়ে দেড় লাখ টাকা দেয় সাইদুলের পরিবার। এরপর দালাল রুবেল মেয়াদোত্তীর্ণ আকামা দিয়ে দুই ভাইকে ছেড়ে দেন। ওই আকামা নিয়ে পালিয়ে বেড়ান তাঁরা। এ ঘটনা নিয়ে দালাল রুবেলের সঙ্গে সাইদুলের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন রুবেল। পরে দালাল রুবেল ও তাঁর সহযোগীরা গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশের হাতে সাইদুলকে ধরিয়ে দেন। ১২ দিন কারাবাস শেষে ২৭ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশ তাঁকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। অপর দিকে সাইদুলের ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদার এখনো সৌদি আরবে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
মামুনের বাবা মজিবুর রহমান হাওলাদার জানান, মামুন হাওলাদারের সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ নেই। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাইদুল গাজী ও দালাল রুবেল হাওলাদারের মধ্যে এ নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জের ধরে দালাল রুবেল হাওলাদার সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে আমতলী থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সৌদি আরবে নির্যাতনের শিকার সাইদুল গাজী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ও আমার ভাইয়ের জীবনটা দালাল রুবেল শেষ করে দিয়েছে। আমি তো জেল খেটে দেশে ফিরেছি, কিন্তু আমার ভাই কোথায় আছে, তা আল্লাহ জানেন।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল হাওলাদার কোম্পানির ভিসা দেওয়ার কথা বলে আমাকে ও আমার ফুফাতো ভাইকে সৌদি আরবে পাঠায়। সৌদি নিয়ে দুই দালালের কাছে আমাদের বিক্রি করে দেয়। দালাল চক্র আমাদের দুই ভাইকে ৫ মাস ১০ দিন আটকে রেখে নির্যাতন শেষে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। পরে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল আমাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। এখন আবার আমাকে হয়রানি করতে থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। আমি এ ঘটনায় দালাল রুবেল হাওলাদার ও তার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইউসুফ মল্লিক, ‘নাশির উদ্দিন হাওলাদার, সুলতান গাজী ও আব্দুল হক মৃধা বলেন, দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে সাইদুল গাজী ও তার ফুফাতো ভাই মামুনকে সৌদি আরব পাঠায়। সেখানে দালাল রুবেলের সহযোগীরা তাদের পাঁচ মাস আটকে রখে নির্যাতন করেছে। এ ঘটনায় রুবেল ও সাইদুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়েছে। কিন্তু এখন শুনতে পাচ্ছি, রুবেল থানায় সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
দালাল রুবেল হাওলাদার দুই ভাইকে সৌদি আরবে পাঠানোর কথা স্বীকার করেছেন। তবে নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘সাইদুল গাজী লোকজন নিয়ে আমাকে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘সৌদি আরবে নির্যাতন ও মুক্তিপণের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারধরের একটি অভিযোগ পেয়েছিলাম। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে।’

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
ঘটনা ধামাচাপা দিতে দালাল রুবেল হাওলাদার পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক সাজিয়েছেন বলেও অভিযোগ সাইদুল গাজীর। আমতলী উপজেলার লোচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে আসা সাইদুল গাজী গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিম আমতলী গ্রামের আব্দুল হাই গাজীর ছেলে সাইদুল গাজী ও তাঁর ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদারকে দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে কোম্পানির ভিসায় সৌদি আরবে পাঠান। ২০২২ সালের ২৬ এপ্রিল জেদ্দা বিমানবন্দরে নামেন দুই ভাই। এরপর দালাল চক্রের সদস্য ফুয়াদ তাঁদের একটি বদ্ধঘরে আটকে রাখেন। ওই স্থানে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। চার দিন পর দালাল চক্রের আরেক সদস্য মনির এসে তাঁদের জেদ্দায় মরুভূমির মধ্যে একটি বন্ধ মুরগির ফার্মে নিয়ে যান। ওই স্থানে তাঁদের ৫ মাস ১০ দিন আটকে রাখেন তাঁরা। দালাল রুবেলের নির্দেশে চক্রের সদস্যরা তাঁদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালান এবং দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নির্যাতন সইতে না পেরে সাইদুল ও মামুন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু দালাল চক্রের হাত থেকে রক্ষা পাননি। দালাল রুবেলের নির্দেশে মনির তাঁদের আটকে রেখে নির্যাতন চালিয়ে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। নিরুপায় হয়ে দেড় লাখ টাকা দেয় সাইদুলের পরিবার। এরপর দালাল রুবেল মেয়াদোত্তীর্ণ আকামা দিয়ে দুই ভাইকে ছেড়ে দেন। ওই আকামা নিয়ে পালিয়ে বেড়ান তাঁরা। এ ঘটনা নিয়ে দালাল রুবেলের সঙ্গে সাইদুলের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন রুবেল। পরে দালাল রুবেল ও তাঁর সহযোগীরা গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশের হাতে সাইদুলকে ধরিয়ে দেন। ১২ দিন কারাবাস শেষে ২৭ ডিসেম্বর সৌদি পুলিশ তাঁকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। অপর দিকে সাইদুলের ফুফাতো ভাই মামুন হাওলাদার এখনো সৌদি আরবে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
মামুনের বাবা মজিবুর রহমান হাওলাদার জানান, মামুন হাওলাদারের সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ নেই। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাইদুল গাজী ও দালাল রুবেল হাওলাদারের মধ্যে এ নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জের ধরে দালাল রুবেল হাওলাদার সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে আমতলী থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সৌদি আরবে নির্যাতনের শিকার সাইদুল গাজী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ও আমার ভাইয়ের জীবনটা দালাল রুবেল শেষ করে দিয়েছে। আমি তো জেল খেটে দেশে ফিরেছি, কিন্তু আমার ভাই কোথায় আছে, তা আল্লাহ জানেন।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল হাওলাদার কোম্পানির ভিসা দেওয়ার কথা বলে আমাকে ও আমার ফুফাতো ভাইকে সৌদি আরবে পাঠায়। সৌদি নিয়ে দুই দালালের কাছে আমাদের বিক্রি করে দেয়। দালাল চক্র আমাদের দুই ভাইকে ৫ মাস ১০ দিন আটকে রেখে নির্যাতন শেষে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। পরে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে।’
সাইদুল গাজী আরও বলেন, ‘দালাল রুবেল আমাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। এখন আবার আমাকে হয়রানি করতে থানায় পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। আমি এ ঘটনায় দালাল রুবেল হাওলাদার ও তার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইউসুফ মল্লিক, ‘নাশির উদ্দিন হাওলাদার, সুলতান গাজী ও আব্দুল হক মৃধা বলেন, দালাল রুবেল হাওলাদার আট লাখ টাকার চুক্তিতে সাইদুল গাজী ও তার ফুফাতো ভাই মামুনকে সৌদি আরব পাঠায়। সেখানে দালাল রুবেলের সহযোগীরা তাদের পাঁচ মাস আটকে রখে নির্যাতন করেছে। এ ঘটনায় রুবেল ও সাইদুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়েছে। কিন্তু এখন শুনতে পাচ্ছি, রুবেল থানায় সাইদুল গাজীর বিরুদ্ধে টাকা ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
দালাল রুবেল হাওলাদার দুই ভাইকে সৌদি আরবে পাঠানোর কথা স্বীকার করেছেন। তবে নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘সাইদুল গাজী লোকজন নিয়ে আমাকে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘সৌদি আরবে নির্যাতন ও মুক্তিপণের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারধরের একটি অভিযোগ পেয়েছিলাম। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
৪ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পার
১০ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার পাঁচরা এলাকার এনামুল হকের স্ত্রী রুমানা আক্তার রুমি (৬০) ও তাঁর মেয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ শিক্ষার্থী সাদিয়া হক (২২); একই এলাকার আব্দুল মান্নান মজুমদারের স্ত্রী রাশেদা শিল্পী (৫১) ও তাঁর মেয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্রী ফারহানা মজুমদার টিজা (২৩) এবং আমিনুল হকের স্ত্রী ফারজানা আক্তার লিজা (২৮)। তাঁরা পরস্পরের নিকটাত্মীয়।
আহত ব্যক্তিরা হলেন এনামুল হক, আমিনুল হক ও তাঁর মেয়ে। গুরুতর আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসা মারছা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস চট্টগ্রাম যাচ্ছিল। বাসটি চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি এলাকায় পৌঁছালে কক্সবাজারগামী একটি পর্যটকবাহী মাইক্রোবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করেন। পরে তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মালুমঘাট মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুজন ও মালুমঘাট মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে তিনজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। গুরুতর আহত তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেকে পাঠানো হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রুমানা আক্তার রুমির ছেলে মোহাম্মদ মনীরুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আমার মা, ছোট বোন, ভাবি, ভাইয়ের শাশুড়ি ও শ্যালিকা মারা গেছেন। বড় ভাই ও ভাতিজির অবস্থা আশঙ্কাজনক। আমাদের ও ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির পরিবার কক্সবাজারে বেড়াতে যাচ্ছিল। ফেরার পথে চকরিয়ায় বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল। এখন সবাই লাশ হয়ে ফিরেছে। আমাদের পুরো পরিবারের আশা, স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ তছনছ হয়েছে। এই শোক কীভাবে কাটাব বুঝতে পারছি না।’
মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, চট্টগ্রামগামী মারছা পরিবহনের একটি বাস ও পর্যটকবাহী কক্সবাজারগামী মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের যাত্রীরা গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে নিলে সেখানে এখন পর্যন্ত পাঁচজন মারা গেছেন। আহত ব্যক্তিদের চমেকে পাঠানো হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে থেকে গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়।

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার পাঁচরা এলাকার এনামুল হকের স্ত্রী রুমানা আক্তার রুমি (৬০) ও তাঁর মেয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ শিক্ষার্থী সাদিয়া হক (২২); একই এলাকার আব্দুল মান্নান মজুমদারের স্ত্রী রাশেদা শিল্পী (৫১) ও তাঁর মেয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্রী ফারহানা মজুমদার টিজা (২৩) এবং আমিনুল হকের স্ত্রী ফারজানা আক্তার লিজা (২৮)। তাঁরা পরস্পরের নিকটাত্মীয়।
আহত ব্যক্তিরা হলেন এনামুল হক, আমিনুল হক ও তাঁর মেয়ে। গুরুতর আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসা মারছা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস চট্টগ্রাম যাচ্ছিল। বাসটি চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি এলাকায় পৌঁছালে কক্সবাজারগামী একটি পর্যটকবাহী মাইক্রোবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করেন। পরে তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মালুমঘাট মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুজন ও মালুমঘাট মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে তিনজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। গুরুতর আহত তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেকে পাঠানো হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রুমানা আক্তার রুমির ছেলে মোহাম্মদ মনীরুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আমার মা, ছোট বোন, ভাবি, ভাইয়ের শাশুড়ি ও শ্যালিকা মারা গেছেন। বড় ভাই ও ভাতিজির অবস্থা আশঙ্কাজনক। আমাদের ও ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির পরিবার কক্সবাজারে বেড়াতে যাচ্ছিল। ফেরার পথে চকরিয়ায় বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল। এখন সবাই লাশ হয়ে ফিরেছে। আমাদের পুরো পরিবারের আশা, স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ তছনছ হয়েছে। এই শোক কীভাবে কাটাব বুঝতে পারছি না।’
মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, চট্টগ্রামগামী মারছা পরিবহনের একটি বাস ও পর্যটকবাহী কক্সবাজারগামী মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের যাত্রীরা গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও মেমোরিয়াল খ্রিষ্টান হাসপাতালে নিলে সেখানে এখন পর্যন্ত পাঁচজন মারা গেছেন। আহত ব্যক্তিদের চমেকে পাঠানো হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে থেকে গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়।

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৫
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
৪ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পার
১০ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা, প্রতিনিধি

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লুৎফুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাশকতার একটি মামলায় মো. রাজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লুৎফুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাশকতার একটি মামলায় মো. রাজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পার
১০ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পারেনি।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন হয়েছে। সবশেষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালে। প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে রাকসুর তহবিলের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এত বছর ধরে এই টাকার একটি বিশাল অঙ্ক জমা হওয়ার কথা, কিন্তু তার কোনো স্পষ্ট হিসাব নেই। আমরা জানতে চাই, রাকসু ফান্ডে এখন আসলে কত টাকা আছে।’
রাকসুর ভিপি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের টাকা ফিরিয়ে দিতে হবে। এর আগে কে ভিসি (উপাচার্য) ছিলেন, কে কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, তা আমাদের দেখার বিষয় না। ২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত উপার্জিত অর্থের হিসাব দিতে পারলেও ১৯৯০-এর পর থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে উপার্জিত অর্থের কোনো হিসাব দিতে পারছে না প্রশাসন।’
ভিপি জাহিদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আস্থা রাখতে পূর্ণাঙ্গ আর্থিক প্রতিবেদন দেওয়া জরুরি। আমরা তহবিলের অর্থের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না থেকে বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও অন্যান্য উৎস থেকেও অর্থ সংগ্রহ করে কাজ করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) এস এম সালমান সাব্বির। তিনি রাকসুর প্রথম অধিবেশনে আগামী এক মাসের কর্মসূচি উপস্থাপন করেন।
সেগুলো হলো রাকসু তহবিলের যথাযথ হিসাব, সম্প্রতি সুইমিংপুলে মারা যাওয়া সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সায়মার পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ, জারাফার জন্য তহবিল সংগ্রহ, চিকিৎসাসেবার রোডম্যাপ তৈরি, সমাজ স্বীকৃত পোশাক নিয়ে কটূক্তিকারীদের শাস্তির আওতায় আনা, প্রতিটি হলে পানির ফিল্টার মেশিন স্থাপন এবং প্রতিটি একাডেমিক বিল্ডিংয়ে স্যানিটাইজেশন ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন।
এ ছাড়া ছাত্রী হলের সামনে ফার্মেসি, সুপারশপ, মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা নিশ্চিত করা, মহিলা জিমনেসিয়াম চালু করা; আবাসিক হল, একাডেমিক ভবন ও স্যুভেনির শপে উচ্চগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, আন্তহল বিতর্ক আয়োজন এবং ক্লিন ক্যাম্পাস কর্মসূচি পালন করা।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাকসুর সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পারেনি।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন হয়েছে। সবশেষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালে। প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে রাকসুর তহবিলের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এত বছর ধরে এই টাকার একটি বিশাল অঙ্ক জমা হওয়ার কথা, কিন্তু তার কোনো স্পষ্ট হিসাব নেই। আমরা জানতে চাই, রাকসু ফান্ডে এখন আসলে কত টাকা আছে।’
রাকসুর ভিপি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের টাকা ফিরিয়ে দিতে হবে। এর আগে কে ভিসি (উপাচার্য) ছিলেন, কে কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, তা আমাদের দেখার বিষয় না। ২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত উপার্জিত অর্থের হিসাব দিতে পারলেও ১৯৯০-এর পর থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে উপার্জিত অর্থের কোনো হিসাব দিতে পারছে না প্রশাসন।’
ভিপি জাহিদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আস্থা রাখতে পূর্ণাঙ্গ আর্থিক প্রতিবেদন দেওয়া জরুরি। আমরা তহবিলের অর্থের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না থেকে বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও অন্যান্য উৎস থেকেও অর্থ সংগ্রহ করে কাজ করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) এস এম সালমান সাব্বির। তিনি রাকসুর প্রথম অধিবেশনে আগামী এক মাসের কর্মসূচি উপস্থাপন করেন।
সেগুলো হলো রাকসু তহবিলের যথাযথ হিসাব, সম্প্রতি সুইমিংপুলে মারা যাওয়া সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সায়মার পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ, জারাফার জন্য তহবিল সংগ্রহ, চিকিৎসাসেবার রোডম্যাপ তৈরি, সমাজ স্বীকৃত পোশাক নিয়ে কটূক্তিকারীদের শাস্তির আওতায় আনা, প্রতিটি হলে পানির ফিল্টার মেশিন স্থাপন এবং প্রতিটি একাডেমিক বিল্ডিংয়ে স্যানিটাইজেশন ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন।
এ ছাড়া ছাত্রী হলের সামনে ফার্মেসি, সুপারশপ, মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা নিশ্চিত করা, মহিলা জিমনেসিয়াম চালু করা; আবাসিক হল, একাডেমিক ভবন ও স্যুভেনির শপে উচ্চগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, আন্তহল বিতর্ক আয়োজন এবং ক্লিন ক্যাম্পাস কর্মসূচি পালন করা।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাকসুর সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
৪ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রটানো গুজব প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান তিনি। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর যদি তারা কোনো অপকর্ম করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কিন্তু জামিন দেওয়া তো আমাদের হাতে নেই। আদালত হলো স্বাধীন, তাঁরা তাদের জামিন দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু জামিন দেওয়ার পরে সে যদি কোনো অপরাধ করে, তাহলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনব।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে উপদেষ্টা বলেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আপনাদের লেখালেখির কারণে গুজব অনেক কমেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যে মিথ্যা রটনা রটায়, এসব প্রতিরোধের মেইন মাধ্যম হচ্ছেন আপনারা। আপনারা যদি সত্যি কথা পত্রিকায় লেখেন; যদি আপনারা বলেন যে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যেটা রটনা করা হয়েছে, সেটি মিথ্যা; তাহলে বেশি কার্যকর হয়।’ তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি করে যাচ্ছেন। আমি আশা করব ভবিষ্যতেও করবেন। আপনারা যাঁরা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আছেন, আপনারা যদি সত্যি ঘটনাটা প্রচার করেন, তবে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
উপদেষ্টা বলেন, গাজীপুর একটি শিল্পনগরী। এখানে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটে, মাদকেরও ব্যাপকতা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে আলোচনা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে নির্বাচন যেন ফ্রি, ফেয়ার, ক্রেডিবল ও উৎসবমুখর হয়। নির্বাচনে কোনো ধরনের হুমকি নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগের ঢাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের ক্ষেত্রে কতগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে জনগণ। জনগণ যখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাবে, সেই সময় অনেকে অনেক কিছু চিন্তা করলেও কিছু করতে পারবে না। তারপর আছে যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা; তাঁদেরও অনেক কাজ রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য। তারপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন; তাদের একটা বড় ধরনের কাজ রয়ে গেছে। তারপর আছে আমাদের প্রশাসন; তাদেরও বড় ধরনের একটি কাজ রয়েছে। তারপর আরেকটা আছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী; তাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করতে জনগণ, প্রার্থী, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী—সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে কোনো বাধা থাকবে না।’
গাজীপুরে পুলিশের ঘাটতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি সত্য, এখানে পুলিশের সংখ্যা কম। ইতিমধ্যে কিছু অতিরিক্ত পুলিশ দেওয়া হয়েছে এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও সদস্য যোগ করা হবে।
পার্শ্ববর্তী দেশে অবস্থানরত নেতাদের বিভিন্ন বক্তব্য সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা অনেক কিছু বলবে। দুষ্কৃতকারীরা যাতে কোনো ধরনের কার্যক্রম চালাতে না পারে, সে জন্য আমরা যত ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন নেব। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. নাফিসা আরেফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ ছাড়াও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল হাসান, গাজীপুর সেনাক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী যাবের সাদেক এবং জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রটানো গুজব প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান তিনি। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর যদি তারা কোনো অপকর্ম করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কিন্তু জামিন দেওয়া তো আমাদের হাতে নেই। আদালত হলো স্বাধীন, তাঁরা তাদের জামিন দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু জামিন দেওয়ার পরে সে যদি কোনো অপরাধ করে, তাহলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনব।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে উপদেষ্টা বলেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আপনাদের লেখালেখির কারণে গুজব অনেক কমেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যে মিথ্যা রটনা রটায়, এসব প্রতিরোধের মেইন মাধ্যম হচ্ছেন আপনারা। আপনারা যদি সত্যি কথা পত্রিকায় লেখেন; যদি আপনারা বলেন যে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যেটা রটনা করা হয়েছে, সেটি মিথ্যা; তাহলে বেশি কার্যকর হয়।’ তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি করে যাচ্ছেন। আমি আশা করব ভবিষ্যতেও করবেন। আপনারা যাঁরা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আছেন, আপনারা যদি সত্যি ঘটনাটা প্রচার করেন, তবে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
উপদেষ্টা বলেন, গাজীপুর একটি শিল্পনগরী। এখানে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটে, মাদকেরও ব্যাপকতা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে আলোচনা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে নির্বাচন যেন ফ্রি, ফেয়ার, ক্রেডিবল ও উৎসবমুখর হয়। নির্বাচনে কোনো ধরনের হুমকি নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগের ঢাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের ক্ষেত্রে কতগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে জনগণ। জনগণ যখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাবে, সেই সময় অনেকে অনেক কিছু চিন্তা করলেও কিছু করতে পারবে না। তারপর আছে যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা; তাঁদেরও অনেক কাজ রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য। তারপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন; তাদের একটা বড় ধরনের কাজ রয়ে গেছে। তারপর আছে আমাদের প্রশাসন; তাদেরও বড় ধরনের একটি কাজ রয়েছে। তারপর আরেকটা আছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী; তাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করতে জনগণ, প্রার্থী, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী—সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে কোনো বাধা থাকবে না।’
গাজীপুরে পুলিশের ঘাটতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি সত্য, এখানে পুলিশের সংখ্যা কম। ইতিমধ্যে কিছু অতিরিক্ত পুলিশ দেওয়া হয়েছে এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও সদস্য যোগ করা হবে।
পার্শ্ববর্তী দেশে অবস্থানরত নেতাদের বিভিন্ন বক্তব্য সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা অনেক কিছু বলবে। দুষ্কৃতকারীরা যাতে কোনো ধরনের কার্যক্রম চালাতে না পারে, সে জন্য আমরা যত ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন নেব। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. নাফিসা আরেফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ ছাড়াও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল হাসান, গাজীপুর সেনাক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী যাবের সাদেক এবং জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।

সৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের পরিচয় মিলেছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হাঁসের দিঘি আর্মি ক্যাম্পের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাশকতার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই এলাকার মো. তারা মিয়ার ছেলে।
৪ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) তহবিলের গত ২২ বছরে উপার্জিত অর্থের সুনির্দিষ্ট হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। আজ বুধবার দুপুরে রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ওই হিসাব দিতে পার
১০ মিনিট আগে