নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেওয়া সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন ১০টি আইসিইউ বেড উদ্বোধনকালে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, করোনা রোগীদের জন্য আরও আড়াই হাজার বেড যুক্ত করা হবে। বেসরকারি হাসপাতালেগুলোতেও নতুন নতুন করে এক হাজার বেড বাড়ানো হবে। এতে করে রাজধানীতে সরকারি-বেসরকারি মিলে তিন থেকে সাড়ে ৩ হাজার বেড আমরা পাব।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিদিন যদি ৫০০-১০০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতে থাকে তাহলে গোটা ঢাকা শহরকে হাসপাতাল করে ফেললেও রোগী রাখার জায়গা দেওয়া যাবে না। এজন্য যা করার এখনই করতে হবে। এই মুহূর্তে যে যে স্থান থেকে করোনা সৃষ্টি হচ্ছে সেই সকল স্থানে জরুরি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সবাইকে প্রধানমন্ত্রীর ১৮টি নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।
তিনি বলেন, করোনা রোগীর সাথে সাথে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে, এটা স্বাস্থ্য সেবার উপর চাপ। আপনারা জানেন গত এক বছর যাবত আমাদের ডাক্তার ও নার্সরা ছুটিতে যাচ্ছে না। তারা পরিশ্রান্ত হয়ে গেছে, তাদের কখনো আমরা ছুটি দেয়নি।
জাহিদ মালেক বলেন, যতটুকু সামর্থ্য আছে করছি, তা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। সবকিছুর একটা সীমা আছে। আজকে আমরা যেভাবে বেখেয়ালিভাবে চলাফেরা করছি, যদি তা অব্যাহত থাকে তাহলে আগামী দিনগুলোতে আরও বিপর্যয় নেমে আসবে। এখনই সময় পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই নিয়ন্ত্রণে আনা।
সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মানার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমাদের সবাইকে সজাগ হতে হবে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে সরকারের দেওয়া নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। এটা নিজের জন্য, নিজের পরিবারের জন্য। আমি সুস্থ না থাকলে দেশ সুস্থ থাকবে না। এক বছর করোনা নিয়ে কাজ করছি। আমরা সুন্দরভাবে করোনা নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছিলাম। যার ফলে সুনাম পেয়েছিলাম আমরা। তবে আমাদের খুশি কাল হয়েছে, গত চার মাসে করোনা যে হারে না বেড়েছে, গত এক সপ্তাহে তার থেকে বেশি বেড়েছে। শনাক্তের হার ২ শতাংশে নেমে আসছিল, যা এখন ২০ শতাংশে ছাড়িয়েছে।
করনো নিয়ন্ত্রণে মৃত্যু পাঁচের নিচে নেমে আসছিল যা ৫০ এর উপরে উঠে আসছে। এক সপ্তাহে সকল হাসপাতালে রোগী বেড়ে গেছে। রোগী বাড়ার কারণ কি এর বিষয়ে জনগণকে অবহিত হতে হবে। নিজেকে নিজে রক্ষা করতে হবে।
অনলাইনে বৈঠক যুক্ত হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত একটি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে আগুন লাগার পর রোগীদের সরিয়ে নেবার সময় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৪টি আইসিইউ নষ্ট হয় যায়। দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা আবার ১০টি নতুন আইসিইউ চালু করতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য একটা সুসংবাদ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেওয়া সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন ১০টি আইসিইউ বেড উদ্বোধনকালে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, করোনা রোগীদের জন্য আরও আড়াই হাজার বেড যুক্ত করা হবে। বেসরকারি হাসপাতালেগুলোতেও নতুন নতুন করে এক হাজার বেড বাড়ানো হবে। এতে করে রাজধানীতে সরকারি-বেসরকারি মিলে তিন থেকে সাড়ে ৩ হাজার বেড আমরা পাব।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিদিন যদি ৫০০-১০০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতে থাকে তাহলে গোটা ঢাকা শহরকে হাসপাতাল করে ফেললেও রোগী রাখার জায়গা দেওয়া যাবে না। এজন্য যা করার এখনই করতে হবে। এই মুহূর্তে যে যে স্থান থেকে করোনা সৃষ্টি হচ্ছে সেই সকল স্থানে জরুরি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সবাইকে প্রধানমন্ত্রীর ১৮টি নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।
তিনি বলেন, করোনা রোগীর সাথে সাথে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে, এটা স্বাস্থ্য সেবার উপর চাপ। আপনারা জানেন গত এক বছর যাবত আমাদের ডাক্তার ও নার্সরা ছুটিতে যাচ্ছে না। তারা পরিশ্রান্ত হয়ে গেছে, তাদের কখনো আমরা ছুটি দেয়নি।
জাহিদ মালেক বলেন, যতটুকু সামর্থ্য আছে করছি, তা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। সবকিছুর একটা সীমা আছে। আজকে আমরা যেভাবে বেখেয়ালিভাবে চলাফেরা করছি, যদি তা অব্যাহত থাকে তাহলে আগামী দিনগুলোতে আরও বিপর্যয় নেমে আসবে। এখনই সময় পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই নিয়ন্ত্রণে আনা।
সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মানার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমাদের সবাইকে সজাগ হতে হবে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে সরকারের দেওয়া নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। এটা নিজের জন্য, নিজের পরিবারের জন্য। আমি সুস্থ না থাকলে দেশ সুস্থ থাকবে না। এক বছর করোনা নিয়ে কাজ করছি। আমরা সুন্দরভাবে করোনা নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছিলাম। যার ফলে সুনাম পেয়েছিলাম আমরা। তবে আমাদের খুশি কাল হয়েছে, গত চার মাসে করোনা যে হারে না বেড়েছে, গত এক সপ্তাহে তার থেকে বেশি বেড়েছে। শনাক্তের হার ২ শতাংশে নেমে আসছিল, যা এখন ২০ শতাংশে ছাড়িয়েছে।
করনো নিয়ন্ত্রণে মৃত্যু পাঁচের নিচে নেমে আসছিল যা ৫০ এর উপরে উঠে আসছে। এক সপ্তাহে সকল হাসপাতালে রোগী বেড়ে গেছে। রোগী বাড়ার কারণ কি এর বিষয়ে জনগণকে অবহিত হতে হবে। নিজেকে নিজে রক্ষা করতে হবে।
অনলাইনে বৈঠক যুক্ত হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত একটি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে আগুন লাগার পর রোগীদের সরিয়ে নেবার সময় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৪টি আইসিইউ নষ্ট হয় যায়। দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা আবার ১০টি নতুন আইসিইউ চালু করতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য একটা সুসংবাদ।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৪ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১৯ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে