নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনায় আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত পুলিশের ৯৩ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২০ হাজার ৫৪৫ জন। পুলিশ বলছে, করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি)। আক্রান্তদের মধ্যে ট্রাফিক পুলিশে কাজ করা সদস্যদের মারা যাওয়ার হার বেশি।
পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, পুলিশে প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে গত বছরের ২৮ এপ্রিল। চলতি বছরের ২১ এপ্রিল পর্যন্ত পুলিশ বাহিনীতে আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার ৫৪৫ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সরাসরি পুলিশে কাজ করেন ১৭ হাজার ৮৬৭ জন, র্যাবে আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ৬৭৮ জন। মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৯ হাজার ৭২০ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন। ২০২০ সালের ২৮ এপ্রিল জসিম উদ্দিন নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের প্রথম মৃত্যু হয়। তিনি ডিএমপির ওয়ারী ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার মারা যান মো. মোশারফ হোসেন (৪৬) নামের এক পুলিশ কনস্টেবল। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক উত্তর বিভাগে কর্মরত ছিলেন। চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ থানার আশ্বিনপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া মোশারফ হোসেনের স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব এড়ানো অথবা ঘরে বসে কাজ করার কোনো সুযোগ নেই। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় তৎপর থাকতে হচ্ছে পুলিশকে। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে ঘরে পাঠানো, দেশে ফেরা প্রবাসীদের কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন কাজে সরাসরি মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে পুলিশকে। ফলে পুলিশে আক্রান্তের হারও বেশি। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে পুলিশ কম আক্রান্ত হচ্ছে। গত বছর প্রতিদিন আক্রান্তের হার ছিল ৫৫ থেকে ৬০ জন। তবে বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন ৩০–৩৫ জন করে পুলিশ সদস্য করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রত্যেক পুলিশ সদস্যের জন্য মাস্ক বাধ্যতামূলক। হাসপাতালে রোগী নেওয়া বা লাশ দাফনের সময় ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী বা পিপিই ব্যবহার করবে পুলিশ। জনসমাগমস্থলে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। জীবাণুনাশক দিয়ে হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। সুষম খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা বলেন, পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পুলিশের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ এবং ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। আক্রান্তদের সর্বোচ্চ ও নিবিড় চিকিৎসা নিশ্চিত করছে পুলিশ।
ঢাকা: করোনায় আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত পুলিশের ৯৩ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২০ হাজার ৫৪৫ জন। পুলিশ বলছে, করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি)। আক্রান্তদের মধ্যে ট্রাফিক পুলিশে কাজ করা সদস্যদের মারা যাওয়ার হার বেশি।
পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, পুলিশে প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে গত বছরের ২৮ এপ্রিল। চলতি বছরের ২১ এপ্রিল পর্যন্ত পুলিশ বাহিনীতে আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার ৫৪৫ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সরাসরি পুলিশে কাজ করেন ১৭ হাজার ৮৬৭ জন, র্যাবে আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ৬৭৮ জন। মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৯ হাজার ৭২০ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন। ২০২০ সালের ২৮ এপ্রিল জসিম উদ্দিন নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের প্রথম মৃত্যু হয়। তিনি ডিএমপির ওয়ারী ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার মারা যান মো. মোশারফ হোসেন (৪৬) নামের এক পুলিশ কনস্টেবল। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক উত্তর বিভাগে কর্মরত ছিলেন। চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ থানার আশ্বিনপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া মোশারফ হোসেনের স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব এড়ানো অথবা ঘরে বসে কাজ করার কোনো সুযোগ নেই। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় তৎপর থাকতে হচ্ছে পুলিশকে। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে ঘরে পাঠানো, দেশে ফেরা প্রবাসীদের কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন কাজে সরাসরি মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে পুলিশকে। ফলে পুলিশে আক্রান্তের হারও বেশি। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে পুলিশ কম আক্রান্ত হচ্ছে। গত বছর প্রতিদিন আক্রান্তের হার ছিল ৫৫ থেকে ৬০ জন। তবে বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন ৩০–৩৫ জন করে পুলিশ সদস্য করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রত্যেক পুলিশ সদস্যের জন্য মাস্ক বাধ্যতামূলক। হাসপাতালে রোগী নেওয়া বা লাশ দাফনের সময় ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী বা পিপিই ব্যবহার করবে পুলিশ। জনসমাগমস্থলে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। জীবাণুনাশক দিয়ে হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। সুষম খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা বলেন, পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পুলিশের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ এবং ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। আক্রান্তদের সর্বোচ্চ ও নিবিড় চিকিৎসা নিশ্চিত করছে পুলিশ।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে