আগামী ২৮ এপ্রিল আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে কানাডা। সংক্ষিপ্ত এই সময়ের মধ্যেই দেশটিতে শুরু হয়ে গেছে নির্বাচনী প্রচারণা। এবারের নির্বাচন এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করেছে তার বৃহত্তম অর্থনৈতিক অংশীদার ও প্রতিবেশী যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্য বানানোরও প্রসঙ্গ তুলেছিলেন।
সোমবার সিএনএন-এর এক নিবন্ধে বলা হয়েছে—কানাডায় গৃহায়ণ ও অভিবাসনের মতো অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ হলেও এবারের নির্বাচনে দেশের সার্বভৌমত্ব এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো গুরুতর বিষয়গুলোও ভোটারদের বিবেচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনের আগে নজর রাখার পাঁচটি প্রধান বিষয় তুলে ধরা হলো।
ট্রাম্প ইস্যুতে প্রার্থীদের কঠোর অবস্থান
কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি গভীরভাবে সংযুক্ত। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের নিরাপত্তা সহযোগিতা ছাড়াও রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম উন্মুক্ত সীমান্ত। তবে সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন অর্থনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে কানাডার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং কানাডার সীমান্তকে কৃত্রিমভাবে নির্ধারিত লাইন বলে অভিহিত করেন, তখন দুই দেশের সম্পর্ক নাটকীয়ভাবে বদলে যায়।
ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপ কানাডার রাজনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সাম্প্রতিক জরিপগুলোতে দেশটিতে নিশ্চিতভাবে কনজারভেটিভদের বিজয়ের সম্ভাবনা দেখা গেলেও বর্তমানে ট্রাম্প ইস্যুতে ক্ষমতাসীন লিবারেলরা আবারও তাদের ভাবমূর্তি ফিরে পেয়েছে। নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের বক্তব্য ও কার্যক্রম নিশ্চিতভাবেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্ন
জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পর নতুন লিবারেল নেতা মার্ক কার্নি এবং কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পয়েলিয়েভ্রের মধ্যেই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
৬০ বছর বয়সী কার্নি একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হলেও রাজনীতিতে নতুন মুখ। অন্যদিকে ৪৫ বছর বয়সী পয়েলিয়েভ্রে দুই দশক ধরে ফেডারেল রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং তিনি কনজারভেটিভ দলের অন্যতম অভিজ্ঞ নেতা। মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে এবং ট্রুডোর জনপ্রিয়তা হ্রাসের সুযোগ নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ আলোচনায় উঠে আসেন তিনি।
সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থের প্রশ্ন
এবারের নির্বাচন মূলত কানাডার জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও কানাডার ভবিষ্যৎ নিয়ে। ১৯৮৮ সালের নির্বাচনের মতো এবারও কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক এবং স্বাধীনতা রক্ষার প্রশ্নটি কেন্দ্রে রয়েছে। এ অবস্থায় প্রধান দুটি দলই নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে গৃহায়ণ নির্মাণ, শক্তি ও সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প এগিয়ে নেওয়া, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়া এবং সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা ভোটারদের সামনে উপস্থাপন করছে।
মার্ক কার্নি মধ্যপন্থী নীতিতে এগিয়ে চলেছেন। তিনি সামগ্রিক খরচ কমিয়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অন্যদিকে পয়েলিয়েভ্রে কর কমিয়ে শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়নের পরিকল্পনা করছেন।
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি
অর্থনৈতিক সংকট, গৃহায়ণ সংকট ও স্বাস্থ্যসেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখনো কানাডীয়দের জন্য প্রধান উদ্বেগের কারণ। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও বাণিজ্য যুদ্ধের মতো বিষয়গুলোই এবারের নির্বাচনে বেশি প্রভাব ফেলবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক ব্যবস্থা এবং কানাডার পাল্টা শুল্ক ইতিমধ্যে দেশটির অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা (ওইসিডি) কানাডার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে দিয়েছে।
জনমত জরিপ ও ভোটের গতিপ্রকৃতি
সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, কনজারভেটিভরা একসময়ে লিবারেলদের চেয়ে ২০ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেকটাই সমানে সমান।
বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ ট্রুডোর পদত্যাগ, নতুন লিবারেল নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক মঞ্চে ট্রাম্পের পুনরাবির্ভাব। পয়েলিয়েভ্রে ও কার্নি একে অপরকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ‘ট্রাম্প-সংশ্লিষ্ট’ উপমা ব্যবহার করছেন। কনজারভেটিভরা সরকারের পরিবর্তন চায়, আর লিবারেলরা নতুন নেতৃত্বকে ইতিবাচকভাবে তুলে ধরতে চাইছে।
এদিকে নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) ও ব্লক কুইবেকোয়া নামে অপর দুটি দলও তাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে লড়াই করছে। এনডিপির নেতা জগমিত সিং দাবি করছেন, কার্নি কেবল ধনী ও করপোরেট স্বার্থ রক্ষা করবেন। অন্যদিকে ব্লকের নেতা ইয়ভ ব্লাঞ্চেট কুইবেকের স্বার্থ সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই নির্বাচনের ফলাফল শুধু কানাডার ভবিষ্যতের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি উত্তর আমেরিকার ভূরাজনৈতিক সম্পর্কেও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
আগামী ২৮ এপ্রিল আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে কানাডা। সংক্ষিপ্ত এই সময়ের মধ্যেই দেশটিতে শুরু হয়ে গেছে নির্বাচনী প্রচারণা। এবারের নির্বাচন এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করেছে তার বৃহত্তম অর্থনৈতিক অংশীদার ও প্রতিবেশী যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্য বানানোরও প্রসঙ্গ তুলেছিলেন।
সোমবার সিএনএন-এর এক নিবন্ধে বলা হয়েছে—কানাডায় গৃহায়ণ ও অভিবাসনের মতো অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ হলেও এবারের নির্বাচনে দেশের সার্বভৌমত্ব এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো গুরুতর বিষয়গুলোও ভোটারদের বিবেচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনের আগে নজর রাখার পাঁচটি প্রধান বিষয় তুলে ধরা হলো।
ট্রাম্প ইস্যুতে প্রার্থীদের কঠোর অবস্থান
কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি গভীরভাবে সংযুক্ত। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের নিরাপত্তা সহযোগিতা ছাড়াও রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম উন্মুক্ত সীমান্ত। তবে সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন অর্থনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে কানাডার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং কানাডার সীমান্তকে কৃত্রিমভাবে নির্ধারিত লাইন বলে অভিহিত করেন, তখন দুই দেশের সম্পর্ক নাটকীয়ভাবে বদলে যায়।
ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপ কানাডার রাজনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সাম্প্রতিক জরিপগুলোতে দেশটিতে নিশ্চিতভাবে কনজারভেটিভদের বিজয়ের সম্ভাবনা দেখা গেলেও বর্তমানে ট্রাম্প ইস্যুতে ক্ষমতাসীন লিবারেলরা আবারও তাদের ভাবমূর্তি ফিরে পেয়েছে। নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের বক্তব্য ও কার্যক্রম নিশ্চিতভাবেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্ন
জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পর নতুন লিবারেল নেতা মার্ক কার্নি এবং কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পয়েলিয়েভ্রের মধ্যেই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
৬০ বছর বয়সী কার্নি একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হলেও রাজনীতিতে নতুন মুখ। অন্যদিকে ৪৫ বছর বয়সী পয়েলিয়েভ্রে দুই দশক ধরে ফেডারেল রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং তিনি কনজারভেটিভ দলের অন্যতম অভিজ্ঞ নেতা। মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে এবং ট্রুডোর জনপ্রিয়তা হ্রাসের সুযোগ নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ আলোচনায় উঠে আসেন তিনি।
সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থের প্রশ্ন
এবারের নির্বাচন মূলত কানাডার জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও কানাডার ভবিষ্যৎ নিয়ে। ১৯৮৮ সালের নির্বাচনের মতো এবারও কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক এবং স্বাধীনতা রক্ষার প্রশ্নটি কেন্দ্রে রয়েছে। এ অবস্থায় প্রধান দুটি দলই নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে গৃহায়ণ নির্মাণ, শক্তি ও সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প এগিয়ে নেওয়া, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়া এবং সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা ভোটারদের সামনে উপস্থাপন করছে।
মার্ক কার্নি মধ্যপন্থী নীতিতে এগিয়ে চলেছেন। তিনি সামগ্রিক খরচ কমিয়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অন্যদিকে পয়েলিয়েভ্রে কর কমিয়ে শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়নের পরিকল্পনা করছেন।
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি
অর্থনৈতিক সংকট, গৃহায়ণ সংকট ও স্বাস্থ্যসেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখনো কানাডীয়দের জন্য প্রধান উদ্বেগের কারণ। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও বাণিজ্য যুদ্ধের মতো বিষয়গুলোই এবারের নির্বাচনে বেশি প্রভাব ফেলবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক ব্যবস্থা এবং কানাডার পাল্টা শুল্ক ইতিমধ্যে দেশটির অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা (ওইসিডি) কানাডার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে দিয়েছে।
জনমত জরিপ ও ভোটের গতিপ্রকৃতি
সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, কনজারভেটিভরা একসময়ে লিবারেলদের চেয়ে ২০ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেকটাই সমানে সমান।
বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ ট্রুডোর পদত্যাগ, নতুন লিবারেল নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক মঞ্চে ট্রাম্পের পুনরাবির্ভাব। পয়েলিয়েভ্রে ও কার্নি একে অপরকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ‘ট্রাম্প-সংশ্লিষ্ট’ উপমা ব্যবহার করছেন। কনজারভেটিভরা সরকারের পরিবর্তন চায়, আর লিবারেলরা নতুন নেতৃত্বকে ইতিবাচকভাবে তুলে ধরতে চাইছে।
এদিকে নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) ও ব্লক কুইবেকোয়া নামে অপর দুটি দলও তাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে লড়াই করছে। এনডিপির নেতা জগমিত সিং দাবি করছেন, কার্নি কেবল ধনী ও করপোরেট স্বার্থ রক্ষা করবেন। অন্যদিকে ব্লকের নেতা ইয়ভ ব্লাঞ্চেট কুইবেকের স্বার্থ সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই নির্বাচনের ফলাফল শুধু কানাডার ভবিষ্যতের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি উত্তর আমেরিকার ভূরাজনৈতিক সম্পর্কেও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, তিনিই বিশ্ব চালাচ্ছেন। তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমাহীন। কিন্তু এটি বিপজ্জনক ঔদ্ধত্যেরও ইঙ্গিত দেয় এবং একটি গুরুতর প্রশ্ন তোলে—এই বিশৃঙ্খল ও প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে পৃথিবী কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? দ্য আটলান্টিককে দেওয়া নতুন এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী আধিপত্য...
১ ঘণ্টা আগেবড় প্রশ্ন হলো, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না? ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় পুলিশ নিহত হয়। এরপর পেহেলগামের হামলাই ছিল কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এমনকি এটি ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানকার
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্লেষকদের মতে, ভারত হয়তো কিছুটা সংযত আচরণই করবে। কারণ, দেশটির সামরিক বাহিনী এখনো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ফলে, তাদের প্রকাশ্যে এনে যুদ্ধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়ার মধ্যে ঝুঁকি আছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের এক প্রতিবেদনে দেশের ৬৮ শতাংশ সামরিক সরঞ্জামকে ‘পুরোনো মডেলের’, ২৪ শতাংশকে...
২ দিন আগেসংবাদ বা তথ্যের সংলাপমূলক উপস্থাপন চর্চার উত্থানের পাশাপাশি, পাঠকেরা এখন চ্যাটবটকে ফলোআপ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন, চাহিদামতো সারসংক্ষেপের জন্য অনুরোধ করেন, এমনকি বিরোধপূর্ণ বিষয়ের ব্যাখ্যাও এআই–এর কাছে চাওয়া হয়। ফলে পাঠকেরা সংবাদ পাঠে চিরাচরিত নিষ্ক্রিয় গ্রহীতা থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীতে রূপান্তরিত হচ্ছে
২ দিন আগে