পরাগ মাঝি
পাকিস্তানে একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে। সম্প্রতি এ নাটকীয়তার সূত্রপাত হয় দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে। এই গ্রেপ্তারের পর দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করেন তাঁর সমর্থকেরা। বিশেষ করে দেশটির সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ শুরু করেন তাঁরা। অবশেষে আদালতের নির্দেশে ছাড়াও পান ইমরান।
এদিকে কয়েক দিনের ব্যবধানে দেশটিতে এখন নতুন নাটকীয় পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ইমরানের মুক্তির দাবিতে যারা হামলা-অগ্নিসংযোগ করে রাজপথগুলো দখলে নিয়েছিলেন, সেই তাঁরাই এখন গ্রেপ্তার এড়াতে ছোটাছুটি করছেন অলিগলিতে। পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বাড়ি ছেড়ে। পুলিশ কিংবা সেনাবাহিনীর গাড়ি দেখলেই দৌড়াচ্ছেন উল্টো পথে।
সর্বশেষ গত বুধবার লাহোরের ইমরান খানের বাসভবন জামান পার্ক ঘেরাও করে দেশটির পুলিশ বাহিনী। তারা দাবি করে, ইমরানের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৪০ জন সন্ত্রাসী।
এ অবস্থায় ইমরানও হাতে তুলে নেন তাঁর বিশ্বস্ত অস্ত্রটি। এ অস্ত্র আর কিছু নয়—সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এক ইউটিউব লাইভে পুলিশের জামান পার্ক ঘেরাওয়ের তীব্র প্রতিবাদ জানান ইমরান। আবারও গ্রেপ্তার কিংবা হত্যার শিকার হতে পারেন—এমন আশঙ্কাও করেন। এমনকি এক টুইটে তিনি লিখেন, ‘এটাই হয়তো আমার শেষ টুইট!’ আর এ সবকিছুর জন্য বরাবরের মতো দেশটির সেনাবাহিনীকে দায়ী করেন তিনি।
এ ধরনের নাটকীয় পরিস্থিতি পাকিস্তানের জন্য নতুন নয়। দেশটির রাজনৈতিক নেতাদের ওপর সেনাবাহিনীর চড়াও হওয়ার ঘটনাও পুরোনো। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলীকে ভুট্টোকে তো ফাঁসিতেই ঝুলিয়েছিল এ বাহিনী।
বলে রাখা ভালো, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশে অন্তত তিনটি অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটিয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। তিন দশকেরও বেশি সময় তারা পরোক্ষভাবে দেশটিকে শাসন করেছে। এমনকি, অভ্যুত্থান না হলেও ইমরান ও তাঁর সমর্থকদের অভিযোগ—সেনাবাহিনীর চক্রান্তেই সংসদে আস্থা ভোটের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রিত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তাঁরা বলছেন, বর্তমান সরকারও সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল।
প্রশ্ন উঠেছে, সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিরোধে ইমরান খানও কি অতীত নেতাদের মতো মর্মান্তিক কোনো পরিণতি ভোগ করবেন, নাকি প্রথমবারের মতো অতীতের সব হিসাব বদলে দিয়ে নতুন ইতিহাস গড়বেন।
এ আলোচনায় গেলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা সর্ব প্রথমেই টেনে আনেন ইমরানের জনপ্রিয়তার বিষয়টি। দেশটির সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তো বটেই প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর থেকে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার জন্য ইমরান যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, তাতে বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণ দেখা গেছে। দেশটির তরুণদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন সাবেক এই ক্রিকেট তারকা। চলতি বছরের মার্চে পাকিস্তানে পরিচালিত গ্যালাপের এক জরিপে দেখা গেছে, দেশটির ৬১ শতাংশ মানুষ বর্তমানে ইমরানকে সমর্থন করছেন। অন্যদিকে তাঁর প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নওয়াজ শরিফ ও বিলাওয়াল ভুট্টো যৌথভাবে মাত্র ৩৬ শতাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছেন।
দেখা গেছে, ২০২২ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর থেকে ইমরানের সমর্থন ক্রমেই বাড়ছে। তাঁর জনপ্রিয়তার কাছে দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার থেকে শুরু করে সর্বশেষ সেনাবাহিনীকেও নাকানি-চুবানি খেতে দেখা গেছে।
আরেকটি বিষয় হলো ইমরান খানের জনপ্রিয়তা যত বাড়ছে, দেশটির সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা ততই কমছে। বড় বড় কয়েকটি প্রকল্পে সেনাবাহিনীর দুর্নীতির খবর ফাঁস, রাজনৈতিক বিষয়গুলোতে হস্তক্ষেপ এবং কর্তৃত্ববাদের মতো বিষয়টিকে এখন আর ভালো চোখে দেখছে না বেশির ভাগ পাকিস্তানি।
বর্তমানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছেন ইমরান খান ও তাঁর সমর্থকেরা। সাম্প্রতিক ঘটনাবলি ইমরানের সমর্থকদের মধ্যে সেনাবাহিনী-বিরোধী মনোভাবকে আরও উসকে দিয়েছে। ইমরানের মুক্তির দাবিতে পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করা মানুষের হাতে কালাশনিকভ রাইফেলের মতো ভারী অস্ত্রও দেখা গেছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, ইমরানের দলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বিরোধ চূড়ান্ত রূপ নিলে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ বেধে যেতে পারে।
এসব বিষয় মাথায় নিলে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তানে অতীতের যেকোনো নেতার চেয়ে ক্ষমতাধর হয়ে উঠেছেন ইমরান খান। সময় যত যাচ্ছে, ইমরান ও তাঁর সমর্থকদের ওপর বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করার আশঙ্কা ততই ফিকে হয়ে যাচ্ছে। এমন চিন্তা করতে এখন দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে দেশটির সেনাবাহিনী ও বিরোধীপক্ষকে।
সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ আরও প্রমাণ করেছে, ইমরানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া মানেই তাঁর জনপ্রিয়তাকে আরেকটু বাড়িয়ে দেওয়া। এমন সুবিধাজনক অবস্থান অতীতে পাকিস্তানের আর কোনো নেতারই ছিল না। তাই ইমরানের হাত ধরে দেশটির নতুন ইতিহাস রচনা হয় তো আর খুব বেশি দূরে না।
পাকিস্তানে একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে। সম্প্রতি এ নাটকীয়তার সূত্রপাত হয় দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে। এই গ্রেপ্তারের পর দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করেন তাঁর সমর্থকেরা। বিশেষ করে দেশটির সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ শুরু করেন তাঁরা। অবশেষে আদালতের নির্দেশে ছাড়াও পান ইমরান।
এদিকে কয়েক দিনের ব্যবধানে দেশটিতে এখন নতুন নাটকীয় পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ইমরানের মুক্তির দাবিতে যারা হামলা-অগ্নিসংযোগ করে রাজপথগুলো দখলে নিয়েছিলেন, সেই তাঁরাই এখন গ্রেপ্তার এড়াতে ছোটাছুটি করছেন অলিগলিতে। পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বাড়ি ছেড়ে। পুলিশ কিংবা সেনাবাহিনীর গাড়ি দেখলেই দৌড়াচ্ছেন উল্টো পথে।
সর্বশেষ গত বুধবার লাহোরের ইমরান খানের বাসভবন জামান পার্ক ঘেরাও করে দেশটির পুলিশ বাহিনী। তারা দাবি করে, ইমরানের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৪০ জন সন্ত্রাসী।
এ অবস্থায় ইমরানও হাতে তুলে নেন তাঁর বিশ্বস্ত অস্ত্রটি। এ অস্ত্র আর কিছু নয়—সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এক ইউটিউব লাইভে পুলিশের জামান পার্ক ঘেরাওয়ের তীব্র প্রতিবাদ জানান ইমরান। আবারও গ্রেপ্তার কিংবা হত্যার শিকার হতে পারেন—এমন আশঙ্কাও করেন। এমনকি এক টুইটে তিনি লিখেন, ‘এটাই হয়তো আমার শেষ টুইট!’ আর এ সবকিছুর জন্য বরাবরের মতো দেশটির সেনাবাহিনীকে দায়ী করেন তিনি।
এ ধরনের নাটকীয় পরিস্থিতি পাকিস্তানের জন্য নতুন নয়। দেশটির রাজনৈতিক নেতাদের ওপর সেনাবাহিনীর চড়াও হওয়ার ঘটনাও পুরোনো। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলীকে ভুট্টোকে তো ফাঁসিতেই ঝুলিয়েছিল এ বাহিনী।
বলে রাখা ভালো, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশে অন্তত তিনটি অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটিয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। তিন দশকেরও বেশি সময় তারা পরোক্ষভাবে দেশটিকে শাসন করেছে। এমনকি, অভ্যুত্থান না হলেও ইমরান ও তাঁর সমর্থকদের অভিযোগ—সেনাবাহিনীর চক্রান্তেই সংসদে আস্থা ভোটের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রিত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তাঁরা বলছেন, বর্তমান সরকারও সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল।
প্রশ্ন উঠেছে, সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিরোধে ইমরান খানও কি অতীত নেতাদের মতো মর্মান্তিক কোনো পরিণতি ভোগ করবেন, নাকি প্রথমবারের মতো অতীতের সব হিসাব বদলে দিয়ে নতুন ইতিহাস গড়বেন।
এ আলোচনায় গেলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা সর্ব প্রথমেই টেনে আনেন ইমরানের জনপ্রিয়তার বিষয়টি। দেশটির সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তো বটেই প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর থেকে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার জন্য ইমরান যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, তাতে বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণ দেখা গেছে। দেশটির তরুণদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন সাবেক এই ক্রিকেট তারকা। চলতি বছরের মার্চে পাকিস্তানে পরিচালিত গ্যালাপের এক জরিপে দেখা গেছে, দেশটির ৬১ শতাংশ মানুষ বর্তমানে ইমরানকে সমর্থন করছেন। অন্যদিকে তাঁর প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নওয়াজ শরিফ ও বিলাওয়াল ভুট্টো যৌথভাবে মাত্র ৩৬ শতাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছেন।
দেখা গেছে, ২০২২ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর থেকে ইমরানের সমর্থন ক্রমেই বাড়ছে। তাঁর জনপ্রিয়তার কাছে দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার থেকে শুরু করে সর্বশেষ সেনাবাহিনীকেও নাকানি-চুবানি খেতে দেখা গেছে।
আরেকটি বিষয় হলো ইমরান খানের জনপ্রিয়তা যত বাড়ছে, দেশটির সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা ততই কমছে। বড় বড় কয়েকটি প্রকল্পে সেনাবাহিনীর দুর্নীতির খবর ফাঁস, রাজনৈতিক বিষয়গুলোতে হস্তক্ষেপ এবং কর্তৃত্ববাদের মতো বিষয়টিকে এখন আর ভালো চোখে দেখছে না বেশির ভাগ পাকিস্তানি।
বর্তমানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছেন ইমরান খান ও তাঁর সমর্থকেরা। সাম্প্রতিক ঘটনাবলি ইমরানের সমর্থকদের মধ্যে সেনাবাহিনী-বিরোধী মনোভাবকে আরও উসকে দিয়েছে। ইমরানের মুক্তির দাবিতে পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করা মানুষের হাতে কালাশনিকভ রাইফেলের মতো ভারী অস্ত্রও দেখা গেছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, ইমরানের দলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বিরোধ চূড়ান্ত রূপ নিলে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ বেধে যেতে পারে।
এসব বিষয় মাথায় নিলে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তানে অতীতের যেকোনো নেতার চেয়ে ক্ষমতাধর হয়ে উঠেছেন ইমরান খান। সময় যত যাচ্ছে, ইমরান ও তাঁর সমর্থকদের ওপর বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করার আশঙ্কা ততই ফিকে হয়ে যাচ্ছে। এমন চিন্তা করতে এখন দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে দেশটির সেনাবাহিনী ও বিরোধীপক্ষকে।
সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ আরও প্রমাণ করেছে, ইমরানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া মানেই তাঁর জনপ্রিয়তাকে আরেকটু বাড়িয়ে দেওয়া। এমন সুবিধাজনক অবস্থান অতীতে পাকিস্তানের আর কোনো নেতারই ছিল না। তাই ইমরানের হাত ধরে দেশটির নতুন ইতিহাস রচনা হয় তো আর খুব বেশি দূরে না।
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ১৩০ বিলিয়ন ডলার ছিল ২০২৪ সালে। যুক্তরাষ্ট্র ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। মোদির সরকার বর্তমানে শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। দিল্লিকে খুব সতর্ক থাকতে হবে। ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব গ্রহণ করতে দিল্লি নারাজ হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাত প্রায়ই দেশপ্রেমের জোয়ারে ভেসে যায়। যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হলেই উভয় দেশের জনগণ তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। এমনকি কিছু সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার রীতিমতো উসকানিমূলক প্রচার প্রচারণা চালায়।
১৬ ঘণ্টা আগেবিজেপির আদর্শগত অবস্থান শুরু থেকেই ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৯ সালে জয়ের পর ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটি ২০১৪-এর পর হারিয়ে গেছে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছিলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটি সবচেয়ে বড় মিথ্যা। ২০২৩ সালে সংসদে সংবিধানের যে কপি
১ দিন আগেইয়েমেনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘অপ্রত্যাশিত শান্তি চুক্তি’ আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনার ঝড় তুলেছে। সাত সপ্তাহ ধরে ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের ওপর হাজারের বেশি বোমা বর্ষণের পর, হঠাৎ করেই সেই অভিযান বন্ধ করে দিয়েছেন ট্রাম্প...
২ দিন আগে