তুষার পাল
মাস দু-এক আগে বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে ঘর থেকে বেরোতেই এক দাদুর সঙ্গে দেখা। আমাকে দেখেই দাদু বলল, ‘ভাই, সাবধানে গাড়ি ঘোড়ায় চলাচল করিস। মড়ক তো এহন সড়কেই। পইত্তেক দিন কত মানুষ একসিডেন করতাসে আর মরতাসে।’
‘আচ্ছা দাদু’ বলে আমি তখন বের হয়ে গেলাম। বাড়ির সীমানা পর্যন্ত আমার মা দাদুর কথাগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলছিল। কিন্তু মাকে বিদায় দিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরও, আমার মাথায় দাদুর সড়কে মড়কের কথাটা ঘোরপাক খাচ্ছিল।
‘মড়ক’ শব্দটি সাধারণত মহামারি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ছোঁয়াচে রোগ না বলে, সড়ক দুর্ঘটনা বা সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে মহামারি বলা যায় না। কিন্তু ছোঁয়াচে রোগের শর্তকে পাশে রেখে, সড়ক দুর্ঘটনা ও সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুগুলোকে, কী শুধু সংখ্যার ভিত্তিতে ‘মড়ক’ বা মহামারি বলা যাবে? কারণ আমাদের দেশে প্রতিদিনই অসংখ্য সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং মৃত্যু হচ্ছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সংগৃহীত গত কয়েক বছরের সড়ক দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর সংখ্যার দিকে তাকানো যাক।
২০১৯ সালে সারা দেশে ৪ হাজার ৬৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ হাজার ১০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২০ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু কমলেও বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হলো, করোনার কারণে সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত টানা ৬৬ দিন সাধারণ ছুটি ছিল। এই সময় আন্তজেলা বাস চলাচল বন্ধ ছিল। নিষেধাজ্ঞা ছিল প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়ার ওপর। তা ছাড়া করোনার আতঙ্কে সারা বছরই রাস্তায় মানুষ ও যানবাহনের চলাচল তুলনামূলক কম ছিল। এর মধ্যেও সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েছে।
২০২১ সালের আগস্ট ও ডিসেম্বর মাস ছাড়া বাকি ১০ মাসে ৩ হাজার ৬৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৩৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২১ সালেও কয়েক দফায় ৬০ দিনের বেশি যান চলাচল বন্ধ ছিল। সহজেই বোঝা যাচ্ছে, বাকি দুই মাসের তথ্য যোগ করলে তা ২০২০-কে ছুঁয়ে ফেলবে বা ছাড়িয়ে যাবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মোটরসাইকেল যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২০১৯ সালে ৯৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সংখ্যা ২০২০ সালে বেড়েছে এবং ২০২১ সালের ১০ মাসের হিসাব বলছে, আগের হিসাব ছাড়িয়ে যাবে।
বিভাগ অনুযায়ী ২০২১ সালের সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি, ২০ দশমিক ৪৪ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সিলেটে সবচেয়ে কম ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত (ডিসেম্বর ও আগস্ট বাদে) ৩৪ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ হাজার ৯২৪ জন মারা গেছেন। সে হিসাবে গড়ে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ গেছে ১৬ জনের।
জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের কোভিড ড্যাশবোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে করোনায় আমাদের দেশে মারা গেছে (১ জানুয়ারি পর্যন্ত) ২৮ হাজার ৮৭ জন। গড়ে প্রতিদিন ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভয়াবহ ছোঁয়াচে রোগ করোনাভাইরাসে যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে সেখানে আমাদের দেশের সড়কে প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ১৬ জন। এটাকে কি মড়ক বলা যায় না?
এখন কথা হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনাকে ‘মড়ক’ বলি আর নিছক দুর্ঘটনা বলি, প্রতিদিন কিন্তু গড়ে ১৬ জনের মৃত্যু হচ্ছে। এই মৃত্যুর মিছিল থামানোর কি কোনো উপায় নেই?
সর্বশেষ ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন হয়েছে। আমাদের স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা জোরালো আন্দোলন করেছে। গলার রগ ফুলিয়ে স্লোগানের বিনিময়ে তারা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনেক আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি পেয়েছে। সেই প্রতিশ্রুতির কতটুকু বাস্তবায়ন হবে সেটা সময়ই বলবে। কিন্তু সন্দেহ তো থেকেই যাচ্ছে। কারণ ২০১৮ সালেও আমাদের দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে অনেক জোরালো আন্দোলন হয়েছিল। সে বছর, ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর তথ্য অনুযায়ী ৩ হাজার ১০৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৩৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, আন্দোলনের পরও তো আমাদের সড়কে দুর্ঘটনা ও দুর্ঘটনায় মৃত্যু কমেনি। উল্টো বছর বছর বেড়েছে। তাহলে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো কি কথার কথা ছিল? বেশির ভাগ আন্দোলন যেভাবে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি দিয়ে থামানো হয়, ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের নিয়তিও কি সেই বেশির ভাগ আন্দোলনের মতোই? তাহলে কি ধরেই নেওয়া যায়, ২০২০-এর আন্দোলনও সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে এবং আমাদের সড়কে মৃত্যুর মিছিল আরও দীর্ঘ হবে?
করোনা মড়ক থামানোর জন্য সারা পৃথিবীতে অনেক চেষ্টাচরিত হচ্ছে। নভেল করোনাভাইরাসকে সমূলে উৎপাটন করা না গেলেও সংক্রমণ বিস্তার রোধে অনেক উন্নতি ও আশা দেখা গেছে। কিন্তু আমাদের সড়কের এই ‘মড়ক’ ঠেকাবে কে?
মাস দু-এক আগে বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে ঘর থেকে বেরোতেই এক দাদুর সঙ্গে দেখা। আমাকে দেখেই দাদু বলল, ‘ভাই, সাবধানে গাড়ি ঘোড়ায় চলাচল করিস। মড়ক তো এহন সড়কেই। পইত্তেক দিন কত মানুষ একসিডেন করতাসে আর মরতাসে।’
‘আচ্ছা দাদু’ বলে আমি তখন বের হয়ে গেলাম। বাড়ির সীমানা পর্যন্ত আমার মা দাদুর কথাগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলছিল। কিন্তু মাকে বিদায় দিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরও, আমার মাথায় দাদুর সড়কে মড়কের কথাটা ঘোরপাক খাচ্ছিল।
‘মড়ক’ শব্দটি সাধারণত মহামারি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ছোঁয়াচে রোগ না বলে, সড়ক দুর্ঘটনা বা সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে মহামারি বলা যায় না। কিন্তু ছোঁয়াচে রোগের শর্তকে পাশে রেখে, সড়ক দুর্ঘটনা ও সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুগুলোকে, কী শুধু সংখ্যার ভিত্তিতে ‘মড়ক’ বা মহামারি বলা যাবে? কারণ আমাদের দেশে প্রতিদিনই অসংখ্য সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং মৃত্যু হচ্ছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সংগৃহীত গত কয়েক বছরের সড়ক দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর সংখ্যার দিকে তাকানো যাক।
২০১৯ সালে সারা দেশে ৪ হাজার ৬৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ হাজার ১০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২০ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু কমলেও বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হলো, করোনার কারণে সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত টানা ৬৬ দিন সাধারণ ছুটি ছিল। এই সময় আন্তজেলা বাস চলাচল বন্ধ ছিল। নিষেধাজ্ঞা ছিল প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়ার ওপর। তা ছাড়া করোনার আতঙ্কে সারা বছরই রাস্তায় মানুষ ও যানবাহনের চলাচল তুলনামূলক কম ছিল। এর মধ্যেও সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েছে।
২০২১ সালের আগস্ট ও ডিসেম্বর মাস ছাড়া বাকি ১০ মাসে ৩ হাজার ৬৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৩৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২১ সালেও কয়েক দফায় ৬০ দিনের বেশি যান চলাচল বন্ধ ছিল। সহজেই বোঝা যাচ্ছে, বাকি দুই মাসের তথ্য যোগ করলে তা ২০২০-কে ছুঁয়ে ফেলবে বা ছাড়িয়ে যাবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মোটরসাইকেল যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২০১৯ সালে ৯৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সংখ্যা ২০২০ সালে বেড়েছে এবং ২০২১ সালের ১০ মাসের হিসাব বলছে, আগের হিসাব ছাড়িয়ে যাবে।
বিভাগ অনুযায়ী ২০২১ সালের সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি, ২০ দশমিক ৪৪ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সিলেটে সবচেয়ে কম ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত (ডিসেম্বর ও আগস্ট বাদে) ৩৪ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ হাজার ৯২৪ জন মারা গেছেন। সে হিসাবে গড়ে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ গেছে ১৬ জনের।
জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের কোভিড ড্যাশবোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে করোনায় আমাদের দেশে মারা গেছে (১ জানুয়ারি পর্যন্ত) ২৮ হাজার ৮৭ জন। গড়ে প্রতিদিন ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভয়াবহ ছোঁয়াচে রোগ করোনাভাইরাসে যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে সেখানে আমাদের দেশের সড়কে প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ১৬ জন। এটাকে কি মড়ক বলা যায় না?
এখন কথা হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনাকে ‘মড়ক’ বলি আর নিছক দুর্ঘটনা বলি, প্রতিদিন কিন্তু গড়ে ১৬ জনের মৃত্যু হচ্ছে। এই মৃত্যুর মিছিল থামানোর কি কোনো উপায় নেই?
সর্বশেষ ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন হয়েছে। আমাদের স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা জোরালো আন্দোলন করেছে। গলার রগ ফুলিয়ে স্লোগানের বিনিময়ে তারা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনেক আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি পেয়েছে। সেই প্রতিশ্রুতির কতটুকু বাস্তবায়ন হবে সেটা সময়ই বলবে। কিন্তু সন্দেহ তো থেকেই যাচ্ছে। কারণ ২০১৮ সালেও আমাদের দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে অনেক জোরালো আন্দোলন হয়েছিল। সে বছর, ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর তথ্য অনুযায়ী ৩ হাজার ১০৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৩৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, আন্দোলনের পরও তো আমাদের সড়কে দুর্ঘটনা ও দুর্ঘটনায় মৃত্যু কমেনি। উল্টো বছর বছর বেড়েছে। তাহলে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো কি কথার কথা ছিল? বেশির ভাগ আন্দোলন যেভাবে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি দিয়ে থামানো হয়, ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের নিয়তিও কি সেই বেশির ভাগ আন্দোলনের মতোই? তাহলে কি ধরেই নেওয়া যায়, ২০২০-এর আন্দোলনও সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে এবং আমাদের সড়কে মৃত্যুর মিছিল আরও দীর্ঘ হবে?
করোনা মড়ক থামানোর জন্য সারা পৃথিবীতে অনেক চেষ্টাচরিত হচ্ছে। নভেল করোনাভাইরাসকে সমূলে উৎপাটন করা না গেলেও সংক্রমণ বিস্তার রোধে অনেক উন্নতি ও আশা দেখা গেছে। কিন্তু আমাদের সড়কের এই ‘মড়ক’ ঠেকাবে কে?
চার বছর আগে, ২০২১ সালের জুনে, জেনেভায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পুতিনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তখনো রাশিয়া ইউক্রেনে পূর্ণাঙ্গ হামলা চালায়নি। কিন্তু সেই বছরের শেষের দিকেই পুতিন ইউক্রেন সীমান্তে হাজার হাজার সেনা পাঠান এবং যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার হামলা চালানো হয়। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার
২০ ঘণ্টা আগেআলাস্কার শান্ত শহর অ্যাঙ্কোরেজ হঠাৎ পরিণত হয়েছে বিশ্বরাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঐতিহাসিক শীর্ষ বৈঠক হতে চলেছে শহরটিতে। বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের ফয়সালাসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বহুল আলোচিত ও প্রতীক্ষিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামীকাল শুক্রবার। যুক্তরাষ্ট্রের রাশিয়াসংলগ্ন অঙ্গরাজ্য আলাস্কায় অবস্থিত যৌথ ঘাঁটি এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসনে মুখোমুখি বসবেন ট্রাম্প-পুতিন। বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয়
২ দিন আগেনিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প জানান, তিনি ইতিমধ্যে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন এবং নতুন কোনো শর্ত আরোপ করা হচ্ছে না। একই সময়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও মার্কিন পণ্যে তাদের শুল্ক স্থগিতাদেশ একই মেয়াদে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। তাদের পূর্বের চুক্তি শেষ হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে।
৪ দিন আগে