মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা এখন তুঙ্গে। সমালোচকেরা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদে মাস্ককে ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যতম ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখানো হচ্ছে। কিন্তু ট্রাম্প এক ঘোষণায় মাস্ককে এমন একটি কমিশনের সহ-প্রধান নিযুক্ত করেছেন, যে কমিশনের কার্যত কোনো ক্ষমতাই নেই।
গত ২৬ নভেম্বর রাতে ট্রাম্প ঘোষণা দেন—মাস্ক এবং ফক্স নিউজের নিয়মিত অতিথি বিবেক রামাস্বামী মিলে ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’ বা ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ নামে নতুন একটি বিভাগ পরিচালনা করবেন। তবে বাস্তবে মার্কিন সরকারের এমন কোনো বিভাগের অস্তিত্ব নেই।
শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ডেইলি কস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো সরকারি সংস্থা গঠন করতে হলে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন। যেমন—২০০২ সালে কংগ্রেসে গৃহীত হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ তৈরি হয়েছিল। এবার রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস ট্রাম্পের নতুন উদ্যোগকে সমর্থন করবে কি-না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
সমালোচকেরা মনে করেন, ট্রাম্পের ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ গঠন করার ঘোষণা কার্যত একটি ‘ব্লু-রিবন’ কমিশনের মতো। এটি এমন একটি প্রচলিত ওয়াশিংটন প্রথা, যেখানে কোনো বিষয়কে পর্যবেক্ষণ করা মানে প্রায় সময়ই সেই বিষয়টিকে অনেক দীর্ঘায়িত করে ফেলা হয়। ফলে ট্রাম্পের ঘোষণার মধ্য দিয়ে মাস্ক এবং রামাস্বামী এমনই একটি জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্যে আটকে গেছেন।
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, মার্কিন নির্বাচনে মাস্কের কার্যকলাপ অনেকের কাছে এখন ‘উপহাসের কারণ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের মার-এ-লাগো রিসোর্টে মাস্কের উপস্থিতি এবং অযাচিত মতামত দেওয়া অনেককেই বিরক্ত করছে। ট্রাম্প-সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘মনে হচ্ছে নিজের ক্ষমতাকে অনেক বড় করে দেখছেন মাস্ক।’
এনবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিমের সদস্যরাও মাস্কের আচরণে অসন্তুষ্ট। একটি সূত্র মন্তব্য করেছে, ‘তিনি (মাস্ক) নিজেকে সহ-প্রেসিডেন্ট হিসেবে উপস্থাপন করছেন।’
এ অবস্থায় অনেকেই বলছেন, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে মাস্ক বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তাঁর প্রভাবকে সীমিত করতে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা এখন স্পষ্ট। একটি ‘নখদন্তহীন’ এবং বাস্তবে অস্তিত্ব নেই এমন একটি বিভাগে মাস্ককে দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে ট্রাম্প পরোক্ষভাবে সেই বার্তাটিই দিয়েছেন।
তবে মাস্ক তাঁর প্রভাব ধরে রাখার চেষ্টা করবেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা এখন তুঙ্গে। সমালোচকেরা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদে মাস্ককে ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যতম ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখানো হচ্ছে। কিন্তু ট্রাম্প এক ঘোষণায় মাস্ককে এমন একটি কমিশনের সহ-প্রধান নিযুক্ত করেছেন, যে কমিশনের কার্যত কোনো ক্ষমতাই নেই।
গত ২৬ নভেম্বর রাতে ট্রাম্প ঘোষণা দেন—মাস্ক এবং ফক্স নিউজের নিয়মিত অতিথি বিবেক রামাস্বামী মিলে ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’ বা ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ নামে নতুন একটি বিভাগ পরিচালনা করবেন। তবে বাস্তবে মার্কিন সরকারের এমন কোনো বিভাগের অস্তিত্ব নেই।
শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ডেইলি কস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো সরকারি সংস্থা গঠন করতে হলে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন। যেমন—২০০২ সালে কংগ্রেসে গৃহীত হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ তৈরি হয়েছিল। এবার রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস ট্রাম্পের নতুন উদ্যোগকে সমর্থন করবে কি-না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
সমালোচকেরা মনে করেন, ট্রাম্পের ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ গঠন করার ঘোষণা কার্যত একটি ‘ব্লু-রিবন’ কমিশনের মতো। এটি এমন একটি প্রচলিত ওয়াশিংটন প্রথা, যেখানে কোনো বিষয়কে পর্যবেক্ষণ করা মানে প্রায় সময়ই সেই বিষয়টিকে অনেক দীর্ঘায়িত করে ফেলা হয়। ফলে ট্রাম্পের ঘোষণার মধ্য দিয়ে মাস্ক এবং রামাস্বামী এমনই একটি জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্যে আটকে গেছেন।
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, মার্কিন নির্বাচনে মাস্কের কার্যকলাপ অনেকের কাছে এখন ‘উপহাসের কারণ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের মার-এ-লাগো রিসোর্টে মাস্কের উপস্থিতি এবং অযাচিত মতামত দেওয়া অনেককেই বিরক্ত করছে। ট্রাম্প-সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘মনে হচ্ছে নিজের ক্ষমতাকে অনেক বড় করে দেখছেন মাস্ক।’
এনবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিমের সদস্যরাও মাস্কের আচরণে অসন্তুষ্ট। একটি সূত্র মন্তব্য করেছে, ‘তিনি (মাস্ক) নিজেকে সহ-প্রেসিডেন্ট হিসেবে উপস্থাপন করছেন।’
এ অবস্থায় অনেকেই বলছেন, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে মাস্ক বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তাঁর প্রভাবকে সীমিত করতে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা এখন স্পষ্ট। একটি ‘নখদন্তহীন’ এবং বাস্তবে অস্তিত্ব নেই এমন একটি বিভাগে মাস্ককে দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে ট্রাম্প পরোক্ষভাবে সেই বার্তাটিই দিয়েছেন।
তবে মাস্ক তাঁর প্রভাব ধরে রাখার চেষ্টা করবেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের রাতের বিমান হামলায় ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর পুরো অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ইরান পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এই হামলার ‘চিরস্থায়ী পরিণতি’ হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব নতুন মোড় নিয়েছে। আর এই দ্বন্দ্বে চীনের অবস্থান হয়ে উঠছে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ। বেইজিং এই সংকটে এমন এক কৌশলী অবস্থান নিয়েছে, যেখানে একদিকে ইরানের প্রতি কৌশলগত সমর্থন দেওয়া হচ্ছে, অন্যদিকে ইসরায়েলের সঙ্গেও সম্পর্কের সেতু ধরে
১৯ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাত গতকাল শনিবার নবম দিনে গড়িয়েছে। এই ৯ দিনে দুপক্ষই ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে, যদিও ইরানের ক্ষয়ক্ষতি ইসরায়েলের তুলনায় অনেক বেশি। অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হতে চলেছে। অবশ্য যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়ালে ভিন্ন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে..
২ দিন আগে