গাজায় ইসরায়েলের চলমান হামলাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সংকটের কারণে মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে। এই সংকটকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র যে অবস্থান নিয়েছে, তার ফলেই মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ইসরায়েলের স্বার্থরক্ষা করতে গিয়েও দেশটির পুরো মন জয় করতে পারছে না। সামগ্রিকভাবে ওয়াশিংটন ক্রমেই অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ছে।
হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান সংঘাতের সমাধান বের করার লক্ষ্যে জাপানের টোকিওতে বৈঠকে বসেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশগুলোর জোট জি-৭-এর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। বৈঠক শেষে যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে, সেটাকে ‘সারবত্তাহীন’ বলছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এটা দিয়ে গাজা সংকট সমাধান হবে—এমন আশা না করাই ভালো। তাঁদের মতে, এই বিবৃতি ওয়াশিংটনের ওপর মিত্রদের আস্থাহীনতার বিষয়টি স্পষ্ট করে তোলে।
টোকিওর বৈঠক শেষে জি-৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ‘ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট নিরসনকল্পে’ যে যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে মানবিকতার স্বার্থে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও শান্তি প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিবৃতিতে গাজা সংকট নিরসনের ক্ষেত্রে কী কী বাধা আছে তা স্পষ্ট করে তুলে ধরেছে। কিন্তু কেবল মানবিক বিপর্যয় রোধ ও সংঘাত বন্ধ করার জন্য পুরোনো আহ্বান জানানো ছাড়া এই বিবৃতিতে আসলে নতুন কিছু নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ঠিক সেই অবস্থানই পুনর্ব্যক্ত করেছেন যেন। তিনি জি সেভেনভুক্ত দেশগুলোকে অতীতের মতো আবারও একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তাঁর এই আহ্বানের পরও এই জোট কোনো সুনির্দিষ্ট শান্তি প্রক্রিয়া ঘোষণা করতে না পারার অর্থ হলো—এই জোট অন্তত এই ইস্যুতে বিভক্ত।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কিছুদিন আগে মন্তব্য করেন, প্রয়োজনে গাজার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব ইসরায়েল নিজ হাতে তুলে নেবে। এমনকি প্রয়োজনে গাজাকে অনির্দিষ্টকাল শাসন করারও হুমকি দেন তিনি। নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধাচরণের একটি উদাহরণমাত্র। এর চেয়েও বড় উদাহরণ—যুদ্ধবিরতির জন্য ব্লিঙ্কেনের আহ্বানকে উপেক্ষা করা।
এদিকে ইঙ্গিত করে চীনের ইনস্টিটিউট অব কনটেমপোরারি ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনসের রিসার্চ ফেলো তিয়ান ওয়েনলিন বলেন, ‘এমন কোনো উপায় নেই যা দিয়ে তাঁরা (হোয়াইট হাউস) ইসরায়েলের গতি রোধ করতে পারবে।’ এর কারণ হিসেবে মার্কিন প্রশাসনের ওপর ইহুদি লবির জোরালো প্রভাবের কথা তুলে ধরেন তিনি।
তিয়ানের মতে, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দূরত্ব তৈরির অন্যতম কারণ হলো—দুই দেশের লক্ষ্য ও চাহিদার ভিন্নতা। যেখানে ইসরায়েল চায় ফিলিস্তিনিদের দমনের মাধ্যমে প্রতিশোধ নিতে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র চায় যত দ্রুত সম্ভব সংঘাত কমিয়ে আনতে। তাদের উদ্দেশ্য, অন্যান্য এজেন্ডা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
চীনের লানঝৌ ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর আফগানিস্তানের পরিচালক ঝু ইয়ংবিয়াওয়ের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে যুদ্ধবিরতির কঠোর আহ্বান অনেকটাই দ্ব্যর্থক। দেশটি একই সঙ্গে দেশের ভেতরে জনমত বিস্ফোরণ ঠেকিয়ে রাখতে চায়। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক চাপও কমিয়ে মিত্রদের সঙ্গে সৃষ্ট দূরত্বের দায় নিজ ঘাড় থেকে নামাতে চায়।
চায়নিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সের রিসার্চ ফেলো লু শাং বলেন, ‘ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নীতি এবং মাত্রাতিরিক্ত পক্ষপাতিত্বের কারণেই মিত্ররা ওয়াশিংটনের ওপর থেকে বিশ্বাসযোগ্যতা ও আস্থা হারিয়ে ফেলছে। মার্কিন জোটের কাছে ইউক্রেন সংকট শক্তির পরীক্ষা আর ফিলিস্তিন সংকট বিবেকের পরীক্ষা। এই বিবেকের কারণেই মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখছে। যদিও তারা মৌখিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি সমর্থন বজায় রেখেছে।’
ফিলিস্তিন সংকটের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র দেশগুলোর মধ্যে মূল মতপার্থক্যের জায়গা হলো—মানবিক কারণে ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে কতটা চাপ দেওয়া যাবে এবং দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে ফিলিস্তিন গঠনে যুক্তরাষ্ট্র কতটা এগিয়ে আসবে, তা নিয়ে। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ মিত্রই দুই রাষ্ট্র সমাধানে আস্থা রাখে।
গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে অনতিবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করে ও এর নিন্দা করে যুক্তরাষ্ট্রের আনা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল কেবল ফ্রান্স। বাকি সবাই—কানাডা, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাজ্য—এই ইস্যুতে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।
যা হোক, বিশ্লেষকেরা বলছেন—যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র দেশগুলোর মধ্যকার এই বিভাজনের প্রাথমিক কারণ— ইউক্রেন ও ফিলিস্তিনের প্রতি ওয়াশিংটনের মনোভাবের তীব্র বৈপরীত্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কথিত মূল্যবোধভিত্তিক কূটনীতির দ্বিমুখী প্রকাশ।
চীনের গ্লোবাল টাইমস থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
গাজায় ইসরায়েলের চলমান হামলাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সংকটের কারণে মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে। এই সংকটকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র যে অবস্থান নিয়েছে, তার ফলেই মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ইসরায়েলের স্বার্থরক্ষা করতে গিয়েও দেশটির পুরো মন জয় করতে পারছে না। সামগ্রিকভাবে ওয়াশিংটন ক্রমেই অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ছে।
হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান সংঘাতের সমাধান বের করার লক্ষ্যে জাপানের টোকিওতে বৈঠকে বসেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশগুলোর জোট জি-৭-এর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। বৈঠক শেষে যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে, সেটাকে ‘সারবত্তাহীন’ বলছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এটা দিয়ে গাজা সংকট সমাধান হবে—এমন আশা না করাই ভালো। তাঁদের মতে, এই বিবৃতি ওয়াশিংটনের ওপর মিত্রদের আস্থাহীনতার বিষয়টি স্পষ্ট করে তোলে।
টোকিওর বৈঠক শেষে জি-৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ‘ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট নিরসনকল্পে’ যে যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে মানবিকতার স্বার্থে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও শান্তি প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিবৃতিতে গাজা সংকট নিরসনের ক্ষেত্রে কী কী বাধা আছে তা স্পষ্ট করে তুলে ধরেছে। কিন্তু কেবল মানবিক বিপর্যয় রোধ ও সংঘাত বন্ধ করার জন্য পুরোনো আহ্বান জানানো ছাড়া এই বিবৃতিতে আসলে নতুন কিছু নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ঠিক সেই অবস্থানই পুনর্ব্যক্ত করেছেন যেন। তিনি জি সেভেনভুক্ত দেশগুলোকে অতীতের মতো আবারও একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তাঁর এই আহ্বানের পরও এই জোট কোনো সুনির্দিষ্ট শান্তি প্রক্রিয়া ঘোষণা করতে না পারার অর্থ হলো—এই জোট অন্তত এই ইস্যুতে বিভক্ত।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কিছুদিন আগে মন্তব্য করেন, প্রয়োজনে গাজার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব ইসরায়েল নিজ হাতে তুলে নেবে। এমনকি প্রয়োজনে গাজাকে অনির্দিষ্টকাল শাসন করারও হুমকি দেন তিনি। নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধাচরণের একটি উদাহরণমাত্র। এর চেয়েও বড় উদাহরণ—যুদ্ধবিরতির জন্য ব্লিঙ্কেনের আহ্বানকে উপেক্ষা করা।
এদিকে ইঙ্গিত করে চীনের ইনস্টিটিউট অব কনটেমপোরারি ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনসের রিসার্চ ফেলো তিয়ান ওয়েনলিন বলেন, ‘এমন কোনো উপায় নেই যা দিয়ে তাঁরা (হোয়াইট হাউস) ইসরায়েলের গতি রোধ করতে পারবে।’ এর কারণ হিসেবে মার্কিন প্রশাসনের ওপর ইহুদি লবির জোরালো প্রভাবের কথা তুলে ধরেন তিনি।
তিয়ানের মতে, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দূরত্ব তৈরির অন্যতম কারণ হলো—দুই দেশের লক্ষ্য ও চাহিদার ভিন্নতা। যেখানে ইসরায়েল চায় ফিলিস্তিনিদের দমনের মাধ্যমে প্রতিশোধ নিতে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র চায় যত দ্রুত সম্ভব সংঘাত কমিয়ে আনতে। তাদের উদ্দেশ্য, অন্যান্য এজেন্ডা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
চীনের লানঝৌ ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর আফগানিস্তানের পরিচালক ঝু ইয়ংবিয়াওয়ের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে যুদ্ধবিরতির কঠোর আহ্বান অনেকটাই দ্ব্যর্থক। দেশটি একই সঙ্গে দেশের ভেতরে জনমত বিস্ফোরণ ঠেকিয়ে রাখতে চায়। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক চাপও কমিয়ে মিত্রদের সঙ্গে সৃষ্ট দূরত্বের দায় নিজ ঘাড় থেকে নামাতে চায়।
চায়নিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সের রিসার্চ ফেলো লু শাং বলেন, ‘ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নীতি এবং মাত্রাতিরিক্ত পক্ষপাতিত্বের কারণেই মিত্ররা ওয়াশিংটনের ওপর থেকে বিশ্বাসযোগ্যতা ও আস্থা হারিয়ে ফেলছে। মার্কিন জোটের কাছে ইউক্রেন সংকট শক্তির পরীক্ষা আর ফিলিস্তিন সংকট বিবেকের পরীক্ষা। এই বিবেকের কারণেই মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখছে। যদিও তারা মৌখিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি সমর্থন বজায় রেখেছে।’
ফিলিস্তিন সংকটের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র দেশগুলোর মধ্যে মূল মতপার্থক্যের জায়গা হলো—মানবিক কারণে ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে কতটা চাপ দেওয়া যাবে এবং দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে ফিলিস্তিন গঠনে যুক্তরাষ্ট্র কতটা এগিয়ে আসবে, তা নিয়ে। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ মিত্রই দুই রাষ্ট্র সমাধানে আস্থা রাখে।
গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে অনতিবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করে ও এর নিন্দা করে যুক্তরাষ্ট্রের আনা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল কেবল ফ্রান্স। বাকি সবাই—কানাডা, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাজ্য—এই ইস্যুতে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।
যা হোক, বিশ্লেষকেরা বলছেন—যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র দেশগুলোর মধ্যকার এই বিভাজনের প্রাথমিক কারণ— ইউক্রেন ও ফিলিস্তিনের প্রতি ওয়াশিংটনের মনোভাবের তীব্র বৈপরীত্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কথিত মূল্যবোধভিত্তিক কূটনীতির দ্বিমুখী প্রকাশ।
চীনের গ্লোবাল টাইমস থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, তিনিই বিশ্ব চালাচ্ছেন। তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমাহীন। কিন্তু এটি বিপজ্জনক ঔদ্ধত্যেরও ইঙ্গিত দেয় এবং একটি গুরুতর প্রশ্ন তোলে—এই বিশৃঙ্খল ও প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে পৃথিবী কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? দ্য আটলান্টিককে দেওয়া নতুন এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী আধিপত্য...
১৬ ঘণ্টা আগেবড় প্রশ্ন হলো, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না? ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় পুলিশ নিহত হয়। এরপর পেহেলগামের হামলাই ছিল কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এমনকি এটি ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানকার
১ দিন আগেবিশ্লেষকদের মতে, ভারত হয়তো কিছুটা সংযত আচরণই করবে। কারণ, দেশটির সামরিক বাহিনী এখনো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ফলে, তাদের প্রকাশ্যে এনে যুদ্ধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়ার মধ্যে ঝুঁকি আছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের এক প্রতিবেদনে দেশের ৬৮ শতাংশ সামরিক সরঞ্জামকে ‘পুরোনো মডেলের’, ২৪ শতাংশকে...
২ দিন আগেসংবাদ বা তথ্যের সংলাপমূলক উপস্থাপন চর্চার উত্থানের পাশাপাশি, পাঠকেরা এখন চ্যাটবটকে ফলোআপ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন, চাহিদামতো সারসংক্ষেপের জন্য অনুরোধ করেন, এমনকি বিরোধপূর্ণ বিষয়ের ব্যাখ্যাও এআই–এর কাছে চাওয়া হয়। ফলে পাঠকেরা সংবাদ পাঠে চিরাচরিত নিষ্ক্রিয় গ্রহীতা থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীতে রূপান্তরিত হচ্ছে
৩ দিন আগে