বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
আড্ডা
প্রিয় ফাহির, তীব্র তুমিহীনতায় ভুগছি
চোখের জলের ফাহির, শো মাস্ট গো অন রীতিতে সবই চলছে; অবশ্য চালাতে হচ্ছে। তবে আগের মতো চলছে না। যখন ছিলে তখন যেমন চলত, তেমন চলছে না; থমকে থমকে চলছে। এসবের মাঝেই কোনো এক পাশে হুটহাট কেউ না কেউ হুহু করে কেঁদে উঠছেন-অশ্রু ঝরছে; তোমাকে নিয়ে লিখছেন। কী-বোর্ড থমকে গেলেও চালিয়ে নিতে হচ্ছে। তোমার হাসিমুখের অভাব
ফাহিরের কাছে শেষ আবদার
জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগে যেতে নেই। অন্তত আমাদের দায় মেটানোর সুযোগটা তো দেওয়া উচিত! তা না হলে যে আমাদের নাছোড়বান্দা বিবেক সারা জীবন ঘুমাতে দেবে না। ফাহির, ভাই আমার, কেন অকস্মাৎ এমন করলেন! আপনার উচিত ছিল অনেক দিন সময় দেওয়া। তাতে দিনে দিনে সবার সয়ে যেত।
‘আরে পাগলা…’
ফাহিরকে কত নামে যে ডাকতাম আমরা, তার ইয়ত্তা নেই। একটুও মন খারাপ করতেন না। স্বভাবসুলভ হাসি দিয়ে মেনে নিতেন সব। সেই হাসি কি শেষ বেলাতেও ছিল? বিদায় দেওয়ার মুহূর্তেও যে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি বলে উঠবেন, ‘আরে পাগলা... কাঁদেন কেন?’
‘ইলিয়টগঞ্জ দিয়ে ঢুকবেন, ৩০ কিলো রাস্তা কমে যাবে’
যে ছেলে নিজে ঘুমালে দিন-রাতের হুঁশ থাকে না, বাইক কোথাও রেখে গেলে চাবি নিতে মনে থাকে না, রাস্তার ওপর বাইক পার্ক করে বাসায় চলে আসার পরও মনে পড়ে না যে, বাইক তো আনিনি; সেই ছেলেকে যদি স্নো-পাউডার দিয়ে সাজিয়ে পাত্র হিসেবে উপস্থিত করা হয়, তাহলে কার না হাসি আসে!
‘ভাই, আমি একটু যাই?’
এই লেখাটি যখন লিখছি, তখনো ভাবছি—ফাহির কি সত্যিই চলে গেছে? এখনো একটা ঘোর চারপাশে বর্তমান। বোধ হচ্ছে, এই হয়তো কেউ বলবে—‘ফাহির কাল সকালে ডিউটিতে আছে।’ এই কথাটা শোনার আকাঙ্ক্ষা মন থেকে যাচ্ছেই না। কারণ, ফাহির ডিউটিতে থাকলেই যে কাল সকালে অফিসে আসার সময় আমার মোবাইল ফোন বেজে ওঠার একটা ক্ষীণ আশা থেকে যায়। ফ
চলে গেলে ‘চিল ডুড’!
গতকাল অফিস থেকে ফেরার পথে সবাই আমরা নীরব ছিলাম। ভীষণ নীরব। অফিসের সামনে মাইক্রোবাসে উঠে নিঃশব্দে নেমে গিয়েছিলাম যে যার গন্তব্যে। সম্ভবত সবাই আমরা ফাহিরের কথা ভাবছিলাম। ২৪ বছর বয়সী সাংবাদিক মো. ফখরুল ইসলাম ভূঞা, যে আমাদের কাছে পরিচিত ছিল ফাহির ফখরুল নামে। তাকে আরও সংক্ষেপে ফাহির নামে ডাকতাম আমরা।
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
সত্তর সালে বিটলস ভেঙে যাওয়াটা ছিল ভক্তকুলের জন্য বজ্রপাতের মতো। এই ভাঙনের জন্য কে দায়ী, তা নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। কিন্তু সত্য হলো জন লেনন, জর্জ হ্যারিসন, পল ম্যাকার্টনি আর রিঙ্গো স্টারকে একসঙ্গে দেখা যাচ্ছিল না।
‘পাখিটা বুকের ভেতর রয়’
মানুষ জীবনধারণের জন্য যা কিছু গ্রহণ করেন, তার সিংহভাগই আসে প্রকৃতি থেকে। প্রকৃতির প্রতিটি প্রাণের আছে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য। প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে পশু-পাখি ও মানুষের সঙ্গে প্রতিটি গাছের ভাষা এবং আচরণ আলাদা। গাছের কাছে না গেলে সে ভাষা বোঝা যায় না। সনাতন মালো উল্লাস। প্রকৃতিকে ভালোবাসেন মনপ্র
স্মৃতির বারান্দায়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমার জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক প্রতিষ্ঠান। বাঁশখালী থেকে এসে সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজে ভর্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত কখনো ভাবিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কথা। ছাত্র-শিক্ষক পরিচয় পর্বে শিক্ষকেরা তাঁদের সাবেক ‘আলমা ম্যাটারের’ কথা বলায় মনে মনে স্বপ্ন বুনতে থাকি আমিও একদিন বিশ্ববিদ
জীবন ঘষে যিনি জ্বালিয়েছেন আগুন
হাসান আজিজুল হক বলেছেন, ‘আমি এলিট শ্রেণির মধ্যে নেই। বাংলাদেশের অই শ্রেণিকে আমি ‘রিফিউট’ করি। পাশাপাশি মধ্যবিত্তের তেলতেলে সুবিধাবাদকেও ঘৃণা করি। আমি মনে করি, বাংলাদেশের সমগ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে এ দুই শ্রেণি তুলনামূলকভাবে অত্যন্ত ক্ষুদ্র।’
হাসান আজিজুল হক: স্বার্থহীন সৃষ্টিশীল প্রাণ
অধ্যাপক আব্দুল খালেক উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর আয়োজিত অনুষ্ঠানে হাসান আজিজুল হক বলেছিলেন, ‘সবাই স্বপ্ন দেখছেন যে, প্রফেসর আব্দুল খালেক উপাচার্য হয়েছেন বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত কালাকানুনন রাতারাতি পাল্টে যাবে। আমি তেমন সম্ভাবনার ক্ষীণ আলো দেখলেও ততটা আশা করতে পারছি না। যে দাঁড়িপাল্লা দিয়ে এ দে
‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’
১৯৯৭ সালরে কথা। তখন আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। এক বিকেলের কথা। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা, ক্যাম্পাসরে পশ্চিম পাড়া দিয়ে আমি সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলাম কোথাও।
হাসান আজিজুল হক: একজন চেনা মানুষ, চেনা লেখক
আমরা যারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, তাদের অনেকের কাছে হাসান আজিজুল হক ছিলেন কাছ থেকে দেখা প্রথম ‘সাহিত্যিক’, যাঁর নাম পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হতো। শিক্ষার্থীরা বলত, হাসান স্যারের জীবনী মুখস্থ কর। এক নম্বর পাবেই। ভর্তি পরীক্ষায় একটি নম্বর যথেষ্ট বটে। এত বড় একজন লেখক, যাঁর নাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর
দই
শান্তিনিকেতনে সত্যেন সেনের সেজদির বাড়ি ছিল। সেখানে সত্যেন সেন যেতেন। সে সময় চোখের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছিল তাঁর। দুই বেলা দুজনকে ডিকটেশন দিয়ে লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি
বাস ভাড়ার পাটিগণিত
প্রতিটি যাত্রীর প্রতি কিলোমিটারে মূল্যবৃদ্ধি হওয়া উচিত ছিল ১০ শতাংশেরও কম। তার বদলে প্রতি কিলোমিটারে ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ২৭ শতাংশ করা হয়েছে। যেখানে ৫০ টাকায় ৫ টাকা ভাড়া বাড়া যৌক্তিক ছিল, সেখানে এখন বাসগুলো ২০-৩০ টাকা বেশি রাখবে।
ব্রিফকেস
অর্থনীতির শিক্ষক মো. আনিসুর রহমান হার্ভার্ড থেকে পিএইচডি করেন। তাঁর পিএইচডি থিসিসের পৃষ্ঠাসংখ্যা ছিল চল্লিশ।
সংস্কৃতি ও জনবিচ্ছিন্নতা
আনিসুজ্জামান সব সময়ই ছিলেন একাত্তরের মূলনীতির সঙ্গে একাত্ম। যে সংশোধনীগুলো এসেছে, সেগুলো তিনি মেনে নিতে পারেননি।