আজকের এই দিনে উদ্ধার করা সম্ভব হয় লিওনার্দো দা ভিঞ্চির বিখ্যাত চিত্রকর্ম মোনালিসাকে। ইতালির নাগরিক ভিনচেনজো পেরুজ্জার হোটেল রুম থেকে উদ্ধার করা হয় চিত্রকর্মটি। ল্যুভর জাদুঘরের এক সময়কার কর্মী ভিনচেনজো পেরুজ্জার ১৯১১ সালের ২১ আগস্টে জাদুঘর থেকে চুরি করেন মোনালিসাকে।
ভিনচেনজো পেরুজ্জার যখন ল্যুভর থেকে মোনালিসা চুরি করেছিল, তখন তিনি নিশ্চয়ই অনুমানও করতে পারেননি মোনালিসার অনুপস্থিতি একে মানুষের কাছে আরও বেশি জনপ্রিয় ও পরিচিত করে তুলবে একে। চিত্রকর্মটির ছবি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদপত্রে ছড়িয়ে পড়ে।
পেরুজ্জা কিন্তু চিত্রকর্মটি চুরি করেছিলেন বেশ সহজে। আগেই জাদুঘরে উপস্থিত হয়ে রাতে একটি আলমারির মধ্যে লুকিয়ে ছিলেন। তিনি কেবল পেইন্টিংটি সরিয়ে এটিকে নিজের ঢোলা পোশাকের ভেতরে লুকিয়ে ফেলেন। কিন্তু জাদুঘরের দরজাটি তালাবদ্ধ থাকায় বের হতে পারছিলেন না। তবে সৌভাগ্যক্রমে জাদুঘরের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া একজন মিস্ত্রি তাঁর চাবি দিয়ে তাকে বের করেন।
মেনালিসা চুরির দুই বছর পরে, ফ্লোরেন্সের একজন শিল্প ব্যবসায়ী একজন ব্যক্তির কাছ থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন। যেখানে লেখা হয় তার কাছে মোনালিসা রয়েছে। চিঠিটি ‘লিওনার্দো’ নামে একজনের সাক্ষর ছিল, ওই ব্যক্তিই আসলে ছিলেন পেরুজ্জা।
ওই আর্ট ডিলার এবং ফ্লোরেন্সের উফিজি গ্যালারির পরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাতের একটি সময় ঠিক করার পর পেরুজ্জা হোটেলে চিত্রকর্মটি নিয়ে হাজির হোন। সেখান থেকেই পুলিশ এটিকে উদ্ধার করে। এর আগে দুই বছর নিজের অ্যাপার্টমেন্টের একটি ট্রাঙ্কে এটি লুকিয়ে রেখেছিলেন পেরুজ্জা।
এ ঘটনায় পেরুজ্জার চৌদ্দ মাসের জেল হয়। এদিকে মোনালিসা ফিরে আসে ল্যুভরে, যেখানে এটি এখনো আছে।
সূত্র: গার্ডিয়ান, হিস্ট্রি ডট কম, সিএনএন
আজকের এই দিনে উদ্ধার করা সম্ভব হয় লিওনার্দো দা ভিঞ্চির বিখ্যাত চিত্রকর্ম মোনালিসাকে। ইতালির নাগরিক ভিনচেনজো পেরুজ্জার হোটেল রুম থেকে উদ্ধার করা হয় চিত্রকর্মটি। ল্যুভর জাদুঘরের এক সময়কার কর্মী ভিনচেনজো পেরুজ্জার ১৯১১ সালের ২১ আগস্টে জাদুঘর থেকে চুরি করেন মোনালিসাকে।
ভিনচেনজো পেরুজ্জার যখন ল্যুভর থেকে মোনালিসা চুরি করেছিল, তখন তিনি নিশ্চয়ই অনুমানও করতে পারেননি মোনালিসার অনুপস্থিতি একে মানুষের কাছে আরও বেশি জনপ্রিয় ও পরিচিত করে তুলবে একে। চিত্রকর্মটির ছবি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদপত্রে ছড়িয়ে পড়ে।
পেরুজ্জা কিন্তু চিত্রকর্মটি চুরি করেছিলেন বেশ সহজে। আগেই জাদুঘরে উপস্থিত হয়ে রাতে একটি আলমারির মধ্যে লুকিয়ে ছিলেন। তিনি কেবল পেইন্টিংটি সরিয়ে এটিকে নিজের ঢোলা পোশাকের ভেতরে লুকিয়ে ফেলেন। কিন্তু জাদুঘরের দরজাটি তালাবদ্ধ থাকায় বের হতে পারছিলেন না। তবে সৌভাগ্যক্রমে জাদুঘরের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া একজন মিস্ত্রি তাঁর চাবি দিয়ে তাকে বের করেন।
মেনালিসা চুরির দুই বছর পরে, ফ্লোরেন্সের একজন শিল্প ব্যবসায়ী একজন ব্যক্তির কাছ থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন। যেখানে লেখা হয় তার কাছে মোনালিসা রয়েছে। চিঠিটি ‘লিওনার্দো’ নামে একজনের সাক্ষর ছিল, ওই ব্যক্তিই আসলে ছিলেন পেরুজ্জা।
ওই আর্ট ডিলার এবং ফ্লোরেন্সের উফিজি গ্যালারির পরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাতের একটি সময় ঠিক করার পর পেরুজ্জা হোটেলে চিত্রকর্মটি নিয়ে হাজির হোন। সেখান থেকেই পুলিশ এটিকে উদ্ধার করে। এর আগে দুই বছর নিজের অ্যাপার্টমেন্টের একটি ট্রাঙ্কে এটি লুকিয়ে রেখেছিলেন পেরুজ্জা।
এ ঘটনায় পেরুজ্জার চৌদ্দ মাসের জেল হয়। এদিকে মোনালিসা ফিরে আসে ল্যুভরে, যেখানে এটি এখনো আছে।
সূত্র: গার্ডিয়ান, হিস্ট্রি ডট কম, সিএনএন
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
৫ দিন আগেবাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
৬ দিন আগেযুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
৬ দিন আগে