সম্পাদকীয়
রোম্যাঁ রোলাঁ ১৮৬৬ সালের ২৯ জানুয়ারি ফ্রান্সের ক্লিভেন্সি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি ফ্লামেসি কলেজে অধ্যয়ন করেন। পরে তিনি পড়াশোনার জন্য ইতালির রোমে যান। ফিরে এসে সংগীতের ওপর উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার জন্য ভর্তি হন প্যারিসের সবর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখান থেকে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। রোম্যাঁ রোলাঁই সম্ভবত প্রথম ইউরোপীয়, যিনি সাহিত্যের সঙ্গে সংগীতের অপূর্ব সমন্বয় সাধন করতে পেরেছিলেন।
সুইজারল্যান্ডে আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটিতে কাজ করার সময় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি এর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন। এ সময় তিনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে কয়েকটি প্রবন্ধ লেখেন, যা সেই সময়ের ‘জুনাল দ্য জেনেভ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পাশাপাশি তিনি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মনীষী, লেখক, শিল্পী ও রাজনীতিবিদদের স্বাক্ষর সংগ্রহ করে একটি শান্তিবাদী ইশতেহার প্রকাশ করেন। যাতে বিশ্ববিবেক জাগ্রত হয়।
যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর তিনি গভীরভাবে আকৃষ্ট হন ভারতীয় দর্শনের প্রতি। তাঁর বড় কৃতিত্ব হলো যে, তিনি মাইকেল অ্যাঞ্জেলো, তলস্তয়, বিথোফেনের জীবনী রচনা করেছেন। তাঁর লিখিত অন্যতম কীর্তি হলো ‘জাঁ ক্রিস্তফ’ উপন্যাস। এটি তিনি দীর্ঘ সময় ধরে ১০ খণ্ডে সমাপ্ত করেন। এই গ্রন্থের জন্য ১৯১৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন রোম্যাঁ রোলাঁ।
রোলাঁর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেখা হয় ১৯২১ সালে। কবির সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তী সময়ে তিনি আকৃষ্ট হন রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের প্রতি। ১৯২৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের জীবনী। এরপর তিনি লেখেন মহাত্মা গান্ধীর জীবনীও।
তাঁর একটি অন্যতম রচনা হলো চার খণ্ডে ‘বিমুগ্ধ আত্মা’ নামের বই। তিনি সাহিত্য ও রাজনীতি—এ দুই মাধ্যমে আজীবন শান্তির বাণী প্রচার করে গেছেন। যুদ্ধের বিরুদ্ধে তাঁর রচনাগুলো স্থান পেয়েছে ‘আই উইল নট রেস্ট’ নামক গ্রন্থে।
১৯৪৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
রোম্যাঁ রোলাঁ ১৮৬৬ সালের ২৯ জানুয়ারি ফ্রান্সের ক্লিভেন্সি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি ফ্লামেসি কলেজে অধ্যয়ন করেন। পরে তিনি পড়াশোনার জন্য ইতালির রোমে যান। ফিরে এসে সংগীতের ওপর উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার জন্য ভর্তি হন প্যারিসের সবর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখান থেকে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। রোম্যাঁ রোলাঁই সম্ভবত প্রথম ইউরোপীয়, যিনি সাহিত্যের সঙ্গে সংগীতের অপূর্ব সমন্বয় সাধন করতে পেরেছিলেন।
সুইজারল্যান্ডে আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটিতে কাজ করার সময় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি এর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন। এ সময় তিনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে কয়েকটি প্রবন্ধ লেখেন, যা সেই সময়ের ‘জুনাল দ্য জেনেভ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পাশাপাশি তিনি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মনীষী, লেখক, শিল্পী ও রাজনীতিবিদদের স্বাক্ষর সংগ্রহ করে একটি শান্তিবাদী ইশতেহার প্রকাশ করেন। যাতে বিশ্ববিবেক জাগ্রত হয়।
যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর তিনি গভীরভাবে আকৃষ্ট হন ভারতীয় দর্শনের প্রতি। তাঁর বড় কৃতিত্ব হলো যে, তিনি মাইকেল অ্যাঞ্জেলো, তলস্তয়, বিথোফেনের জীবনী রচনা করেছেন। তাঁর লিখিত অন্যতম কীর্তি হলো ‘জাঁ ক্রিস্তফ’ উপন্যাস। এটি তিনি দীর্ঘ সময় ধরে ১০ খণ্ডে সমাপ্ত করেন। এই গ্রন্থের জন্য ১৯১৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন রোম্যাঁ রোলাঁ।
রোলাঁর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেখা হয় ১৯২১ সালে। কবির সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তী সময়ে তিনি আকৃষ্ট হন রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের প্রতি। ১৯২৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের জীবনী। এরপর তিনি লেখেন মহাত্মা গান্ধীর জীবনীও।
তাঁর একটি অন্যতম রচনা হলো চার খণ্ডে ‘বিমুগ্ধ আত্মা’ নামের বই। তিনি সাহিত্য ও রাজনীতি—এ দুই মাধ্যমে আজীবন শান্তির বাণী প্রচার করে গেছেন। যুদ্ধের বিরুদ্ধে তাঁর রচনাগুলো স্থান পেয়েছে ‘আই উইল নট রেস্ট’ নামক গ্রন্থে।
১৯৪৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
আজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
১০ ঘণ্টা আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
১ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
১ দিন আগেপ্রাচীনকালে মানুষের জ্ঞান, সংস্কৃতি ও অনুভূতির বিনিময়ের একমাত্র মাধ্যমই ছিল গল্প বলা। বর্ণ বা হরফ উদ্ভাবনের আগে মুখে মুখে গল্প বলার মধ্য দিয়ে যেভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ইতিহাস প্রবাহিত হয়েছিল, টেল অ্যা স্টোরি ডে সেটিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়।
৩ দিন আগে