সম্পাদকীয়
বুলবুল চৌধুরী ছিলেন একজন নিভৃতচারী, কিন্তু প্রতিভাধর কথাশিল্পী। তাঁর গল্প বলার ধরন ছিল স্বতন্ত্র। তাঁর অধিকাংশ লেখায় উঠে এসেছে গ্রামীণ জীবনের নানা অনুষঙ্গ।
বুলবুল চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৮ সালের ১৬ আগস্ট গাজীপুরের দক্ষিণবাগ গ্রামে। তবে বেড়ে ওঠা পুরান ঢাকায়। পড়াশোনা করেছেন জুবিলী স্কুল ও জগন্নাথ কলেজে। ভাওয়াল গড়ের মাটির গন্ধ, খাল-বিল-জলাশয়ের মাছ আর অসংখ্য জলচর পাখি, ফসলের মাঠে ঘর্মাক্ত কৃষক আবার শৈশব-কৈশোরের মায়াবী আলোয় দেখা পুরান ঢাকা—কোনো কিছুই তাঁর চোখের আড়াল হয়নি। অসাধারণ পর্যবেক্ষণক্ষমতা নিয়ে তিনি লিখে গেছেন একের পর এক গল্প-উপন্যাস।
পেশাগত জীবনে তিনি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি কোথাও স্থির হতে পারেননি। অসংখ্য চাকরির জায়গা বদলেছেন। সিনেমার পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর, তা আর হয়ে ওঠেনি।
তিনি প্রথম জীবনে চিত্রপরিচালক হতে চেয়েছিলেন বলে এফডিসিতে ঘোরাঘুরি করতেন। ১৯৬৪ সালের দিকে ঢাকায় ‘জোনাকি’, ‘ঝিনুক’ ও ‘চিত্রকল্প’ নামে তিনটি সিনে ম্যাগাজিন প্রকাশিত হতো। তিনি ‘জোনাকি’র চিত্র সাংবাদিক ছিলেন। তাঁর বন্ধু ছিলেন কায়েস আহমেদ, কবি আবুল হাসান, নির্মলেন্দু গুণ, অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি, হরিপদ দত্তসহ আরও অনেকে। মূলত কায়েস আহমেদের অনুপ্রেরণায় তিনি লেখালেখির জগতে আসেন।
প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘টুকা কাহিনী’ প্রকাশের পরই তিনি তুমুল আলোচনায় আসেন। এরপর প্রকাশিত হয় ‘পরমানুষ’, ‘মাছের রাত’, ‘চৈতার বউ গো’ ইত্যাদি। উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘অপরূপ বিল ঝিল নদী’, ‘তিয়াসের লেখন’, ‘অচিনে আঁচড়ি’, ‘মরম বাখানি’, ‘এই ঘরে লক্ষ্মী থাকে’, ‘ইতু বৌদির ঘর’ ইত্যাদি। এ ছাড়া প্রকাশিত হয়েছে আত্মজৈবনিক গ্রন্থ ‘জীবনের আঁকিবুঁকি’, ‘অতলের কথকতা’।
দেশের প্রখ্যাত প্রচ্ছদশিল্পী ধ্রুব এষ যাপিত জীবনের এই কথাকারকে নিয়ে লিখেছেন উপন্যাস ‘আমার একজন মানুষ’।
বুলবুল চৌধুরী ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০২১ সালের ২৮ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন।
বুলবুল চৌধুরী ছিলেন একজন নিভৃতচারী, কিন্তু প্রতিভাধর কথাশিল্পী। তাঁর গল্প বলার ধরন ছিল স্বতন্ত্র। তাঁর অধিকাংশ লেখায় উঠে এসেছে গ্রামীণ জীবনের নানা অনুষঙ্গ।
বুলবুল চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৮ সালের ১৬ আগস্ট গাজীপুরের দক্ষিণবাগ গ্রামে। তবে বেড়ে ওঠা পুরান ঢাকায়। পড়াশোনা করেছেন জুবিলী স্কুল ও জগন্নাথ কলেজে। ভাওয়াল গড়ের মাটির গন্ধ, খাল-বিল-জলাশয়ের মাছ আর অসংখ্য জলচর পাখি, ফসলের মাঠে ঘর্মাক্ত কৃষক আবার শৈশব-কৈশোরের মায়াবী আলোয় দেখা পুরান ঢাকা—কোনো কিছুই তাঁর চোখের আড়াল হয়নি। অসাধারণ পর্যবেক্ষণক্ষমতা নিয়ে তিনি লিখে গেছেন একের পর এক গল্প-উপন্যাস।
পেশাগত জীবনে তিনি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি কোথাও স্থির হতে পারেননি। অসংখ্য চাকরির জায়গা বদলেছেন। সিনেমার পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর, তা আর হয়ে ওঠেনি।
তিনি প্রথম জীবনে চিত্রপরিচালক হতে চেয়েছিলেন বলে এফডিসিতে ঘোরাঘুরি করতেন। ১৯৬৪ সালের দিকে ঢাকায় ‘জোনাকি’, ‘ঝিনুক’ ও ‘চিত্রকল্প’ নামে তিনটি সিনে ম্যাগাজিন প্রকাশিত হতো। তিনি ‘জোনাকি’র চিত্র সাংবাদিক ছিলেন। তাঁর বন্ধু ছিলেন কায়েস আহমেদ, কবি আবুল হাসান, নির্মলেন্দু গুণ, অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি, হরিপদ দত্তসহ আরও অনেকে। মূলত কায়েস আহমেদের অনুপ্রেরণায় তিনি লেখালেখির জগতে আসেন।
প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘টুকা কাহিনী’ প্রকাশের পরই তিনি তুমুল আলোচনায় আসেন। এরপর প্রকাশিত হয় ‘পরমানুষ’, ‘মাছের রাত’, ‘চৈতার বউ গো’ ইত্যাদি। উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘অপরূপ বিল ঝিল নদী’, ‘তিয়াসের লেখন’, ‘অচিনে আঁচড়ি’, ‘মরম বাখানি’, ‘এই ঘরে লক্ষ্মী থাকে’, ‘ইতু বৌদির ঘর’ ইত্যাদি। এ ছাড়া প্রকাশিত হয়েছে আত্মজৈবনিক গ্রন্থ ‘জীবনের আঁকিবুঁকি’, ‘অতলের কথকতা’।
দেশের প্রখ্যাত প্রচ্ছদশিল্পী ধ্রুব এষ যাপিত জীবনের এই কথাকারকে নিয়ে লিখেছেন উপন্যাস ‘আমার একজন মানুষ’।
বুলবুল চৌধুরী ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০২১ সালের ২৮ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির।
১ ঘণ্টা আগেআজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
১৬ ঘণ্টা আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
২ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
২ দিন আগে