জ্যাক দেরিদা ছিলেন বিংশ শতাব্দীর একজন ফরাসি দার্শনিক। তিনি ডিকনস্ট্রাকশন বা বিনির্মাণ তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত।
জ্যাক দেরিদার জন্ম ১৯৩০ সালের ১৫ জুলাই ফ্রান্স অধ্যুষিত আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স নগরীর এল বিয়ার স্থানে এক ইহুদি পরিবারে। স্কুলে ভর্তি হয়ে তিনি সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদের শিকার হন ৭ শতাংশের বেশি ইহুদি ছাত্র ভর্তি না নেওয়ার কারণ হিসেবে। তিনি ১৯ বছর বয়সে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য প্যারিসে যান। সেখানে গিয়ে তিনি আলবেয়ার কাম্যু সম্পর্কে এক বেতার ভাষণ শুনে দর্শন বিষয়ে লেখাপড়ায় উৎসাহী হন। সেখানকার ‘ইকোল নরমাল সুপিরিয়র’-এ দর্শনে পড়াশোনা করেন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এক গবেষণাকাজে নিযুক্ত থাকেন। তিনি প্যারিসে দর্শনের ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটি এবং পরে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে যুক্ত ছিলেন।
এরপর তিনি প্যারিসের কলেজ ইন্টারন্যাশনাল দ্য ফিলজফি-এর পরিচালক হন।
জ্যাক দেরিদার লেখালেখির শুরু হয় এডমান্ড হুসার্লের ‘অরিজিন অব জিওমেট্রি’ বইয়ের অনুবাদ দিয়ে। দর্শন ক্ষেত্রে তাঁর পদচারণ শুরু হয় হুসার্লের বইয়ের জন্য ভূমিকা হিসেবে রচিত মূল লেখার চেয়ে দীর্ঘ রচনাটি প্রকাশিত হওয়ার মধ্য দিয়ে।
ফরাসি এই দার্শনিককে ১৯৯২ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে অ্যাংলো-আমেরিকান ১৮ দার্শনিক টাইমস পত্রিকায় এক যৌথ চিঠি লিখে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন।
জ্যাক দেরিদার কাজের ক্ষেত্র বিস্ময়কর ছিল! প্লেটো থেকে শুরু করে সাহিত্য, কবিতা, আইন—সব জায়গায় তিনি কাজ করেছেন। জীবিত অবস্থায় তাঁর ৭০টির মতো বই প্রকাশ হয়েছে। ৩০টি বই প্রকাশিত হয়েছে তাঁর মৃত্যুর পরে। জীবনে তিনি প্রচুর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি পশ্চিমা দর্শনের ভিত্তিমূল ধরে টান দিয়েছেন। যুক্তির উপযোগিতা, সত্য ও পশ্চিমের এত দিনের দাবি করা পাণ্ডিত্যকে তিনি পদ্ধতিগতভাবে মোকাবিলা করেছেন।
২০০৪ সালের ৯ অক্টোবর জ্যাক দেরিদা মৃত্যুবরণ করেন।
জ্যাক দেরিদা ছিলেন বিংশ শতাব্দীর একজন ফরাসি দার্শনিক। তিনি ডিকনস্ট্রাকশন বা বিনির্মাণ তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত।
জ্যাক দেরিদার জন্ম ১৯৩০ সালের ১৫ জুলাই ফ্রান্স অধ্যুষিত আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স নগরীর এল বিয়ার স্থানে এক ইহুদি পরিবারে। স্কুলে ভর্তি হয়ে তিনি সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদের শিকার হন ৭ শতাংশের বেশি ইহুদি ছাত্র ভর্তি না নেওয়ার কারণ হিসেবে। তিনি ১৯ বছর বয়সে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য প্যারিসে যান। সেখানে গিয়ে তিনি আলবেয়ার কাম্যু সম্পর্কে এক বেতার ভাষণ শুনে দর্শন বিষয়ে লেখাপড়ায় উৎসাহী হন। সেখানকার ‘ইকোল নরমাল সুপিরিয়র’-এ দর্শনে পড়াশোনা করেন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এক গবেষণাকাজে নিযুক্ত থাকেন। তিনি প্যারিসে দর্শনের ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটি এবং পরে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে যুক্ত ছিলেন।
এরপর তিনি প্যারিসের কলেজ ইন্টারন্যাশনাল দ্য ফিলজফি-এর পরিচালক হন।
জ্যাক দেরিদার লেখালেখির শুরু হয় এডমান্ড হুসার্লের ‘অরিজিন অব জিওমেট্রি’ বইয়ের অনুবাদ দিয়ে। দর্শন ক্ষেত্রে তাঁর পদচারণ শুরু হয় হুসার্লের বইয়ের জন্য ভূমিকা হিসেবে রচিত মূল লেখার চেয়ে দীর্ঘ রচনাটি প্রকাশিত হওয়ার মধ্য দিয়ে।
ফরাসি এই দার্শনিককে ১৯৯২ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে অ্যাংলো-আমেরিকান ১৮ দার্শনিক টাইমস পত্রিকায় এক যৌথ চিঠি লিখে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন।
জ্যাক দেরিদার কাজের ক্ষেত্র বিস্ময়কর ছিল! প্লেটো থেকে শুরু করে সাহিত্য, কবিতা, আইন—সব জায়গায় তিনি কাজ করেছেন। জীবিত অবস্থায় তাঁর ৭০টির মতো বই প্রকাশ হয়েছে। ৩০টি বই প্রকাশিত হয়েছে তাঁর মৃত্যুর পরে। জীবনে তিনি প্রচুর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি পশ্চিমা দর্শনের ভিত্তিমূল ধরে টান দিয়েছেন। যুক্তির উপযোগিতা, সত্য ও পশ্চিমের এত দিনের দাবি করা পাণ্ডিত্যকে তিনি পদ্ধতিগতভাবে মোকাবিলা করেছেন।
২০০৪ সালের ৯ অক্টোবর জ্যাক দেরিদা মৃত্যুবরণ করেন।
এটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, যা গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে অবস্থিত। এথেন্সের অ্যাক্রোপোলিস এলাকার প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে পাওয়া নিদর্শনগুলো নিয়েই এটি গড়ে উঠেছে। এই জাদুঘরটি নির্মিত হয়েছে অ্যাক্রোপোলিস শিলা এবং তার চারপাশের ঢাল থেকে সংগৃহীত প্রতিটি নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য।
১৭ ঘণ্টা আগে১৮৬২ সালের ২০ মে ওয়ারশে ন্যাশনাল মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে ‘মিউজিয়াম অব ফাইন আর্টস, ওয়ারশ’ নামে। ১৯১৬ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘ন্যাশনাল মিউজিয়াম, ওয়ারশ’। বর্তমানে সংগ্রহ রাখা আছে জেরুজালেম অ্যাভিনিউয়ে, স্থপতি তাদেউশ তোলভিনস্কির নকশায় নির্মিত ভবনে। নতুন ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন...
৬ দিন আগেহ্যাঁ, আমি ভেবেচিন্তেই ফিরে এলাম। ফিরে যে আসব, সে চিন্তা আমার সব সময়ই ছিল। [বিদেশে] থাকবার ইচ্ছা আমার কখনোই ছিল না। ওটা তো আমার কাজের জায়গা না। তা ছাড়া, আগেই বলেছি, বাচ্চাদের স্কুল নিয়ে আমার নানা রকম চিন্তা ছিল। বাচ্চাদের এবং গ্রামের সাধারণ মানুষের এসথেটিক সেন্স ডেভেলপ করবে, এ রকম একটা...
৭ দিন আগেআজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। জীবনে নানাভাবেই বাঁশ খেয়েই চলেছি, আক্ষরিক অর্থে না হলেও ভাবগত দিক থেকে তো বটেই। এই রুঢ় জীবন বাস্তবতায় সব মানুষকেই কখনো না কখনো একটু-আধটু বাঁশ খেতেই হয়। তো বাঁশ দিবসে কাজের ফাঁকে আমার বন্ধু কফিলের সঙ্গে এই ‘বাঁশ খাওয়া’ নিয়েই আলাপ করছিলাম।
৭ দিন আগে