ফিচার ডেস্ক
শেষ ক্লাস নিয়েই চলে গেলেন মাসুকা
রাজধানীর উত্তরায় দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর চারদিক আগুন ও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। সে সময় ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন শিক্ষিকা মাসুকা বেগম। প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীদের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, দ্রুততার সঙ্গে আতঙ্কিত শিশুদের বের করার চেষ্টা করেন তিনি।
এ ঘটনায় স্কুলটির ২০ শিক্ষার্থীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন মাসুকা বেগম। তিনি ওই স্কুলের ইংরেজি বিষয়ের (ইংরেজি মাধ্যম) শিক্ষক ছিলেন। বিমান দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে যায়। তাঁকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। পরে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই শিক্ষিকার মৃত্যু হয়। মারা যাওয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই অন্তিম যাত্রা করেন তিনি। তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সোহাগপুরে কবর দেওয়া হয়।
শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করেছেন মাহরীন
ক্লাস শেষে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বের হওয়ার সময় বিমান আছড়ে পড়ে স্কুলে। সে সময় সামান্য আঘাত পান শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। দেখতে পান, ভেতরে ২০-২৫ জন শিক্ষার্থী আটকা পড়েছে। শিক্ষার্থী আটকা পড়ার বিষয়টি মোবাইলে তাঁর স্বামীকে জানিয়ে তাদের উদ্ধারে ভেতরে ঢুকে পড়েন মাহরীন চৌধুরী।
শিক্ষার্থীদের উদ্ধারের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবশেষে মারা গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। বিপদ দেখে সরে না গিয়ে নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন শিক্ষার্থীদের।
মাহরীন চৌধুরীর শরীর শতভাগ দগ্ধ হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান। দগ্ধ শরীর নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিউতে স্বামী মনছুর হেলালকে বলা তাঁর শেষ কথা ছিল, ‘আমার বাচ্চারা আমার সামনে সব পুইড়া মারা যাচ্ছে, আমি এটা কীভাবে সহ্য করি।’ ২২ জুলাই নীলফামারী জেলার জলঢাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বগুলাগাড়ী গ্রামে তাঁকে দাফন করা হয়।
শেষ ক্লাস নিয়েই চলে গেলেন মাসুকা
রাজধানীর উত্তরায় দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর চারদিক আগুন ও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। সে সময় ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন শিক্ষিকা মাসুকা বেগম। প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীদের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, দ্রুততার সঙ্গে আতঙ্কিত শিশুদের বের করার চেষ্টা করেন তিনি।
এ ঘটনায় স্কুলটির ২০ শিক্ষার্থীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন মাসুকা বেগম। তিনি ওই স্কুলের ইংরেজি বিষয়ের (ইংরেজি মাধ্যম) শিক্ষক ছিলেন। বিমান দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে যায়। তাঁকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। পরে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই শিক্ষিকার মৃত্যু হয়। মারা যাওয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই অন্তিম যাত্রা করেন তিনি। তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সোহাগপুরে কবর দেওয়া হয়।
শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করেছেন মাহরীন
ক্লাস শেষে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বের হওয়ার সময় বিমান আছড়ে পড়ে স্কুলে। সে সময় সামান্য আঘাত পান শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। দেখতে পান, ভেতরে ২০-২৫ জন শিক্ষার্থী আটকা পড়েছে। শিক্ষার্থী আটকা পড়ার বিষয়টি মোবাইলে তাঁর স্বামীকে জানিয়ে তাদের উদ্ধারে ভেতরে ঢুকে পড়েন মাহরীন চৌধুরী।
শিক্ষার্থীদের উদ্ধারের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবশেষে মারা গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। বিপদ দেখে সরে না গিয়ে নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন শিক্ষার্থীদের।
মাহরীন চৌধুরীর শরীর শতভাগ দগ্ধ হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান। দগ্ধ শরীর নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিউতে স্বামী মনছুর হেলালকে বলা তাঁর শেষ কথা ছিল, ‘আমার বাচ্চারা আমার সামনে সব পুইড়া মারা যাচ্ছে, আমি এটা কীভাবে সহ্য করি।’ ২২ জুলাই নীলফামারী জেলার জলঢাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বগুলাগাড়ী গ্রামে তাঁকে দাফন করা হয়।
মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম নারীদের নিয়ে সি রেঞ্জার বাহিনী গঠন করেছে সৌদি আরব। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিশ্ব রেঞ্জার দিবস উপলক্ষে এই রেঞ্জার বাহিনীর কথা জানান সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী ক্ষমতায়নের প্রতি দেশটির প্রতিশ্র
৪ দিন আগেচব্বিশের জুলাই। ৩১ দিনে নয়, শেষ হয়েছিল ৩৬ দিনে। সেই উত্তাল সময় তৈরি করেছে নানা আনন্দের স্মৃতি ও বেদনার ক্ষত। তৈরি হয়েছে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়। কেউ কেউ জীবনের পরোয়া না করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন সে সময়। কেউ পানি দিয়েছিলেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের নিজের রিকশায় নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে...
৫ দিন আগে৩০ বছর ধরে পাঁপড় বানিয়ে চলেছেন! সেই পাঁপড় বিক্রি করে চলছে সংসার, প্রতিবন্ধী মেয়ের চিকিৎসা ও ছেলের পড়াশোনা। বলছি মাদারীপুর শহরের পাকদি এলাকার হারুন-অর-রশীদ (৬৫) ও মজিদা বেগম (৫০) দম্পতির গল্প।
৫ দিন আগেসুতার নাম কেভলার। সুতি বা কটন, রেশম, রেয়ন ইত্যাদি সুতার কথা আমরা জানি। সেগুলো দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পোশাক ব্যবহারও করি। কিন্তু কেভলার? না, সাধারণ মানুষ এই সুতায় তৈরি পোশাক ব্যবহার করে না। বিশেষ অবস্থার জন্য বিশেষ ধরনের পোশাক তৈরিতেই শুধু এই কেভলার ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
৫ দিন আগে