মন্টি বৈষ্ণব
‘বুক স্মার্ট’ না হয়ে ‘স্ট্রিট স্মার্ট’ হতে হবে
ডা. আফরিন আহমেদ
একটা বয়স পর্যন্ত শুধু পুঁথিগত বিদ্যা অর্জন করার চেষ্টা করেছিলেন আফরিন আহমেদ। কিন্তু দেশের বাইরে গিয়ে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেন তিনি। ‘বুক স্মার্ট’ হওয়ার চেয়ে হতে চাইলেন ‘স্ট্রিট স্মার্ট’। নিউইয়র্কে থাকাকালেই শিখে নেন, পড়ার বইয়ের বাইরেও জানার বহু কিছু আছে। গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে সাহসী হয়ে কীভাবে নিজের প্যাশনকে প্রফেশন হিসেবে বেছে নেওয়া যায়, সেটি শিখতে শুরু করেন সেখানেই। দেশের বাইরে যাওয়া, অন্যান্য দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার যে বিশাল সুযোগ তিনি পেয়েছিলেন, সেটিকেই কাজে লাগিয়েছেন জীবনে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে ২০০১ সালে এমবিবিএস পাস করেন আফরিন আহমেদ। এরপর এফসিপিএস প্রথম পর্ব পাস করে পাঁচ বছর ডারমাটোলজি বিষয়ে ট্রেনিং নেন। ২০১৪ সাল পর্যন্ত লেজার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করেন। তারপর তিনি পাড়ি জমান আমেরিকায়। দেশে ফেরেন ২০১৯ সালে। সে বছরই তিনি শুরু করেন নিজের উদ্যোগ ‘অন ক্লাউড নাইন অ্যান্ড হাফ’।
আফরিন আহমেদের এ প্রতিষ্ঠান মধ্যবিত্তের বাজেটবান্ধব ফ্যাশন ট্রেন্ড তৈরি করতে কাজ করছে। এই উদ্যোগের সিগনেচার পণ্য জামদানি গজ কাপড়। এ ছাড়া তাঁর প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায় জামদানি কুর্তি, বেবি ফ্রক, অ্যাডাল্ট ফ্রক, গাউন, স্কার্ট, পর্দা, পাঞ্জাবি। এর পাশাপাশি নিজস্ব নকশায় প্রতিষ্ঠানটি বাজেটবান্ধব জামদানি শাড়িও তৈরি করে।
নিজের উদ্যোগের পাশাপাশি ডা. আফরিন আহমেদ ‘হার ই-ট্রেড’ নামের একটি প্ল্যাটফর্মে উদ্যোক্তাদের কমিউনিকেশন স্কিল এবং প্রেজেন্টেশন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে প্রশিক্ষক হিসেবে যুক্ত আছেন।
গ্রাহকের যেকোনো মতামত মূল্যবান
ডা. জেসমিন হাসান দিশা
দ্য ট্রু ব্লু। এর অর্থ জেনুইন বা আসল।
দ্য ট্রু ব্লু এখন বেশ প্রতিষ্ঠিত একটি ফেসবুক পেজ। এই পেজে মূলত চামড়ার তৈরি মেয়েদের ব্যাগ, পার্স, বেল্ট, নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য ওয়ালেট পাওয়া যায়। এ পেজের পেছনের মানুষটি একজন চিকিৎসক। তাঁর নাম জেসমিন হাসান দিশা।
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে ২০১৪ সালে ইন্টার্নশিপ শেষ করে সেখানেই মেডিকেল অফিসার হিসেবে কাজ শুরু করেন জেসমিন হাসান দিশা। এরপর আলট্রাসনোগ্রাফি বিষয়ে অ্যাডভান্স ডিপ্লোমা শেষ করে ব্র্যাকের আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে আলট্রাসনোলজিস্ট হিসেবে কাজ করছেন।
করোনাকালে নিজেকে ভালো রাখতে কিছু একটা করার চেষ্টা থেকেই অনলাইন ব্যবসায় চলে আসেন ডা. দিশা। চামড়াজাত পণ্যের প্রতি তাঁর ভালো লাগা ছিল আগে থেকে। সেই ভালো লাগা থেকে ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর শুরু করেন চামড়াজাত পণ্যের অনলাইন ব্যবসা।
জেসমিন হাসান দিশা নিজের প্রতিষ্ঠানের পণ্যের নকশা নিজেই করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি গ্রাহকদের পরামর্শকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখেন। দিশা চামড়াজাত পণ্যকে এমন এক জায়গায় নিয়ে যেতে চান, যেখানে গ্রাহকেরা আর বিদেশি পণ্যের মুখাপেক্ষী হবেন না। সবাই দেশীয় আসল চামড়ার পণ্য ব্যবহারে উৎসাহী হবেন।
নারী উদ্যোক্তাদের বিষয়ে ইতিমধ্যে অনেকখানি ধারণা তৈরি করে নিয়েছেন দিশা। নিজের সে অভিজ্ঞতার কথাও জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, ‘আমাদের দেশের নারীরা যদি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তাহলে তাঁদের হাতেকলমে আরও অনেক বেশি শিখতে হবে। চলার পথে বাধা আসবে এবং সে বাধাকে অতিক্রম করেই এগিয়ে যেতে হবে।’
প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে চাই না
ডা. লুৎফুন্নাহার স্বর্ণা
ছোটবেলায় নাচ আর অভিনয়ের জন্য শাড়ি পরতেন। সেই থেকে শাড়ির প্রতি ভালোবাসা জন্মে। বড় হয়ে যখন দন্তচিকিৎসক হলেন, খেয়াল করলেন, শাড়ি পরতেই পছন্দ করেন তিনি। তারপর নিজে এফ কমার্স-ভিত্তিক যে প্রতিষ্ঠানটি দাঁড় করালেন, এর পণ্যও হলো হরেক রকমের শাড়ি!
বলছি দন্তচিকিৎসক লুৎফুন্নাহার স্বর্ণার কথা। উত্তরায় নিজের অফিসে চিকিৎসক হিসেবে প্র্যাকটিস করেন তিনি। তাঁর পেজের নাম ‘অনসূয়া’। এর অর্থ ঈর্ষামুক্ত। কাজের ক্ষেত্রে তিনি ঈর্ষামুক্ত থাকতে চান বলে নিজের পেজের নাম রেখেছেন অনসূয়া।
অনসূয়ায় পাওয়া যায় মণিপুরি শাড়ি, ওড়না, শাল, বাটিক শাড়ি, মসলিন সিল্ক, শেড ও প্রাকৃতিক রঙের শাড়ি। পাশাপাশি গ্রিন টি ও চা-পাতাও পাওয়া যায় সেখানে।
ডা. স্বর্ণা আপডেট ডেন্টাল কলেজ থেকে বিডিএস শেষ করেন। এরপর ঢাকা ডেন্টাল কলেজ থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ট্রেনিং শেষ করে এস্থেটিক ডেন্টিস্ট্রির ওপর শর্ট কোর্স করেন। পাশাপাশি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে এমপিএইচ শেষ করেন।
স্বর্ণা সকাল থেকে শুরু করেন পণ্যের ফটোগ্রাফি, প্যাকেজিং ইত্যাদি। বিকেলের মধ্যে সব কাজ শেষ করে চলে যান চেম্বারে, রোগী দেখতে। অনেক সময় চেম্বারে বসেও পেজের জন্য টুকটাক কাজ করেন।
ডা. লুৎফুন্নাহার স্বর্ণা জানিয়েছেন, চিকিৎসক বলেই সবকিছু সহজে হয়নি। শাড়ি বিক্রির কারণে অনেকেই তাঁর বাবার কাছে অভিযোগ করেছিলেন। এ কারণে অনেকবার বাসা থেকে শাড়ি বিক্রি বন্ধ করতে বলে দেওয়া হয়; কিন্তু ডা. স্বর্ণা সেসব আমলে নেননি। সে কারণেই ‘অনসূয়া’ নামের পেজটি এখন জনপ্রিয়।
‘বুক স্মার্ট’ না হয়ে ‘স্ট্রিট স্মার্ট’ হতে হবে
ডা. আফরিন আহমেদ
একটা বয়স পর্যন্ত শুধু পুঁথিগত বিদ্যা অর্জন করার চেষ্টা করেছিলেন আফরিন আহমেদ। কিন্তু দেশের বাইরে গিয়ে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেন তিনি। ‘বুক স্মার্ট’ হওয়ার চেয়ে হতে চাইলেন ‘স্ট্রিট স্মার্ট’। নিউইয়র্কে থাকাকালেই শিখে নেন, পড়ার বইয়ের বাইরেও জানার বহু কিছু আছে। গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে সাহসী হয়ে কীভাবে নিজের প্যাশনকে প্রফেশন হিসেবে বেছে নেওয়া যায়, সেটি শিখতে শুরু করেন সেখানেই। দেশের বাইরে যাওয়া, অন্যান্য দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার যে বিশাল সুযোগ তিনি পেয়েছিলেন, সেটিকেই কাজে লাগিয়েছেন জীবনে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে ২০০১ সালে এমবিবিএস পাস করেন আফরিন আহমেদ। এরপর এফসিপিএস প্রথম পর্ব পাস করে পাঁচ বছর ডারমাটোলজি বিষয়ে ট্রেনিং নেন। ২০১৪ সাল পর্যন্ত লেজার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করেন। তারপর তিনি পাড়ি জমান আমেরিকায়। দেশে ফেরেন ২০১৯ সালে। সে বছরই তিনি শুরু করেন নিজের উদ্যোগ ‘অন ক্লাউড নাইন অ্যান্ড হাফ’।
আফরিন আহমেদের এ প্রতিষ্ঠান মধ্যবিত্তের বাজেটবান্ধব ফ্যাশন ট্রেন্ড তৈরি করতে কাজ করছে। এই উদ্যোগের সিগনেচার পণ্য জামদানি গজ কাপড়। এ ছাড়া তাঁর প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায় জামদানি কুর্তি, বেবি ফ্রক, অ্যাডাল্ট ফ্রক, গাউন, স্কার্ট, পর্দা, পাঞ্জাবি। এর পাশাপাশি নিজস্ব নকশায় প্রতিষ্ঠানটি বাজেটবান্ধব জামদানি শাড়িও তৈরি করে।
নিজের উদ্যোগের পাশাপাশি ডা. আফরিন আহমেদ ‘হার ই-ট্রেড’ নামের একটি প্ল্যাটফর্মে উদ্যোক্তাদের কমিউনিকেশন স্কিল এবং প্রেজেন্টেশন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে প্রশিক্ষক হিসেবে যুক্ত আছেন।
গ্রাহকের যেকোনো মতামত মূল্যবান
ডা. জেসমিন হাসান দিশা
দ্য ট্রু ব্লু। এর অর্থ জেনুইন বা আসল।
দ্য ট্রু ব্লু এখন বেশ প্রতিষ্ঠিত একটি ফেসবুক পেজ। এই পেজে মূলত চামড়ার তৈরি মেয়েদের ব্যাগ, পার্স, বেল্ট, নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য ওয়ালেট পাওয়া যায়। এ পেজের পেছনের মানুষটি একজন চিকিৎসক। তাঁর নাম জেসমিন হাসান দিশা।
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে ২০১৪ সালে ইন্টার্নশিপ শেষ করে সেখানেই মেডিকেল অফিসার হিসেবে কাজ শুরু করেন জেসমিন হাসান দিশা। এরপর আলট্রাসনোগ্রাফি বিষয়ে অ্যাডভান্স ডিপ্লোমা শেষ করে ব্র্যাকের আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে আলট্রাসনোলজিস্ট হিসেবে কাজ করছেন।
করোনাকালে নিজেকে ভালো রাখতে কিছু একটা করার চেষ্টা থেকেই অনলাইন ব্যবসায় চলে আসেন ডা. দিশা। চামড়াজাত পণ্যের প্রতি তাঁর ভালো লাগা ছিল আগে থেকে। সেই ভালো লাগা থেকে ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর শুরু করেন চামড়াজাত পণ্যের অনলাইন ব্যবসা।
জেসমিন হাসান দিশা নিজের প্রতিষ্ঠানের পণ্যের নকশা নিজেই করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি গ্রাহকদের পরামর্শকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখেন। দিশা চামড়াজাত পণ্যকে এমন এক জায়গায় নিয়ে যেতে চান, যেখানে গ্রাহকেরা আর বিদেশি পণ্যের মুখাপেক্ষী হবেন না। সবাই দেশীয় আসল চামড়ার পণ্য ব্যবহারে উৎসাহী হবেন।
নারী উদ্যোক্তাদের বিষয়ে ইতিমধ্যে অনেকখানি ধারণা তৈরি করে নিয়েছেন দিশা। নিজের সে অভিজ্ঞতার কথাও জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, ‘আমাদের দেশের নারীরা যদি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তাহলে তাঁদের হাতেকলমে আরও অনেক বেশি শিখতে হবে। চলার পথে বাধা আসবে এবং সে বাধাকে অতিক্রম করেই এগিয়ে যেতে হবে।’
প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে চাই না
ডা. লুৎফুন্নাহার স্বর্ণা
ছোটবেলায় নাচ আর অভিনয়ের জন্য শাড়ি পরতেন। সেই থেকে শাড়ির প্রতি ভালোবাসা জন্মে। বড় হয়ে যখন দন্তচিকিৎসক হলেন, খেয়াল করলেন, শাড়ি পরতেই পছন্দ করেন তিনি। তারপর নিজে এফ কমার্স-ভিত্তিক যে প্রতিষ্ঠানটি দাঁড় করালেন, এর পণ্যও হলো হরেক রকমের শাড়ি!
বলছি দন্তচিকিৎসক লুৎফুন্নাহার স্বর্ণার কথা। উত্তরায় নিজের অফিসে চিকিৎসক হিসেবে প্র্যাকটিস করেন তিনি। তাঁর পেজের নাম ‘অনসূয়া’। এর অর্থ ঈর্ষামুক্ত। কাজের ক্ষেত্রে তিনি ঈর্ষামুক্ত থাকতে চান বলে নিজের পেজের নাম রেখেছেন অনসূয়া।
অনসূয়ায় পাওয়া যায় মণিপুরি শাড়ি, ওড়না, শাল, বাটিক শাড়ি, মসলিন সিল্ক, শেড ও প্রাকৃতিক রঙের শাড়ি। পাশাপাশি গ্রিন টি ও চা-পাতাও পাওয়া যায় সেখানে।
ডা. স্বর্ণা আপডেট ডেন্টাল কলেজ থেকে বিডিএস শেষ করেন। এরপর ঢাকা ডেন্টাল কলেজ থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ট্রেনিং শেষ করে এস্থেটিক ডেন্টিস্ট্রির ওপর শর্ট কোর্স করেন। পাশাপাশি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে এমপিএইচ শেষ করেন।
স্বর্ণা সকাল থেকে শুরু করেন পণ্যের ফটোগ্রাফি, প্যাকেজিং ইত্যাদি। বিকেলের মধ্যে সব কাজ শেষ করে চলে যান চেম্বারে, রোগী দেখতে। অনেক সময় চেম্বারে বসেও পেজের জন্য টুকটাক কাজ করেন।
ডা. লুৎফুন্নাহার স্বর্ণা জানিয়েছেন, চিকিৎসক বলেই সবকিছু সহজে হয়নি। শাড়ি বিক্রির কারণে অনেকেই তাঁর বাবার কাছে অভিযোগ করেছিলেন। এ কারণে অনেকবার বাসা থেকে শাড়ি বিক্রি বন্ধ করতে বলে দেওয়া হয়; কিন্তু ডা. স্বর্ণা সেসব আমলে নেননি। সে কারণেই ‘অনসূয়া’ নামের পেজটি এখন জনপ্রিয়।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
৪ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৬ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৬ দিন আগে