ফিচার ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১২ মে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। তবে যুক্তরাষ্ট্র ৬ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত পালন করে জাতীয় নার্স সপ্তাহ। সপ্তাহ কিংবা দিবস—যা-ই হোক না কেন, এর মূল লক্ষ্য হলো নার্সদের কঠোর পরিশ্রম, মানবিকতা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। এই সময় দেশগুলো নার্সিং পেশাজীবীদের সম্মাননা, সম্মেলন, উৎসব ও পুরস্কার দিয়ে থাকে।
তবে এই দিবস বা সপ্তাহ পালনের পেছনে ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাসের শুরু ১৯৫৩ সালে। সে বছর মার্কিন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কল্যাণ বিভাগের ডরোথি সাদারল্যান্ড প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ারের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠান। যেখানে তিনি পরের বছরের অক্টোবর মাসে নার্স দিবস ঘোষণার জন্য আবেদন করেন। ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউস থেকে একটি সপ্তাহকে জাতীয় নার্স সপ্তাহ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। প্রেসিডেন্ট নিক্সন এটি ঘোষণা করেছিলেন। ১৯৭৮ সালে নিউ জার্সির গভর্নর ব্রেন্ডন বাইর্ন ৬ মে তারিখটি নার্সেস ডে হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি নিজেই এটি উদ্যাপনের জন্য প্রচার চালান। ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আমেরিকান নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের (এএনএ) পরিচালনা পর্ষদ আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ মে-কে জাতীয় নার্স দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২৫ মার্চ প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন, সেই ঘোষণাপত্রে ৬ মে, ১৯৮২ দিনটি নার্সদের জাতীয় স্বীকৃতি দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৩ সালে এএনএ পরিচালনা পর্ষদ ৬ থেকে ১২ মে পর্যন্ত ন্যাশনাল নার্সেস উইক পালনের জন্য নির্ধারণ করে।
যুগে যুগে বিশ্ব ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল, মাদার তেরেসা, মেরি সেকোল, ক্লারারা বার্টন, লিলিয়ান ওয়াল্ড, গ্রেস নিউটন, ইডিথ কাভেলের মতো নার্সদের কাজগুলো দেখেছে, যাঁরা কেউ নিজের দেশে নার্সিং পেশাকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য লড়েছেন; কেউ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, ক্রিমিয়ান যুদ্ধ কিংবা গৃহযুদ্ধে আহত সৈনিকদের চিকিৎসায় অবদান রেখেছেন নিজেদের জীবন বাজি রেখে।
সূত্র: আমেরিকান নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১২ মে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। তবে যুক্তরাষ্ট্র ৬ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত পালন করে জাতীয় নার্স সপ্তাহ। সপ্তাহ কিংবা দিবস—যা-ই হোক না কেন, এর মূল লক্ষ্য হলো নার্সদের কঠোর পরিশ্রম, মানবিকতা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। এই সময় দেশগুলো নার্সিং পেশাজীবীদের সম্মাননা, সম্মেলন, উৎসব ও পুরস্কার দিয়ে থাকে।
তবে এই দিবস বা সপ্তাহ পালনের পেছনে ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাসের শুরু ১৯৫৩ সালে। সে বছর মার্কিন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কল্যাণ বিভাগের ডরোথি সাদারল্যান্ড প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ারের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠান। যেখানে তিনি পরের বছরের অক্টোবর মাসে নার্স দিবস ঘোষণার জন্য আবেদন করেন। ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউস থেকে একটি সপ্তাহকে জাতীয় নার্স সপ্তাহ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। প্রেসিডেন্ট নিক্সন এটি ঘোষণা করেছিলেন। ১৯৭৮ সালে নিউ জার্সির গভর্নর ব্রেন্ডন বাইর্ন ৬ মে তারিখটি নার্সেস ডে হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি নিজেই এটি উদ্যাপনের জন্য প্রচার চালান। ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আমেরিকান নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের (এএনএ) পরিচালনা পর্ষদ আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ মে-কে জাতীয় নার্স দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২৫ মার্চ প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন, সেই ঘোষণাপত্রে ৬ মে, ১৯৮২ দিনটি নার্সদের জাতীয় স্বীকৃতি দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৩ সালে এএনএ পরিচালনা পর্ষদ ৬ থেকে ১২ মে পর্যন্ত ন্যাশনাল নার্সেস উইক পালনের জন্য নির্ধারণ করে।
যুগে যুগে বিশ্ব ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল, মাদার তেরেসা, মেরি সেকোল, ক্লারারা বার্টন, লিলিয়ান ওয়াল্ড, গ্রেস নিউটন, ইডিথ কাভেলের মতো নার্সদের কাজগুলো দেখেছে, যাঁরা কেউ নিজের দেশে নার্সিং পেশাকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য লড়েছেন; কেউ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, ক্রিমিয়ান যুদ্ধ কিংবা গৃহযুদ্ধে আহত সৈনিকদের চিকিৎসায় অবদান রেখেছেন নিজেদের জীবন বাজি রেখে।
সূত্র: আমেরিকান নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
৪ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
৪ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
৪ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
৪ দিন আগে