মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
নারীরা এখন সাংবাদিকতার পাশাপাশি ফটোগ্রাফিতে বেশ ভালো করছেন। দেশের নারীদের মধ্যে যে কজন খ্যাতনামা ফটোগ্রাফার আছেন, তাঁদের মধ্যে মৌসুমি সিরাজ স্মৃতি একজন। তাঁর তোলা পাখি, বন্য প্রাণীর ছবি দেশের প্রধান প্রধান জাতীয় এবং ভারতের বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার। লিখেছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
শুরুর গল্প
ছোট ভাই ছবি তুলত। তার কাছ থেকে একটি পুরোনো ক্যামেরা নিয়ে স্মৃতির ছবি তোলা শুরু। তবে এর শুরুটা হয়েছিল পারিবারিক একটি ছোট্ট ক্যামেরা দেখে। ছোটবেলায় ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন স্মৃতি। আর এখন ক্যামেরা দিয়ে তৈরি করেন ছবি। এক ছেলে আর স্বামী নিয়ে তাঁর পরিবার। পেশায় তিনি একজন ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার।
ফটোগ্রাফার হিসেবে স্মৃতি ওয়াইল্ড লাইফ এবং জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়ের ছবি তোলেন।
শেখার গল্প
স্মৃতি ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফি করেন। এ বিষয়ে একাগ্রতা আর আগ্রহ না থাকলে সাফল্য পাওয়া কঠিন। ছবি তুলতে তুলতে হাত পাকানোর পর অনলাইন ও অফলাইনে অনেক কোর্স করেছেন। সুন্দর ছবি তোলাই তাঁর ধ্যানজ্ঞান।
অর্জনের কমতি নেই
দেশে প্রধান প্রধান দৈনিক সংবাদপত্রে স্মৃতির তোলা ছবি প্রকাশিত হয়েছে। একক না হলেও অনেক যৌথ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। দেশের বাইরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ইতালির বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন তিনি।
তিনটি সিক্রেট
স্মৃতি নিজেকে সফল না মনে করলেও রাজ্যের মানুষ তাঁকে সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণ করেন। ধৈর্য, পরিশ্রম আর কারও কথাকে গায়ে না মাখা—এই তিনটি তাঁর আজকের অবস্থানে আসার পেছনে সবচেয়ে বড় সিক্রেট বলে জানিয়েছেন তিনি।
নতুন ফটোগ্রাফারদের জন্য পরামর্শ
কারিগরি জ্ঞান আর ছবি সম্পর্কে জানতে হবে বলে মনে করেন স্মৃতি। এর খুঁটিনাটি জানতে অভিজ্ঞ কাউকে মেন্টর হিসেবে নেওয়া যায়।
ছবি তোলার দল
প্রথমে একাই বন্য প্রাণীর ছবি তুলতেন স্মৃতি। এরপর তাঁর সঙ্গে যোগ দেন পুষ্পিতা; তারপর রেহনুমা, লাবণ্য, সোফিয়া জামান। এভাবে একটি দল তৈরি হয়ে যায়। দল বেঁধে তাঁরা পাখি দেখতে এবং তাদের ছবি তুলতে চলে যান বিভিন্ন জায়গায়। নারীদের পাখি দেখার দল এ দেশে খুব একটা নেই।
আগামীর ভাবনা
নিজের তোলা ছবি নিয়ে একক প্রদর্শনী করার ইচ্ছা আছে স্মৃতির। এ ছাড়া তিনি একটি ফটোগ্রাফি স্কুল গড়ে তুলতে চান। সেই স্কুলের শিক্ষার্থীদের বন্য প্রাণী বিষয়ে সচেতন করে তোলার আগ্রহ তাঁর।
নারীরা এখন সাংবাদিকতার পাশাপাশি ফটোগ্রাফিতে বেশ ভালো করছেন। দেশের নারীদের মধ্যে যে কজন খ্যাতনামা ফটোগ্রাফার আছেন, তাঁদের মধ্যে মৌসুমি সিরাজ স্মৃতি একজন। তাঁর তোলা পাখি, বন্য প্রাণীর ছবি দেশের প্রধান প্রধান জাতীয় এবং ভারতের বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার। লিখেছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
শুরুর গল্প
ছোট ভাই ছবি তুলত। তার কাছ থেকে একটি পুরোনো ক্যামেরা নিয়ে স্মৃতির ছবি তোলা শুরু। তবে এর শুরুটা হয়েছিল পারিবারিক একটি ছোট্ট ক্যামেরা দেখে। ছোটবেলায় ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন স্মৃতি। আর এখন ক্যামেরা দিয়ে তৈরি করেন ছবি। এক ছেলে আর স্বামী নিয়ে তাঁর পরিবার। পেশায় তিনি একজন ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার।
ফটোগ্রাফার হিসেবে স্মৃতি ওয়াইল্ড লাইফ এবং জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়ের ছবি তোলেন।
শেখার গল্প
স্মৃতি ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফি করেন। এ বিষয়ে একাগ্রতা আর আগ্রহ না থাকলে সাফল্য পাওয়া কঠিন। ছবি তুলতে তুলতে হাত পাকানোর পর অনলাইন ও অফলাইনে অনেক কোর্স করেছেন। সুন্দর ছবি তোলাই তাঁর ধ্যানজ্ঞান।
অর্জনের কমতি নেই
দেশে প্রধান প্রধান দৈনিক সংবাদপত্রে স্মৃতির তোলা ছবি প্রকাশিত হয়েছে। একক না হলেও অনেক যৌথ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। দেশের বাইরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ইতালির বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন তিনি।
তিনটি সিক্রেট
স্মৃতি নিজেকে সফল না মনে করলেও রাজ্যের মানুষ তাঁকে সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণ করেন। ধৈর্য, পরিশ্রম আর কারও কথাকে গায়ে না মাখা—এই তিনটি তাঁর আজকের অবস্থানে আসার পেছনে সবচেয়ে বড় সিক্রেট বলে জানিয়েছেন তিনি।
নতুন ফটোগ্রাফারদের জন্য পরামর্শ
কারিগরি জ্ঞান আর ছবি সম্পর্কে জানতে হবে বলে মনে করেন স্মৃতি। এর খুঁটিনাটি জানতে অভিজ্ঞ কাউকে মেন্টর হিসেবে নেওয়া যায়।
ছবি তোলার দল
প্রথমে একাই বন্য প্রাণীর ছবি তুলতেন স্মৃতি। এরপর তাঁর সঙ্গে যোগ দেন পুষ্পিতা; তারপর রেহনুমা, লাবণ্য, সোফিয়া জামান। এভাবে একটি দল তৈরি হয়ে যায়। দল বেঁধে তাঁরা পাখি দেখতে এবং তাদের ছবি তুলতে চলে যান বিভিন্ন জায়গায়। নারীদের পাখি দেখার দল এ দেশে খুব একটা নেই।
আগামীর ভাবনা
নিজের তোলা ছবি নিয়ে একক প্রদর্শনী করার ইচ্ছা আছে স্মৃতির। এ ছাড়া তিনি একটি ফটোগ্রাফি স্কুল গড়ে তুলতে চান। সেই স্কুলের শিক্ষার্থীদের বন্য প্রাণী বিষয়ে সচেতন করে তোলার আগ্রহ তাঁর।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
১ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
১ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
১ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
১ দিন আগে