ডা. ফারজানা রহমান
প্রশ্ন: আমি আইন বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করেছি ছয় মাস হলো। কোর্টে কাজ করার ইচ্ছা অনেক দিনের। অনার্সের পর একজনের অধীনে কোর্টে কাজ শুরু করি। একপর্যায়ে কিছু সমস্যা ও পড়াশোনার কারণে সে কাজটা ছেড়ে দিই। বর্তমানে বারের পরীক্ষার জন্য কোচিং করছি। এর মাঝে বেশ কয়েকটি ল ফার্মে ইন্টারভিউ দিয়েছি। পরীক্ষাগুলো দেওয়ার পর এখন মনে হচ্ছে, আমি কমিউনিকেশনে ভালো করতে পারছি না। এ কারণেই ইন্টারভিউয়ে ভালো ফল আসছে না। এ ছাড়া গত বছর পারিবারিক কিছু সমস্যা গেছে। বুঝতে পারছি না, কীভাবে সব সামলে নেব। মানসিকভাবে স্থির হতে পারছি না। সে কারণেই কি আমার অন্যের সঙ্গে যোগাযোগে সমস্যা হচ্ছে? একটা জায়গায় বারবার আটকে যাচ্ছি।
গুলশান আরা, কুড়িগ্রাম
উত্তর: আপনি কিন্তু আপনার সমস্যা খুব সুন্দর করে লিখেছেন। আপনার যোগাযোগের দক্ষতা কম—এটি মনে হচ্ছে না। আইন বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন। কিন্তু সাফল্য পাচ্ছেন না। তার মানে এই না যে ভবিষ্যতেও আপনি সফল হবেন না। এমনও তো হতে পারে, শিক্ষানবিশ হিসেবে তাঁরা আপনার চেয়ে আরেকটু কম যোগ্যতাসম্পন্ন কাউকে চাইছেন।
আপনি আপনার পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির সঙ্গে আবেগময় বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। আপনার পেশায় যাঁরা পরিচিত, অভিজ্ঞ এমন কারও সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ইদানীং অনেক বিষয়ের জন্য কোচিং সেন্টার আছে। আপনি শুধু বারের পরীক্ষার জন্য কোচিং না করে, অন্য পরীক্ষা, যেমন বিসিএসের জন্যও প্রস্তুতি নিতে পারেন। ইন্টারভিউয়ে অনেক সময় আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না। এতে মন খারাপের কিছু নেই। আবার নতুন করে শুরু করুন। মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে বারবার নিজে নিজে অনুশীলন করুন। লিখিত পরীক্ষার জন্য লেখার অভ্যাস করুন।
সব দিক বিবেচনা করে আপনি নিজেকে প্রস্তুত করুন। প্রস্তুতিতে কোনো ঘাটতি থাকলে চিহ্নিত করুন। যোগাযোগের দক্ষতা অবশ্যই একটি বিষয়, তবে সেটি সব নয়।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. ফারজানা রহমান, সহযোগী অধ্যাপক, মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
প্রশ্ন: আমি আইন বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করেছি ছয় মাস হলো। কোর্টে কাজ করার ইচ্ছা অনেক দিনের। অনার্সের পর একজনের অধীনে কোর্টে কাজ শুরু করি। একপর্যায়ে কিছু সমস্যা ও পড়াশোনার কারণে সে কাজটা ছেড়ে দিই। বর্তমানে বারের পরীক্ষার জন্য কোচিং করছি। এর মাঝে বেশ কয়েকটি ল ফার্মে ইন্টারভিউ দিয়েছি। পরীক্ষাগুলো দেওয়ার পর এখন মনে হচ্ছে, আমি কমিউনিকেশনে ভালো করতে পারছি না। এ কারণেই ইন্টারভিউয়ে ভালো ফল আসছে না। এ ছাড়া গত বছর পারিবারিক কিছু সমস্যা গেছে। বুঝতে পারছি না, কীভাবে সব সামলে নেব। মানসিকভাবে স্থির হতে পারছি না। সে কারণেই কি আমার অন্যের সঙ্গে যোগাযোগে সমস্যা হচ্ছে? একটা জায়গায় বারবার আটকে যাচ্ছি।
গুলশান আরা, কুড়িগ্রাম
উত্তর: আপনি কিন্তু আপনার সমস্যা খুব সুন্দর করে লিখেছেন। আপনার যোগাযোগের দক্ষতা কম—এটি মনে হচ্ছে না। আইন বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন। কিন্তু সাফল্য পাচ্ছেন না। তার মানে এই না যে ভবিষ্যতেও আপনি সফল হবেন না। এমনও তো হতে পারে, শিক্ষানবিশ হিসেবে তাঁরা আপনার চেয়ে আরেকটু কম যোগ্যতাসম্পন্ন কাউকে চাইছেন।
আপনি আপনার পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির সঙ্গে আবেগময় বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। আপনার পেশায় যাঁরা পরিচিত, অভিজ্ঞ এমন কারও সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ইদানীং অনেক বিষয়ের জন্য কোচিং সেন্টার আছে। আপনি শুধু বারের পরীক্ষার জন্য কোচিং না করে, অন্য পরীক্ষা, যেমন বিসিএসের জন্যও প্রস্তুতি নিতে পারেন। ইন্টারভিউয়ে অনেক সময় আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না। এতে মন খারাপের কিছু নেই। আবার নতুন করে শুরু করুন। মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে বারবার নিজে নিজে অনুশীলন করুন। লিখিত পরীক্ষার জন্য লেখার অভ্যাস করুন।
সব দিক বিবেচনা করে আপনি নিজেকে প্রস্তুত করুন। প্রস্তুতিতে কোনো ঘাটতি থাকলে চিহ্নিত করুন। যোগাযোগের দক্ষতা অবশ্যই একটি বিষয়, তবে সেটি সব নয়।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. ফারজানা রহমান, সহযোগী অধ্যাপক, মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
৩ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৫ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৫ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৫ দিন আগে