বিজ্ঞানী বলতে সাধারণত একজন পুরুষের ছবিই মনে ভেসে ওঠে। এর একটি কারণ হতে পারে বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের বেশির ভাগই পুরুষ। নোবেল পুরস্কারেও পুরুষের আধিক্য। তবে সে পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। সেটি বোঝা গেল সাম্প্রতিক গবেষণাতেই। দেখা যাচ্ছে, বিজ্ঞান গবেষণায় পুরুষ আধিপত্যের স্থানে ক্রমেই নারীরা জায়গা করে নিচ্ছেন। অন্তত শিশুদের মধ্যে সেই ছাপই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
নতুন এক গবেষণা বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলপড়ুয়া শিশুদের বিজ্ঞানীর ছবি আঁকতে বললে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিশু নারীর ছবিই আঁকছে। গবেষণাটির জন্য পাঁচ দশক ধরে ৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের আঁকা ২০ হাজার ৮৬০টি ছবির তথ্য জড়ো করা হয়। ছবিগুলোতে নারী ও পুরুষ বিজ্ঞানীরা অনুপাত দেখে বোঝা যায়, বিজ্ঞানী বলতে শিশুদের মনে প্রথমেই নারীর মুখ ভেসে ওঠে— এই প্রবণতা বাড়ছে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৬০ থেকে ১৯৭০–এর দশকের মধ্যে এক শতাংশেরও কম শিক্ষার্থী বিজ্ঞানীর কথা বললে নারীর ছবি আঁকত। তবে সময়ের সঙ্গে এ চিত্র বদলেছে। ২০১৬ সাল নাগাদ প্রায় ৩৬ শতাংশকে বিজ্ঞানীর ছবি আঁকতে বললে নারীর ছবি আঁকছে। বিশেষ করে বিজ্ঞানী হিসেবে নারীর ছবি আঁকার প্রবণতা মেয়ে শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
দ্য সোসাইটি ফর রিসার্চ ইন চাইল্ড ডেভেলপমেন্টে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ১৯৬০ ও ৭০–এর দশকে এক শতাংশ মেয়েশিশু বিজ্ঞানী হিসেবে নারীর ছবি এঁকেছে। তবে, গত এক দশকে অর্ধেকেরও বেশি মেয়েশিশু বিজ্ঞানীর প্রথম ছবিটি নারীই এঁকেছে।
মজার বিষয় হলো, শিশুদের এ ধারণা বাস্তবে নারী বিজ্ঞানীর সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে মিলে যায়। ১৯৬০–এর দশক থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মসংস্থানে নারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর মধ্যে জীববিজ্ঞানে নারী বিজ্ঞানীর সংখ্যা ২৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৯ শতাংশ, রসায়নে ৮ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ এবং পদার্থবিদ্যা ও জ্যোতির্বিজ্ঞানে ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১১ শতাংশ হয়েছে।
বিজ্ঞানী বলতে সাধারণত একজন পুরুষের ছবিই মনে ভেসে ওঠে। এর একটি কারণ হতে পারে বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের বেশির ভাগই পুরুষ। নোবেল পুরস্কারেও পুরুষের আধিক্য। তবে সে পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। সেটি বোঝা গেল সাম্প্রতিক গবেষণাতেই। দেখা যাচ্ছে, বিজ্ঞান গবেষণায় পুরুষ আধিপত্যের স্থানে ক্রমেই নারীরা জায়গা করে নিচ্ছেন। অন্তত শিশুদের মধ্যে সেই ছাপই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
নতুন এক গবেষণা বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলপড়ুয়া শিশুদের বিজ্ঞানীর ছবি আঁকতে বললে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিশু নারীর ছবিই আঁকছে। গবেষণাটির জন্য পাঁচ দশক ধরে ৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের আঁকা ২০ হাজার ৮৬০টি ছবির তথ্য জড়ো করা হয়। ছবিগুলোতে নারী ও পুরুষ বিজ্ঞানীরা অনুপাত দেখে বোঝা যায়, বিজ্ঞানী বলতে শিশুদের মনে প্রথমেই নারীর মুখ ভেসে ওঠে— এই প্রবণতা বাড়ছে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৬০ থেকে ১৯৭০–এর দশকের মধ্যে এক শতাংশেরও কম শিক্ষার্থী বিজ্ঞানীর কথা বললে নারীর ছবি আঁকত। তবে সময়ের সঙ্গে এ চিত্র বদলেছে। ২০১৬ সাল নাগাদ প্রায় ৩৬ শতাংশকে বিজ্ঞানীর ছবি আঁকতে বললে নারীর ছবি আঁকছে। বিশেষ করে বিজ্ঞানী হিসেবে নারীর ছবি আঁকার প্রবণতা মেয়ে শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
দ্য সোসাইটি ফর রিসার্চ ইন চাইল্ড ডেভেলপমেন্টে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ১৯৬০ ও ৭০–এর দশকে এক শতাংশ মেয়েশিশু বিজ্ঞানী হিসেবে নারীর ছবি এঁকেছে। তবে, গত এক দশকে অর্ধেকেরও বেশি মেয়েশিশু বিজ্ঞানীর প্রথম ছবিটি নারীই এঁকেছে।
মজার বিষয় হলো, শিশুদের এ ধারণা বাস্তবে নারী বিজ্ঞানীর সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে মিলে যায়। ১৯৬০–এর দশক থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মসংস্থানে নারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর মধ্যে জীববিজ্ঞানে নারী বিজ্ঞানীর সংখ্যা ২৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৯ শতাংশ, রসায়নে ৮ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ এবং পদার্থবিদ্যা ও জ্যোতির্বিজ্ঞানে ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১১ শতাংশ হয়েছে।
প্রকাশ্য সমাবেশে নারীদের গালিগালাজের ঘটনায় হেফাজতে ইসলাম দুঃখপ্রকাশ করায় সাধুবাদ জানিয়েছেন সংগঠনটিকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো ৬ নারী। একই সঙ্গে ট্যাগিংয়ের রাজনীতি থেকে হেফাজতকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রকাশ্য জনসভায় নারীর প্রতি অবমাননার অভিযোগে হেফাজতে ইসলামকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) তিন নেত্রী ও তিন নারী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় নাগরিক পার্টির দুই নেত্রীর দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে গ্রাফিক ডিজাইনে পড়ার সময়ের কথা। অনেকটা শখের বশে শুরু করেন শরদিন্দু নামে একটি শপ। বিক্রি করেছেন হাতে আঁকা টি-শার্ট। ক্রেতা ছিলেন তাঁরই পরিচিত লোকজন। এরই মধ্যে চারুকলায় পড়াশোনা শেষ হলে লন্ডনের ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসে স্নাতকোত্তর করতে পাড়ি জমান। তত দিনে
৭ দিন আগেকথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী জাহানারা ইমাম। ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় তাঁর নেতৃত্বে। জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে।
৭ দিন আগে