নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের উন্নয়নে নারীর অংশগ্রহণ ও অগ্রযাত্রা দৃশ্যমান হয়ে উঠলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা এবং ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হয়। জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সত্ত্বেও বাংলাদেশ এখনো চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। নারী অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সমন্বয় সাধন করতে জেন্ডার ও একীভূতকরণ-বিষয়ক সংসদীয় ককাস গঠন করা হয়েছে।
সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ও হুইপ সানজিদা খানম জানিয়েছেন, বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সর্বস্তরের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। এর মধ্যে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী ও শিশুরা। দলিত কিংবা প্রতিবন্ধী ব্যক্তি—সবাইকে নিয়ে আমাদের এগোতে হবে। কাউকে বাদ রেখে এগোনো সম্ভব নয়। মঙ্গলবার পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সম্মেলনকক্ষে ডিজঅ্যাবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন অ্যান্ড রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন (ডিআরআরএ) আয়োজিত জেন্ডার ও একীভূতকরণ-বিষয়ক সংসদীয় ককাস গঠন ও মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন ককাসের আহ্বায়ক সানজিদা খানম।
সভার ধারণাপত্রে বলা হয়, ইউএন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জেন্ডার সোশ্যাল নর্মস ইনডেক্স (জিএসএনআই) অনুসারে, বাংলাদেশের ৯৯ শতাংশের বেশি মানুষ নারীদের বিরুদ্ধে একটি হলেও পক্ষপাতমূলক মনোভাব পোষণ করে। ৬৯ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করে, পুরুষেরা ভালো রাজনৈতিক নেতা এবং ৮৮ শতাংশ মনে করে, পুরুষেরা নারীদের তুলনায় দক্ষ ব্যবসায়ী, নির্বাহী এবং আরও বেশি চাকরি পাওয়ার যোগ্য। শ্রমশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষের তুলনায় কম। নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ২০২২ সালে ছিল ৪২ দশমিক ৭৭ শতাংশ, যেখানে পুরুষদের অংশগ্রহণের হার ৮০ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুসারে, ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ বিবাহিত নারী তাঁদের স্বামীদের দ্বারা কোনো না কোনো ধরনের সহিংসতার শিকার হয়েছেন। আবার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা শিক্ষা, কর্মসংস্থান, ন্যায্য মজুরি, স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক পরিষেবাগুলোতে প্রবেশের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হন এবং পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে বৈষম্যের সম্মুখীন হয়ে থাকেন প্রতিনিয়ত। এ ছাড়া জনসাধারণের জন্য নির্মিত অবকাঠামোগুলোতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রবেশের সুযোগ না থাকার বিষয়টি তাদের উন্নয়নের বড় অন্তরায়।
দেশের উন্নয়নে নারীর অংশগ্রহণ ও অগ্রযাত্রা দৃশ্যমান হয়ে উঠলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা এবং ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হয়। জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সত্ত্বেও বাংলাদেশ এখনো চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। নারী অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সমন্বয় সাধন করতে জেন্ডার ও একীভূতকরণ-বিষয়ক সংসদীয় ককাস গঠন করা হয়েছে।
সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ও হুইপ সানজিদা খানম জানিয়েছেন, বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সর্বস্তরের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। এর মধ্যে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী ও শিশুরা। দলিত কিংবা প্রতিবন্ধী ব্যক্তি—সবাইকে নিয়ে আমাদের এগোতে হবে। কাউকে বাদ রেখে এগোনো সম্ভব নয়। মঙ্গলবার পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সম্মেলনকক্ষে ডিজঅ্যাবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন অ্যান্ড রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন (ডিআরআরএ) আয়োজিত জেন্ডার ও একীভূতকরণ-বিষয়ক সংসদীয় ককাস গঠন ও মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন ককাসের আহ্বায়ক সানজিদা খানম।
সভার ধারণাপত্রে বলা হয়, ইউএন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জেন্ডার সোশ্যাল নর্মস ইনডেক্স (জিএসএনআই) অনুসারে, বাংলাদেশের ৯৯ শতাংশের বেশি মানুষ নারীদের বিরুদ্ধে একটি হলেও পক্ষপাতমূলক মনোভাব পোষণ করে। ৬৯ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করে, পুরুষেরা ভালো রাজনৈতিক নেতা এবং ৮৮ শতাংশ মনে করে, পুরুষেরা নারীদের তুলনায় দক্ষ ব্যবসায়ী, নির্বাহী এবং আরও বেশি চাকরি পাওয়ার যোগ্য। শ্রমশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষের তুলনায় কম। নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ২০২২ সালে ছিল ৪২ দশমিক ৭৭ শতাংশ, যেখানে পুরুষদের অংশগ্রহণের হার ৮০ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুসারে, ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ বিবাহিত নারী তাঁদের স্বামীদের দ্বারা কোনো না কোনো ধরনের সহিংসতার শিকার হয়েছেন। আবার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা শিক্ষা, কর্মসংস্থান, ন্যায্য মজুরি, স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক পরিষেবাগুলোতে প্রবেশের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হন এবং পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে বৈষম্যের সম্মুখীন হয়ে থাকেন প্রতিনিয়ত। এ ছাড়া জনসাধারণের জন্য নির্মিত অবকাঠামোগুলোতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রবেশের সুযোগ না থাকার বিষয়টি তাদের উন্নয়নের বড় অন্তরায়।
ঢাকা শহরে কিশোরীদের খেলাধুলায় অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়া। ঘরের কাজ, যাতায়াতের অসুবিধা, নিরাপত্তাহীনতা ও পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাবেও মেয়েরা খেলাধুলার সুযোগ পায় না। স্পোর্টস ফর প্রটেকশন রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (স্পিরিট) প্রকল্পের প্রাথমিক মূল্যায়ন...
২ দিন আগেআগামীকাল ২৬ জুন। জাতিসংঘ তারিখটিকে আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমরা আশ্চর্য হয়ে দেখছি, শুধু নারী বা শিশু নয়, পৃথিবীময় বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং এর বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠছে জটিল।
৪ দিন আগেআমার বয়স প্রায় ১৯ বছর। আমার প্যানিক অ্যাটাক ডিসঅর্ডার ছিল। প্রতি রাতে বা দিনে ঘুমালে দুঃস্বপ্ন দেখি। আমার ওজন কমে যাচ্ছে। এ জন্য চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলাম। দুই দিন ওষুধ খাওয়ার পর রাতে আরও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখি! এরপর থেকে ভয় পাই, মৃত্যুভীতি। মনে হয়, আমার বড় কোনো রোগ হবে।
৪ দিন আগেউগান্ডার পূর্ব দিকের শহর জিনজার। এর প্রান্তে নামহীন এক সড়ক। সেই সড়ক ধরে এগিয়ে গেলে পাওয়া যাবে সবুজ পাহাড় আর আখখেতে ঘেরা একটি কম্পাউন্ড। বাইরে থেকে শোনা যাবে শিশুদের হাসি ও খেলার আওয়াজ। দারুণ এই পরিবেশ প্রথমে সবার ভালো লাগবে। কিন্তু এ এতিমখানার ৯৮টি শিশুর গল্প...
৪ দিন আগে