আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতে নারীদের জন্য বিয়ে আসলেই কতটা লাভজনক—এই প্রশ্ন তুলে অনলাইনে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছেন এক নারী। সামাজিক মাধ্যম রেডিটে এক নারী নিজের পোস্টে তুলনা করে দেখিয়েছেন, বিয়ে না করলে একজন নারীর জীবন কতটা স্বচ্ছন্দ হতে পারে, আর বিয়ে করলে কীভাবে সেই জীবন চাপ ও দায়িত্বভারে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তাঁর সরল প্রশ্ন—‘এতে আমার লাভ কী?’
তিনি লেখেন, ‘ধরুন, আমি চাকরি করি। আমি অবিবাহিত হলে সকালে মা চা বানিয়ে দেন, সকালের নাশতা খেয়ে অফিসের কাজ করি, আর পরে নিজের মতো সময় কাটাই। কিন্তু যদি বিয়ে করি, তাহলে রান্না, কাপড় ধোয়া—সবকিছু আমাকে করতে হবে—শুধু নিজের জন্য নয়, পুরো পরিবারের জন্য।’
তিনি আরও লেখেন, ‘অনেকে বলেন, তোমার যদি উপার্জন থাকে, তবে গৃহকর্মী রাখতে পারো। কিন্তু সেটাও তো আমার আয় থেকেই যাবে। তাহলে হিসাবটা দাঁড়ায়, ছেলের পরিবার হয় আমার শ্রম পাচ্ছে, নয়তো আমার টাকা। আমার লাভ কী এতে?’ তিনি প্রশ্ন করেন, ‘আমারই স্বাচ্ছন্দ্য কমছে, আয় কমছে, অপরিচিত মানুষের সঙ্গে থাকতে হচ্ছে—আমি কি কিছু ভুল দেখছি?’
এই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অনেকে তাঁদের মতামত, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ ভাগ করেছেন।
একজন মন্তব্য করেন, ‘বিয়ের আগে স্পষ্ট জানিয়ে দাও, তুমি আলাদা থাকতে চাও। যারা রাজি হবে না, তারা বাদ যাবে। আর যদি আলাদা থাকো, দুজনেই উপার্জন করো, তবে গৃহকর্ম ভাগ করে নেওয়া সম্ভব। এতে দুজনেই উপকৃত হবে।’
আরেকজন লেখেন, ‘সবকিছু নির্ভর করে তোমার সঙ্গী কেমন। যদি অফিসের কাজ সেরে বাসায় এসেও সব কাজ একা করতে হয়, তাহলে সত্যিই বিয়েতে নারীর জন্য বিশেষ কিছু থাকে না। কিন্তু যদি সহানুভূতিশীল একজন সঙ্গী থাকে, দায়িত্ব ভাগাভাগি হয়, তাহলে বিয়ে একটি সুন্দর ও সহায়ক সম্পর্ক হতে পারে।’
নেটিজেনদের বেশির ভাগই এই তরুণীর পর্যবেক্ষণের সঙ্গে একমত। এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘তুমি যেটা বলেছ, একেবারে সঠিক। সংসার করা, কাজ করা, শ্বশুরবাড়িতে থাকা—সব মিলিয়ে এটা অসহ্য। যেসব নারী এই পরিস্থিতিতে থাকেন, তাঁদের কান্না আমরা শুনি না। অবিবাহিত জীবনের শান্তি অনন্য।’
অন্য একজন যোগ করেন, ‘আমি একাই খুশি। পুরুষের নামে কোনো শিশুর দায় নিতে হয় না, তার সমস্যা বা আত্মীয়স্বজনের চাপও নেই। নিজের মতো করে জীবন কাটাই। আর সুখের সংজ্ঞা তো প্রত্যেকের আলাদা—তুমি যদি খুশি থাকো, সেটাই যথেষ্ট।’
ভারতে নারীদের জন্য বিয়ে আসলেই কতটা লাভজনক—এই প্রশ্ন তুলে অনলাইনে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছেন এক নারী। সামাজিক মাধ্যম রেডিটে এক নারী নিজের পোস্টে তুলনা করে দেখিয়েছেন, বিয়ে না করলে একজন নারীর জীবন কতটা স্বচ্ছন্দ হতে পারে, আর বিয়ে করলে কীভাবে সেই জীবন চাপ ও দায়িত্বভারে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তাঁর সরল প্রশ্ন—‘এতে আমার লাভ কী?’
তিনি লেখেন, ‘ধরুন, আমি চাকরি করি। আমি অবিবাহিত হলে সকালে মা চা বানিয়ে দেন, সকালের নাশতা খেয়ে অফিসের কাজ করি, আর পরে নিজের মতো সময় কাটাই। কিন্তু যদি বিয়ে করি, তাহলে রান্না, কাপড় ধোয়া—সবকিছু আমাকে করতে হবে—শুধু নিজের জন্য নয়, পুরো পরিবারের জন্য।’
তিনি আরও লেখেন, ‘অনেকে বলেন, তোমার যদি উপার্জন থাকে, তবে গৃহকর্মী রাখতে পারো। কিন্তু সেটাও তো আমার আয় থেকেই যাবে। তাহলে হিসাবটা দাঁড়ায়, ছেলের পরিবার হয় আমার শ্রম পাচ্ছে, নয়তো আমার টাকা। আমার লাভ কী এতে?’ তিনি প্রশ্ন করেন, ‘আমারই স্বাচ্ছন্দ্য কমছে, আয় কমছে, অপরিচিত মানুষের সঙ্গে থাকতে হচ্ছে—আমি কি কিছু ভুল দেখছি?’
এই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অনেকে তাঁদের মতামত, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ ভাগ করেছেন।
একজন মন্তব্য করেন, ‘বিয়ের আগে স্পষ্ট জানিয়ে দাও, তুমি আলাদা থাকতে চাও। যারা রাজি হবে না, তারা বাদ যাবে। আর যদি আলাদা থাকো, দুজনেই উপার্জন করো, তবে গৃহকর্ম ভাগ করে নেওয়া সম্ভব। এতে দুজনেই উপকৃত হবে।’
আরেকজন লেখেন, ‘সবকিছু নির্ভর করে তোমার সঙ্গী কেমন। যদি অফিসের কাজ সেরে বাসায় এসেও সব কাজ একা করতে হয়, তাহলে সত্যিই বিয়েতে নারীর জন্য বিশেষ কিছু থাকে না। কিন্তু যদি সহানুভূতিশীল একজন সঙ্গী থাকে, দায়িত্ব ভাগাভাগি হয়, তাহলে বিয়ে একটি সুন্দর ও সহায়ক সম্পর্ক হতে পারে।’
নেটিজেনদের বেশির ভাগই এই তরুণীর পর্যবেক্ষণের সঙ্গে একমত। এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘তুমি যেটা বলেছ, একেবারে সঠিক। সংসার করা, কাজ করা, শ্বশুরবাড়িতে থাকা—সব মিলিয়ে এটা অসহ্য। যেসব নারী এই পরিস্থিতিতে থাকেন, তাঁদের কান্না আমরা শুনি না। অবিবাহিত জীবনের শান্তি অনন্য।’
অন্য একজন যোগ করেন, ‘আমি একাই খুশি। পুরুষের নামে কোনো শিশুর দায় নিতে হয় না, তার সমস্যা বা আত্মীয়স্বজনের চাপও নেই। নিজের মতো করে জীবন কাটাই। আর সুখের সংজ্ঞা তো প্রত্যেকের আলাদা—তুমি যদি খুশি থাকো, সেটাই যথেষ্ট।’
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
৪ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
৪ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
৪ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
৪ দিন আগে