সমীর মল্লিক
প্রাকৃতিকভাবে পাহাড়ের ভূমিরূপ এবং জীবনযাত্রা সমতলের চেয়ে ভিন্ন ও কঠিন। দীর্ঘ সময়ের উন্নয়নে সেই অবস্থা বদলেছে। সরকারি চাকরিতে একসময় ‘পানিশমেন্ট ট্রান্সফার’ দেওয়া হতো যেসব জায়গায়, এখন প্রশাসনিকভাবে সেই জায়গাগুলোর নেতৃত্ব দিচ্ছেন নারীরা। প্রশাসন, জনস্বাস্থ্য, খাদ্যসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রধান হিসেবে পুরুষদের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন তাঁরা। দুর্গম পাহাড়ের ভৌগোলিক অবস্থা ছাড়া বিশেষ কোনো প্রতিবন্ধকতা অনুভব করেন না বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার শীর্ষ পদে দায়িত্বে থাকা তিন নারী কর্মকর্তা। তাঁদের কথা লিখেছেন সমীর মল্লিক।
মুনতাসির জাহান
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মুনতাসির জাহান। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে কাপ্তাইয়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ৩১তম বিসিএসের এই কর্মকর্তা। এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ওই পদে দায়িত্ব পালন করে ফেব্রুয়ারি মাসে খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগ দেন তিনি। কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পর্যটনসহ নানামুখী উন্নয়নকাজ করে বেশ প্রশংসিত হন মুনতাসির জাহান। তিনি বলেন, ‘পাহাড়ের দুর্গম অঞ্চলেও আমি কাজ করেছি। ভৌগোলিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে মানুষের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিচ্ছি। তবে নারী হিসেবে কিছুটা বাড়তি চ্যালেঞ্জও নিতে হয়। সন্তান-সংসারের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে হয়, আবার অফিসও সামলাতে হয়। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নারী হিসেবে বাড়তি কোনো সুবিধা চাই না। আমরা পুরুষ সহকর্মীদের সহানুভূতি চাই না; বরং তাঁদের সহযোগিতা চাই।’
মুনতাসির জাহান মনে করেন, পাহাড়ে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। নতুন নতুন ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করা সম্ভব এখানে। নারী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে নিজে কখনোই জটিলতা অনুভব করেননি, বরং সহযোগিতা পেয়েছেন বলে জানান মুনতাসির। একসময় ধারণা ছিল, উন্নত যোগাযোগ ও স্বাস্থ্যসেবাহীন, দুর্গম পাহাড়ে বদলি মানেই সেটা ‘পানিশমেন্ট ট্রান্সফার’। কিন্তু সেই ধারণা বদলে গেছে। এমন একটা জায়গায় যদি কাজ করার মানসিকতা থাকে, তাহলে অনেক কিছুই করা সম্ভব বলে মনে করেন মুনতাসির। তিনি বলেন, পাহাড়ে যিনি একবার পোস্টিং নিয়ে আসেন, তাঁর ছেড়ে যাওয়া বেশ কষ্টকর।
সুমাইয়া নাজনীন
২০১০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর শেষ করেন সুমাইয়া নাজনীন। বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রথমবারেই উত্তীর্ণ হন তিনি। ২০১২ সালে ময়মনসিংহে সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে চাকরিজীবন শুরু করেন। এরপর ২০১৫ সালে মৌলভীবাজারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০১৭ সালে রাঙামাটিতে যোগ দেন। ২০২১ সালের অক্টোবরে খাগড়াছড়িতে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পান ৩০তম বিসিএসের এই কর্মকর্তা।
সুমাইয়া নাজনীন বলেন, ‘ভৌগোলিক ভিন্নতার কারণে পাহাড়ে কাজের ধরনটা আলাদা। রাঙামাটিতে কাজ করার সময়ও একই রকম প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতাম। শুষ্ক মৌসুমে কাপ্তাই লেকের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় কয়েকটি উপজেলায় পরিদর্শন কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতো। সমতল আর পাহাড়ে কাজ করার পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। তবে এখানকার কর্মপরিবেশ নারীবান্ধব।’
সুমাইয়া নাজনীন জানান, খাগড়াছড়ি জেলায় জনবল রয়েছে ৬০ জন। তাঁদের মধ্যে মাত্র ৩ জন নারী। সারা দেশে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রয়েছেন মাত্র ৪ জন। এসব কারণে খাদ্য বিভাগের কাজ বেশ চ্যালেঞ্জিং। জেলার ৯ উপজেলায় ১১টি গুদাম রয়েছে। প্রতি মাসে সেগুলো পরিদর্শনে যেতে হয়। এ ছাড়া সঠিকভাবে খাদ্যশস্য ব্যবস্থাপনা করতে হয়। পুরুষ সহকর্মীরা যেভাবে দায়িত্ব পালন করছেন, নারী হিসেবে সুমাইয়া নাজনীনও সেভাবেই কাজ করছেন। বাড়তি কোনো সুবিধা নিতে চান না তিনি। সুমাইয়া নাজনীন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, ‘নারী হিসেবে দায়িত্ব পালনে কখনো ব্যর্থও হইনি।’
রেবেকা আহসান
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর খাগড়াছড়ির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৩২তম বিসিএসের ক্যাডার রেবেকা আহসান। ২০২১ সালের শুরুতে তিনি এ পদে যোগ দেন।
পাহাড়ি জনপদে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থাপনা করা বেশ চ্যালেঞ্জিং কাজ। দুর্গম পাহাড়ে পানি সরবরাহের জন্য নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে কাজ করছেন রেবেকা আহসান। অধিদপ্তরের প্রধান হিসেবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও তাঁকে নিতে হয়। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে দীঘিনালার নয়মাইল এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন রেবেকা আহসান। তিনি জানান, পাহাড়ি এলাকায় নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে কাজে সামাজিকভাবে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ বেশি। এখানে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন কারণে নানামুখী বাধা মোকাবিলা করেই কাজ করতে হয়। কর্মক্ষেত্রের পরিবেশসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় কাজ করতে হয় বলে সেখানে কিছুটা নিরাপত্তার সংকটও রয়েছে। রেবেকা আহসান বলেন, ‘নারী হিসেবে আরেকটি বাড়তি চ্যালেঞ্জ হলো, ‘‘আমরাও পারি”, নারী কর্মকর্তা হিসেবে এটি ক্রমাগত প্রমাণ করতে হয়।’
প্রাকৃতিকভাবে পাহাড়ের ভূমিরূপ এবং জীবনযাত্রা সমতলের চেয়ে ভিন্ন ও কঠিন। দীর্ঘ সময়ের উন্নয়নে সেই অবস্থা বদলেছে। সরকারি চাকরিতে একসময় ‘পানিশমেন্ট ট্রান্সফার’ দেওয়া হতো যেসব জায়গায়, এখন প্রশাসনিকভাবে সেই জায়গাগুলোর নেতৃত্ব দিচ্ছেন নারীরা। প্রশাসন, জনস্বাস্থ্য, খাদ্যসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রধান হিসেবে পুরুষদের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন তাঁরা। দুর্গম পাহাড়ের ভৌগোলিক অবস্থা ছাড়া বিশেষ কোনো প্রতিবন্ধকতা অনুভব করেন না বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার শীর্ষ পদে দায়িত্বে থাকা তিন নারী কর্মকর্তা। তাঁদের কথা লিখেছেন সমীর মল্লিক।
মুনতাসির জাহান
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মুনতাসির জাহান। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে কাপ্তাইয়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ৩১তম বিসিএসের এই কর্মকর্তা। এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ওই পদে দায়িত্ব পালন করে ফেব্রুয়ারি মাসে খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগ দেন তিনি। কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পর্যটনসহ নানামুখী উন্নয়নকাজ করে বেশ প্রশংসিত হন মুনতাসির জাহান। তিনি বলেন, ‘পাহাড়ের দুর্গম অঞ্চলেও আমি কাজ করেছি। ভৌগোলিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে মানুষের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিচ্ছি। তবে নারী হিসেবে কিছুটা বাড়তি চ্যালেঞ্জও নিতে হয়। সন্তান-সংসারের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে হয়, আবার অফিসও সামলাতে হয়। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নারী হিসেবে বাড়তি কোনো সুবিধা চাই না। আমরা পুরুষ সহকর্মীদের সহানুভূতি চাই না; বরং তাঁদের সহযোগিতা চাই।’
মুনতাসির জাহান মনে করেন, পাহাড়ে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। নতুন নতুন ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করা সম্ভব এখানে। নারী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে নিজে কখনোই জটিলতা অনুভব করেননি, বরং সহযোগিতা পেয়েছেন বলে জানান মুনতাসির। একসময় ধারণা ছিল, উন্নত যোগাযোগ ও স্বাস্থ্যসেবাহীন, দুর্গম পাহাড়ে বদলি মানেই সেটা ‘পানিশমেন্ট ট্রান্সফার’। কিন্তু সেই ধারণা বদলে গেছে। এমন একটা জায়গায় যদি কাজ করার মানসিকতা থাকে, তাহলে অনেক কিছুই করা সম্ভব বলে মনে করেন মুনতাসির। তিনি বলেন, পাহাড়ে যিনি একবার পোস্টিং নিয়ে আসেন, তাঁর ছেড়ে যাওয়া বেশ কষ্টকর।
সুমাইয়া নাজনীন
২০১০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর শেষ করেন সুমাইয়া নাজনীন। বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রথমবারেই উত্তীর্ণ হন তিনি। ২০১২ সালে ময়মনসিংহে সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে চাকরিজীবন শুরু করেন। এরপর ২০১৫ সালে মৌলভীবাজারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০১৭ সালে রাঙামাটিতে যোগ দেন। ২০২১ সালের অক্টোবরে খাগড়াছড়িতে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পান ৩০তম বিসিএসের এই কর্মকর্তা।
সুমাইয়া নাজনীন বলেন, ‘ভৌগোলিক ভিন্নতার কারণে পাহাড়ে কাজের ধরনটা আলাদা। রাঙামাটিতে কাজ করার সময়ও একই রকম প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতাম। শুষ্ক মৌসুমে কাপ্তাই লেকের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় কয়েকটি উপজেলায় পরিদর্শন কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতো। সমতল আর পাহাড়ে কাজ করার পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। তবে এখানকার কর্মপরিবেশ নারীবান্ধব।’
সুমাইয়া নাজনীন জানান, খাগড়াছড়ি জেলায় জনবল রয়েছে ৬০ জন। তাঁদের মধ্যে মাত্র ৩ জন নারী। সারা দেশে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রয়েছেন মাত্র ৪ জন। এসব কারণে খাদ্য বিভাগের কাজ বেশ চ্যালেঞ্জিং। জেলার ৯ উপজেলায় ১১টি গুদাম রয়েছে। প্রতি মাসে সেগুলো পরিদর্শনে যেতে হয়। এ ছাড়া সঠিকভাবে খাদ্যশস্য ব্যবস্থাপনা করতে হয়। পুরুষ সহকর্মীরা যেভাবে দায়িত্ব পালন করছেন, নারী হিসেবে সুমাইয়া নাজনীনও সেভাবেই কাজ করছেন। বাড়তি কোনো সুবিধা নিতে চান না তিনি। সুমাইয়া নাজনীন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, ‘নারী হিসেবে দায়িত্ব পালনে কখনো ব্যর্থও হইনি।’
রেবেকা আহসান
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর খাগড়াছড়ির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৩২তম বিসিএসের ক্যাডার রেবেকা আহসান। ২০২১ সালের শুরুতে তিনি এ পদে যোগ দেন।
পাহাড়ি জনপদে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থাপনা করা বেশ চ্যালেঞ্জিং কাজ। দুর্গম পাহাড়ে পানি সরবরাহের জন্য নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে কাজ করছেন রেবেকা আহসান। অধিদপ্তরের প্রধান হিসেবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও তাঁকে নিতে হয়। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে দীঘিনালার নয়মাইল এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন রেবেকা আহসান। তিনি জানান, পাহাড়ি এলাকায় নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে কাজে সামাজিকভাবে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ বেশি। এখানে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন কারণে নানামুখী বাধা মোকাবিলা করেই কাজ করতে হয়। কর্মক্ষেত্রের পরিবেশসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় কাজ করতে হয় বলে সেখানে কিছুটা নিরাপত্তার সংকটও রয়েছে। রেবেকা আহসান বলেন, ‘নারী হিসেবে আরেকটি বাড়তি চ্যালেঞ্জ হলো, ‘‘আমরাও পারি”, নারী কর্মকর্তা হিসেবে এটি ক্রমাগত প্রমাণ করতে হয়।’
বান্দরবানের থানচিতে ৫ মে সকালে পাহাড়ের জুমখেতে ধান রোপণ করতে গিয়েছিলেন এক খেয়াং নারী। দুপুরে বাড়ি ফিরে ভাত খাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু তিনি আর ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন ও প্রতিবেশীরা বিকেলে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে নির্মাণাধীন থানচি-রেমাক্রি-লেইক্রি সড়কের পাশের একটি নালায় তাঁর লাশ খুঁজে
১ দিন আগেবাকি দুনিয়ার কাছে নাম না জানা কাবুলের এক সরু গলির ভেতর অখ্যাত এক স্কুলে সংগোপনে হয়ে গেল দুই দিনের এক প্রদর্শনী। কাবুল শুনেই বুঝতে পারছেন, সেখানে এসব প্রদর্শনী সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু সেটি হয়ে গেল।
১ দিন আগেআমার মামারা মায়ের সম্পত্তি দিচ্ছেন না। দিই-দিচ্ছি করে ঘোরাচ্ছেন অনেক বছর ধরে। এই কাজ কীভাবে করা সম্ভব? মায়ের নামে জমি খারিজ করতে গেলে মামাদের এনআইডি লাগবে। কীভাবে সেটা বের করতে পারি?
১ দিন আগেশিশুরা ভালোভাবে তখন শেখে, যখন তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি সেগুলোকে তাদের নিজস্ব ধারণার মাধ্যমে বুঝতে দেওয়া হয়। নিজস্ব ধারণা এবং আগ্রহ বিকাশের সুযোগ দেওয়া হলে শিশুরা কেবল জ্ঞান অর্জন করবে না, বরং সেই জ্ঞানকে ব্যবহার করাও শিখবে। এই পদ্ধতিতে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ১৯১৫ সালে নিউইয়র্ক সিটিতে একটি স্কুল খোলা হয়।
১ দিন আগে