শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
ল–র–ব–য–হ
নিউজিল্যান্ডের সৈকতের এসব পাথরকে ‘ভিনগ্রহবাসীর ডিম’ ভাবত মানুষ
পর্যটকদের দেখার মতো অনেক কিছুই আছে নিউজিল্যান্ডে। এসবের মধ্যে বিশেষভাবে বলতে হয় মোয়েরাকি বোল্ডার বা মোয়েরাকি পাথরের কথা। সাউথ আইল্যান্ডের পূর্ব উপকূলের সৈকতে দেখা পাবেন বিশাল এই পাথরগুলোর। বালুময় সৈকতজুড়ে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে। তবে নদী আর সাগরের ঢেউয়ে গোলাকারে আকার পাওয়া সাধারণ বড় পাথরগুলোর মতো নয় এগুলো।
রহস্যময় ছায়ামূর্তি আর লম্বা কালো হাত থেকে সাবধান
ইন্দোনেশিয়ার জাভার একটি বাড়ি ঘিরে আছে ভৌতিক সব ঘটনা ঘটার গুজব। বুকে ভর দিয়ে চলা রহস্যময় ছায়ামূর্তি, মাথা ছাড়া একটি কাঠামোর উপস্থিতি, হঠাৎ এগিয়ে আসা লম্বা কালো দুটি হাত, কুয়ার ভেতর থেকে ভেসে আসা আর্তচিৎকার এমন নানা কিছু দেখা ও শোনার দাবি করেন পর্যটক ও আশপাশের মানুষেরা।
ভারতের যে গ্রামের বাড়ি ও দোকানে দরজা নেই
গ্রামের একটি রাস্তা ধরে হেঁটে যাচ্ছেন। দুপাশে ঘর-বাড়ি। কিন্তু সেগুলোর দিকে তাকাতেই চমকে উঠবেন। কারণ, একটি বাড়িরও দরজা নেই। অবিশ্বাস্য শোনালেও এমন অভিজ্ঞতা আপনার হবে ভারতের মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলার শনি শিংনাপুর গ্রামে গেলে। এখানকার বাড়িঘর, দোকানপাট কোনো কিছুরই দরজা নেই। একটি গর্ত বা ফ্রেমের মতো আছ
তরমুজ নিয়ে মজার ১৩ তথ্য
প্রচণ্ড গরমে তরমুজের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। ইফতারের আয়োজনেও এটিকে রাখছেন বেশির ভাগ মানুষ। তাই আজ তরমুজ নিয়ে মজার কিছু তথ্য তুলে ধরছি। এগুলোর কোনো কোনোটি রীতিমতো চমকে দেবে আপনাকে। পাশাপাশি আশা করছি লেখাটি পড়ে গরমে মনে ছড়িয়ে পড়বে শীতল এক অনুভূতি।
জাপানের যে দ্বীপে বিড়ালদের রাজত্ব
জাপানের ছোট্ট এক দ্বীপ আয়োশিমা। দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দ্বীপটি এক সময় জেলে পল্লি হিসেবে পরিচিত হলেও এখন বিড়ালদের দ্বীপ নামেই চেনেন সবাই। কারণ এখানে মানুষের চেয়ে অনেক বেশি সংখ্যায় বিড়ালের বাস। জাপানের নাগাহামা থেকে একটি ফেরি ধরে ৩০ মিনিটে পৌঁছে যেতে পারবেন ইনল্যান্ড সাগরের বুকে অবস্থিত বিড়ালদের এ রা
উড়োজাহাজের ককপিটে গোখরা, জরুরি অবতরণ
রুডলফ ইরাসমাস বলেন, ‘সত্যি বলতে কী, আমার মাথা কাজ করছিল না তখন। বুঝতে পারছিলাম না কী করা উচিত। আমি টের পেলাম ঠান্ডা কিছু একটা আমার পিঠের সঙ্গে মিশে আছে। প্রথমে ভেবেছিলাম পানির বোতলের ছিপি ঠিকমতো আটকেনি, তাই সেখান থেকে পানি চুঁইয়ে শার্ট বেয়ে পড়ছে। হঠাৎ বাঁয়ে ফিরে চোখ একটু নিচু করতেই দেখি গোখরা সাপ। এ
জীবনে একবার চুল কাটে যে গ্রামের মেয়েরা
রূপকথার সেই রাপানজেলের কথা নিশ্চয় মনে আছে। অনেক লম্বা ছিল যার চুল। চীনের এক গ্রামে গেলে আপনাদের মনে হতে পারে রূপকথার সেই রাপানজেল, আরও পরিষ্কারভাবে বললে রাপানজেলেরা বাস্তবে এসে হাজির হয়েছে। ওই গ্রামের সব নারীর চুলই যে রাপানজেলের চুলের মতোই লম্বা। রেড ওয়াও গোত্রের এই নারীরা সারা জীবনে চুল কাটেন একবার
বর্ণিল যে দ্বীপের পাশাপাশি দুটি বাড়ির রং আলাদা
ভেনিস বা ভেনেটিয়ান হ্রদে অবস্থিত জেলেদের এক দ্বীপ বুরানো। ভেনিসের অন্যান্য অংশের মতো এর ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে বেশ কিছু খাল-নালা। তবে দ্বীপটির আরও একটি বিশেষত্ব আছে, বলা চলে এ কারণেই এটি বেশি পরিচিত, তা হলো উজ্জ্বল সব রঙে রাঙানো এখানকার ঘর-বাড়ি।
হাতের তালুতে জায়গা হয় যে বানরের
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট বানর পিগমি মারমোসেট, এটা হয়তো আমাদের কারও কারও জানা। কিন্তু এটি কতটুকুন হয়, এটা কি জানেন? যদি বলি আপনার হাতের তালুতে অনায়াসে জায়গা হয়ে যাবে তার কিংবা হাতের একটা আঙুল ধরে সে ঝুলে থাকতে পারবে, তাহলে! পিগমি মারমোসেটদের বেলায় দুটোই সত্য।
যে গ্রামে বাড়ির ছাদ, দেয়াল বড় পাথরের
পাহাড়ের ওপর অবস্থিত পর্তুগালের ছোট্ট গ্রাম মোনসেনতোতে পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চমকে যাবেন। বিশাল সব পাথর ছড়িয়ে আছে গোটা গ্রামময়। আর কী আশ্চর্য! এখানকার ঘর–বাড়িগুলোর কোনোটা পাথরের নিচে, কোনো ওপরে, কিছু কিছু আবার বিশাল দুই পাথরের মাঝখানে।
মানুষের ১০ গুণ কাকতাড়ুয়া আছে যে গ্রামে
গাড়ি নিয়ে জাপানের ছোট্ট গ্রামটির মাঝের আঁকাবাঁকা পথ ধরে যাওয়ার সময় চোখে পড়বে বয়স্ক ব্যক্তিরা বাগানের পরিচর্যা করছেন, বাসস্টপে শান্তভাবে দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় আছে কোনো পরিবারের সদস্যরা। সবকিছু স্বাভাবিকই মনে হবে। তার পরই আপনার হয়তো খেয়াল হবে এসব ‘মানুষ’ আসলে মানুষ নন। এরা আসলে মানবাকৃতির কাকতাড়ুয়া। আরও মজ
বাতিঘরে রাতে দেখা যায় ছায়ামূর্তি, শোনা যায় হাসির শব্দ
প্রায় দেড় শ বছর বয়স ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন বাতিঘরের। এই দীর্ঘ সময়ে ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সাগরে বহু জাহাজকে পথ দেখিয়ে সাহায্য করার পাশাপাশি ভুতুড়ে হিসেবেও যথেষ্ট পরিচিতি পেয়েছে। এখানে যারা চাকরি করেছেন, ভ্রমণে গিয়েছেন তাঁরা ব্যাখ্যা করা যায় না এমন সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন বলে দাবি করেন। এমনকি বাতিঘরের
দেড় হাজার মানুষের শহরে ১৫ লাখ কবর
কোলমা শহরে একটু ঘোরাফেরা করলেই অদ্ভুত একটি বিষয় নজর কাড়বে, এখানে গোরস্থানের সংখ্যা অস্বাভাবিকরকম বেশি। সত্যি বলতে এখানে এক হিসেবে মৃতদেরই রাজত্ব বলতে পারেন। কারণ এই শহরে সমাধিস্থ করা মানুষের সংখ্যা বাস করা জীবিত মানুষদের প্রায় এক হাজার গুণ। কোলমা শহরটিকে তাই অনেকেই চেনে সিটি অব সাইলেন্ট বা সিটি অব ড
এক বছরে একাই ৬ লাখ রুপির ইডলি অর্ডার করেছেন
হায়দরাবাদের এক ব্যক্তি সুইগি অ্যাপের মাধ্যমে গত বছর সবচেয়ে বেশি ইডলির অর্ডার দিয়েছিলেন। এই খাবারের জন্য তিনি খরচ করেছেন ৬ লাখ রুপি। শুধু তাই নয়, বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের মতো শহর ভ্রমণের সময় বন্ধু এবং পরিবারের জন্যও অর্ডার করেছেন। এক বছরে মোট ৮ হাজার ৪২৮ প্লেট ইডলির অর্ডার দিয়েছেন এই ক্রেতা।
অস্ট্রেলিয়ায় আছে বাদুড়ের হাসপাতাল
বাদুড়ের চেহারাটাই এমন যে একে দেখে সাধারণ মানুষের ভালো লাগার কোনো কারণ নেই। তারপর আবার কল্পকাহিনিতে ভ্যাম্পায়ারের সঙ্গে বাদুড়ের যোগ, আর ইদানীং নিপা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব সব মিলিয়ে একে ঘিরে রীতিমতো একটা ভীতি কাজ করে অনেকের মনেই। তবে আশ্চর্য হলেও সত্যি অনেকেই আবার ভালোবেসে এই প্রাণীটির আদর-যত্ন করেন, অস
৬০ ফুট লম্বা গাছের কলা ১ ফুট
একেকটি কলাগাছ অবলীলায় ওঠে গেছে ৬০ ফুট পর্যন্ত। এর একটি কলার দৈর্ঘ্য ১ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। শুনতে কেমন অবিশ্বাস্য মনে হলেও গল্পটা জায়ান্ট হাইল্যান্ড ব্যানানা বা মুসা ইনজেনসের। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কলাগাছ। শুধু যে এটি কলাগাছের সবচেয়ে বড় জাত তা নয়, কাঠজাতীয় নয়—এমন গাছের মধ্যেও এটি সবচেয়ে বড়।
৯৬১ বারের চেষ্টায় ড্রাইভিং লাইসেন্স পেয়েছিলেন তিনি
বর্তমানে চা সা-সুনের বয়স ৮০ বছর। তিনি তাঁর এলাকায় অনেকের অনুপ্রেরণা। সা-সুনের এমন অনুপ্রেরণাদায়ক ঘটনা নজরে আসে দক্ষিণ কোরীয় গাড়িনির্মাতা হুন্দাইয়েরও। হুন্দাই তাঁকে প্রায় ১৭ হাজার ডলার মূল্যের একটি গাড়ি উপহার দেয়। এমনকি হুন্দাইয়ের একটি বিজ্ঞাপনচিত্রেও অংশ নেন সা-সুন।