একেকটি কলাগাছ অবলীলায় ওঠে গেছে ৬০ ফুট পর্যন্ত। এর একটি কলার দৈর্ঘ্য ১ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। শুনতে কেমন অবিশ্বাস্য মনে হলেও গল্পটা জায়ান্ট হাইল্যান্ড ব্যানানা বা মুসা ইনজেনসের। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কলাগাছ। শুধু যে এটি কলাগাছের সবচেয়ে বড় জাত তা নয়, কাঠজাতীয় নয়—এমন গাছের মধ্যেও এটি সবচেয়ে বড়।
যদ্দুর জানা যায়, ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের একটি পর্বতে প্রথম এর খোঁজ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া ও পাপুয়া নিউগিনির ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ মিটার উচ্চতার অঞ্চলে সাধারণত বিশালকায় এই কলাগাছের দেখা মেলে। গাছের কাণ্ড ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এর সঙ্গে পাতাসহ অংশটি যোগ করলে মোটামুটি ২০ মিটার বা ৬৫ ফুটের মতো উঠে যায় এ গাছ। এমনকি এ গাছ ৩০ মিটার বা প্রায় ১০০ ফুটের মতো হওয়ার খবরও মেলে, যদিও এ তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
বিশাল এই কলাগাছের কাঁদিতে সাধারণ ২৫০-৩০০টি কলা হয়। একেকটি কাঁদির ওজন কমসে কম ৬০ কেজি বা ১৩২ পাউন্ড। এ ধরনের একেকটি গাছের ব্যাস ৩ ফুটের বেশি।
এই গাছের ফল মানে কলাও নেহায়েত ছোট নয়। ৮ ইঞ্চি থেকে ১ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এক ফুটি কলার কথা চিন্তা করলেই কেমন লাগছে, ঠিক না। কলাপ্রেমীদের পক্ষেও এমন বিশালাকায় একটি কলা শেষ করা মুশকিল হয়ে যাবে, সন্দেহ নেই। তবে এই কলার চামড়া সাধারণ কলার মতো হলুদ, ভেতরটা বাদামি।
সাধারণত খাড়া গিরিখাদের মধ্যে আর্দ্র বা ভেজা জায়গায় কিংবা পাহাড়ের ওপরে জলা জায়গার কিনারে এ গাছ জন্মায়। বিভিন্ন জায়গায় অবশ্য এটি চাষের চেষ্টা করা হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই বেশি দিন বাঁচেনি গাছ। ঠিকভাবে যত্ন না নেওয়ায় কিংবা উপযোগী পরিবেশ না পাওয়ায় এটি হয়েছে। কখনো কম বয়সী বীজ ব্যবহার করার কারণেও এ সমস্যা হয়েছে।
এই গাছের জন্য উচ্চতাটা জরুরি। এ কারণে উষ্ণমণ্ডলীয় নিম্নভূমিতে এটি জন্মানো কঠিন। তবে খুব বেশি উঁচু এলাকা না হলেও রাত শীতল কিংবা সাগরের ধারে উষ্ণ জলবায়ুর এলাকা যেমন পর্তুগাল, উত্তর নিউজিল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়া উপকূল, ব্রাজিলের দক্ষিণ উপকূলে এ গাছ টিকে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়।
সূত্র: গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, রেয়ার পাম সিডস ডট কম, মেটা অ্যাফিশিয়েন্ট ডট কম
একেকটি কলাগাছ অবলীলায় ওঠে গেছে ৬০ ফুট পর্যন্ত। এর একটি কলার দৈর্ঘ্য ১ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। শুনতে কেমন অবিশ্বাস্য মনে হলেও গল্পটা জায়ান্ট হাইল্যান্ড ব্যানানা বা মুসা ইনজেনসের। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কলাগাছ। শুধু যে এটি কলাগাছের সবচেয়ে বড় জাত তা নয়, কাঠজাতীয় নয়—এমন গাছের মধ্যেও এটি সবচেয়ে বড়।
যদ্দুর জানা যায়, ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের একটি পর্বতে প্রথম এর খোঁজ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া ও পাপুয়া নিউগিনির ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ মিটার উচ্চতার অঞ্চলে সাধারণত বিশালকায় এই কলাগাছের দেখা মেলে। গাছের কাণ্ড ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এর সঙ্গে পাতাসহ অংশটি যোগ করলে মোটামুটি ২০ মিটার বা ৬৫ ফুটের মতো উঠে যায় এ গাছ। এমনকি এ গাছ ৩০ মিটার বা প্রায় ১০০ ফুটের মতো হওয়ার খবরও মেলে, যদিও এ তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
বিশাল এই কলাগাছের কাঁদিতে সাধারণ ২৫০-৩০০টি কলা হয়। একেকটি কাঁদির ওজন কমসে কম ৬০ কেজি বা ১৩২ পাউন্ড। এ ধরনের একেকটি গাছের ব্যাস ৩ ফুটের বেশি।
এই গাছের ফল মানে কলাও নেহায়েত ছোট নয়। ৮ ইঞ্চি থেকে ১ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এক ফুটি কলার কথা চিন্তা করলেই কেমন লাগছে, ঠিক না। কলাপ্রেমীদের পক্ষেও এমন বিশালাকায় একটি কলা শেষ করা মুশকিল হয়ে যাবে, সন্দেহ নেই। তবে এই কলার চামড়া সাধারণ কলার মতো হলুদ, ভেতরটা বাদামি।
সাধারণত খাড়া গিরিখাদের মধ্যে আর্দ্র বা ভেজা জায়গায় কিংবা পাহাড়ের ওপরে জলা জায়গার কিনারে এ গাছ জন্মায়। বিভিন্ন জায়গায় অবশ্য এটি চাষের চেষ্টা করা হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই বেশি দিন বাঁচেনি গাছ। ঠিকভাবে যত্ন না নেওয়ায় কিংবা উপযোগী পরিবেশ না পাওয়ায় এটি হয়েছে। কখনো কম বয়সী বীজ ব্যবহার করার কারণেও এ সমস্যা হয়েছে।
এই গাছের জন্য উচ্চতাটা জরুরি। এ কারণে উষ্ণমণ্ডলীয় নিম্নভূমিতে এটি জন্মানো কঠিন। তবে খুব বেশি উঁচু এলাকা না হলেও রাত শীতল কিংবা সাগরের ধারে উষ্ণ জলবায়ুর এলাকা যেমন পর্তুগাল, উত্তর নিউজিল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়া উপকূল, ব্রাজিলের দক্ষিণ উপকূলে এ গাছ টিকে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়।
সূত্র: গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, রেয়ার পাম সিডস ডট কম, মেটা অ্যাফিশিয়েন্ট ডট কম
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে