অর্ণব সান্যাল
সারা বিশ্বে আবার ফণা তুলেছে করোনাভাইরাস। নিত্য নতুন রূপে বারংবার ফিরে আসছে এই ভাইরাস। এবার হয়েছে ওমিক্রন। তাতেই পশ্চিম থেকে পুবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে পূর্ণ গতিতে। এরই মধ্যে গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো নতুন সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
আর এই সমস্যার মূলে আছি আমরা। বাংলাদেশেও করোনায় সংক্রমণ পরিস্থিতি আগের চেয়ে খারাপ। মৃত্যু ও আক্রান্ত—দুই-ই বাড়ছে। কিন্তু যে রোগ বহুকাল ধরে একই স্ট্রেইনে আছে, সেটি নিয়েই এবার বিশ্বমঞ্চে কাঁপুনি জাগিয়েছে আমাদের দেশের মানুষ। আগে যা শুধু এ দেশের মাটিকে ভেজাত, তা এখন বিশ্বের মাথাব্যথার কারণ। এই গ্যালাক্সির তাবৎ বিশেষজ্ঞরা এখন ‘ছ্যাপাক্রান্ত’দের নিয়ে ব্যাপক টেনশনে।
আর এই ছ্যাপাক্রান্তদের পাওয়া গেছে বঙ্গ দেশের মাটিতে। না, না, কোনো আরটিপিসিআর করতে হয়নি। সার্চলাইট দিয়ে খুঁজতেও হয়নি। এমনিতেই পাওয়া গেছে। শুধু চক্ষু খুলিয়া ঘর হইতে দুই পা ফেলিলেই ছ্যাপাক্রান্তদের দেখা যাচ্ছে। তাদের রোগের চিহ্নও পাওয়া যাচ্ছে যেখানে-সেখানে।
এ ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলের নাম না জানা এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ছ্যাপাক্রান্তদের এত বিপুল সংখ্যা দেখে তাঁরা আতঙ্কিত। গবেষণায় তাঁরা জানতে পেরেছেন, এ দেশের আমজনতা মুখ নিঃসৃত লালা বা থুতুকে সোজা বাংলায় ‘ছ্যাপ’ বলেন। এবং এই ছ্যাপকে যেকোনো চিপায় বা প্রকাশ্য স্থানে ছুড়ে ফেলতে দক্ষ স্থানীয় অনেক কর্মবীর। সেই বীরেরাই ‘ছ্যাপাক্রান্ত’ বলে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞেরা। ছ্যাপ ও আক্রান্ত এই দুই শব্দের সন্ধি করা হয়েছে এ প্রক্রিয়ায়। ইংরেজি বানানেও এ শব্দটিই রাখার ইচ্ছে আছে বিশেষজ্ঞ দলের। কারণ, এতে নাকি ছ্যাপাক্রান্তদের ‘জোশ’ ও নিস্পৃহ ভঙ্গিমা উত্তমরূপে প্রতিফলিত হয়!
বিশেষজ্ঞ দলের ওই মুখপাত্র বলেছেন, করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যে এ ধরনের ‘স্বভাব’ খুবই ভয়ংকর। এতে করে করোনার সংক্রমণ আরও বেড়ে যেতে পারে। যেখানে-সেখানে ছ্যাপ ফেলার এই বিষয়টি অনেক বঙ্গসন্তান খুব স্বাভাবিকভাবেই দেখে থাকেন। তাঁরা মাস্ক খুলে থুতু ফেলেই আবার মাস্ক পরে নেন এবং বিষয়টি এত দ্রুততার সঙ্গে করেন যে, আলোর গতিবেগ মাঝে মাঝে হার মানতে বাধ্য। কেউ কেউ তো মাস্ক পরেনই না। কেউ আবার মাস্ককে থুতনিতে বাড়ি বানানোর জন্য জমি কিনে দিয়েছেন। সব মিলিয়ে এক নানামুখী কারবার।
বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে ছ্যাপাক্রান্ত কয়েকজনের একান্ত আলাপচারিতায় এক নিদারুণ আশঙ্কা স্পষ্ট হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজারো উপায়ে সচেতন করার চেষ্টা চললেও বাংলার ঢের মানুষ এ বিষয়ে পুরোপুরি নির্বিকার। তাঁদের কারও কারও সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, যেখানে-সেখানে রকেট উৎক্ষেপণের মতো শব্দ উদ্গিরণ করে ছ্যাপ না ফেললে তাঁদের মনের শান্তি নষ্ট হয়!
এ থেকে বিশেষজ্ঞ দলের ধারণা হয়েছে, দেশের অনেক মানুষের মনোদৈহিক কোনো সমস্যা হয়েছে। এটি ‘ছ্যাপ’ নামের নতুন কোনো ভাইরাসের কারণে হয়েছে কিনা, তা এখন বিস্তৃত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এখনো পর্যন্ত পরিচিত কোনো ভাইরাসের প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে ছ্যাপাক্রান্তদের আচরণের মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি। যদিও অনুসন্ধান অব্যাহত আছে। ওই নাম না জানা মুখপাত্র হতাশ কণ্ঠে বলেছেন, ‘এক করোনায় রক্ষা নেই, ছ্যাপ হয়েছে দোসর। আমরা তো পাগল হয়ে যাব!’
এদিকে সংশ্লিষ্ট খাতের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপাতত ছ্যাপাক্রান্তদের বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে উচ্চমহলে জোর আলোচনা চলছে। সেই সঙ্গে জোর অনুসন্ধান চলছে ছ্যাপাক্রান্তদের লক্ষণ ও নিরাময় নিয়ে। বলা হচ্ছে, আক্রান্ত হওয়ার পর ছ্যাপাক্রান্তদের দৈহিক পরিবর্তন খুব একটা হয় না। তাঁদের দেখে বোঝার উপায় নেই যে, কখন থুতু উদ্গিরণ করতে থাকবেন। তবে হ্যাঁ, কিছু ‘ভালো’ মানুষ রকেট ইগনিশনের মতো আওয়াজ দিয়ে থাকেন বটে। তবে ঠোঁট যদি ভেজা থাকে এবং চিপা জায়গার সন্ধানে ইতিউতি তাকানো কাউকে রাস্তায় অনুসন্ধানী রূপে দেখা যায়, সে ক্ষেত্রে সাবধান হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নিরাময়ের উপায় অবশ্য এখনো সুনির্দিষ্ট করা যায়নি। সচেতন করে যেহেতু কোনো ফল মিলছে না, সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত টিকা পেলে তা ছ্যাপাক্রান্তদের মাথায় ইনজেকশন দিয়ে পুশ করার কথা ভাবা হচ্ছে। এর বাইরে আপাতত আক্রান্তদের গলায় দড়ি দিয়ে বেঁধে বেসিন ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা ভাবনায় আছে। তবে এত বেসিন কোথা থেকে আসবে এবং গলায় ঝোলানো সেই বেসিনের পাইপ কোথায় যুক্ত করা হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে বিশেষজ্ঞ দল।
যদিও ছ্যাপাক্রান্তদের মধ্যে এতসব উদ্বেগ নিয়ে কোনো চিন্তাই নেই। সাম্প্রতিক জরিপে ছ্যাপাক্রান্তদের জলকণা উদ্গিরণে উৎসাহের কোনো অভাব লক্ষ্য করা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ছ্যাপাক্রান্তরা আক্রান্ত হওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর চোখ থাকতেও অন্ধ ও কার্যকর কান থাকতেও বধির হয়ে যান!
সারা বিশ্বে আবার ফণা তুলেছে করোনাভাইরাস। নিত্য নতুন রূপে বারংবার ফিরে আসছে এই ভাইরাস। এবার হয়েছে ওমিক্রন। তাতেই পশ্চিম থেকে পুবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে পূর্ণ গতিতে। এরই মধ্যে গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো নতুন সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
আর এই সমস্যার মূলে আছি আমরা। বাংলাদেশেও করোনায় সংক্রমণ পরিস্থিতি আগের চেয়ে খারাপ। মৃত্যু ও আক্রান্ত—দুই-ই বাড়ছে। কিন্তু যে রোগ বহুকাল ধরে একই স্ট্রেইনে আছে, সেটি নিয়েই এবার বিশ্বমঞ্চে কাঁপুনি জাগিয়েছে আমাদের দেশের মানুষ। আগে যা শুধু এ দেশের মাটিকে ভেজাত, তা এখন বিশ্বের মাথাব্যথার কারণ। এই গ্যালাক্সির তাবৎ বিশেষজ্ঞরা এখন ‘ছ্যাপাক্রান্ত’দের নিয়ে ব্যাপক টেনশনে।
আর এই ছ্যাপাক্রান্তদের পাওয়া গেছে বঙ্গ দেশের মাটিতে। না, না, কোনো আরটিপিসিআর করতে হয়নি। সার্চলাইট দিয়ে খুঁজতেও হয়নি। এমনিতেই পাওয়া গেছে। শুধু চক্ষু খুলিয়া ঘর হইতে দুই পা ফেলিলেই ছ্যাপাক্রান্তদের দেখা যাচ্ছে। তাদের রোগের চিহ্নও পাওয়া যাচ্ছে যেখানে-সেখানে।
এ ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলের নাম না জানা এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ছ্যাপাক্রান্তদের এত বিপুল সংখ্যা দেখে তাঁরা আতঙ্কিত। গবেষণায় তাঁরা জানতে পেরেছেন, এ দেশের আমজনতা মুখ নিঃসৃত লালা বা থুতুকে সোজা বাংলায় ‘ছ্যাপ’ বলেন। এবং এই ছ্যাপকে যেকোনো চিপায় বা প্রকাশ্য স্থানে ছুড়ে ফেলতে দক্ষ স্থানীয় অনেক কর্মবীর। সেই বীরেরাই ‘ছ্যাপাক্রান্ত’ বলে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞেরা। ছ্যাপ ও আক্রান্ত এই দুই শব্দের সন্ধি করা হয়েছে এ প্রক্রিয়ায়। ইংরেজি বানানেও এ শব্দটিই রাখার ইচ্ছে আছে বিশেষজ্ঞ দলের। কারণ, এতে নাকি ছ্যাপাক্রান্তদের ‘জোশ’ ও নিস্পৃহ ভঙ্গিমা উত্তমরূপে প্রতিফলিত হয়!
বিশেষজ্ঞ দলের ওই মুখপাত্র বলেছেন, করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যে এ ধরনের ‘স্বভাব’ খুবই ভয়ংকর। এতে করে করোনার সংক্রমণ আরও বেড়ে যেতে পারে। যেখানে-সেখানে ছ্যাপ ফেলার এই বিষয়টি অনেক বঙ্গসন্তান খুব স্বাভাবিকভাবেই দেখে থাকেন। তাঁরা মাস্ক খুলে থুতু ফেলেই আবার মাস্ক পরে নেন এবং বিষয়টি এত দ্রুততার সঙ্গে করেন যে, আলোর গতিবেগ মাঝে মাঝে হার মানতে বাধ্য। কেউ কেউ তো মাস্ক পরেনই না। কেউ আবার মাস্ককে থুতনিতে বাড়ি বানানোর জন্য জমি কিনে দিয়েছেন। সব মিলিয়ে এক নানামুখী কারবার।
বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে ছ্যাপাক্রান্ত কয়েকজনের একান্ত আলাপচারিতায় এক নিদারুণ আশঙ্কা স্পষ্ট হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজারো উপায়ে সচেতন করার চেষ্টা চললেও বাংলার ঢের মানুষ এ বিষয়ে পুরোপুরি নির্বিকার। তাঁদের কারও কারও সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, যেখানে-সেখানে রকেট উৎক্ষেপণের মতো শব্দ উদ্গিরণ করে ছ্যাপ না ফেললে তাঁদের মনের শান্তি নষ্ট হয়!
এ থেকে বিশেষজ্ঞ দলের ধারণা হয়েছে, দেশের অনেক মানুষের মনোদৈহিক কোনো সমস্যা হয়েছে। এটি ‘ছ্যাপ’ নামের নতুন কোনো ভাইরাসের কারণে হয়েছে কিনা, তা এখন বিস্তৃত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এখনো পর্যন্ত পরিচিত কোনো ভাইরাসের প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে ছ্যাপাক্রান্তদের আচরণের মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি। যদিও অনুসন্ধান অব্যাহত আছে। ওই নাম না জানা মুখপাত্র হতাশ কণ্ঠে বলেছেন, ‘এক করোনায় রক্ষা নেই, ছ্যাপ হয়েছে দোসর। আমরা তো পাগল হয়ে যাব!’
এদিকে সংশ্লিষ্ট খাতের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপাতত ছ্যাপাক্রান্তদের বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে উচ্চমহলে জোর আলোচনা চলছে। সেই সঙ্গে জোর অনুসন্ধান চলছে ছ্যাপাক্রান্তদের লক্ষণ ও নিরাময় নিয়ে। বলা হচ্ছে, আক্রান্ত হওয়ার পর ছ্যাপাক্রান্তদের দৈহিক পরিবর্তন খুব একটা হয় না। তাঁদের দেখে বোঝার উপায় নেই যে, কখন থুতু উদ্গিরণ করতে থাকবেন। তবে হ্যাঁ, কিছু ‘ভালো’ মানুষ রকেট ইগনিশনের মতো আওয়াজ দিয়ে থাকেন বটে। তবে ঠোঁট যদি ভেজা থাকে এবং চিপা জায়গার সন্ধানে ইতিউতি তাকানো কাউকে রাস্তায় অনুসন্ধানী রূপে দেখা যায়, সে ক্ষেত্রে সাবধান হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নিরাময়ের উপায় অবশ্য এখনো সুনির্দিষ্ট করা যায়নি। সচেতন করে যেহেতু কোনো ফল মিলছে না, সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত টিকা পেলে তা ছ্যাপাক্রান্তদের মাথায় ইনজেকশন দিয়ে পুশ করার কথা ভাবা হচ্ছে। এর বাইরে আপাতত আক্রান্তদের গলায় দড়ি দিয়ে বেঁধে বেসিন ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা ভাবনায় আছে। তবে এত বেসিন কোথা থেকে আসবে এবং গলায় ঝোলানো সেই বেসিনের পাইপ কোথায় যুক্ত করা হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে বিশেষজ্ঞ দল।
যদিও ছ্যাপাক্রান্তদের মধ্যে এতসব উদ্বেগ নিয়ে কোনো চিন্তাই নেই। সাম্প্রতিক জরিপে ছ্যাপাক্রান্তদের জলকণা উদ্গিরণে উৎসাহের কোনো অভাব লক্ষ্য করা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ছ্যাপাক্রান্তরা আক্রান্ত হওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর চোখ থাকতেও অন্ধ ও কার্যকর কান থাকতেও বধির হয়ে যান!
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১১ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫