যে দেশে বসবাস, সেই দেশের ভাষাতেই যদি কথা না বলে, তাহলে ব্যাপারটা অদ্ভুতই হবে, তাই না? এমনটাই হয়ে আসছে ইতালির সাংতো ল্যুচো দে কুম্বোসকুরো নামের গ্রামটিতে। গ্রামটি ‘লিটল প্রোভেন্স’ নামেও পরিচিত। ইতালির নাগরিক হয়েও ওই গ্রামের বাসিন্দারা ইতালিয়ান ভাষায় কথা বলেন না।
ইতালি ও ফ্রান্সের সীমান্তঘেঁষা পিডমন্ট অঞ্চলে অবস্থিত কুম্বোসকুরো গ্রামটিতে হঠাৎ প্রবেশ করলে খোদ ইতালীয়দেরও মনে হতে পারে ‘নতুন কোনো দেশে ঢুকে পড়লাম না তো!’ কাউকে বিদায় জানাতে ইতালীয়রা সচরাচর ‘আররিভেদেরচি’ বলে, কুম্বোসকুরো গ্রামের বাসিন্দারা বলে ‘আরভেইরে’!
কুম্বোসকুরোর সরকারি ভাষার নাম ‘প্রোভেনসাল’। এটি মূলত অক্সিটানিয়া অঞ্চলের একটি প্রাচীন মধ্যযুগীয় নব্য ল্যাটিন উপভাষা।
কুম্বোসকুরো গ্রামটিতে বেশির ভাগ মেষপালক পরিবারের বসবাস। গ্রামটির বাসিন্দা মাত্র ৩০ জনের মতো। এখানে জীবনযাপন কিছুটা কঠিন। প্রায়শই এই পাহাড়ি এলাকায় ঘুরে বেড়ানো নেকড়েদের আক্রমণের শিকার হন স্থানীয়রা।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, গ্রামটিতে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের স্বল্পতা রয়েছে। তবে নৈসর্গিক দৃশ্যের কোনো কমতি নেই। পাহাড়ি তৃণভূমি, উজ্জ্বল বেগুনি রঙের ল্যাভেন্ডার ফুলের মাঠ, আলপাইন পর্বতের চূড়া থেকে কোট ডি আযুর পর্যন্ত বিস্তৃত মনোরম দৃশ্য আপনাকে এক অন্যরকম মানসিক প্রশান্তি এনে দেবে।
কুম্বোসকুরোতে কোনো পানশালা, সুপারমার্কেট বা রেস্তোরাঁ নেই। স্থানীয়রা বিভিন্ন মৌসুমে নানান উৎসব আমেজের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে সামাজিকতা বজায় রাখে।
কুম্বোসকুরোতে ঘুরতে যেতে চাইলে প্রথমে আপনাকে বিমানযোগে টুরিন পৌঁছাতে হবে। সেখান থেকে ট্রেন ধরে এবং পরে বাসে করে প্রোভেন্স থেকে দক্ষিণে গেলেই পৌঁছে যাবেন সাংতো ল্যুচো দে কুম্বোসকুরো গ্রামে।
যে দেশে বসবাস, সেই দেশের ভাষাতেই যদি কথা না বলে, তাহলে ব্যাপারটা অদ্ভুতই হবে, তাই না? এমনটাই হয়ে আসছে ইতালির সাংতো ল্যুচো দে কুম্বোসকুরো নামের গ্রামটিতে। গ্রামটি ‘লিটল প্রোভেন্স’ নামেও পরিচিত। ইতালির নাগরিক হয়েও ওই গ্রামের বাসিন্দারা ইতালিয়ান ভাষায় কথা বলেন না।
ইতালি ও ফ্রান্সের সীমান্তঘেঁষা পিডমন্ট অঞ্চলে অবস্থিত কুম্বোসকুরো গ্রামটিতে হঠাৎ প্রবেশ করলে খোদ ইতালীয়দেরও মনে হতে পারে ‘নতুন কোনো দেশে ঢুকে পড়লাম না তো!’ কাউকে বিদায় জানাতে ইতালীয়রা সচরাচর ‘আররিভেদেরচি’ বলে, কুম্বোসকুরো গ্রামের বাসিন্দারা বলে ‘আরভেইরে’!
কুম্বোসকুরোর সরকারি ভাষার নাম ‘প্রোভেনসাল’। এটি মূলত অক্সিটানিয়া অঞ্চলের একটি প্রাচীন মধ্যযুগীয় নব্য ল্যাটিন উপভাষা।
কুম্বোসকুরো গ্রামটিতে বেশির ভাগ মেষপালক পরিবারের বসবাস। গ্রামটির বাসিন্দা মাত্র ৩০ জনের মতো। এখানে জীবনযাপন কিছুটা কঠিন। প্রায়শই এই পাহাড়ি এলাকায় ঘুরে বেড়ানো নেকড়েদের আক্রমণের শিকার হন স্থানীয়রা।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, গ্রামটিতে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের স্বল্পতা রয়েছে। তবে নৈসর্গিক দৃশ্যের কোনো কমতি নেই। পাহাড়ি তৃণভূমি, উজ্জ্বল বেগুনি রঙের ল্যাভেন্ডার ফুলের মাঠ, আলপাইন পর্বতের চূড়া থেকে কোট ডি আযুর পর্যন্ত বিস্তৃত মনোরম দৃশ্য আপনাকে এক অন্যরকম মানসিক প্রশান্তি এনে দেবে।
কুম্বোসকুরোতে কোনো পানশালা, সুপারমার্কেট বা রেস্তোরাঁ নেই। স্থানীয়রা বিভিন্ন মৌসুমে নানান উৎসব আমেজের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে সামাজিকতা বজায় রাখে।
কুম্বোসকুরোতে ঘুরতে যেতে চাইলে প্রথমে আপনাকে বিমানযোগে টুরিন পৌঁছাতে হবে। সেখান থেকে ট্রেন ধরে এবং পরে বাসে করে প্রোভেন্স থেকে দক্ষিণে গেলেই পৌঁছে যাবেন সাংতো ল্যুচো দে কুম্বোসকুরো গ্রামে।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
১১ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১৩ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৭ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৯ দিন আগে