ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে একটি ব্যস্ত রাস্তার পাশে হঠাৎ উদয় হওয়া বিলবোর্ডে অনেকেরই চোখ আটকে যাচ্ছে। এমন অদ্ভুত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড এর আগে দেখেনি কেউ। বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু ও উদ্দেশ্য বুঝতে পারছেন না পথচারীরা।
অথচ খুবই সাদামাটা একটি বিজ্ঞাপন। কালো ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর সাদা অক্ষরে বড় বড় করে লেখা—‘সাইকিক ওয়ান্টেড!’ সাইকিক বলতে, আধ্যাত্মিক ক্ষমতা আছে বলে দাবি করেন এমন ব্যক্তিকে বোঝায়। টেলিপ্যাথির মতো অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতাবলে কারও মন পড়তে পারা এবং গোপন তথ্য বের করার মানসিক শক্তির আধার বলে দাবি করেন এমন ব্যক্তি। অবশ্য বিজ্ঞানীদের মতে, এ জাতীয় কোনো শক্তির অস্তিত্বের প্রমাণ নেই। বিজ্ঞানীরা এ ধরনের দাবি এবং চর্চাকে বলেন, ‘ছদ্মবিজ্ঞান’।
ম্যানচেস্টারের ওই বিলবোর্ডের বিজ্ঞাপনে এমন ব্যক্তিকেই খোঁজা হচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, সেখানে যোগাযোগের কোনো ঠিকানা বা নম্বর লেখা নেই। তবে পাশে শুধু একটি সবুজ রঙের একটি ত্রিভূজ আঁকা রয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৮ আগস্ট এই বিলবোর্ডটি টাঙিয়েছে ম্যান্ডোমিডিয়া নামের একটি ডিজিটাল বিলবোর্ড প্রস্তুতকারক সংস্থা। ম্যান্ডোমিডিয়া বলছে, তাদের কাছে এক রহস্যময় ব্যক্তি এসে এই বিজ্ঞাপন ছাপাতে বলেছিলেন। তিনি ওই বিজ্ঞাপনে যোগাযোগের কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি। শুধু ‘সাইকিক ওয়ান্টেড: ইউ নো হোয়ার টু অ্যাপ্লাই’—এটুকু লিখতে বলেছিলেন। রহস্যময় ব্যক্তিটির যুক্তি, যিনি সত্যিকারের সাইকিক, তিনি ঠিকই জানবেন কখন, কোথায় এবং কীভাবে যোগাযোগ করতে হবে!
স্থানীয় গণমাধ্যম ম্যানচেস্টার ইভিনিং নিউজকে ম্যান্ডোমিডিয়ার একজন কর্মী স্টিভ ব্যাক্সটার বলেন, ‘আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম ওই ব্যক্তি মনে হয় রসিকতা করছেন। পরে বুঝলাম, রসিকতা নয়। তিনি সত্যিই একজন সাইকিক খুঁজছেন।’
স্টিভ ব্যাক্সটার ধারণা করছেন, ‘লোকটি কেন সাইকিক খুঁজছেন তা স্পষ্ট নয়। হতে পারে লোকটি এর আগে প্রতারিত হয়েছিলেন অথবা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেতে চাচ্ছিলেন। আমরা জানি না। কিন্তু তিনি যে নিরীক্ষা করতে চাচ্ছিলেন, সেটিকে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি। তাই বিলবোর্ডটি তৈরি করেছি। যদি সত্যিই তাঁর নিরীক্ষা সফল হয়, তবে তা এক অবিশ্বাস্য ব্যাপার হবে!’
ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে একটি ব্যস্ত রাস্তার পাশে হঠাৎ উদয় হওয়া বিলবোর্ডে অনেকেরই চোখ আটকে যাচ্ছে। এমন অদ্ভুত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড এর আগে দেখেনি কেউ। বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু ও উদ্দেশ্য বুঝতে পারছেন না পথচারীরা।
অথচ খুবই সাদামাটা একটি বিজ্ঞাপন। কালো ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর সাদা অক্ষরে বড় বড় করে লেখা—‘সাইকিক ওয়ান্টেড!’ সাইকিক বলতে, আধ্যাত্মিক ক্ষমতা আছে বলে দাবি করেন এমন ব্যক্তিকে বোঝায়। টেলিপ্যাথির মতো অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতাবলে কারও মন পড়তে পারা এবং গোপন তথ্য বের করার মানসিক শক্তির আধার বলে দাবি করেন এমন ব্যক্তি। অবশ্য বিজ্ঞানীদের মতে, এ জাতীয় কোনো শক্তির অস্তিত্বের প্রমাণ নেই। বিজ্ঞানীরা এ ধরনের দাবি এবং চর্চাকে বলেন, ‘ছদ্মবিজ্ঞান’।
ম্যানচেস্টারের ওই বিলবোর্ডের বিজ্ঞাপনে এমন ব্যক্তিকেই খোঁজা হচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, সেখানে যোগাযোগের কোনো ঠিকানা বা নম্বর লেখা নেই। তবে পাশে শুধু একটি সবুজ রঙের একটি ত্রিভূজ আঁকা রয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৮ আগস্ট এই বিলবোর্ডটি টাঙিয়েছে ম্যান্ডোমিডিয়া নামের একটি ডিজিটাল বিলবোর্ড প্রস্তুতকারক সংস্থা। ম্যান্ডোমিডিয়া বলছে, তাদের কাছে এক রহস্যময় ব্যক্তি এসে এই বিজ্ঞাপন ছাপাতে বলেছিলেন। তিনি ওই বিজ্ঞাপনে যোগাযোগের কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি। শুধু ‘সাইকিক ওয়ান্টেড: ইউ নো হোয়ার টু অ্যাপ্লাই’—এটুকু লিখতে বলেছিলেন। রহস্যময় ব্যক্তিটির যুক্তি, যিনি সত্যিকারের সাইকিক, তিনি ঠিকই জানবেন কখন, কোথায় এবং কীভাবে যোগাযোগ করতে হবে!
স্থানীয় গণমাধ্যম ম্যানচেস্টার ইভিনিং নিউজকে ম্যান্ডোমিডিয়ার একজন কর্মী স্টিভ ব্যাক্সটার বলেন, ‘আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম ওই ব্যক্তি মনে হয় রসিকতা করছেন। পরে বুঝলাম, রসিকতা নয়। তিনি সত্যিই একজন সাইকিক খুঁজছেন।’
স্টিভ ব্যাক্সটার ধারণা করছেন, ‘লোকটি কেন সাইকিক খুঁজছেন তা স্পষ্ট নয়। হতে পারে লোকটি এর আগে প্রতারিত হয়েছিলেন অথবা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেতে চাচ্ছিলেন। আমরা জানি না। কিন্তু তিনি যে নিরীক্ষা করতে চাচ্ছিলেন, সেটিকে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি। তাই বিলবোর্ডটি তৈরি করেছি। যদি সত্যিই তাঁর নিরীক্ষা সফল হয়, তবে তা এক অবিশ্বাস্য ব্যাপার হবে!’
প্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
২ দিন আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
৩ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৪ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৫ দিন আগে