মন্দিরে ঢুকে ভক্তিভরে প্রণাম। তারপরেই দানের বাক্স থেকে সব টাকা পকেটে পুরে ফেলা। শুধু টাকা নয়, মন্দিরের অন্যান্য দামি জিনিসও ঝটপট সরিয়ে নিলেন। মিশন শেষে আবারও ঘণ্টা বাজিয়ে মন্দির থেকে চম্পট। সম্প্রতি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের এক বাসিন্দার এমন আজব কাণ্ডের ভিডিও নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ব্যাপারটা ঠিক কী? জানা গেছে, ভাইরাল ভিডিওটি রাজস্থানের আলওয়ারের এক মন্দিরের। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গত শনিবার (১৬ মার্চ) সকালে মন্দিরের তালা ভেঙে মন্দিরের ভেতরে ঢুকেছেন এক ব্যক্তি। সেখানে প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে হাতজোড় করে প্রার্থনাও করেন তিনি। কিন্তু তারপরেই চমক।
সটান দানের বাক্সের কাছে গিয়ে সব টাকা নিজের পকেটে পুরে ফেলেন। সেখানেই শেষ নয়। প্রতিমার গায়ে থাকা রুপার গয়না ও ছাতাও হাতিয়ে নেন ওই ব্যক্তি। সব কাজ সেরে আবারও ফিরে আসেন প্রতিমার সামনে। প্রার্থনা করে, মন্দিরের ঘণ্টা বাজিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান তিনি। গোটা ঘটনা ধরা পড়ে মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরায়।
ভিডিও ভাইরাল হতেই ‘ধার্মিক’ চোরের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। একপর্যায়ে ধরা পড়েন তিনি। পরে জানা যায়, অভিযুক্তের নাম গোপেশ শর্মা। জিজ্ঞেসাবাদে নিতেই নিজের সব কীর্তি স্বীকার করেন ৩৭ বছরের ওই ব্যক্তি। কিন্তু তার দাবি শুনে পুলিশের চক্ষু চড়কগাছ।
জেরায় গোপেশ জানান, তিনি আসলে কোনো বাড়ি কিংবা দোকানে চুরি করেন না। কেবল মন্দিরে ঢুকেই টাকা আর অন্যান্য সম্পদ চুরি করেন তিনি। খুব ভালোভাবে পরিকল্পনা করেই মন্দিরে চুরির ফন্দি আঁটেন তিনি।
প্রথমে এমন একটা মন্দির খুঁজে বের করেন, যেখানে অনায়াসে চুরি করা যাবে। তারপর ওঁৎ পেতে থাকেন, কখন মন্দিরের দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে যান পুরোহিত। সব দেখেশুনে তবেই মন্দিরে ঢোকেন। এই প্রথম নয়, আগেও বেশ কয়েকটি মন্দিরে এভাবেই চুরির মিশন চালিয়েছেন তিনি।
মন্দিরে ঢুকে ভক্তিভরে প্রণাম। তারপরেই দানের বাক্স থেকে সব টাকা পকেটে পুরে ফেলা। শুধু টাকা নয়, মন্দিরের অন্যান্য দামি জিনিসও ঝটপট সরিয়ে নিলেন। মিশন শেষে আবারও ঘণ্টা বাজিয়ে মন্দির থেকে চম্পট। সম্প্রতি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের এক বাসিন্দার এমন আজব কাণ্ডের ভিডিও নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ব্যাপারটা ঠিক কী? জানা গেছে, ভাইরাল ভিডিওটি রাজস্থানের আলওয়ারের এক মন্দিরের। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গত শনিবার (১৬ মার্চ) সকালে মন্দিরের তালা ভেঙে মন্দিরের ভেতরে ঢুকেছেন এক ব্যক্তি। সেখানে প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে হাতজোড় করে প্রার্থনাও করেন তিনি। কিন্তু তারপরেই চমক।
সটান দানের বাক্সের কাছে গিয়ে সব টাকা নিজের পকেটে পুরে ফেলেন। সেখানেই শেষ নয়। প্রতিমার গায়ে থাকা রুপার গয়না ও ছাতাও হাতিয়ে নেন ওই ব্যক্তি। সব কাজ সেরে আবারও ফিরে আসেন প্রতিমার সামনে। প্রার্থনা করে, মন্দিরের ঘণ্টা বাজিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান তিনি। গোটা ঘটনা ধরা পড়ে মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরায়।
ভিডিও ভাইরাল হতেই ‘ধার্মিক’ চোরের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। একপর্যায়ে ধরা পড়েন তিনি। পরে জানা যায়, অভিযুক্তের নাম গোপেশ শর্মা। জিজ্ঞেসাবাদে নিতেই নিজের সব কীর্তি স্বীকার করেন ৩৭ বছরের ওই ব্যক্তি। কিন্তু তার দাবি শুনে পুলিশের চক্ষু চড়কগাছ।
জেরায় গোপেশ জানান, তিনি আসলে কোনো বাড়ি কিংবা দোকানে চুরি করেন না। কেবল মন্দিরে ঢুকেই টাকা আর অন্যান্য সম্পদ চুরি করেন তিনি। খুব ভালোভাবে পরিকল্পনা করেই মন্দিরে চুরির ফন্দি আঁটেন তিনি।
প্রথমে এমন একটা মন্দির খুঁজে বের করেন, যেখানে অনায়াসে চুরি করা যাবে। তারপর ওঁৎ পেতে থাকেন, কখন মন্দিরের দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে যান পুরোহিত। সব দেখেশুনে তবেই মন্দিরে ঢোকেন। এই প্রথম নয়, আগেও বেশ কয়েকটি মন্দিরে এভাবেই চুরির মিশন চালিয়েছেন তিনি।
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১১ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫