শীত, গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা—সব ঋতুতেই আড্ডায় এক কাপ চায়ের সঙ্গে একটা গরম শিঙাড়া অথবা সামোসার জুড়ি নেই। আর শিঙাড়া-সামোসা মানেই যেন আলু, পেঁয়াজ আর মরিচের সংমিশ্রণে চিরাচরিত স্বাদ। তবে সেই স্বাদে বদল আনতে একেবারে ভিন্ন উপকরণ বেছে নিয়েছেন দিল্লির এক খাদ্য বিক্রেতা।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, মিষ্টি স্বাদের গোলাপি ও নীল রঙের এক বিশেষ ধরনের ‘সামোসা’ পাওয়া যাচ্ছে দিল্লির একটি রেস্তোরাঁতে। আর তা তৈরিতে বিক্রেতা ব্যবহার করছেন স্ট্রবেরি ও ব্লুবেরির মতো ফল। গোলাপি সামোসা তৈরি হচ্ছে স্ট্রবেরির জ্যাম দিয়ে। আর ব্লুবেরির জ্যাম দিয়ে তৈরি হচ্ছে নীল সামোসাটি।
গোলাপি আর নীল রঙের বাহারী এই সামোসা একেবারে শোরগোল ফেলে দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। দিল্লির এক খাদ্য বিক্রেতা ভিন্ন স্বাদের এমন সামোসার উদ্যোক্তা।
দিল্লির এই দোকানটির নাম ‘সামোসা হাব’। স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসা ভিডিও ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন এক ফুড ব্লগার। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমরা যতই ভিন্ন ধরনের সামোসা খাই না কেন, এটি একেবারে অন্যরকম। তবে স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসা মিষ্টান্নের কাজ করে।’
শেয়ার হতেই ভিডিওটি ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। বয়ে গেছে কমেন্টের বন্যা। কেউ এমন অদ্ভুত সামোসা দেখে খুশি হয়েছেন কেউ আবার রেগে গিয়েছেন।
একজন নেটিজেন লিখেছেন, ‘সামোসা খুবই আবেগের জিনিস। সামোসা নিয়ে এই সব চলবে না।’ আবেগের বসে একজন তো বিচার চেয়ে বসেছেন বিক্রেতার!
তবে পছন্দও করেছেন অনেক। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আহ অবশ্যই এটি খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি’, অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, ‘কিছু অনন্য’। আরেকজন লিখেছেন, ‘এটি বেশ আশ্চর্যজনক’।
দিল্লির ওই দোকানটি নানা ধরনের ফিউশন খাবারের জন্যই বিখ্যাত। নতুন স্বাদের স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসার খবর চাউর হতেই বিভিন্ন বয়সের মানুষ এসে ভিড় জমাচ্ছেন দোকানে।
শীত, গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা—সব ঋতুতেই আড্ডায় এক কাপ চায়ের সঙ্গে একটা গরম শিঙাড়া অথবা সামোসার জুড়ি নেই। আর শিঙাড়া-সামোসা মানেই যেন আলু, পেঁয়াজ আর মরিচের সংমিশ্রণে চিরাচরিত স্বাদ। তবে সেই স্বাদে বদল আনতে একেবারে ভিন্ন উপকরণ বেছে নিয়েছেন দিল্লির এক খাদ্য বিক্রেতা।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, মিষ্টি স্বাদের গোলাপি ও নীল রঙের এক বিশেষ ধরনের ‘সামোসা’ পাওয়া যাচ্ছে দিল্লির একটি রেস্তোরাঁতে। আর তা তৈরিতে বিক্রেতা ব্যবহার করছেন স্ট্রবেরি ও ব্লুবেরির মতো ফল। গোলাপি সামোসা তৈরি হচ্ছে স্ট্রবেরির জ্যাম দিয়ে। আর ব্লুবেরির জ্যাম দিয়ে তৈরি হচ্ছে নীল সামোসাটি।
গোলাপি আর নীল রঙের বাহারী এই সামোসা একেবারে শোরগোল ফেলে দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। দিল্লির এক খাদ্য বিক্রেতা ভিন্ন স্বাদের এমন সামোসার উদ্যোক্তা।
দিল্লির এই দোকানটির নাম ‘সামোসা হাব’। স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসা ভিডিও ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন এক ফুড ব্লগার। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমরা যতই ভিন্ন ধরনের সামোসা খাই না কেন, এটি একেবারে অন্যরকম। তবে স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসা মিষ্টান্নের কাজ করে।’
শেয়ার হতেই ভিডিওটি ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। বয়ে গেছে কমেন্টের বন্যা। কেউ এমন অদ্ভুত সামোসা দেখে খুশি হয়েছেন কেউ আবার রেগে গিয়েছেন।
একজন নেটিজেন লিখেছেন, ‘সামোসা খুবই আবেগের জিনিস। সামোসা নিয়ে এই সব চলবে না।’ আবেগের বসে একজন তো বিচার চেয়ে বসেছেন বিক্রেতার!
তবে পছন্দও করেছেন অনেক। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আহ অবশ্যই এটি খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি’, অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, ‘কিছু অনন্য’। আরেকজন লিখেছেন, ‘এটি বেশ আশ্চর্যজনক’।
দিল্লির ওই দোকানটি নানা ধরনের ফিউশন খাবারের জন্যই বিখ্যাত। নতুন স্বাদের স্ট্রবেরি-ব্লুবেরির সামোসার খবর চাউর হতেই বিভিন্ন বয়সের মানুষ এসে ভিড় জমাচ্ছেন দোকানে।
চীনে এক নারী তাঁর কারাবন্দীত্ব এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে বারবার গর্ভধারণ করছিলেন। এই প্রক্রিয়ায় তিনি টানা ৪ বছরে ৩ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তবে তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। অবশেষে বিচারপ্রক্রিয়ায় আনা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম শানসি ইভিনিং নিউজের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে ঘটেছে এক আজব ও মজার ঘটনা। মা-ছেলের কাণ্ডকারখানা এলাকাটিতে রীতিমতো হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নারী হলি লাফেভার্স এক সকালে দেখলেন, তাঁর বারান্দা ভর্তি ললিপপের বাক্স। ছোটখাটো দোকানের মতো অবস্থা। কিন্তু এই অর্ডার তিনি নিজে দেননি। কে দিয়েছে?
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন।
৪ দিন আগেস্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
৫ দিন আগে