হাটে আসা মো. গফুর নামের এক নৌকা ক্রেতা বলেন, ‘আমি ছয় হাজার টাকায় একটি নৌকা কিনেছি। আমার কাছ থেকে ৭২০ টাকা খাজনা নেওয়া হয়েছে, যা শতকরা ১২ শতাংশের বেশি।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘হাটে কোনো নির্ধারিত খাজনার সাইনবোর্ড নেই। ইচ্ছেমতো খাজনা আদায় করা হচ্ছে। এটা আসলে এক ধরনের গলাকাটা খাজনা।’
জাহাজ নির্মাণ শিল্পে আরব মুসলিমরা পূর্ণ পারদর্শিতা অর্জন করেছিল। জাহাজ নির্মাণ কারখানাকে তারা ‘দারুস সানাআ’ বলত। আরবদের বদৌলতেই আজ বিশ্ববাসী নৌশিল্পে এত উৎকর্ষ সাধন করতে সক্ষম হয়েছে। আধুনিক রণপোত শিল্প আরবরাই পত্তন করেছিল। ইউরোপের অধিবাসীরা স্পেন, সিসিলি এবং আফ্রিকায় আরবদের কাছ থেকে এই বিদ্যা...
সাপ্তাহিক হাট হিসেবে প্রতি রোববার বসে এই গোহাট। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু ব্যবসায়ীরা এখানে আসেন। তবে সম্প্রতি প্রতি গরুতে হাসিল ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা নির্ধারণ করায় অসন্তোষ দেখা দেয় ব্যবসায়ীদের মাঝে।
হাটের কেনাকাটা শেষে ফেরার পথে অনেকেই ঢুঁ মারেন থাপড়ানো রুটির গলিতে। একসময় এই গলিতে ১০০টির বেশি রুটির দোকান থাকলেও এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ২৫টিতে। যদিও দোকানের সংখ্যা কমেছে, তবুও রুটির চাহিদা বা খ্যাতিতে ভাটা পড়েনি।