রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
হাদিস
দরিদ্রদের হয়ে যে প্রশ্ন করবেন আল্লাহ
কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ তাআলা দরিদ্রদের হয়ে ধনীদের কাছে তিনটি প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নের ধরন দেখে ধনীরা অবাক হয়ে যাবে এবং আল্লাহর কাছে প্রশ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইবে। মহান আল্লাহ তাদের বুঝিয়ে দেবেন এবং কৃতকর্মের শাস্তিও দেবেন।
পরীক্ষা বা দুর্বলতার অজুহাতে রোজা না রাখার সুযোগ আছে কি
রমজান আত্মশুদ্ধির মাস। আত্মশুদ্ধির জন্য রোজা হলো নিয়ামক। রোজার রয়েছে অকল্পনীয় ফজিলত। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আদম সন্তানের প্রতিটি ভালো কাজের সওয়াব ১০ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। আল্লাহ বলেন, রোজা এর ব্যতিক্রম। কারণ রোজা আমার জন্য, আর আমিই এর প্রতিদান দেব।’ (মুসলিম: ২৭৬৩)
রোজা অবস্থায় খাবার চেখে দেখা যাবে কি
রমজান মাসে রোজা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ। যাদের ওপর রোজা রাখা ফরজ, তাদের জন্য উচিত, যথাযথ হক আদায় করে রোজা রাখার চেষ্টা করা। রোজা যেন কোনোভাবে মাকরুহ না হয়ে যায়—এ ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিত। রমজান মাসে অন্য সব ব্যস্ততা ও ঝামেলা এড়িয়ে যত বেশি সম্ভব, নিজেকে ইবাদতে জড়িয়ে রাখা কাম্য। তবে কখনো-কখনো কি
মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ পুণ্যময় ঐতিহ্য
মাহে রমজান রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। ক্ষুধার্তের যাতনা উপলব্ধির মাস। অন্যের প্রতি সদয় ও সহমর্মিতার মাস। সর্বোপরি মহান রবের পক্ষ থেকে পুরস্কার পাওয়ার মাস। হাদিসে রোজাদারদের জন্য দুটো পুরস্কারের কথা বলা হয়েছে। যার একটি হলো ইফতার। হাদিসের ভাষায়, ‘রোজাদারের জন্য দুটো আনন্দ: একটি ইফতার, অন্যটি রবের স
রমজানে রাত জাগতে উৎসাহ দিয়েছেন মহানবী (সা.)
রমজান ইবাদতের মাস। এই মাসেই পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবিগণ এ মাসকে দারুণভাবে বরণ করতেন। এ মাসের মাহাত্ম্য ও শ্রেষ্ঠত্বের ভিন্নরকম আমেজ কাজ করত নারী-পুরুষ, যুবক-বৃদ্ধ—সবার মধ্যে। সবাই এ মাসে ইবাদতের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতেন।
রমজানে খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে ইসলাম কী বলে
রমজান মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মুসলমানদের জন্য এক বিশেষ উপহার। এ মাসে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে অঝোর ধারায় রহমতের বৃষ্টি বর্ষিত হয়। এ মাসে ভালো কাজে প্রতিযোগিতা করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
নারীদের প্রতি নবীজির আচরণ
জাহেলি যুগে নারীরা ছিলেন লাঞ্ছিত, অপমানিত। সমাজে তাঁদের কোনো অধিকার স্বীকার করা হতো না। তাঁদের মনে করা হতো বোঝাস্বরূপ। মহানবী (সা.) নারীদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। উম্মতকে তিনি নারীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের উপদেশ দিয়েছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা নারীদের প্রতি কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ করো।’ (মুসলিম)
পুণ্যধারায় সিক্ত হোক রহমতের রমজান
মহান আল্লাহর গুণবাচক নামগুলোর মধ্যে সবার আগে রয়েছে রহমান ও রহিম তথা পরম দয়ালু ও অনন্ত মেহেরবান। সৃষ্টির প্রতি তাঁর দয়াই সবচেয়ে বেশি। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহ যখন সবকিছু সৃষ্টি করে ফেললেন, তখন আরশের ওপর একটি বাক্য লিখে রাখলেন—শাস্তির ওপর আমার রহমত ও দয়া প্রাধান্য লাভ করেছে।’ (বুখারি)
কেমন ছিল নারী সাহাবিদের রমজান
মহানবী (সা.)-এর নারী সাহাবিরা আমল-আখলাক ও তাকওয়া-পরহেজগারিতে কোনো অংশেই পুরুষ সাহাবিদের থেকে পিছিয়ে ছিলেন না। পবিত্র মাস রমজানেও তার ব্যতিক্রম হতো না। মাসজুড়ে সিয়ামসাধনায় তাঁরাও আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতেন। রোজা, নামাজ, তিলাওয়াত থেকে শুরু করে সব ইবাদতই তাঁরা পালন করতেন। য
মিথ্যা বলার ক্ষতি ও ভয়াবহতা
মিথ্যা বলার প্রধান কারণ হলো, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের ঘাটতি, অনৈতিক সুবিধা লাভের চিন্তা, অতিরিক্ত রাগ-অনুরাগের বশবর্তী হওয়া, নিজের প্রতি অন্যদের আকর্ষণ করা, নিজেকে বড় বলে জাহির করা ইত্যাদি। মিথ্যা বলা ইসলামে বড় অন্যায় কাজ। একটি মিথ্যা, আরেকটি মিথ্যাকে টেনে আনে এবং সমাজে বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খলার পথ তৈ
সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সুরা বাকারা পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা। সবচেয়ে দীর্ঘ এই সুরা অনেক ফজিলতপূর্ণ; তবে এর শেষ দুই আয়াতের বিশেষ ফজিলতের কথা হাদিসে আলাদা করে বর্ণিত হয়েছে। এখানে আয়াত দুটোর কয়েকটি ফজিলত আলোচনা করা হলো—
আসছে ইবাদতের মৌসুম রমজান
রমজান বান্দার প্রতি আল্লাহর অনন্য উপহার। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের একটা নির্দিষ্ট মৌসুম থাকে, যেখানে তাঁরা বেশি থেকে বেশি লাভবান হয়ে থাকেন। পুরো বছরের লোকসান সে মৌসুমেই তাঁরা পুষিয়ে নেন। ঠিক তেমনিভাবে ইবাদতেরও রয়েছে কিছু লাভজনক মৌসুম। সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে বান্দা তার আখিরাতের জন্য প্রচুর পরিমাণে ন
মুমিন দুঃখ-কষ্টে ভেঙে পড়ে না
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর আমি তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়ভীতি, ক্ষুধা, জান-মাল ও ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন। যারা তাদের ওপর বিপদ এলে বলে, আমরা তো আল্লাহরই। আর নিশ্চয়ই আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬) মূলত দুঃখ-কষ্ট, বিপদাপদ, প
জুলুমের পরিণতি ও শাস্তি
সমাজের এমন কোনো স্তর বা শাখা-প্রশাখা নেই, যেখানে শক্তিশালীরা দুর্বলের প্রতি অন্যায়-অনাচার করে না। অথচ জুলুম আল্লাহ তাআলার কাছে এক অমার্জনীয় অপরাধ। এর শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে কঠিন সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন
শবে বরাতে রোজার সওয়াব
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবে বরাত বলা হয়। একাধিক বিশুদ্ধ হাদিসে এ রাতের মর্যাদা প্রমাণিত। এ রাতের মাহাত্ম্য সম্পর্কে রয়েছে বিশিষ্ট ইমামদের নির্ভরযোগ্য বহু বক্তব্য। এ রাতে আল্লাহর অপার অনুগ্রহ নাজিল হয়। একই সঙ্গে অসংখ্য বান্দাকে তিনি ক্ষমা করে দেন। শবে বরাত উপলক্ষে অনেকে অন্যান্য আমলের পাশাপ
শবে বরাতের ফজিলত ও আমল
রমজান যথার্থভাবে পালনের জন্য দুই মাস আগে থেকেই এর প্রস্তুতি শুরু হয়। রজব ও শাবান এই দুই মাস রমজানের প্রস্তুতির মাস। মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় রমজান যতই ঘনিয়ে আসত, তা নিয়ে আলোচনা ও আমলের মাত্রা ততই বেড়ে যেত এবং তিনি সাহাবিদের রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিতেন। শবে বরাত, অর্থাৎ মধ্য শাবান থেকে স
নামাজের কাতার কেমন হওয়া উচিত
মসজিদে দুই কাতারের মাঝখানে কতটুকু ফাঁকা থাকা উচিত? কাতারে দাঁড়ানোর সঠিক পদ্ধতি কী? নিচতলায় জায়গা থাকতে ওপরতলায় দাঁড়ানো যাবে কি? মসজিদের বাইরে বিচ্ছিন্ন কাতারের বিধান কী?