ইসলাম ডেস্ক

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের কাছে হাজরে আসওয়াদের গুরুত্ব অপরিসীম।
তবে অবাক করা তথ্য হলো, এই হাজরে আসওয়াদ একসময় চুরি হয়েছিল। আব্বাসি আমলে এই বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। অনেকে হয়তো জানেনই না, চুরি যাওয়া হাজরে আসওয়াদ উদ্ধার করতে আব্বাসি খলিফাদের ২৩ বছর সময় লেগেছিল। ৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে শিয়া ইসমাইলি গোষ্ঠী কারামিতার নেতা আবু তাহের আল-কারামাতি এটি চুরি করেছিলেন এবং বর্তমান বাহরাইনে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে গিয়েছিলেন।
আবু তাহির আল-কারামাতি বাহরাইনকে ঘিরে গড়ে ওঠা সেকালের কারামিতা অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তাঁর ভাই আবু সাইদ হাসান ছিলেন কারামিতা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। ৯২৩ সালে আবু তাহির ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হন। সে বছরই তিনি বসরা আক্রমণ করেন। পাঁচ বছর পর ৯২৭ সালে আক্রমণ করেন বসরা। আব্বাসি খলিফাদের তিনি বাগদাদ দখলের হুমকিও দেন। ইরাকের বিভিন্ন জনপদে নিয়মিত লুটতরাজ চালান।
৯৩০ সালে এই নেতা আব্বাসিদের হাত থেকে মক্কা ছিনিয়ে নেওয়ার গোপন পরিকল্পনা করেন। আব্বাসিরা তা বুঝতে পেরে তাঁকে মক্কায় প্রবেশে বাধা দেন। পরে তিনি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তি আলোচনা করে মক্কায় প্রবেশ করেন। তবে মক্কায় প্রবেশ করে তিনি চুক্তি লঙ্ঘন করেন। হজের প্রথম দিনেই তিনি মক্কায় আক্রমণ করে বসেন। কারামিতা বাহিনী ঘোড়া নিয়ে মসজিদুল হারামে প্রবেশ করে। হাজিদের তারা নির্বিচারে হত্যা করতে থাকে। ঐতিহাসিকগণ বলেন, সেবার প্রায় ৩০ হাজার হাজি খুন হন।
কারামিতা বাহিনী পবিত্র কাবাঘর লুট করেছিল। বাড়িঘর ধ্বংস করেছিল। অনেক হাজির মরদেহ জমজম কূপে ফেলে দিয়েছিল। লাশ পচাতে রাস্তায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দিয়েছিল তারা। আবু তাহির হাজরে আসওয়াদ কুক্ষিগত করেছিলেন। তিনি সেটি নিজের মসজিদে নিয়ে যান। মূলত মসজিদটিকে তিনি পবিত্র কাবাঘরের মতো পবিত্র স্থান ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন, যা কখনোই পূর্ণ হওয়ার নয়।
আবু তাহিরের ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে ঐতিহাসিকেরা লেখেন, মৃত্যুর সময় তাঁর দেহ পুরোটায় পোকায় খেয়ে ফেলেছিল। দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পাথরটি উদ্ধার করা হয়েছিল। এ সময় পাথরটি ভেঙে কয়েক টুকরো হয়ে গিয়েছিল।
সূত্র: আকবর শাহ্ কাহান নাজিবাবাদী রচিত হিস্ট্রি অব ইসলাম ৩য় খণ্ড।

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের কাছে হাজরে আসওয়াদের গুরুত্ব অপরিসীম।
তবে অবাক করা তথ্য হলো, এই হাজরে আসওয়াদ একসময় চুরি হয়েছিল। আব্বাসি আমলে এই বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। অনেকে হয়তো জানেনই না, চুরি যাওয়া হাজরে আসওয়াদ উদ্ধার করতে আব্বাসি খলিফাদের ২৩ বছর সময় লেগেছিল। ৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে শিয়া ইসমাইলি গোষ্ঠী কারামিতার নেতা আবু তাহের আল-কারামাতি এটি চুরি করেছিলেন এবং বর্তমান বাহরাইনে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে গিয়েছিলেন।
আবু তাহির আল-কারামাতি বাহরাইনকে ঘিরে গড়ে ওঠা সেকালের কারামিতা অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তাঁর ভাই আবু সাইদ হাসান ছিলেন কারামিতা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। ৯২৩ সালে আবু তাহির ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হন। সে বছরই তিনি বসরা আক্রমণ করেন। পাঁচ বছর পর ৯২৭ সালে আক্রমণ করেন বসরা। আব্বাসি খলিফাদের তিনি বাগদাদ দখলের হুমকিও দেন। ইরাকের বিভিন্ন জনপদে নিয়মিত লুটতরাজ চালান।
৯৩০ সালে এই নেতা আব্বাসিদের হাত থেকে মক্কা ছিনিয়ে নেওয়ার গোপন পরিকল্পনা করেন। আব্বাসিরা তা বুঝতে পেরে তাঁকে মক্কায় প্রবেশে বাধা দেন। পরে তিনি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তি আলোচনা করে মক্কায় প্রবেশ করেন। তবে মক্কায় প্রবেশ করে তিনি চুক্তি লঙ্ঘন করেন। হজের প্রথম দিনেই তিনি মক্কায় আক্রমণ করে বসেন। কারামিতা বাহিনী ঘোড়া নিয়ে মসজিদুল হারামে প্রবেশ করে। হাজিদের তারা নির্বিচারে হত্যা করতে থাকে। ঐতিহাসিকগণ বলেন, সেবার প্রায় ৩০ হাজার হাজি খুন হন।
কারামিতা বাহিনী পবিত্র কাবাঘর লুট করেছিল। বাড়িঘর ধ্বংস করেছিল। অনেক হাজির মরদেহ জমজম কূপে ফেলে দিয়েছিল। লাশ পচাতে রাস্তায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দিয়েছিল তারা। আবু তাহির হাজরে আসওয়াদ কুক্ষিগত করেছিলেন। তিনি সেটি নিজের মসজিদে নিয়ে যান। মূলত মসজিদটিকে তিনি পবিত্র কাবাঘরের মতো পবিত্র স্থান ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন, যা কখনোই পূর্ণ হওয়ার নয়।
আবু তাহিরের ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে ঐতিহাসিকেরা লেখেন, মৃত্যুর সময় তাঁর দেহ পুরোটায় পোকায় খেয়ে ফেলেছিল। দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পাথরটি উদ্ধার করা হয়েছিল। এ সময় পাথরটি ভেঙে কয়েক টুকরো হয়ে গিয়েছিল।
সূত্র: আকবর শাহ্ কাহান নাজিবাবাদী রচিত হিস্ট্রি অব ইসলাম ৩য় খণ্ড।
ইসলাম ডেস্ক

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের কাছে হাজরে আসওয়াদের গুরুত্ব অপরিসীম।
তবে অবাক করা তথ্য হলো, এই হাজরে আসওয়াদ একসময় চুরি হয়েছিল। আব্বাসি আমলে এই বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। অনেকে হয়তো জানেনই না, চুরি যাওয়া হাজরে আসওয়াদ উদ্ধার করতে আব্বাসি খলিফাদের ২৩ বছর সময় লেগেছিল। ৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে শিয়া ইসমাইলি গোষ্ঠী কারামিতার নেতা আবু তাহের আল-কারামাতি এটি চুরি করেছিলেন এবং বর্তমান বাহরাইনে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে গিয়েছিলেন।
আবু তাহির আল-কারামাতি বাহরাইনকে ঘিরে গড়ে ওঠা সেকালের কারামিতা অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তাঁর ভাই আবু সাইদ হাসান ছিলেন কারামিতা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। ৯২৩ সালে আবু তাহির ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হন। সে বছরই তিনি বসরা আক্রমণ করেন। পাঁচ বছর পর ৯২৭ সালে আক্রমণ করেন বসরা। আব্বাসি খলিফাদের তিনি বাগদাদ দখলের হুমকিও দেন। ইরাকের বিভিন্ন জনপদে নিয়মিত লুটতরাজ চালান।
৯৩০ সালে এই নেতা আব্বাসিদের হাত থেকে মক্কা ছিনিয়ে নেওয়ার গোপন পরিকল্পনা করেন। আব্বাসিরা তা বুঝতে পেরে তাঁকে মক্কায় প্রবেশে বাধা দেন। পরে তিনি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তি আলোচনা করে মক্কায় প্রবেশ করেন। তবে মক্কায় প্রবেশ করে তিনি চুক্তি লঙ্ঘন করেন। হজের প্রথম দিনেই তিনি মক্কায় আক্রমণ করে বসেন। কারামিতা বাহিনী ঘোড়া নিয়ে মসজিদুল হারামে প্রবেশ করে। হাজিদের তারা নির্বিচারে হত্যা করতে থাকে। ঐতিহাসিকগণ বলেন, সেবার প্রায় ৩০ হাজার হাজি খুন হন।
কারামিতা বাহিনী পবিত্র কাবাঘর লুট করেছিল। বাড়িঘর ধ্বংস করেছিল। অনেক হাজির মরদেহ জমজম কূপে ফেলে দিয়েছিল। লাশ পচাতে রাস্তায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দিয়েছিল তারা। আবু তাহির হাজরে আসওয়াদ কুক্ষিগত করেছিলেন। তিনি সেটি নিজের মসজিদে নিয়ে যান। মূলত মসজিদটিকে তিনি পবিত্র কাবাঘরের মতো পবিত্র স্থান ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন, যা কখনোই পূর্ণ হওয়ার নয়।
আবু তাহিরের ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে ঐতিহাসিকেরা লেখেন, মৃত্যুর সময় তাঁর দেহ পুরোটায় পোকায় খেয়ে ফেলেছিল। দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পাথরটি উদ্ধার করা হয়েছিল। এ সময় পাথরটি ভেঙে কয়েক টুকরো হয়ে গিয়েছিল।
সূত্র: আকবর শাহ্ কাহান নাজিবাবাদী রচিত হিস্ট্রি অব ইসলাম ৩য় খণ্ড।

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের কাছে হাজরে আসওয়াদের গুরুত্ব অপরিসীম।
তবে অবাক করা তথ্য হলো, এই হাজরে আসওয়াদ একসময় চুরি হয়েছিল। আব্বাসি আমলে এই বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। অনেকে হয়তো জানেনই না, চুরি যাওয়া হাজরে আসওয়াদ উদ্ধার করতে আব্বাসি খলিফাদের ২৩ বছর সময় লেগেছিল। ৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে শিয়া ইসমাইলি গোষ্ঠী কারামিতার নেতা আবু তাহের আল-কারামাতি এটি চুরি করেছিলেন এবং বর্তমান বাহরাইনে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে গিয়েছিলেন।
আবু তাহির আল-কারামাতি বাহরাইনকে ঘিরে গড়ে ওঠা সেকালের কারামিতা অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তাঁর ভাই আবু সাইদ হাসান ছিলেন কারামিতা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। ৯২৩ সালে আবু তাহির ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হন। সে বছরই তিনি বসরা আক্রমণ করেন। পাঁচ বছর পর ৯২৭ সালে আক্রমণ করেন বসরা। আব্বাসি খলিফাদের তিনি বাগদাদ দখলের হুমকিও দেন। ইরাকের বিভিন্ন জনপদে নিয়মিত লুটতরাজ চালান।
৯৩০ সালে এই নেতা আব্বাসিদের হাত থেকে মক্কা ছিনিয়ে নেওয়ার গোপন পরিকল্পনা করেন। আব্বাসিরা তা বুঝতে পেরে তাঁকে মক্কায় প্রবেশে বাধা দেন। পরে তিনি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তি আলোচনা করে মক্কায় প্রবেশ করেন। তবে মক্কায় প্রবেশ করে তিনি চুক্তি লঙ্ঘন করেন। হজের প্রথম দিনেই তিনি মক্কায় আক্রমণ করে বসেন। কারামিতা বাহিনী ঘোড়া নিয়ে মসজিদুল হারামে প্রবেশ করে। হাজিদের তারা নির্বিচারে হত্যা করতে থাকে। ঐতিহাসিকগণ বলেন, সেবার প্রায় ৩০ হাজার হাজি খুন হন।
কারামিতা বাহিনী পবিত্র কাবাঘর লুট করেছিল। বাড়িঘর ধ্বংস করেছিল। অনেক হাজির মরদেহ জমজম কূপে ফেলে দিয়েছিল। লাশ পচাতে রাস্তায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দিয়েছিল তারা। আবু তাহির হাজরে আসওয়াদ কুক্ষিগত করেছিলেন। তিনি সেটি নিজের মসজিদে নিয়ে যান। মূলত মসজিদটিকে তিনি পবিত্র কাবাঘরের মতো পবিত্র স্থান ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন, যা কখনোই পূর্ণ হওয়ার নয়।
আবু তাহিরের ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে ঐতিহাসিকেরা লেখেন, মৃত্যুর সময় তাঁর দেহ পুরোটায় পোকায় খেয়ে ফেলেছিল। দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পাথরটি উদ্ধার করা হয়েছিল। এ সময় পাথরটি ভেঙে কয়েক টুকরো হয়ে গিয়েছিল।
সূত্র: আকবর শাহ্ কাহান নাজিবাবাদী রচিত হিস্ট্রি অব ইসলাম ৩য় খণ্ড।

ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন।
২৭ মিনিট আগে
ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগেমুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ

ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন। তাঁদের জীবন ও চরিত্রের মর্যাদা আমাদের জন্য কেবল ইতিহাস নয়; বরং বর্তমান জীবনে নৈতিক ও আত্মিক দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবান শিক্ষা।
আজকের এ সমাজে সাহাবিদের আদর্শ ও মূল্যবোধ আমাদের জীবনচর্চার পথপ্রদর্শক হতে পারে। তাঁদের শিক্ষা আমাদেরকে ধৈর্য ধরে লক্ষ্য অর্জন, ন্যায় ও সততার প্রতি অটল থাকা এবং সমাজে সঠিক ও ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে উদ্বুদ্ধ করে।
সাহাবিদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ইমান ও নিষ্ঠা: সাহাবিরা নবী করিম (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণে ছিলেন অবিচল। ইসলামের প্রাথমিক যুগে সামাজিক বৈরিতা, পরিবার ও সম্পদের ক্ষতি এবং নানাবিধ বিপর্যয় সত্ত্বেও তাঁরা দৃঢ় ছিলেন।
আত্মত্যাগ ও পরিশ্রম: সাহাবিরা ইসলামের জন্য নিজের সব জীবন উৎসর্গ করেছেন। হিজরতের সময় পরিবার, সম্পদ এবং মাতৃভূমি ত্যাগ, বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণ, দান ও খয়রাত বিতরণ এবং শিক্ষার প্রচার—সবই ছিল তাঁদের জীবনের অংশ। এই ত্যাগ ও পরিশ্রম তাঁদের মর্যাদা আরও বৃদ্ধি করেছে এবং আমাদের শেখায় যে, ধর্মের জন্য আত্মত্যাগ সর্বদা সম্মানজনক।
সাহাবিদের শিক্ষণীয় দিক
নৈতিক ও সামাজিক আদর্শ: সাহাবিরা শুধু যুদ্ধে বা ধর্ম প্রচারে নয়, সামাজিক আচরণ ও নৈতিকতার ক্ষেত্রেও আদর্শ ছিলেন। তাঁরা সততা, ধৈর্য, সহিষ্ণুতা ও ন্যায়পরায়ণতার সর্বোচ্চ উদাহরণ স্থাপন করেছেন। প্রতিটি মুসলিমের উচিত তাঁদের নৈতিকতা অনুকরণ করা এবং সমাজে একটি সুসংগঠিত ও ন্যায়পরায়ণ পরিবেশ গঠন করা।
নেতৃত্ব ও পরিকল্পনা: সাহাবিরা নবী করিম (সা.)-এর নির্দেশনায় নেতৃত্বদান ও সমন্বয়পূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনায় পারদর্শী ছিলেন। তাঁরা অসংখ্য মুসলিম সম্প্রদায়কে যুগোপযোগী নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালনা করেছেন। বিশেষ করে হিজরতের সময় মক্কা থেকে মদিনায় স্থানান্তর এবং সেখানে একটি সুশৃঙ্খল মুসলিম সমাজ গঠনের নেতৃত্ব ছিল তাঁদের।
শিক্ষা ও প্রচারের গুরুত্ব: সাহাবিরা ইসলামের শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁরা কেবল জ্ঞান অর্জন করতেন না; বরং তা জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দিতেন। সাহাবিদের জীবন ছিল ধৈর্য, অধ্যবসায় ও জ্ঞানচর্চার অনন্য সংমিশ্রণ। তাঁদের শিক্ষা আমাদের শেখায় যে, জ্ঞান অর্জন ও সম্প্রসারণই সমাজের প্রকৃত উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি।
আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
সাহাবিদের জীবন আমাদের জন্য চিরন্তন দৃষ্টান্ত। আমাদের উচিত—
সাহাবিরা ইসলামের প্রাথমিক যুগে আল্লাহ ও নবীর পথে সর্বস্ব উৎসর্গ করেছেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সাহাবিদের মতো আদর্শ অনুসরণে সক্ষম করুন।
লেখক: প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগীকল্যাণ সোসাইটি

ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন। তাঁদের জীবন ও চরিত্রের মর্যাদা আমাদের জন্য কেবল ইতিহাস নয়; বরং বর্তমান জীবনে নৈতিক ও আত্মিক দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবান শিক্ষা।
আজকের এ সমাজে সাহাবিদের আদর্শ ও মূল্যবোধ আমাদের জীবনচর্চার পথপ্রদর্শক হতে পারে। তাঁদের শিক্ষা আমাদেরকে ধৈর্য ধরে লক্ষ্য অর্জন, ন্যায় ও সততার প্রতি অটল থাকা এবং সমাজে সঠিক ও ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে উদ্বুদ্ধ করে।
সাহাবিদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ইমান ও নিষ্ঠা: সাহাবিরা নবী করিম (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণে ছিলেন অবিচল। ইসলামের প্রাথমিক যুগে সামাজিক বৈরিতা, পরিবার ও সম্পদের ক্ষতি এবং নানাবিধ বিপর্যয় সত্ত্বেও তাঁরা দৃঢ় ছিলেন।
আত্মত্যাগ ও পরিশ্রম: সাহাবিরা ইসলামের জন্য নিজের সব জীবন উৎসর্গ করেছেন। হিজরতের সময় পরিবার, সম্পদ এবং মাতৃভূমি ত্যাগ, বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণ, দান ও খয়রাত বিতরণ এবং শিক্ষার প্রচার—সবই ছিল তাঁদের জীবনের অংশ। এই ত্যাগ ও পরিশ্রম তাঁদের মর্যাদা আরও বৃদ্ধি করেছে এবং আমাদের শেখায় যে, ধর্মের জন্য আত্মত্যাগ সর্বদা সম্মানজনক।
সাহাবিদের শিক্ষণীয় দিক
নৈতিক ও সামাজিক আদর্শ: সাহাবিরা শুধু যুদ্ধে বা ধর্ম প্রচারে নয়, সামাজিক আচরণ ও নৈতিকতার ক্ষেত্রেও আদর্শ ছিলেন। তাঁরা সততা, ধৈর্য, সহিষ্ণুতা ও ন্যায়পরায়ণতার সর্বোচ্চ উদাহরণ স্থাপন করেছেন। প্রতিটি মুসলিমের উচিত তাঁদের নৈতিকতা অনুকরণ করা এবং সমাজে একটি সুসংগঠিত ও ন্যায়পরায়ণ পরিবেশ গঠন করা।
নেতৃত্ব ও পরিকল্পনা: সাহাবিরা নবী করিম (সা.)-এর নির্দেশনায় নেতৃত্বদান ও সমন্বয়পূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনায় পারদর্শী ছিলেন। তাঁরা অসংখ্য মুসলিম সম্প্রদায়কে যুগোপযোগী নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালনা করেছেন। বিশেষ করে হিজরতের সময় মক্কা থেকে মদিনায় স্থানান্তর এবং সেখানে একটি সুশৃঙ্খল মুসলিম সমাজ গঠনের নেতৃত্ব ছিল তাঁদের।
শিক্ষা ও প্রচারের গুরুত্ব: সাহাবিরা ইসলামের শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁরা কেবল জ্ঞান অর্জন করতেন না; বরং তা জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দিতেন। সাহাবিদের জীবন ছিল ধৈর্য, অধ্যবসায় ও জ্ঞানচর্চার অনন্য সংমিশ্রণ। তাঁদের শিক্ষা আমাদের শেখায় যে, জ্ঞান অর্জন ও সম্প্রসারণই সমাজের প্রকৃত উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি।
আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
সাহাবিদের জীবন আমাদের জন্য চিরন্তন দৃষ্টান্ত। আমাদের উচিত—
সাহাবিরা ইসলামের প্রাথমিক যুগে আল্লাহ ও নবীর পথে সর্বস্ব উৎসর্গ করেছেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সাহাবিদের মতো আদর্শ অনুসরণে সক্ষম করুন।
লেখক: প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগীকল্যাণ সোসাইটি

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের ক
১০ মে ২০২৪
ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ হেদায়ত উল্লাহ

ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
কোরআনুল কারিমে মুমিনদের গুণাবলি এমনভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও আত্মশুদ্ধির দিশা দেয়। এর মধ্যে সবচেয়ে স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে সুরা মুমিনুনে, যেখানে সফল মুমিনদের সাতটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সুরা মুমিনুনে সফল মুমিনের ছয়টি বৈশিষ্ট্য
আল্লাহ তাআলা সুরা মুমিনুনে বলেন‚ ‘নিশ্চয়ই সফলকাম হয়েছে মুমিনগণ...’ (সুরা মুমিনুন: ১)। এরপর তিনি তাদের ছয়টি বিশেষ গুণের কথা উল্লেখ করেছেন—
এই ছয়টি বৈশিষ্ট্য অর্জনকারী মুমিনদের সম্পর্কে আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, ‘তারাই উত্তরাধিকারী, যারা উত্তরাধিকারী হবে জান্নাতুল ফিরদাউসের; তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা মুমিনুন: ১০ ও ১১)
এগুলোই হলো সেই পথ, যা মুমিনকে আল্লাহর কাছে মর্যাদাবান করে এবং জান্নাতের উত্তরাধিকারী বানায়।
মুমিনের আরও কিছু মৌলিক গুণাবলি কোরআনের আলোকে
কোরআনে আরও বহু স্থানে মুমিনদের গুণাবলি বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, যেমন—
কোরআনের আলোকে মুমিনের গুণাবলি কেবল আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা নয়; এটি এক সম্পূর্ণ জীবনপথের নির্দেশিকা। মুমিনের ইমান, নামাজ, তাকওয়া, দানশীলতা ও নৈতিকতা একত্রে গড়ে তোলে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ।
যারা কোরআনের বর্ণিত এই গুণাবলি অর্জনে সচেষ্ট হয়, তারাই আল্লাহর প্রিয় বান্দা, সমাজের শান্তির দূত এবং আখিরাতে জান্নাতুল ফিরদাউসের উত্তরাধিকারী।
‘নিশ্চয়ই সফল হয়েছে সেই মুমিনরা...।’ এই আয়াত শুধু ঘোষণা নয়—এটি প্রতিটি বিশ্বাসীর জন্য প্রেরণার উৎস, যা আমাদের আহ্বান জানায় এক উত্তম, ন্যায়নিষ্ঠ ও আলোকিত জীবনের পথে।
লেখক: প্রভাষক, ইসলামিক স্টাডিজ, দশমিনা ইসলামিয়া কামিল এম এ মাদ্রাসা, পটুয়াখালী

ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
কোরআনুল কারিমে মুমিনদের গুণাবলি এমনভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও আত্মশুদ্ধির দিশা দেয়। এর মধ্যে সবচেয়ে স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে সুরা মুমিনুনে, যেখানে সফল মুমিনদের সাতটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সুরা মুমিনুনে সফল মুমিনের ছয়টি বৈশিষ্ট্য
আল্লাহ তাআলা সুরা মুমিনুনে বলেন‚ ‘নিশ্চয়ই সফলকাম হয়েছে মুমিনগণ...’ (সুরা মুমিনুন: ১)। এরপর তিনি তাদের ছয়টি বিশেষ গুণের কথা উল্লেখ করেছেন—
এই ছয়টি বৈশিষ্ট্য অর্জনকারী মুমিনদের সম্পর্কে আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, ‘তারাই উত্তরাধিকারী, যারা উত্তরাধিকারী হবে জান্নাতুল ফিরদাউসের; তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা মুমিনুন: ১০ ও ১১)
এগুলোই হলো সেই পথ, যা মুমিনকে আল্লাহর কাছে মর্যাদাবান করে এবং জান্নাতের উত্তরাধিকারী বানায়।
মুমিনের আরও কিছু মৌলিক গুণাবলি কোরআনের আলোকে
কোরআনে আরও বহু স্থানে মুমিনদের গুণাবলি বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, যেমন—
কোরআনের আলোকে মুমিনের গুণাবলি কেবল আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা নয়; এটি এক সম্পূর্ণ জীবনপথের নির্দেশিকা। মুমিনের ইমান, নামাজ, তাকওয়া, দানশীলতা ও নৈতিকতা একত্রে গড়ে তোলে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ।
যারা কোরআনের বর্ণিত এই গুণাবলি অর্জনে সচেষ্ট হয়, তারাই আল্লাহর প্রিয় বান্দা, সমাজের শান্তির দূত এবং আখিরাতে জান্নাতুল ফিরদাউসের উত্তরাধিকারী।
‘নিশ্চয়ই সফল হয়েছে সেই মুমিনরা...।’ এই আয়াত শুধু ঘোষণা নয়—এটি প্রতিটি বিশ্বাসীর জন্য প্রেরণার উৎস, যা আমাদের আহ্বান জানায় এক উত্তম, ন্যায়নিষ্ঠ ও আলোকিত জীবনের পথে।
লেখক: প্রভাষক, ইসলামিক স্টাডিজ, দশমিনা ইসলামিয়া কামিল এম এ মাদ্রাসা, পটুয়াখালী

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের ক
১০ মে ২০২৪
ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন।
২৭ মিনিট আগে
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে। তাদের প্রবেশের পরই সেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে, যেন এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না পারে।’ (সহিহ বুখারি: ১৮৯৬)। প্রিয় নবীজি (সা.) আরও বলেন, ‘যে রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’। (সহিহ আল জামে: ৬২২৪)
নবী করিম (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি নফল রোজা রাখতে বলতেন। নিজেও বছরের নানা দিনে নফল রোজা রাখতেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) যেসব দিন নফল রোজা রাখতেন, তার মধ্যে অন্যতম সোমবার। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) সোম ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখাকে প্রাধান্য দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ১০২৭)
আবু কাতাদাহ আনসারি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একবার সোমবারে রোজা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম এবং এই দিনেই আমাকে নবুওয়াত দেওয়া হয়েছিল। অথবা, এই দিনে আমার ওপর (কোরআন) নাজিল করা হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম: ১১৬২)
হাফসা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখতেন। (মাসের প্রথম সপ্তাহের) সোম ও বৃহস্পতিবার এবং (দ্বিতীয় সপ্তাহের) সোমবার।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৪৫১)
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, রোজা তাকওয়া অর্জনের মাধ্যম। সোমবারের রোজা আমাদের জন্য হতে পারে তাকওয়া অর্জনের অপার সুযোগ।

ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে। তাদের প্রবেশের পরই সেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে, যেন এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না পারে।’ (সহিহ বুখারি: ১৮৯৬)। প্রিয় নবীজি (সা.) আরও বলেন, ‘যে রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’। (সহিহ আল জামে: ৬২২৪)
নবী করিম (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি নফল রোজা রাখতে বলতেন। নিজেও বছরের নানা দিনে নফল রোজা রাখতেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) যেসব দিন নফল রোজা রাখতেন, তার মধ্যে অন্যতম সোমবার। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) সোম ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখাকে প্রাধান্য দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ১০২৭)
আবু কাতাদাহ আনসারি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একবার সোমবারে রোজা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম এবং এই দিনেই আমাকে নবুওয়াত দেওয়া হয়েছিল। অথবা, এই দিনে আমার ওপর (কোরআন) নাজিল করা হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম: ১১৬২)
হাফসা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখতেন। (মাসের প্রথম সপ্তাহের) সোম ও বৃহস্পতিবার এবং (দ্বিতীয় সপ্তাহের) সোমবার।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৪৫১)
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, রোজা তাকওয়া অর্জনের মাধ্যম। সোমবারের রোজা আমাদের জন্য হতে পারে তাকওয়া অর্জনের অপার সুযোগ।

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের ক
১০ মে ২০২৪
ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন।
২৭ মিনিট আগে
ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫১ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫২ মিনিট | ০৬: ০৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫১ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫২ মিনিট | ০৬: ০৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের ক
১০ মে ২০২৪
ইসলামের ইতিহাসে সাহাবিদের স্থান অতুলনীয়। নবী করিম (সা.)-এর সরাসরি সঙ্গী এবং তাঁর শিক্ষার অনন্য প্রয়োগকারী হিসেবে তাঁরা মানবতার জন্য এক জীবন্ত উদাহরণ। সাহাবিরা শুধু আল্লাহর পথের পথিকই ছিলেন না; বরং ন্যায়, ধৈর্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের সর্বোত্তম পরিচয় স্থাপন করেছিলেন।
২৭ মিনিট আগে
ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষকে ন্যায়, সত্য, শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। এই ব্যবস্থার কেন্দ্রে রয়েছে ইমান—আল্লাহ, তাঁর রাসুল (সা.), কোরআন ও পরকাল সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস। যে ব্যক্তি ইমানকে অন্তরে ধারণ করে, মুখে প্রকাশ করে এবং কর্মে প্রতিফলিত করে, তিনিই প্রকৃত মুমিন।
৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১২ ঘণ্টা আগে