সংঘাত

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত এলাকায় হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) সংঘাতে তিনজন নিহত হয়েছেন। দুজনকে নিজেদের সদস্য বলে দাবি করেছে হিজবুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার এই সংঘাতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামের ট্রেনটির টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক সংঘাতের কারণে মানুষের মনের আনন্দ কিছুটা ম্রিয়মাণ হলেও এই আনন্দ সংবাদ সবার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া অন্যায় হবে না। বহুদিন ধরে ট্রেনে করে কক্সবাজারে যাওয়া নিয়ে অনেক পরিকল্পনা হয়েছে। এখন সেই কল্পনা সত্যে রূপান্তরিত হচ্ছে।

জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধবিরতিসহ পশ্চিম তীরে সংঘাত বন্ধে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র। সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টে গতকাল শনিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংঘাতের অবসান ঘটাতে বিশ্বনেতাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, জাতিগুলোর মধ্যে আস্থার ঘাটতি এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধার অভাব ইউরোপে চলমান যুদ্ধ এবং ফিলিস্তিনকে গণহত্যার দিকে নিয়ে যাচ্ছে

মিয়ানমারে সেনাশাসক এবং জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি জোটের মধ্যে তীব্র সংঘাতের কারণে অন্তত ৯০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। খবর আল জাজিরার।

শেষ পর্যন্ত সংঘাত-সংঘর্ষেই গড়াল দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি। ইতিমধ্যে তা যথেষ্ট নৃশংস এবং প্রাণঘাতীও হয়ে উঠেছে। মারামারি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, গণপরিবহন ও বিভিন্ন স্থাপনায় আগুন লাগানো, রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, রেললাইনের স্লিপার তুলে ফেলা প্রভৃতি দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে।

দেশে সহিংসতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হচ্ছে বলে মনে করেন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলা পরিহার করে গণতান্ত্রিক ও আইনি পরিবেশ উন্নয়নে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য চালিত ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে—গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫ জনে

ইরানের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র। তবে কোথাও যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের ওপর হামলা হলে তার দ্রুত ও কঠোর জবাব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ আরও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কার মধ্যে গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশ

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা করে অন্তত ২১০ জন ইসরায়েলিকে বন্দী করে। এসব বন্দীকে মুক্ত করার কারণ দেখিয়ে গাজা উপত্যকায় বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানেরও পরিকল্পনা আছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর। 

রাফাহ হয়ে গাজা ছেড়ে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সহজ নয়। এই ক্রসিং পার হতে একজন ফিলিস্তিনিকে তাদের দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে চার সপ্তাহ আগে নিবন্ধন করাতে হবে। শুধু নিবন্ধন করলেই হবে না, অপেক্ষায় থাকতে হবে কর্তৃপক্ষের গ্রিন সিগন্যালের।

সাময়িকভাবে মিসর-গাজা (রাফাহ ক্রসিং) সীমান্ত খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো। গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাত গতকাল বৃহস্পতিবার ছয় দিনে গড়িয়েছে। খাদ্য, পানি, বিদ্যুৎহীন অবরুদ্ধ গাজা প্রতি মুহূর্তে কেঁপে উঠছে ইসরায়েলি বিমান হামলায়। যদিও হামাসের দিক থেকে ইসরায়েলের হামলা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে এসেছে। লেবাননের দিক থেকে হিজবুল্লার আক্রমণও বন্ধ রয়েছে।

গাজায় স্থল অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। তেল আবিবের পক্ষ থেকে এমন ঘোষণা আসবে তা অনেক আগেই অনুমান করছিল হামাস। গোষ্ঠীটির এক শীর্ষ নেতা বলেছিলেন, ‘এ অবস্থায় আমরা হয় ধীরে ধীরে মরব, নয়তো দখলদারদের (ইসরায়েল) সঙ্গে নিয়ে মরব।’ এ মন্তব্য থেকে হামাসের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। কিন্তু ইতিহাস বলে প্রতিটি ঘটনাই অন্য

ইসরায়েলের সঙ্গে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সংঘাত চরমে। এই সংঘাতকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বিশ্ব দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। কেউ ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে দিচ্ছে বিবৃতি, কেউ আবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য কথা বলছে

সহিংসতা বিশ্বব্যাপী ব্যাপক এবং বিস্তৃত হয়েছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গত ১২ মাসে অধিকাংশ দেশেই রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে একটি তালিকা তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান দ্য আর্মড কনফ্লিক্ট লোকেশন অ্যান্ড ইভেন্ট ডেটা প্রজেক্টের (এসিএলইডি)। তাদের পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশ উচ্চ সহিংসতার দ

জাতিগত নিধনের ভয়ে নাগোরনো–কারাবাখ থেকে আর্মেনিয়া চলে যাচ্ছেন ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ। আজ রোববার বিচ্ছিন্ন অঞ্চলটির নেতারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, কারাবাখে অবস্থিত আর্মেনীয় জাতি আজারবাইজানের অংশ হয়ে থাকতে চান না।