মাছ

শুঁটকি খেতে পছন্দ করেন, কিন্তু নোনা ইলিশের স্বাদ নেননি—এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। ভোজন রসিক মানুষের কাছে নোনা ইলিশের কদর অন্য রকম। তাজা ইলিশের স্বাদ আর ঘ্রাণের কদর যেমন নোনা ইলিশেরও ঠিক তেমনই। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিবছর দেশে-বিদেশে ইলিশের চাহিদা যেভাবে বাড়ছে, ঠিক সমানতালে বাড়ছে নোনা ইলিশের চাহিদাও।

ঘিওর উপজেলাসহ মানিকগঞ্জের নদী-নালা, খাল-বিল বর্ষার পানিতে টইটুম্বুর। এসব জলাশয়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়েছে বিভিন্ন রকমের দেশীয় মাছ। এ ছাড়াও অনেক পুকুর থেকে ভেসে যাওয়ায় মাছগুলোও এখন মুক্ত জলাশয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

কাপ্তাই হ্রদের জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ। প্রতিদিন ভোর থেকে এসব মাছ এনে জেলেরা ভিড় করছেন মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রগুলোতে। গত দুদিন মাছ অবতরণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় আনা মাছগুলোর জন্য মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে জায়গা দিতে পারছে না বিএফডিসি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের পদ্মায় মানিকগঞ্জ জেলার জেলে সালাম হালদারের জালে ধরা পড়েছে ১৬ কেজি ওজনের এক বিশাল কাতল মাছ। আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে এই মাছটি জালে ধরা পড়ে। পরে মাছটি দৌলতদিয়া ঘাটের শাহজাহান শেখের মৎস্য আড়তে আনা হলে তিনি ১ হাজার ৪শ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদী থেকে ১০ মন ওজনের একটি দৈত্যকার শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়েছে। রোববার (২৯ আগস্ট) ভোর ৭টার দিকে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরি ঘাট এলাকার অদূরে পদ্মা নদীর মোহনায় স্থানীয় জেলে বাবু সরদারের জালে এই মাছটি ধরা পড়ে। 

বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ সমুদ্রসীমার ৩ ভাগের মাত্র ১ ভাগে ব্যাপক হারে ধরা হচ্ছে ছোটবড় সব মাছ। বেশি গভীরতার কারণে বাকি ২ ভাগে যাচ্ছে না মাছ ধরার কোনো ট্রলার। ফলে ৩ ধরনের চিংড়িসহ মোট ১১ জাতের মাছের মজুত ক্রমাগত হ্রাস অথবা নিঃশেষের পর্যায়ে। এই অবস্থা সামুদ্রিক ইকোসিস্টেমের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর বলে হুঁশিয়া

পরে মাছটি বিক্রির উদ্দেশ্যে দৌলতদিয়া বাইপাস সড়কের পাশে অবস্থিত মো. দুলাল চালাকের মৎস্য আড়তে আনা হয়। সেখানে উন্মুক্ত নিলামে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নং ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে ৩০ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন। 

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর বঙ্গোপসাগরে কালাম উল্লাহ নামের এক মাঝির জালে পাঁচটি এবং সোবাহান নামের অপর এক মাঝির জালে দুটি সেইল ফিশ মাছ ধরা পড়ে। সাতটি মাছের মধ্যে তিনটির ওজন ৬০ কেজি করে, একটির ওজন ৪৫ কেজি ও অপর তিনটির ৩১ কেজি করে। 

দীর্ঘ ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর গত ২৪ জুলাই সাগরে নেমেছিলেন জেলেরা। কিন্তু পর পর দুই তিথিতে (জো) আশানুরূপ ইলিশ না পেয়ে হতাশ জেলেদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে তৃতীয় জো। চলমান পূর্ণিমা তিথিতে জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ছে বেশি এবং আকারেও আগের চেয়ে বড়। ফলে আনোয়ারার সমুদ্রোপকূলে এখন ইলিশ ধরায় ব্যস্ত ২ হাজা

প্রায় চার মাস ধরে কাপ্তাই হ্রদে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বামউক)। এতে বেকার হয়ে পড়েছেন খাগড়াছড়ির মহালছড়ির প্রায় ১ হাজার ৬০০ জেলে। বিকল্প আয় না থাকায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) বা দাদন ঋণ নিয়ে সংসার চলছে তাঁদের।

বাগেরহাটে ১০ মণ ওজনের এক বিশালাকৃতির ‘শাপলাপাতা’ মাছ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে বাগেরহাট শহরের কেবি বাজারে জেলেরা এই মাছটি নিয়ে আসেন বিক্রির জন্য। বিশালাকৃতির মাছটি দেখতে অনেকেই ভিড় জমান কেবি বাজারে

প্রকল্পের আওতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ১৪৫টি বিলে মাছের নার্সারি স্থাপন করা হবে। প্রকল্পে ১৯৪টি পুকুর ও জলাশয় পুনঃখনন, ১৪৫টি মৎস্যবান্ধব ফিশিং নেট সরবরাহ এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ চাষ প্রযুক্তির প্রদর্শনী খামার স্থাপন করা হবে। এছাড়া প্রকল্পের আতায় ৬০০ দরিদ্র মৎস্য চাষিকে বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য সহায়তাও

যশোরের বাঘারপাড়ায় বিরল প্রজাতির দুটি মুরলি মাছ ধরা পড়েছে। মাছ দুটির ওজন ১০৪ কেজি। আজ শুক্রবার সকালে মাছ দুটি বাঘারপাড়া বাজারে ‘জয় মৎস্য ভান্ডারে’ আনা হয়। 

বাবলু মণ্ডল (৪২) চাকরি করতেন ঢাকার একটি রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানে। মাসিক বেতন ছিল লাখ টাকা। সেখানে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রশাসন ও কমপ্লায়েন্স (এজিএম) পদে ১৬ বছর চাকরি করেন তিনি।

সেই সব স্বামী পুণ্যবান, যাঁরা কলাপাতায় ঘি দিয়ে মাখা, মৌরালা বা মলা মাছের ঝোল আর নলিতা বা পাটশাক দিয়ে খেতে পারেন গরমাগরম ভাত

আশরাফ হোসাইন মাসুদ। বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি জানান, করোনায় বড় ধরনের ধস নেমেছে হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি খাতে। ঘুরে দাঁড়াতে প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।

শনিবার কয়েকজনকে নিয়ে নদীতে মাছ শিকারে যাই। বিকেলে নদীতে জাল ফেলি। সন্ধ্যায় জাল টেনে নৌকায় তোলার সময় দেখতে পাই বড় একটি পাঙাশ মাছ। মাছটি ওজন দিয়ে দেখি ২৬ কেজি ৫০০ গ্রাম। মাছটি বিক্রি করার জন্য নিলে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা নিলামে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে মাছটি কিনে নেন। মাছটি কিনে ত