প্রতিনিধি, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
ঘিওর উপজেলাসহ মানিকগঞ্জের নদী-নালা, খাল-বিল বর্ষার পানিতে টইটুম্বুর। এসব জলাশয়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়েছে বিভিন্ন রকমের দেশীয় মাছ। এ ছাড়াও অনেক পুকুর থেকে ভেসে যাওয়ায় মাছগুলো এখন মুক্ত জলাশয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর সেই মাছ শিকারে মেতে উঠেছেন ঘিওরের ছেলে থেকে বুড়োরা পর্যন্ত। গত কিছুদিন ধরে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পুড়ো উপজেলায় যেন মাছ শিকারের উৎসব চলছে।
ভাদ্র মাস প্রায় শেষের দিকে, অথচ যে সময়ে পানি কমার কথা সেই সময়ে বাড়ছে নদ-নদী ও খাল-বিলের পানি। ফলে এই অসময়েও ধরা পড়ছে প্রচুর মাছ। পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও শখের বশে নেমে পড়েছেন মাছ ধরতে। রীতিমতো উৎসবে পরিণত হয়েছে মাছ শিকার। ফলে মাছ ধরার বড়শি, জাল, চাঁই ও নৌকার কদর বেড়ে গেছে বহু গুণ। ব্যস্ত সময় কাটছে নৌকা তৈরির মিস্ত্রি ও চাঁই তৈরির কারিগরদের।
উপজেলার কালাচাঁদপুর এলাকায় খালে জাল পেতে মাছ ধরছিলেন মো. সমশের মিয়া। তিনি বলেন, অসময়ে বর্ষার পানি বৃদ্ধির ফলে অনেকের পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। তিন দিন ধরে আমি এখানে ‘ধর্ম’ জাল পেতে মাছ ধরছি। প্রতিদিন ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৭ থেকে ৮ কেজির মতো মাছ পাচ্ছি।
ঢাকা আরিচা মহাসড়কের পাশে বানিয়াজুরী এলাকার চকে নৌকায় বসে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করার কাজে ব্যস্ত কমপক্ষে অর্ধশত শৌখিন মৎস্য শিকারি। তাদের মধ্যে মো. হায়দার আলী ও মো. দোয়াত আলী বেশ কয়েকটি বড় আকারের রুই, কার্প ও নওলা মাছ শিকার করেছেন। মনের আনন্দে মাছ ধরতে এসেছেন বলে জানান তাঁরা।
উপজেলার নয়াচর নিচু জলাশয় (কুম) এলাকায় ১৫টি চাঁই পেতে মাছ ধরছেন জব্বার আলী। তিনি বলেন, মাছ ধরে আমরা পরিবারের সবাই খাচ্ছি, আবার বিক্রিও করছি। সপ্তাহখানেক ধরে গড়ে ৪ থেকে ৫ শ টাকার মাছ বিক্রি করছি।
কলেজ শিক্ষার্থী ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, এখন আমার কলেজ বন্ধ। তাই বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় দিনই ধরি। আমার মাছ ধরতে ভালো লাগে।
ঘিওর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এলাকার নদী-নালা, খাল-বিল পানিতে ভরে গেছে। এতে জলাশয়গুলোতে দেশি মাছ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই মাছ এখানকার মানুষের আমিষের বড় উৎস। স্থানীয়রা নির্বিঘ্নে এই মাছ শিকার করে। পোনা আর মা মাছও শিকারিদের হাত থেকে রেহাই পায় না। এই মাছগুলো যদি আরও কিছুদিন জলাশয়ে থাকে, তাহলে মাছের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। তাই এই বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
ঘিওর উপজেলাসহ মানিকগঞ্জের নদী-নালা, খাল-বিল বর্ষার পানিতে টইটুম্বুর। এসব জলাশয়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়েছে বিভিন্ন রকমের দেশীয় মাছ। এ ছাড়াও অনেক পুকুর থেকে ভেসে যাওয়ায় মাছগুলো এখন মুক্ত জলাশয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর সেই মাছ শিকারে মেতে উঠেছেন ঘিওরের ছেলে থেকে বুড়োরা পর্যন্ত। গত কিছুদিন ধরে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পুড়ো উপজেলায় যেন মাছ শিকারের উৎসব চলছে।
ভাদ্র মাস প্রায় শেষের দিকে, অথচ যে সময়ে পানি কমার কথা সেই সময়ে বাড়ছে নদ-নদী ও খাল-বিলের পানি। ফলে এই অসময়েও ধরা পড়ছে প্রচুর মাছ। পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও শখের বশে নেমে পড়েছেন মাছ ধরতে। রীতিমতো উৎসবে পরিণত হয়েছে মাছ শিকার। ফলে মাছ ধরার বড়শি, জাল, চাঁই ও নৌকার কদর বেড়ে গেছে বহু গুণ। ব্যস্ত সময় কাটছে নৌকা তৈরির মিস্ত্রি ও চাঁই তৈরির কারিগরদের।
উপজেলার কালাচাঁদপুর এলাকায় খালে জাল পেতে মাছ ধরছিলেন মো. সমশের মিয়া। তিনি বলেন, অসময়ে বর্ষার পানি বৃদ্ধির ফলে অনেকের পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। তিন দিন ধরে আমি এখানে ‘ধর্ম’ জাল পেতে মাছ ধরছি। প্রতিদিন ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৭ থেকে ৮ কেজির মতো মাছ পাচ্ছি।
ঢাকা আরিচা মহাসড়কের পাশে বানিয়াজুরী এলাকার চকে নৌকায় বসে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করার কাজে ব্যস্ত কমপক্ষে অর্ধশত শৌখিন মৎস্য শিকারি। তাদের মধ্যে মো. হায়দার আলী ও মো. দোয়াত আলী বেশ কয়েকটি বড় আকারের রুই, কার্প ও নওলা মাছ শিকার করেছেন। মনের আনন্দে মাছ ধরতে এসেছেন বলে জানান তাঁরা।
উপজেলার নয়াচর নিচু জলাশয় (কুম) এলাকায় ১৫টি চাঁই পেতে মাছ ধরছেন জব্বার আলী। তিনি বলেন, মাছ ধরে আমরা পরিবারের সবাই খাচ্ছি, আবার বিক্রিও করছি। সপ্তাহখানেক ধরে গড়ে ৪ থেকে ৫ শ টাকার মাছ বিক্রি করছি।
কলেজ শিক্ষার্থী ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, এখন আমার কলেজ বন্ধ। তাই বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় দিনই ধরি। আমার মাছ ধরতে ভালো লাগে।
ঘিওর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এলাকার নদী-নালা, খাল-বিল পানিতে ভরে গেছে। এতে জলাশয়গুলোতে দেশি মাছ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই মাছ এখানকার মানুষের আমিষের বড় উৎস। স্থানীয়রা নির্বিঘ্নে এই মাছ শিকার করে। পোনা আর মা মাছও শিকারিদের হাত থেকে রেহাই পায় না। এই মাছগুলো যদি আরও কিছুদিন জলাশয়ে থাকে, তাহলে মাছের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। তাই এই বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
১ মিনিট আগেকমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
১১ মিনিট আগেবরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনায় বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি আবুল হোসেন খানের গড়ে তোলা সাংগঠনিক দুর্গ ভেঙে গেছে বলে মনে করেন অন্য নেতারা।
১৯ মিনিট আগেনীলফামারীতে বজ্রপাতে কাশী নাথ রায় (৬২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে জেলা সদরের লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে