সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
মহানবী
যে সাহাবির জন্য নিজ হাতে ৩০০ খেজুরগাছ লাগিয়েছিলেন মহানবী (সা.)
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) এক দীর্ঘ হাদিস বর্ণনা করেছেন। তাতে তিনি সালমান ফারসি (রা.)-এর জবানিতেই তাঁর ইসলাম গ্রহণের বিস্ময়কর অভিযাত্রার ঘটনা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। পারস্য থেকে বিভিন্ন দেশ, জনপদ ও ধর্মগুরুদের কাছে হেদায়াতের খোঁজ করতে করতে কীভাবে মদিনায় এসে পৌঁছালেন, সেই গল্প একনাগাড়ে বলে গেছেন
রহমতের রমজান: রোজার বিশেষ মর্যাদার ১০ কারণ
রোজা মুমিনের জন্য আল্লাহ তাআলার অপার দান। রোজাদারদের প্রতি রয়েছে আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। অনেক গুরুত্ব, তাৎপর্য ও পুরস্কার মণ্ডিত এই রোজা। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কাছে রমজান হাজির হয়েছে। রমজান এক বরকতময় মাস। আল্লাহ তোমাদের জন্য এই মাসে রোজা পালন করা ফরজ ক
রমজানের এই দিনে: মহানবী (সা.)–এর আদরের কন্যা ফাতিমা (রা.)–এর ইন্তেকাল
হজরত ফাতিমা (রা.) মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চতুর্থ কন্যা। বিবি খদিজার গর্ভে ৬০৫ খ্রিষ্টাব্দে মক্কায় তাঁর জন্ম হয়। মায়ের সঙ্গেই ইসলামের সূচনালগ্নে ইসলাম গ্রহণ করেন। ৬২২ সালে মহানবী (সা.)-এর হিজরতের কিছুদিন পর তিনি পরিবারের অন্যদের সঙ্গে মদিনায় চলে যান।
ছবিতে বিভিন্ন দেশে কয়েকজন নবীর সমাধি
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মোট ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ করেছেন। হাদিসে মহানবী (সা.) নবীদের সংখ্যা ১ লাখ ২৪ হাজার বলেছেন। পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে কোন নবী কোথায় ইন্তেকাল করেছেন এবং সমাহিত হয়েছেন—তা সংরক্ষিত নেই। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনেক স্থাপনাকে বিভিন্ন নবীর সমাধি হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। এখানে তেমনই
রহমতের রমজান: অসুস্থ ইহুদি বালককে দেখতে গিয়েছিলেন মহানবী (সা.)
ইসলাম মানবতা, দয়া ও সহানুভূতির ধর্ম। মানুষ মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করবে, বিপদে-আপদে পরস্পরের পাশে দাঁড়াবে, অসুস্থদের পাশে গিয়ে তাদের মানসিক শক্তি জোগাবে এবং সাধ্যমতো সেবা-শুশ্রূষা করবে, ক্ষুধার্তদের খাবার দেবে, পিপাসার্তদের পিপাসা মেটাবে, বস্ত্রহীনদের বস্ত্র পরাবে, অন্যায়ভাবে বন্দী হওয়া লোকদের মুক
সাহরি ও ইফতারে কী খেতেন মহানবী (সা.)
মহানবী (সা.) সাহরি ও ইফতারের জন্য আলাদা কোনো খাবারের আয়োজন করতেন না। স্বাভাবিক সময়ে যে খাবারগুলো খেতেন, রমজানের সাহরি ও ইফতারেও তা-ই খেতেন। তবে বিভিন্ন হাদিসে খেজুর দিয়ে সাহরি ও ইফতার করার কথা পাওয়া যায়।
রমজানে যে আমল করতেন মহানবী (সা.)
রমজান আসার আগেই মহানবী (সা.) রমজানের প্রস্তুতি নিতেন। রমজানের জন্য বেচঈন থাকতেন। রমজান এলে অন্য কাজ কমিয়ে রমজানকেন্দ্রিক ইবাদত-আমলে মগ্ন হতেন। রমজানে মহানবী (সা.) যে আমলগুলো করতেন, তা থেকে গুরুত্বপূর্ণ
দরুদ পাঠে দোয়া কবুল হয়
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পুরো মানবজাতিকে আলোর পথে পরিচালিত করার ব্রত নিয়ে পৃথিবীতে এসেছিলেন। পুরো বিশ্বজগতের জন্য আল্লাহ তাঁকে রহমত বলে ঘোষণা করেছেন। আমরা তাঁর উম্মত। তাঁর বহুমুখী অবদানের জন্য আমরা তাঁর কাছে ঋণী।
শবে বরাতের ফজিলত, করণীয় ও বর্জনীয়
আল্লাহ তাআলা মুসলিম জাতিকে এমন কিছু বরকতময় দিন ও রাত দিয়েছেন, যাতে ইবাদত করলে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। এসবের মধ্যে শবে বরাত একটি। নিচে এর পরিচয়, ফজিলত ও করণীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
যে নারীর কবিতা পছন্দ করতেন মহানবী (সা.)
জাহিলি যুগের যেসব কবি-সাহিত্যিক ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, তাঁদের একজন ছিলেন সেকালের শক্তিমান নারী কবি খানসা। জাহিলি যুগেই তিনি আরবি সাহিত্যিকদের কাছ থেকে তাঁর কাব্যপ্রতিভার স্বীকৃতি লাভ করেন। ইসলাম গ্রহণের পর মহানবী (সা.) তাঁর কবিতায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন এবং পরবর্তী খলিফারাও তাঁকে মূল্যায়ন করেন।
এস্তেখারা করবেন যেভাবে
আরবি এস্তেখারা শব্দের অর্থ কল্যাণ কামনা করা বা সঠিক দিকনির্দেশনা কামনা করা। আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে কোনো বিষয়ের কল্যাণ কামনা করাকে এস্তেখারা বলা হয়। নবী (সা.) গুরুত্বপূর্ণ কাজে এস্তেখারা করতে উৎসাহিত করেছেন। গুরুত্বসহকারে তিনি সাহাবিদের এস্তেখারার পদ্ধতি শিখিয়েছেন।
খাওয়াদাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত ও পরিমিত খাওয়াদাওয়া করা জরুরি। খাদ্য-পানীয় হালাল হওয়া আবশ্যক। খাওয়াদাওয়ার বেশ কিছু ইসলামি শিষ্টাচার রয়েছে, যা মেনে চললে খাওয়াটাও ইবাদত বলে গণ্য হবে। খাওয়া শুরু করার আগে উভয়
কোরআনের বর্ণনায় মানব ইতিহাসের প্রথম খুন
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের মানুষ সৃষ্টির কথা জানালে তাঁরা বলেছিলেন, ‘আপনি কি সেখানে বিশৃঙ্খলা করবে এবং খুনোখুনিতে জড়াবে এমন জাতি সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন?’ (সুরা বাকারা: ৩০) এ আয়াত থেকে বোঝা যায়, পৃথিবীতে মানুষ মানুষের রক্ত ঝরাবে; অর্থাৎ মানুষের মধ্যে অনেক ভালো গুনের মধ্যে অপরাধপ্রবণতাও থাকবে। আদম (আ.)-কে প
মহানবী (সা.)-এর জীবন নিয়ে নতুন ৫ বই
মহানবী (সা.)-এর জীবনের আলোকে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার ইসলামি নির্দেশনা তুলে ধরেছেন। বাংলা ভাষার প্রথম কোনো লেখক হিসেবে তিনি মহানবী (সা.)-এর জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ দিকটি ...
শবে মিরাজের বিশেষ আমল নেই
মহানবী (সা.)-এর জীবনে মিরাজের ঘটনা নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময়। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তাঁকে সব নবী-রাসুলের চেয়ে বেশি সম্মানিত করেছেন। এই ঘটনার প্রতি বিশ্বাস রাখা সব মুসলমানের কর্তব্য। তবে এই দিনের বিশেষ কোনো ইবাদতের কথা ইসলামে স্বীকৃত নয়। মহানবী (সা.), সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেইন থেকে এই রাতের বিশেষ কোনো আমল
মিরাজে গিয়ে যাদের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন মহানবী (সা.)
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম সেরা তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। মিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে নিজ চোখে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এই সফরে মহানবী (সা.) কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। তাদের কঠিন সাজার দৃশ্য তাঁকে দেখানো হয়
আজ পবিত্র শবে মিরাজ
আজ শনিবার পবিত্র শবে মিরাজ। দিন পেরিয়ে আঁধার নামলেই আসবে মহিমান্বিত এ রজনী। মহানবী হজরত মুোম্মদ (সাঃ)-এর জীবনের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা শবে মিরাজ। ইসলামের ইতিহাসে, এমনকি পুরো নবুওয়াতের ইতিহাসেও এটি এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।