কর্নেল আর্চিবাল্ড গ্রেসির লেখা ওই চিঠিটি আজ রোববার উইল্টশায়ারের ‘হেনরি অ্যালড্রিজ অ্যান্ড সন’ নিলামঘরে এক অজ্ঞাতনামা ক্রেতা কিনে নেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছিল চিঠিটি ৬০ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেল, এটি প্রত্যাশিত মূল্যের চেয়ে পাঁচ গুন বেশি দামে বিক্রি হয়েছে।
টাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
পৃথিবীর কোনো জাহাজ নিয়ে যদি সবচেয়ে বেশি মাতামাতি হয়ে থাকে সেটি টাইটানিক। ১৯১২ সালে ডুবে যায় বিলাসবহুল এই প্রমোদতরী। বলা চলে ওই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাই গোটা বিশ্বজুড়ে জাহাজটির পরিচিতি ছড়িয়ে দেয়। টাইটানিকের প্রতি মানুষের আগ্রহ অটুট আছে এখনো। আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৯৮৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্র-ফ্রান
টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসস্তূপের উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি ও ৩ডি স্ক্যানিংয়ের জন্য এক জোড়া রিমোট অপারেটেড সাবমারসিবল (আরওভি) পাঠানো হচ্ছে। অভিযানটি পরিচালনা করছে আরএমএস টাইটানিক কোম্পানি। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।