‘অধ্যাপক ড. রুবেল আনসার বলেন, আমি কখনো এত দিন কারও পেছনে ঘুরিনি, কারও জন্য অপেক্ষা করিনি, তোমার জন্যই এত দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমি তোমার রেজাল্টও বাড়িয়ে দেব, তোমার রেজাল্ট ৩ দশমিক ৫০ হয়ে যাবে। এসব শোনার পরে আমি দ্রুত তাঁর গাড়ি থেকে নেমে কোনোরকমে আত্মরক্ষা করি।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বাল্যবিবাহ হওয়া সেই ছাত্রী অবশেষে স্কুলে ফিরতে পেরেছে। আজ বুধবার সকালে স্বরূপপুর-কুসুমপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস করে সে। এতে খুশি তার সহপাঠী ও পরিবার।
ঝিনাইদহের মহেশপুরে এক স্কুলছাত্রীর বাল্যবিবাহ হওয়ায় তাকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি মহেশপুরের ভারত সীমান্তবর্তী স্বরুপপুর-কুসুমপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।